11 December, 2020

ফাটাফাটি জোকস ৩

 জ্বর এর ভয়াবহতা

(৪১) রোগী : আজ আমি বুঝতে পারছি সামান্য জ্বর যে কত ভয়াবহ হতে পারে।
ডাক্তার : কিভাবে বুঝলেন?
রোগী : আপনার বিলের কাগজটা দেখে!

সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে?

(৪২) পল্টু কোনো দিন পড়া পারে না। কিন্তু সেদিন হঠাৎ জীববিজ্ঞান ক্লাসে শিক্ষক পড়া ধরায় হাত তুলল সে।
স্যার : আরে বাহ্। পল্টু বল তো সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে?
পল্টু : (মাথা চুলকে) স্যার পড়ে এসেছি। কিন্তু মনে পড়ছে না।
স্যার : কতটুকু মনে আছে?
পল্টু : স্যার, শেষের দিকটা।
স্যার : ঠিক আছে। শেষের দিকটাই বল।
পল্টু : একেই সালোকসংশ্লেষণ বলে!

জঠিল গনিত ও সহজ সমাধান

(৪৩) পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছে,‘লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে লন্ডনের দূরত্ব ৮০০০ কিলোমিটার। একজন লোক লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে গাড়িতে ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে লন্ডন রওনা হলো এবং অপর একব্যক্তি লন্ডন থেকে গাড়িতে ১৬০ কিলোমিটার বেগে লস অ্যাঞ্জেলেসে রওনা হল তাদের দুজনের কোথায় দেখাহবে?’ ছোট্ট জনি উত্তর লিখল, ‘জেলখানায়! এত জোরে গাড়ি চালাবেন, পুলিশ বুঝি আঙুল চুষবে?’

সিংহের মুখোমুখি হওয়া

(৪৪) রবিন : আমার সিংহের মুখোমুখি হওয়ার ঘটনাটা তোকে বলেছিলাম?
সালেক : না তো, কী হয়েছিল?
রবিন : সঙ্গে বন্দুক নেই, সিংহটা সমানে গর্জাচ্ছে, এগিয়ে আসছে...।
সালেক : হায় হায়, তুই তখন কী করলি?
রবিন : বানর দেখতে পাশের খাঁচায় চলে গেলাম!

সাইকেল চালানো

(৪৫) বাবা : তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব। তবু ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করছিলি?
ছেলে : সাইকেল চালানো শিখছিলাম!

ফেক আইডি

(৪৬) মন্টু : বাবা আজ তোমাকে একটা কথা বলতে চাই?
বাবা : বল।
মন্টু : আমি না মেয়েদের নাম দিয়ে ফেসবুকে পাঁচটা ফেক আইডি খুলছি।
বাবা : হারামজাদা! তোর আর কোন কাজ নাই? এইসব আকাম করছ? তা এই কথা তুই আমাকে কেন বলছিস?
মন্টু : বাবা তুমি যে গত এক মাস যাবত স্বর্ণা চৌধুরী নামের মেয়েটাকে পটানোর চেষ্টা করতাছো ঐটা আমিই!

অতিথির আবির্ভাব

(৪৭) এক বাড়িতে একজন অতিথি এসেছেন। অনেকদিন হয়ে গেল তবু নড়বার কোন লক্ষণ নেই। স্বামী-স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায়। একদিন অতিথিকে শুনিয়ে পাশের ঘরে দু’জন খুব ঝগড়া করতে লাগলো। স্ত্রীকে মারধর এবং স্ত্রীর কান্নার আওয়াজও শোনা গেল। অবস্থা সুবিধার নয় ভেবে অতিথি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে বেরিয়ে গেল। স্বামী-স্ত্রী জানালা দিয়ে তা দেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব হেসে নিল যে, বুদ্ধি করে তারা অতিথি তাড়াতে পেরেছে। স্বামী বলল, ‘তোমার লাগেনি তো? যে জোরে কাঁদছিলে।’ স্ত্রী বলল, ‘ধুর একটুও লাগেনি। এ তো লোক দেখানো কেঁদেছিলাম।’ এক সময় অতিথির আবির্ভাব। সে হাসতে হাসতে বলল, ‘আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম!

সেইরাম জোকস - দাঁতে খুব ব্যথা!

(৪৮) জুয়েলের দাঁতে খুব ব্যথা। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার বললেন, দাঁত তুলতে হবে। শুনে তো ভয়েই তানভীরের আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার যোগাড়। ও আবার এইসব অপারেশন খুব ভয় পায়। সব শুনে ডাক্তার বললেন, তাহলে আপনি এই ওষুধটা খেয়ে নিন, দেখবেন দাঁত তুলতে একদম ব্যথা পাবেন না। আর সাহসও যাবে বেড়ে। শুনে তানভীরও খুব করে ওষুধটা খেয়ে নিলো। এবার ডাক্তার জিজ্ঞেস করলো, কি, এখন সাহস পাচ্ছেন তো? - পাচ্ছি না মানে! এবার দেখি, কার এমন বুকের পাটা যে আমার দাঁত তুলতে আসে!

দাদা মারা গেছেন!

(৪৯) দাদা : যা, পালা তাড়াতাড়ি। তুই আজকে স্কুলে যাসনি। তাই তোর হেডমাস্টার বাড়ির দিকে আসছে।
নাতি : আমি পালামু না দাদু। তুমি বরং পালাও। কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছেন। তাই স্কুলে যাইনি!

দমকল বাহিনী

(৫০) আজিজ মিঞার কারখানায় আগুন লেগেছে। জলদি আগুন নেভাতে না পারলে সর্বনাশ। আজিজ খবর দিলেন দমকলকর্মীদের। চটজলদি হাজির হলো দমকল বাহিনী। কারখানার সামনের ছোট গলিটার দুই পাশের দোকানগুলো ভেঙে, সদর দরজা গুঁড়িয়ে দিয়ে, দেয়াল ভেঙে সোজা অগ্নিকাণ্ডের স্থলে গিয়ে থামল গাড়ি! প্রচণ্ড ঝাঁকি খেয়ে গাড়ির পেছনে রাখা পানির ট্যাংকিটা ছিটকে গিয়ে পড়ল আগুনে। ব্যস, নিভল আগুন। দমকলকর্মীদের তৎপরতা দেখে ভীষণ খুশি আজিজ। তিনি দমকল বাহিনীর প্রধানের হাতে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার তুলে দিলেন। জিজ্ঞেস করলেন, 'এই টাকা দিয়ে আপনারা কী করবেন বলুন তো?'
দমকল বাহিনীর প্রধান : প্রথমেই গাড়ির ব্রেকটা ঠিক করাব!

নাইট গার্ড

(৫১) এক লোক দাতের ব্যাথায় অতিষ্ট হয়ে ডাক্তারের কাছে এসেছে।
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাক তাড়াতাড়ি ওষুধ দেন দাতের ব্যথায় রাতে ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার : ভাল ! আপনেকই তো আমি খুঁজতেছি।
রোগী : কেন ?
ডাক্তার : আমার একজন নাইট গার্ড লাগব!

চার আনা পয়সা

(৫২) নাতিঃ আমাদের বাড়ির সামনের ভদ্রলোক কি গরীব আর কিপ্টে?
নানুঃ কেন রে, কি হয়েছে। না তেমন কিছু নয়।
নাতিঃ ওদের ছোট মেয়েটি মাত্র চার আনা পয়সা গিলে ফেলেছে তাই সেটা বার করতে কী কান্ডই না করছে!

নানু ও নাতির মধ্যে কথোপকথন

(৫৩) নানু ও নাতির মধ্যে কথা হচ্ছে—
নানুঃ বলতে পারিস, তোর বাবার বয়স এখন কত হলো?
নাতিঃ কেন, দশ বছর।
নানুঃ তা কি করে হয়? তোর বয়সই তো দশ বছর।
নাতিঃ সে জন্যই তো বলছি, আমার জম্মের পরই তো তিনি বাবা হয়েছেন!

গুনতে সুবিধা হবে!

(৫৪) বিক্রেতা : এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম, বাসায় নিয়ে যেতে সুবিধা হবে।
বল্টু : এই নিন টাকা।
বিক্রেতা : এ কী, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন?
বল্টু : টাকা একটু কম দিলাম, আপনার গুনতে সুবিধা হবে!

অপারেশন টেবিলে

(৫৫) হাতে সেলাই দেওয়া লাগবে। অপারেশন টেবিলে শুয়ে রোগী কাতর চোখে ডাক্তারকে বলল, 'ডাক্তার সাহেব একটা কথা আছিল।'
ডাক্তার : কী কথা বুঝতে পেরেছি আর বলতে হবে না, সেলাইয়ের সময় যেন ব্যথা না দিই এই তো?
রোগী : না না, তা নয় ডাক্তার সাহেব, সেলাই তো ভালোমতো করবেনই, লগে আমার শার্টের হাতার বোতামটাও একটু সিলাইয়া দিয়েন, ছুইটা গ্যাছে!

এক পাগল ডোবার পাশে দাঁড়িয়ে

(৫৬) এক পাগল ডোবার পাশে দাঁড়িয়ে চিত্কার করছেঃ পাঁচ পাঁচ পাঁচ।পাশ দিয়ে এক লোক হেঁটে যাচ্ছিল। সে অবাক হয়ে বললঃ তুমি এভাবে পাঁচ পাঁচ পাঁচ বলে চিত্কার করছ কেন? তখন পাগলটি বললঃ তুমি কাছে আসো তোমাকে দেখাই। লোকটি কাছে যেতেই পাগলটি ধাক্কা মেরে তাকে ডোবার মাঝে ফেলে দিয়ে বলতে লাগলঃ
.
.
. .
ছয় ছয় ছয়।

বইয়ের ভেতর

(৫৭) স্বামী : ওগো, তোমার ছেলের জন্য কোথাও টাকা রেখে শান্তি পাচ্ছি না।
স্ত্রী : টাকাগুলো ওর বইয়ের ভেতর রেখো, পরীক্ষার আগ পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে!

চালাক প্রাণী

(৫৮) স্যার : এই বল্টু, বল তো পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী কোনটি?
বল্টু : পৃথিবীতে সবচেয়ে চালাক প্রাণী হচ্ছে গরু।
স্যার : এইটা কেমনে সম্ভব। ব্যাখ্যা দে।
বল্টু : ব্যাখ্যা তো আরো সহজ! বাংলা দ্বিতীয় পত্রে প্রবাদ আছে-অতি চালাকের গলায় দড়ি। বেশির ভাগ গরুর গলায় দড়ি থাকে। সুতরাং গরুই সবচেয়ে চালাক প্রাণী (প্রমাণিত)।

গৃহিণীর সঙ্গে চালাকি

(৫৯) এক সেলসম্যান দরজায় নক করলে দরজা খুললেন গৃহকর্ত্রী। সেলসম্যান দ্রুত লিভিংরুমে ঢুকে এক ব্যাগ গোবর ফ্লোরে ছড়িয়ে দিয়ে বলল, 'ম্যাডাম, নেক্সট তিন মিনিটের মধ্যে যদি এ পুরো গোবরটুকু আমার কম্পানির ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করতে না পারি তাহলে গোবরটা আমি খাব।'
গৃহকর্ত্রী : তা গোবরটা খাওয়ার জন্য তোমাকে কী দেব, চিলি নাকি টমেটো সস?
সেলসম্যান : কেন ম্যাডাম, এ কথা কেন বলছেন?
গৃহকর্ত্রী : কারণ বাসায় ইলেকট্রিসিটি নেই। তাই ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে নেক্সট তিন মিনিটে তোমার গোবর পরিষ্কার করা হচ্ছে না!

ডাক্তারের সঙ্গে চালাকি

(৬০) এক ডাক্তার ক্লিনিক খুলেছেন। ক্লিনিকের দরজার বাইরে লেখা-যেকোনো ধরনের চিকিৎসার ফি ৩০০ টাকা। বিফলে ১০০০ টাকা ফেরত। এক চালাক লোক ভাবল, ডাক্তারের চেম্বারে যাবে আর চালাকি করে ১০০০ টাকা কামাই করবে। ডাক্তারের কাছে এসে লোকটি বলল, 'ডাক্তার সাহেব, আমার জিহ্বায় কোনো স্বাদ পাচ্ছি না।'
ডাক্তার : 'নার্স, ২২ নম্বর বোতল থেকে কয়েক ফোঁটা তরল ওনার জিহ্বায় ঢেলে দাও।'
ডাক্তারের কথামতো নার্স ২২ নম্বর বোতল থেকে কয়েক ফোঁটা তরল লোকটির জিহ্বায় ঢেলে দিতেই চিৎকার করে উঠল লোকটি, 'ছি ছি! এসব কী? এটা তো প্রস্রাব!'
ডাক্তার : কনগ্র্যাচুলেশন, আপনার জিহ্বার স্বাদ ফিরে এসেছে।'
লোকটি রেগেমেগে ৩০০ টাকা ফি দিয়ে চলে গেল।
দুই সপ্তাহ পরে লোকটি আবার এলো ডাক্তারের কাছে, এবার সুদে-আসলে টাকাটা আদায় করার পরিকল্পনা করে।
এবার বলল, 'আমি আমার স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলেছি, ডাক্তার।
ডাক্তার : নার্স, ২২ নম্বর বোতল থেকে কয়েক ফোঁটা ওনার জিহ্বায় ঢেলে দাও তো।
শুনে এবারও চিৎকার করে উঠল লোকটি, 'সেকি ডাক্তার! ওই ওষুধ তো আপনি জিহ্বার স্বাদ ফিরিয়ে আনার জন্য ব্যবহার করেছিলেন!
ডাক্তার : কনগ্র্যাচুলেশন, আপনার স্মৃতিশক্তি ফিরে এসেছে।

ফাটাফাটি জোকস ২

 কী করে বলব

(২১) বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকেঃ কে?
বাইরে থেকেঃ আমি।
ভেতর থেকেঃ আমি কে?
বাইরে থেকেঃ আরে, আপনি কে আমি কী করে বলব?

একটা কঠিন প্রশ্ন করব

(২২) চাকরির ভাইভায় এক তরুণকে প্রশ্ন করা হল-
প্রশ্নকর্তা : আপনাকে আমি ১০টি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশনটা বেছে নেবেন।
তরুণ : কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।
প্রশ্নকর্তা : ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে- দিন না রাত?
তরুণ : দিন প্রথমে আসে, স্যার!
প্রশ্নকর্তা : কীভাবে?
তরুণ : দুঃখিত স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!

মানুষকে ভালোবাসতে হবে!

(২৩) শিক্ষক : জীবজন্তুকে ভালোবাসতে হবে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষকে ভালোবাসতে হবে। যে মানুষকে ভালোবাসে না সে মানুষ নয়, পশু।
ছাত্র : স্যার, আপনার মেয়ে কি তাহলে পশু?
শিক্ষক : কেন, আমার মেয়ে পশু হবে কেন?
ছাত্র : না! গত এক বছর যাবৎ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি, কিন্তু এক দিনের জন্যও সে আমাকে ভালোবাসেনি!

স্যার কারেন্ট ছিলোনা

(২৪) শিক্ষকঃ তুমি হোমওয়ার্ক করে আনোনি কেন?
বল্টুঃ স্যার, লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ...
স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো।
বল্টুঃ স্যার, লাইটার ছিলো না...
স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ স্যার, বাবা যে রুমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো।
স্যারঃ তাহলে.. ওখান থেকে আনলে না কেন?
বল্টুঃ স্যার, আমার ওজু ছিলোনা....
স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ পানি ছিলোনা স্যার...
স্যারঃ কেন ছিলো না ?
বল্টুঃ মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো?
বল্টুঃ স্যার, শুরুতেই তো আপনাকে বললাম, কারেন্ট ছিলো না।

শুনা কথায় কান দিতে নেই

(২৫) ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও?
বাবাঃ তুমি দেখেছ?
ছেলেঃ না শুনেছি।
বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই।
কিছু দিন পর—
বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ?
ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা?
বাবাঃ না শুনেছি।
ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা।

স্যার, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত

(২৬) বল্টু & নেপাল দুই বন্ধু। একদিন তারা ক্লাসে গেলো। শিক্ষক সবাইকে উদ্ধেশ্য করে বললেন, কাল মন্ত্রী কলেজে আসবেন, তোমাদের তিনি যা প্রশ্ন করবেন, তার ঠিক ঠিক উত্তর দিয়ো.. পরের দিন ক্লাসে আসার সময় নেপালের টয়লেটে ধরলো।
নেপাল :: বল্টু তুই ক্লাসে যা, আমি পায়খানা করে আসি !!
বল্টু :: আচ্ছা ঠিক আছে , তারাতারি আয় ।
ক্লাসে ঢুকার কিছুক্ষন পর মন্ত্রী আসলেন মন্ত্রী সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন,, একটা প্রস্ন করবো কে উত্তর দেবে?
বল্টু :: আমি দেবো স্যার, বলুন ।
মন্ত্রী :: বলোতো, নেপাল কোথায় অবস্থিত??
বল্টু ::: স্যার,, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত ....
ওরে বল্টু রে কেউ মাইরালা.।।

একটু ধাক্কা দেবেন ভাই

(২৭) গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’ রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’ মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’ অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’ রফিক সাহেব আরও এগোলেন। ‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!

প্রোগ্রামার এর জবাব!

(২৮) পিসির সামনে বসে প্রোগ্রাম রচনা করছে প্রোগ্রামার। তার দৃষ্টি আকর্ষণের নানাবিধ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর তার স্ত্রী নতুন কেশবিন্যাস করল, নতুন পোশাক পরল, মেকআপ করল মন দিয়ে, তারপর তার কাছে গিয়ে বলল, ‘আমার দিকে তাকিয়ে দেখো তো। কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছো?’স্ত্রীর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে প্রোগ্রামার বলল, নতুন স্কিন? মাইরালা

আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান

(২৯) বাবা আর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে —
বাবাঃ বুঝলে বাবা, এক জায়গায় বারবার যেতে নাই। আদর থাকে না।
ছেলেঃ ঠিকই বলেছ বাবা, সে জন্যই তো প্রতিদিন স্কুলে যেতে চাই না। অথচ মা আমাকে পিটিয়ে স্কুলে পাঠান ।

দুটো থেকেই “ছানা” পাওয়া যায়

(৩০) শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন—
শিক্ষকঃ আচ্ছা বলতে পারো দুধের সঙ্গে বিড়ালের কোনখানে মিল আছে?
ছাত্রঃ স্যার, এটা তো খুব সহজ প্রশ্ন।
শিক্ষকঃ তাহলে বলো।
ছাত্রঃ স্যার দুটো থেকেই “ছানা” পাওয়া যায়।

যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে

(৩১) একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রের কাছে প্রশ্ন করলেন বলতো তোমার সামনে যদি একদিকে কিছু টাকা আর অন্যদিকে জ্ঞান রাখা হয় তবে তুমি কোনটা নিবে?
অনন্যাঃ এটা সোজা স্যার। আমি অবশ্যই টাকা নেব!
শিক্ষকঃ আমি হলে জ্ঞান্টাই নিতাম।
অনন্যাঃ যার যেটার অভাব সে তো সেটাই নেবে স্যার।

বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।

(৩২) ছাত্র এবং শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
শিক্ষকঃ কী ব্যাপার! তুমি গতকাল স্কুলে আসনি কেন?
ছাত্রঃ বৃষ্টির জন্য আসতে পারিনি।
শিক্ষকঃ বৃষ্টি, বলো কী? আরে একে তো শীতকাল তার উপর গতকাল বৃষ্টি হলে তো আমরাও টের পেতাম!
ছাত্রঃ টের পাবেন ক্যামনে স্যার! এই বৃষ্টি তো সেই বৃষ্টি নয়। বৃষ্টি হচ্ছে আমার খালাতো বোন। ঈদের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। তাই ওকে ফেলে স্কুলে আসা হয়নি।

ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি

(৩৩) এক ছাত্র তার বন্ধুকে চিৎকার করে নিহা নিহা বলে ডাকছে—
শিক্ষকঃ এই নিরঞ্জন তুমি নিহা নিহা বলে কাকে ডাকছ?
ছাত্রঃ আমার বন্ধুকে স্যার।
শিক্ষকঃ নিহা কন ছেলের নাম হতে পারে?
ছাত্রঃ না, মানে ওর আসল নাম নিরঞ্জ হাওলাদার স্যার! আমরা সংক্ষেপে নিহা বলে ডাকি।
শিক্ষকঃ ভাগ্যিস তোদের কালে আমার জম্ম হয়নি।
আমার নাম শান্তুনু লাহিড়ী। (শালা)

সরকার নাকি ফেসবুক খুলে দিয়েছে?

(৩৪) এক "আপু" কে হন্তদন্ত হয়ে দৌড়াতে দেখে---
আপু,,, কি হয়েছে,, এতো তাড়াহুড়া করে কই যাচ্ছেন???
পার্লারে যাবো ভাই,, এখন কথা বলার সময় কম,, সেলফি তুলে ফেসবুকে আপলোড করতে হবে,, মাত্রই খবর পেলাম সরকার নাকি ফেসবুক খুলে দিয়েছে
মাইরালা

ইনজেকসন দেওয়ার জায়গাটা দেখবে?

(৩৫) এক যুবক আর এক তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়। হঠাৎ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম? ছেলেটি দারুণ উৎসাহে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব, দেখাও। মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালে!

স্যার আপনি বল্টুর পক্ষে রায় দিয়েছেন?

(৩৬) দুই ছাত্র মারামারি করার পর শিক্ষক তাদের শাস্তি হিসেবে তাদের নিজের নাম ১০০ বার করে লিখতে বললেন।
১ম ছাত্র :- স্যার আপনি বল্টুর পক্ষে রায় দিয়েছেন।
শিক্ষক:- কেন ! আমি তো দু'জনকেই সমানভাবে ১০০ বার নাম লিখতে দিয়েছি!!
১ম ছাত্র :- স্যার ওর নাম হচ্ছে বল্টু আর আমার নাম হচ্ছে ওমর ইবনে আব্দুল গাইয়্যুম ।
মাইরালা

এবার আমার দাদার বিয়ে !

(৩৭) কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!

কলমের আচড়

(৩৮) স্কুলপড়ুয়া দুই বন্ধুর পরীক্ষার শেষে স্কুল মাঠে দেখা-
১ম বন্ধু : কিরে, তোর পরীক্ষা কেমন হলো?
২য় বন্ধু : পরীক্ষা ভাল হয়নি রে ! তবে ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো ।
১ম বন্ধু : কীভাবে?
২য় বন্ধু : পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য ছিল ৫ নম্বর! তাই আমি পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি! তাই ৫ নম্বর নিশ্চিত পাবো।
১ম বন্ধু : হায়! সর্বনাশ হয়েছে- আমিও তো তোর মতো পরীক্ষার খাতায় কলমের একটা আচড়ও দেইনি! আমাদের দুই জনের খাতা একই রকম দেখলে শিক্ষিকা মনে করবে না যে আমরা দুজনে নকল করেছি!

তোরটা দেখে ফেলেছে !

(৩৯) শান্ত একবার মন খারাপ করে বসে আছে। ওর বাবা বললেন, ‘কী রে, মন খারাপ কেন?' শান্ত কিছুতেই কিছু বলে না, একদম চুপ। বাবা কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘আরে বল। মনে কর আমি তোর বাবা না, তোর বন্ধু।' এবার শান্ত মুখ খুলল, ‘আর বলিস না ভাই। গতকাল আমারটাকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছিলাম। তোরটা দেখে ফেলেছে। তারপর আমাকে কি মারটাই না মারল!

নির্বাচনের প্রচার প্রচারনায় নলাদা

(৪০) নির্বাচনের প্রচার প্রচারনায় নলাদা বক্তব্য দিচ্ছেন, হঠাৎ বক্তব্যের মাঝে বললেন, এই এলাকায় যত খাল আছে সব খানে ১ টা করে ব্রিজ করে দেবো। সাথে সাথে সহকারী বলল বস এই এলাকায় কোন খাল নাই তো। নলাদা এ কথা শুনে বলল এই এলাকায় খাল নাই বলে কি ? তাহলে এই এলাকায় প্রথম খাল কাটমু তারপর ব্রিজ করে দেবো।

ফাটাফাটি জোকস ১

 সাবধান আর নিচে নামিস না

(১) এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - এমন জিনিসের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় ।
ছাত্র - চুল
শিক্ষক - কিভাবে ?
ছাত্র - মাথায় আমরা বলি চুল , চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ , গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি । বুকে থাকলে বলি লোম এবং ……
শিক্ষক - সাবধান আর নিচে নামিস না !!!


আজকালকের ছেলেদের কোনো বিশ্বাস নাই!

(২) দুই মেয়ে কথা বলছে-
১ম মেয়ে: আজকালকের ছেলেদের কোনো বিশ্বাস নাই। আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাই না…
২য় মেয়ে: কি হইছে? তুমি কি ওকে অন্য কোনো মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ?
১ম মেয়ে: আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে…। কালকে ও আমারে বলছিল যে, ও নাকি শহরের বাইরে যাবে। তাহলে সে আমাকে কিভাবে দেখল। মিথ্যুক, বদ, ধোঁকাবাজ…


রাতে রোমান্টিক মেসেজ

(৩) প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে...
মেয়েঃ
ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও,
জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও,
যদি কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও ।
ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি কি পাঠাবো ?


বউয়ের সাথে ঝগড়া

(৪) বল্টু : তুই তোর বউয়ের সাথে ঝগড়া করিস ?
পল্টু : হ্যাঁ, করি। তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে।
বল্টু : বলিস কী ! তারপর ?
পল্টু : তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর মারব না।'


সবাই বাথরুমে গান গায়

(৫) প্রথম বন্ধু : জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধু : বলিস কী, স-বা-ই?
প্রথম বন্ধু : সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধু : তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধু : দূ-র-র, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই!


দোকান খোলা

(৬) তন্ময় : তোর ছোট ভাইটা এখন কী করছে ?
রাফি : কিছুদিন আগে একটা কাপড়ের দোকান খুলেছিল, এখন জেলে আছে।
তন্ময় : কেন ?
রাফি : কারণ ও দোকানটা খুলেছিল হাতুড়ি দিয়ে...দরজা ভেঙে !


একচেটিয়া ব্যবসা

(৭) বদু : কী করছিস আজকাল?
কদু : সৎ পথে ব্যবসা করার চেষ্টা করছি।
বদু : তাহলে তো তোর একচেটিয়া ব্যবসা।
কদু : মানে?
বদু : তুই ছাড়া তো ওই লাইনে আর কেউ নাই!


এক মিনিটের জন্য মানুষ

(৮) ভিক্ষুক : মাগো! দুটো ভিক্ষা দিন, মা।
বাড়ির মালিক : বাড়িতে মানুষ নেই, যাও।
ভিক্ষুক : আপনি যদি এক মিনিটের জন্য মানুষ হন, তাহলে খুব ভালো হতো!


কাল এনে দেবো

(৯) পচাদা নিজের দোকানের নতুন কর্মচারি বান্টাকে বলল "আমি বাড়ি থেকে আসছি, কোন খদ্দের ফেরাবি না। যা চাইছে তা দোকানে না থাকলে অন্য কোম্পানির কিছু একটা দিয়ে বলবি আজকের মত চালিয়ে নিতে, কাল এনে দেবো"।
খদ্দের : ভাই টয়লেট পেপার আছে ?
বান্টা : না দাদা, শিরিষ কাগজ আছে, আজকের মত চালিয়ে নিন, কাল এনে দেবো।


তিন মাতালের গাড়ি চড়া

(১০) ৩ জন মাতাল রাতে একটা গাড়িতে উঠল ড্রাইভার বুঝতে পারল যে তারা মাতাল!! ড্রাইভার গাড়ির ইঞ্জিন চালু করল এবং সাথে সাথে বন্ধ করে ফেলল আর তাদেরকে বলল যে তারা নাকি গন্তব্যস্থলে পৌঁছে গিয়েছে।
৩ মাতাল গাড়ি থেকে নামল। তারপর......
১ম মাতালঃ ধন্যবাদ....
২য় মাতালঃ নিন, ১০ টাকা বকশিস দিলাম।
তখন ৩য় মাতাল ড্রাইভারকে দিল একটা থাপ্পর।
ড্রাইভার মনে করল যে লোকটা বোধ হয় মাতাল না, হয়ত সবকিছু বুঝে ফেলেছে। তবুও ড্রাইভার তাকে জিজ্ঞেস করল: থাপ্পর মারলেন কেন??
৩য় মাতালঃ শালা, এত স্পীডে কি কেউ গাড়ি চালায়! আর একটু হলে তো মেরেই ফেলেছিলি।


কিছুক্ষণের জন্য ছাড়তে হবে

(১১) ম্যাজিস্ট্রেট : ২০ টাকা পকেট মারার জন্য তোমাকে একশ টাকা জরিমানা দেওয়া হল। পকেটমার : আমার কাছে মাত্র ২০ টাকা আছে, স্যার। বাকি টাকা এক্ষুনি এনে দিতে পারি, কিন্তু কিছুক্ষণের জন্য ছাড়তে হবে।

বল্টু ও তার বন্ধু

(১২) তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটতেছে ৷ হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল
পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল , আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব৷
বন্ধু ১ : আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বানিয়ে দাও ৷
পরী : দিলাম ৷
বন্ধু ২ : আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে হ্যান্ডসাম ছেলে বানিয়ে দাও ৷
পরী : দিলাম ৷
বল্টু : এই দুইজনকে আগের মত করে দাও!!


সিনেমার বিয়ে এবং বাস্তব বিয়ে

(১৩) দুই বিবাহিত বন্ধু বিল্টু আর দুবলোর মধ্যে কথা হচ্ছে -
বিল্টু: আচ্ছা দুবলো! বল তো সিনেমার জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য কী?
দুবলো: এইটা বুঝলি না! সিনেমায় অনেক ঝক্কিঝামেলা পেরোনোর পর বিয়ে করতে হয়। আর বাস্তব জীবনে বিয়ের পর অনেক ঝক্কিঝামেলা শুরু হয়!


অসুখটা আসলে মানসিক

(১৪) ডাক্তার: চিন্তার কিছু নেই। আপনার চাচার অসুখটা আসলে মানসিক। উনি মনে করেন উনি অসুস্থ, আসলে তা নয়।
কিছুদিন পর রোগীর খবর নিতে ফোন করলেন ডাক্তার।
ডাক্তার: কী অবস্থা আপনার চাচার?
রোগীর আত্মীয়: খুবই খারাপ! উনি মনে করেন, উনি মারা গেছেন!


বারোটা বাজবে

(১৫) এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্নপত্র নিয়ে বেশ অস্থির হয়ে বিড় বিড় করছে-
শিক্ষক: কী ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?
ছাত্র: স্যার, প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বাজবে।
শিক্ষক: তাতে কি এখন তো এগারোটা বাজে!


যৌতুকবিরোধী আন্দোলনে

(১৬) শফিক সাহেব: আমি আগামী মাস থেকে যৌতুকবিরোধী আন্দোলনে নামব। কী বলেন?
রফিক সাহেব: কেন, এ মাসে নামবেন না কেন?
শফিক সাহেব: এ মাসে আমার ছেলের বিয়ে আর আগামী মাসে মেয়ের বিয়ে তো, তাই!


ছেলের আচার-ব্যবহার কেমন?

(১৭) পাত্রীর বাবা : ছেলের আচার-ব্যবহার কেমন?
ঘটক : নিশ্চয়ই ভালো। এক খুনের মামলায় তার ১০ বছর জেল হয়েছিল। আচার-ব্যবহার দেখেই জেল কর্তৃপক্ষ সাজা দুই বছর মওকুফ করেছে।
পাত্রীর বাবা : ছেলে উদার মানছি। আমার মেয়েকে যে কখনোই ছেড়ে যাবে না, আপনি কী করে বুঝলেন, ঘটক সাহেব?
ঘটক : কারণ, ছেলে এ পর্যন্ত কোনো গার্লফ্রেন্ডকেই ছাড়েনি। বরং গার্লফ্রেন্ডরাই তাকে ছেড়ে গেছে!


যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে

(১৮) যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে-
শিক্ষক : আমি টেবিল ছুঁয়েছি, টেবিল মাটি ছুঁয়েছে, সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি। এভাবে একটি যুক্তি দেখাওতো।
ছাত্র : আমি আপনাকে ভালোবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি!


ভদ্রমহিলা ও সিনেমা হলের ম্যানেজারের মধ্যে ফোনালাপ

(১৯) এক ভদ্রমহিলা ও সিনেমা হলের ম্যানেজারের মধ্যে ফোনালাপ-
মহিলা : হ্যালো। কোন ছবি চলছে?
ম্যানেজার : আই লাভ ইউ!
মহিলা : (রেগে গিয়ে) ইডিয়ট।
ম্যানেজার : এটি গত সপ্তাহে চলছিল।
মহিলা : (আরো রাগান্বিত হয়ে) ননসেন্স।
ম্যানেজার : এটি আগামী সপ্তাহে চলবে!


গোপন রহস্য

(২০) জন্মবার্ষিকীতে একজন শতায়ু বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস করা হল তাঁর এই দীর্ঘ্য জীবনের গোপন রহস্য কী? বৃদ্ধা বললেন, এখনই ঠিক বলা যাচ্ছে না। একটা ভিটামিন পিল কোম্পানি, একটা আয়ুর্বেদ কোম্পানি আর এ‌কটা ফ্রুট জুস ফ্যাক্টরির সাথে দরদাম চলছে।

 

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে শিবগঞ্জ উপজেলাবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

 বিসমিল্লাহর রাহমানির রাহিম ঈদ বয়ে আনুক সবার জীনবে সুখ শান্তি ও কল্যাণের বার্তা ঈদের দিনের মতো সুন্দর হোক প্রতিটি দিন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক...