১. সৃষ্টির প্রেক্ষাপট : ১৯৪৭ সালে ইংরেজরা এদেশ থেকে বিতারিত হয় । ১৯৪৭
সালে দেশ বিভাগের সময় যশোরকে তথাকথিত পূর্ব পাকিস্টানের অদ্ভুত
করা হয় । পশ্চিম পাকিস্টানীরা দীর্ঘ দুই যুগ এ অঞ্চলকে তাঁদের উপনিবেশ
হিসেবে ব্যবহার করে । ১৮৭৬ থেকে ১৯৮৪ অব্যাহতভাবে চলতে থাকে ।
যশোরের গঠন ও পুন: বিন্যাস প্রক্রিয়া । ১৯৬০ সালে জেলার মাগুরা মহকুমার
মহম্মদপুর থানার অংশ এবং নড়াইল আলফাডাঙ্গা থানাকে ফরিদপুর জেলার করা হয়। ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সরকার প্রশাসনিক উন্নয়নের মাধ্যমে। ।
আজকের যশোরকে ভেঙ্গে পুনর্গঠন করে।
২. নামকরণ : যশোর নামের উৎপত্তি সম্পর্কে বহু তথ্য প্রচলিত আছে।
ঐতিহাসিকগণের মতে এ জেলার নামকরণ সম্পর্কে মতবিরোধ দেখা যায়।
গৌড়ের ধন ও যশ হরণের মাধ্যমে যশোর রাজ্যের শ্ৰী বৃদ্ধি হয়েছিল বলে ।
অনেকে ধারণা করেন। তাই হরণকত যশ থেকে যশোর নামের উৎপত্তি।
‘ফারসী শব্দ' জসর (সেতু) থেকে যশোর নামের উৎপত্তি বলে অনেকে মনে।
করেন ।
৩. আয়তন : (প্রায় ) ৬৬৭৪ বৰ্গ কি. মি.।
৪. লোকসংখ্যা : মোট- (প্রায়) ২৭,৬৪,৫৪৭ জন। পুরুষ- ১৩৮৬,২৯৩ ও
মহিলা- ১৩,৭৮,২৫৪ । বৃদ্ধির হার : ১.১১% ও ঘনত্ব (বৰ্গ কি. মি.) : ১০৬০
জন ।
৫. উপজেলার সংখ্যা ও নাম : ০৮টি। যশোর সদর, বাঘেরপাড়া, শার্শা,
কেশবপুর, মনিরামপুর, অভয়নগর, চৌগাছা ও ঝিকরগাছা।
৬. থানার সংখ্যা ও নাম : ০৮টি। যশোর, অভয়নগর, বাঘেরপাড়া, শার্শা,
মনিরামপুর, কেশবপুর, ঝিকরগাছা ও চৌগাছা। পুলিশ ফাঁড়ি- ৩৫ টি।
৭. সংসদীয় আসন : ০৬টি। (১) শার্শা উপজেলা। (২) ঝিকরগাছা ও চৌগাছা।
উপজেলা। (৩) নিম্নবর্ণিত ইউনিয়নসমূহ ব্যতীত যশোর সদর: ফতেপুর,
ইছালী, কচুয়ানরেন্দ্রপুর ও বসুন্দিয়া। (৪) বাঘারপাড়া উপজেলা ও যশোর
সদর উপজেলার নিম্নবর্ণিত ইউনিয়নসমূহ : ফতেপুর, ইছালী, কচুয়া, নরেন্দ্রপুর
ও বসুন্দিয়া। (৫) মনোহরপুর ইউনিয়ন ব্যতীত মনিরামপুর উপজেলা। (৬)
অভয়নগর ও কেশবপুর উপজেলা এবং মনিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর
৮. বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ : মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তকৰ্মবীর মুন্সী মোহাম্মদ
মেহেরুল্লাহ, রায় বাহাদুর যদুনাথ মজুমদার, জ্যোতিস্ক বিজ্ঞানী রাধাগোবিন্দ
চন্দ্র, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক শিশির কুমার ঘোষ, এড. শহীদ মশিউর রহমান,
যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, প্রফেসর শরীফ হোসেন, সংগ্রামী মোহাম্মদ বেলায়েত
হোসেন, বেগম আয়েশা সরদার, শিক্ষাবিদ আন্দুর রউফ, ওয়াহেদ আলী
আনসারী, এড. রওশন আলীকে পি বসু, আলোকচিত্রকর মো: সফি, চলচিত্র
শিল্পী ববিতাড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম প্রমূখ।
৯. ঢাকা থেকে দূরত্ব : সড়ক পথে-২৭৪ কি. মি. ও রেলপথে-৪৮০ কি. মি.।
১০. যোগাযোগ ব্যবস্থা : বাস : ঢাকা- গাবতলী-যশোর-বাস স্টেশন, ঢাকা বাস
স্টেশন, ঢাকা-যশোর বাস স্টেশন গাড়ীখানা রোড। রেল : যশোর রেলওয়ে
,
—
স্টেশন যশোর, নওয়াপাড়া স্টেশন । এনডব্লিউডি কোড নম্বর : ০৪২১, পোস্ট
১১. পত্রপত্রিকা : দৈনিক কল্যাণ, পূরবী, টেলিগ্রাম, যশোর, লোক সমাজ, গ্রামের
কোড- ৭৪০০
কাগজ, সমাজের কাগজ, প্রভাত ফেরী, স্পন্দন, রানার, সমাজের কথাগ্রামের
কণ্ঠ, সত্য পাঠ, সাপ্তাহিক সোনালী দিন, বাংলালোক, নওয়াপাড়া, বড় কলম,
সারসা বার্তা, গণমানস ও রেড নিউজ
১২. পৌরসভা০৮টি ও ইউনিয়ন-৯১টি
১৩. উপজেলা ভূমি অফিস-০৮টি ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস-৭৫টি।
১৪. মৌজার সংখ্যা-১০৩৬টি ও গ্রামের সংখ্যা-১৪৭৭টি ।
১৫. আদর্শ গ্রাম-১৩টি। শিক্ষার হার-৭০%।
১৬. উল্লেখযোগ্য ফসল : ধান, পাট, ইক্ষু ও গম।
১৭. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : প্রাথমিক বিদ্যালয়-১,২৬৭টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয়-৩৩৫টি,
নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়-১০০টি, কলেজিয়েট হাইস্কুল-১৪টি, কলেজ-৫০টি ও
মাদ্রাসা-২৫৫ টি
১৮. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান : মসজিদ-২,৮৮৮টি, মন্দির-৩৩৯টি ও গীর্জা-১৪টি
১৯. চিকিৎসা কেন্দ্র : হাসপাতাল-০১টি, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-০৭টি, উপ-স্বাস্থ্য
কেন্দ্র-২২টি, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র-৮৩টি ও ক্লিনিক-১৯৮টি।
২০. নদনদীর নাম ঃ কপোতাক্ষ, ভৈরব, ভদ্রা ইত্যাদি।
২১. দর্শনীয় স্থান : জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বাসভবন, হাজী মুহাম্মদ মহসিনের
ইমামবাড়ামীর্জানগর হাম্মামখানা, ভরত ভায়না, মাইকেল মধুসূধন দত্তের
বাড়ী, ভাত ভিটাসীতারাম রায়ের দোলমঞ্চ, গাজী কালু চম্পাবতী কবর,
পাঠাগার মসজিদ, মনোহর মসজিদ, শেখপুরা জামে মসজিদ, শুভরাঢ়া মসজিদ,
মীর্যানগর মসজিদ, ঘোপের মসজিদ, শুকুর মল্লিকের মসজিদ, নুনগোলা
মসজিদ, কায়েমকোলা মসজিদ, বালিয়াডাঙ্গা সর্বজনিন পূজা মন্দির, দশ
মহাবিদ্যা মন্দির, অভয়নগর মন্দির, পঞ্চরত্ন মন্দির, শেখহাটি ভুবনেশ্বরী দেবীর
মন্দির, রায়গ্রাম জোড়বাংলা মন্দির, লক্ষী নারায়ণের মন্দির, মুডলি শিব মন্দির,
জোড় বাংলার ও দশভূজার মন্দির, চড়োশিব মন্দির ও বোর্ড উদ্যান।
২২. জেলার ঐতিহ্য : কালেক্টরেট ভবন, দড়াটানা, উপশহর, মারকাজ মসজিদ,
শতাব্দীর প্রাচীন যশোর পৌরসভালালদীঘি পুকুর পাড় এ জেলার ঐতিহ্য
আজও স্বরণ করিয়ে দেয়।
সালে দেশ বিভাগের সময় যশোরকে তথাকথিত পূর্ব পাকিস্টানের অদ্ভুত
করা হয় । পশ্চিম পাকিস্টানীরা দীর্ঘ দুই যুগ এ অঞ্চলকে তাঁদের উপনিবেশ
হিসেবে ব্যবহার করে । ১৮৭৬ থেকে ১৯৮৪ অব্যাহতভাবে চলতে থাকে ।
যশোরের গঠন ও পুন: বিন্যাস প্রক্রিয়া । ১৯৬০ সালে জেলার মাগুরা মহকুমার
মহম্মদপুর থানার অংশ এবং নড়াইল আলফাডাঙ্গা থানাকে ফরিদপুর জেলার করা হয়। ১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ সরকার প্রশাসনিক উন্নয়নের মাধ্যমে। ।
আজকের যশোরকে ভেঙ্গে পুনর্গঠন করে।
২. নামকরণ : যশোর নামের উৎপত্তি সম্পর্কে বহু তথ্য প্রচলিত আছে।
ঐতিহাসিকগণের মতে এ জেলার নামকরণ সম্পর্কে মতবিরোধ দেখা যায়।
গৌড়ের ধন ও যশ হরণের মাধ্যমে যশোর রাজ্যের শ্ৰী বৃদ্ধি হয়েছিল বলে ।
অনেকে ধারণা করেন। তাই হরণকত যশ থেকে যশোর নামের উৎপত্তি।
‘ফারসী শব্দ' জসর (সেতু) থেকে যশোর নামের উৎপত্তি বলে অনেকে মনে।
করেন ।
৩. আয়তন : (প্রায় ) ৬৬৭৪ বৰ্গ কি. মি.।
৪. লোকসংখ্যা : মোট- (প্রায়) ২৭,৬৪,৫৪৭ জন। পুরুষ- ১৩৮৬,২৯৩ ও
মহিলা- ১৩,৭৮,২৫৪ । বৃদ্ধির হার : ১.১১% ও ঘনত্ব (বৰ্গ কি. মি.) : ১০৬০
জন ।
৫. উপজেলার সংখ্যা ও নাম : ০৮টি। যশোর সদর, বাঘেরপাড়া, শার্শা,
কেশবপুর, মনিরামপুর, অভয়নগর, চৌগাছা ও ঝিকরগাছা।
৬. থানার সংখ্যা ও নাম : ০৮টি। যশোর, অভয়নগর, বাঘেরপাড়া, শার্শা,
মনিরামপুর, কেশবপুর, ঝিকরগাছা ও চৌগাছা। পুলিশ ফাঁড়ি- ৩৫ টি।
৭. সংসদীয় আসন : ০৬টি। (১) শার্শা উপজেলা। (২) ঝিকরগাছা ও চৌগাছা।
উপজেলা। (৩) নিম্নবর্ণিত ইউনিয়নসমূহ ব্যতীত যশোর সদর: ফতেপুর,
ইছালী, কচুয়ানরেন্দ্রপুর ও বসুন্দিয়া। (৪) বাঘারপাড়া উপজেলা ও যশোর
সদর উপজেলার নিম্নবর্ণিত ইউনিয়নসমূহ : ফতেপুর, ইছালী, কচুয়া, নরেন্দ্রপুর
ও বসুন্দিয়া। (৫) মনোহরপুর ইউনিয়ন ব্যতীত মনিরামপুর উপজেলা। (৬)
অভয়নগর ও কেশবপুর উপজেলা এবং মনিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর
৮. বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ : মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তকৰ্মবীর মুন্সী মোহাম্মদ
মেহেরুল্লাহ, রায় বাহাদুর যদুনাথ মজুমদার, জ্যোতিস্ক বিজ্ঞানী রাধাগোবিন্দ
চন্দ্র, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক শিশির কুমার ঘোষ, এড. শহীদ মশিউর রহমান,
যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, প্রফেসর শরীফ হোসেন, সংগ্রামী মোহাম্মদ বেলায়েত
হোসেন, বেগম আয়েশা সরদার, শিক্ষাবিদ আন্দুর রউফ, ওয়াহেদ আলী
আনসারী, এড. রওশন আলীকে পি বসু, আলোকচিত্রকর মো: সফি, চলচিত্র
শিল্পী ববিতাড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম প্রমূখ।
৯. ঢাকা থেকে দূরত্ব : সড়ক পথে-২৭৪ কি. মি. ও রেলপথে-৪৮০ কি. মি.।
১০. যোগাযোগ ব্যবস্থা : বাস : ঢাকা- গাবতলী-যশোর-বাস স্টেশন, ঢাকা বাস
স্টেশন, ঢাকা-যশোর বাস স্টেশন গাড়ীখানা রোড। রেল : যশোর রেলওয়ে
,
—
স্টেশন যশোর, নওয়াপাড়া স্টেশন । এনডব্লিউডি কোড নম্বর : ০৪২১, পোস্ট
১১. পত্রপত্রিকা : দৈনিক কল্যাণ, পূরবী, টেলিগ্রাম, যশোর, লোক সমাজ, গ্রামের
কোড- ৭৪০০
কাগজ, সমাজের কাগজ, প্রভাত ফেরী, স্পন্দন, রানার, সমাজের কথাগ্রামের
কণ্ঠ, সত্য পাঠ, সাপ্তাহিক সোনালী দিন, বাংলালোক, নওয়াপাড়া, বড় কলম,
সারসা বার্তা, গণমানস ও রেড নিউজ
১২. পৌরসভা০৮টি ও ইউনিয়ন-৯১টি
১৩. উপজেলা ভূমি অফিস-০৮টি ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস-৭৫টি।
১৪. মৌজার সংখ্যা-১০৩৬টি ও গ্রামের সংখ্যা-১৪৭৭টি ।
১৫. আদর্শ গ্রাম-১৩টি। শিক্ষার হার-৭০%।
১৬. উল্লেখযোগ্য ফসল : ধান, পাট, ইক্ষু ও গম।
১৭. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : প্রাথমিক বিদ্যালয়-১,২৬৭টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয়-৩৩৫টি,
নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়-১০০টি, কলেজিয়েট হাইস্কুল-১৪টি, কলেজ-৫০টি ও
মাদ্রাসা-২৫৫ টি
১৮. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান : মসজিদ-২,৮৮৮টি, মন্দির-৩৩৯টি ও গীর্জা-১৪টি
১৯. চিকিৎসা কেন্দ্র : হাসপাতাল-০১টি, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-০৭টি, উপ-স্বাস্থ্য
কেন্দ্র-২২টি, পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র-৮৩টি ও ক্লিনিক-১৯৮টি।
২০. নদনদীর নাম ঃ কপোতাক্ষ, ভৈরব, ভদ্রা ইত্যাদি।
২১. দর্শনীয় স্থান : জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বাসভবন, হাজী মুহাম্মদ মহসিনের
ইমামবাড়ামীর্জানগর হাম্মামখানা, ভরত ভায়না, মাইকেল মধুসূধন দত্তের
বাড়ী, ভাত ভিটাসীতারাম রায়ের দোলমঞ্চ, গাজী কালু চম্পাবতী কবর,
পাঠাগার মসজিদ, মনোহর মসজিদ, শেখপুরা জামে মসজিদ, শুভরাঢ়া মসজিদ,
মীর্যানগর মসজিদ, ঘোপের মসজিদ, শুকুর মল্লিকের মসজিদ, নুনগোলা
মসজিদ, কায়েমকোলা মসজিদ, বালিয়াডাঙ্গা সর্বজনিন পূজা মন্দির, দশ
মহাবিদ্যা মন্দির, অভয়নগর মন্দির, পঞ্চরত্ন মন্দির, শেখহাটি ভুবনেশ্বরী দেবীর
মন্দির, রায়গ্রাম জোড়বাংলা মন্দির, লক্ষী নারায়ণের মন্দির, মুডলি শিব মন্দির,
জোড় বাংলার ও দশভূজার মন্দির, চড়োশিব মন্দির ও বোর্ড উদ্যান।
২২. জেলার ঐতিহ্য : কালেক্টরেট ভবন, দড়াটানা, উপশহর, মারকাজ মসজিদ,
শতাব্দীর প্রাচীন যশোর পৌরসভালালদীঘি পুকুর পাড় এ জেলার ঐতিহ্য
আজও স্বরণ করিয়ে দেয়।
No comments:
Post a Comment