06 March, 2024

আনন্দ ভ্রমন স্থান:নাটোর গ্রীণভ্যালী পার্ক, ও রাজবাড়ী।


 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আনন্দ ভ্রমন

স্থান:নাটোর গ্রীণভ্যালী পার্ক, ও রাজবাড়ী।

11 February, 2024

আলোর দূত ফাউন্ডেশন

 বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আলোর দূত ফাউন্ডেশনে উদ্যোগে

বাৎসরিক পিকনিক

স্থান:বিউটিপার্কতা

তারিখ: ২০/০১/২০২৪ইং রোজ:শনিবার

আয়োজনে: আলোর দূত ফাউন্ডেশনের সকল সদস্য বৃন্দ।




05 January, 2021

মুক্তিযুদ্ধের ১১ টি সেক্টর,সাধারণ জ্ঞান

 

মুক্তিযুদ্ধের ১১ টি সেক্টর

১ নং সেক্টর । এলাকাঃ চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালী জেলার মহুয়া নদীর পূর্বাংশের সমগ্র এলাকা । সদর দপ্তরঃ হরিণা, ত্রিপুরা, ভারত। দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ মেজর জিয়াউর রহমান(এপ্রিল-জুন) এবং মেজর রফিকুল ইসলাম (জুন-ডিসেম্বর)।
২ নং সেক্টর। এলাকাঃ কুমিল্লা, আখাউরা-ভৈরব এবং ঢাকা শহর, ফরিদপুর ও নোয়াখালী জেলার অংশবিশেষ। সদর দপ্তরঃ মেঘালয়, ত্রিপুরা, ভারত । দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ মেজর কে এম খালেদ মোশরফ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর) এবং মেজর এটি এম হায়দার (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)
৩ নং সেক্টর । এলাকাঃ আখাউরা-ভৈরব রেললাইন থেকে পূর্ব-দিকে কুমিল্লা জেলার অংশ বিশেষ, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও ঢাকা জেলার অংশ বিশেষ। সদর দপ্তরঃ কলাগাছিয়া, ত্রিপুরা, ভারত। দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃমেজর কে এম শফিউল্লাহ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর) এবং মেজর এ এম এন নুরুজ্জামান (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর)।
৪ নং সেক্টর । এলাকাঃ সিলেটের পূর্বঞ্চল, খোয়াই-সায়েস্তগঞ্জ রেললাইন থেকে পূর্ব-উত্তর দিকে সিলেট-ডাউকি সড়ক । সদর দপ্তরঃ জালালপুর। দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ মেজর সি.আর. (চিত্তরঞ্জন) দত্ত এবং ক্যাপ্টেন রব
৫ নং সেক্টর । এলাকাঃ সিলেটের পশ্চিম এলাকা, সিলেট-ডাউকি সড়ক থেকে সুনামগঞ্জ এবং বৃহত্তর ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল । সদর দপ্তরঃ বাঁশতলা, ছাতক, সুনামগঞ্জ। দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ মেজর মীর শওকত আলী ।
৬ নং সেক্টর । এলাকাঃ ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী অঞ্চল ব্যতীত সমগ্র রংপুর জেলা ও দিনাজপুর জেলার অংশবিশেষ। সদর দপ্তরঃ বুড়িমারী। দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ উইং কমান্ডার এম কে বাশার।
৭ নং সেক্টর । এলাকাঃ সমগ্র রাজশাহী, ঠাকুরগাঁও ছাড়া দিনাজপুরের অবশিষ্ট অংশ এবং ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী এলাকা ব্যতীত সমগ্র বগুরা ও পাবনা জেলা। সদর দপ্তরঃ বালুঘাট, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত । দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ মেজর নাজমুল হক, সুবাদার মেজত এ রব, মেজর কাজী নুরুজ্জামান।
৮ নং সেক্টর । এলাকাঃ সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা, ফরিদপুরের অংশবিশেষ, এবং দৌলতপুর-সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলার এলাকা। সদর দপ্তরঃ বেনাপোল, যশোর । দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ মেজর আবু ওসমান চৌধুরী, মেজর এম এ মঞ্জুর ।
৯ নং সেক্টর । এলাকাঃ সাতক্ষীরা-দৌলতপুর সড়কসহ খুলনা জেলার সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল এবং বৃহত্তর বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা। সদর দপ্তরঃ হাসনাবাদ, বাগেরহাট। দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ মেজর এম আব্দুর আজিজ, মেজর এম. এ. মঞ্জুর, মেজর জয়নাল আবেদীন।
১০ নং সেক্টর । এলাকাঃ অভ্যন্তরীণ নৌপথ ও সমুদ্র উপকুলীয় অঞ্চল চট্টগ্রাম ও চালনা । সদর দপ্তরঃ নৌবাহিনীর কমান্ডারের অধীন । দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ পাকিস্তান নৌবাহিনীর আটজন বাঙালী কর্মকর্তা।
১১ নং সেক্টর । এলাকাঃ ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা । সদর দপ্তরঃ মহেন্দ্রগঞ্জ, আসাম, ভারত । দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডারঃ মেজর এম. আবু তাহের(৩ নভে: পর্যন্ত), স্কোয়াড্রন লিডার এম হামিদুল্লাহ (৩ নভে:-ডিসেম্বর) ।

মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা লাভ,সাধারণ জ্ঞান

 

মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা লাভ

১/ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ছয় দফা কর্মসুচী ব্যক্ত করেন -- ১৩ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৬ সালে।
২/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয় -- জানুয়ারী, ১৯৬৮।
৩/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিশেষ আদালতের বিচারক ছিলেন -- পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি এস.এ. রহমান।
৪/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার হয় -- জুন, ১৯৬৮।
৫/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিল -- ৩৫ জন।
৬/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামী ছিলেন -- শেখ মুজিবর রহমান।
৭/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয় -- ২২ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯।
৮/ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী সার্জেন্ট জহুরুল হককে হত্যা করে -- ১৫ ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯।
৯/ আইয়ুব খান পদত্যাগ করতে বাধ্য হয় -- ২৫ মার্চ, ১৯৬৯ সালে। রাজনৈতিক সংকটের জন্য।
১০/ পুলিশের গুলিতে শহীদ আসাদ নিহত হন -- ২০ জানুয়ারী, ১৯৬৯।
১১/ শহীদ আসাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন -- আইন বিভাগের।
১২/ পুলিশের গুলিতে শহীদ মতিউর নিহত হন -- ২৪ জানুয়ারী, ১৯৬৯।
১৩/ শহীদ মতিউর কোন বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন -- নবকুমার ইনষ্টিটিউশনের, নবম শ্রেনীর ছাত্র।
১৪/ শহীদ ড. শামসুজ্জোহা হত্যা করা হয়েছিল -- ১৮ ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৯, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে।
১৫/ আইয়ুব খান কবে কার নিকট পাকিস্তানের ক্ষমতা হস্তান্তর করেন -- ২৫ মার্চ, ১৯৬৯। আগা মুহম্মদ ইয়াহিয়া খান।
১৬/ শেখ মুজিবর রহমানকে বঙ্গবন্ধুকে উপাধিতে ভুষিত করা হয় -- ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী।
১৭/ শেখ মুজিবর রহমানকে জাতির জনক ঘোষনা দেয়া হয় -- ০৩ মার্চ ১৯৭১।
১৮/ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে প্রথমে জাতির পিতা ঘোষনা দেন -- আ.স.ম আবদুর রব।
১৯/ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জাতীয় পরিষদের আসন পেয়েছিল -- ১৬৭ টি আসন।
২০/ পাকিস্তানের প্রথম সাধারন নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয় – ০৭ ডিসেম্বর, ১৯৭০সাল।
২১/ আলোচনা ভেঙ্গে দিয়ে ইয়াহিয়া খান ঢাকা ত্যাগ করেন -- ২৫ মার্চ, ১৯৭১ রাতে।
২২/ স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয় -- ০৩ মার্চ, ১৯৭১, পল্টন ময়দানে।
২৩/ চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতা ঘোষনা পাঠ করা হয় -- ২৬ মার্চ, ১৯৭১।
২৪/ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপন করা হয় -- চট্টগ্রামের কালুরঘাটে, ২৬ মার্চ, ১৯৭১।
২৫/ মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন যারা -- ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট।
২৬/ মুক্তিযুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগঠিত হয় -- ১৯ মার্চ, ১৯৭১ গাজিপুরে।
২৭/ স্বাধীনতা সংগ্রামের সর্বাধিনায়ক ছিলেন -- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
২৮/ প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় -- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রসভায়।
২৯/ প্রথম কবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় -- ০২ ই মার্চ, ১৯৭১।
৩০/ বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন -- আ স ম আব্দুর রব।
৩১/ শেখ মজিবুর রহমানকে প্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায় -- ২৫ মার্চ, ১৯৭১ মধ্যরাতে।
৩২/ সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতা মন্ত্রিসভা গঠিত হয় -- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১।
৩৩/ বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়েছিল -- ১০ এপ্রিল, ১৯৭১।
৩৪/ বাংলাদেশকে প্রজাতন্ত্র ঘোষনা করা হয়েছিল -- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।
৩৫/ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার শপথ গ্রহন করেছিল -- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১।
৩৬/ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের সদস্য সংখ্যা কত ছিল -- ৬ জন।
৩৭/ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের রাজধানী ছিল -- মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে।
৩৮/ মুজিবনগরের পুরাতন নাম কি ছিল -- বৈদ্যনাথ তলার ভবের পাড়া।
৩৯/ বৈদ্যনাথ তলার নাম মুজিব নগর রাখেন -- তাজউদ্দিন আহম্মেদ।
৪০/ মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন -- এম, মনসুর আলী।
৪১/ মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রি ছিলেন -- তাজউদ্দিন আহম্মেদ।
৪২/ মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন -- শেখ মুজিবর রহমান।
৪৩/ মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন -- সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
৪৪/ মুজিবনগরে নতুন সরকার গঠনের ঘোষনাপত্র পাঠ করেন -- অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
৪৫/ মুজিবনগরে সরকারকে প্রথম গার্ড অনার প্রদান করেন -- মাহবুব উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম)।
৪৬/ জেনারেল ওসমানী কবে বাংলাদেশের সেনা প্রধান নিযুক্ত হন -- ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১।
৪৭/ বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান ছিলেন -- ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার।
৪৮/ প্রথম কোন বাংলাদেশী কূটনীতিক দেশের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন -- এম হোসেন আলী।
৪৯/ শেখ মুজিব পাকিস্তানের কারাগার হতে মুক্তিলাভ করেন -- ১০ জানুয়ারী ১৯৭২।
৫০/ “এ দেশের মাটি চাই, মানুষ নয়”- এ উক্তি যার -- জেনারেল ইয়াহিয়া খান।
৫১/ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যে বিদেশী মিশনে বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় -- ১৮ এপ্রিল কলকতায়।
৫২/ মুক্তিযুদ্ধ চলা কালে সমগ্র বাংলাদেশকে ভাগ করেছিলেন -- ১১ টি সেক্টরে।
৫৩/ যে সেক্টরে নিয়মিত কোন সেক্টর কমান্ডার ছিল না -- ১০ নং সেক্টর।
৫৪/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি লাভ করেন -- ৭ জন।
৫৫/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বীরউত্তম খেতাব লাভ করেন -- ৬৮ জন।
৫৬/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর বিক্রম উপাধি লাভ কেও -- ১৭৫জন।
৫৭/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্তির সংখ্যা -- ৪২৬ জন।
৫৮/ স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদানের জন্য মোট খেতাব প্রাপ্ত হন -- ৬৭৬ জন।
৫৯/ যে বীর শ্রেষ্ঠের মৃতদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি -- বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।
৬০/ যে বীর শ্রেষ্ঠের কোন খেতাবী কবর নেই -- বীর শ্রেষ্ঠ রুহুল আমীন।
৬১/ সম্প্রতি যে বীরশ্রেষ্ঠর কবর পাকিস্তান থেকে দেশে এনে সমাহিত করা হয়েছে -- বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান।
৬২/ বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর কোথায় ছিল -- পাকিস্তানের করাচীর মাশরুর বিমান ঘাটিতে।
৬৩/ কোন বীর শ্রেষ্ঠের কবর বাংলাদেশে ছিল না -- বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের।
৬৪/ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর ছিল -- ভারতের আমবাসা এলাকায়।
৬৫/ দুইজন খেতাবধারী মহিলা মুক্তিযোদ্ধার নাম -- ক্যাপ্টেন সেতারা বেগম ও তারামন বিবি।
৬৬/ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন ইতালীর নাগরিক মৃত্যুবরণ করেন যার নাম ছিল -- মাদার মারিও ভেরেনজি।
৬৭/ স্বাধীনতা যুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত একমাত্র বিদেশী -- হোসাইল হেমার ওয়াডার ওয়াডারল্যান্ড, অষ্ট্রেলিয়া।
৬৮/ বাংলাদেশে সর্বকনিষ্ঠ খেতাবধারী মুক্তিযোদ্ধা -- শহীদুল ইসলাম (লালু) বীর প্রতীক।
৬৯/ ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠন করা হয় -- ২১ নভেম্বর, ১৯৭১।
৭০/ ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে – ০৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১।
৭১/ ভারত-বাংলাদেশ যৌথ কমান্ডের সেনাধ্যক্ষ ছিলেন -- জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
৭২/ পাকিস্তানের পক্ষে আত্মসমর্পন করেন -- জেনারেল এ, কে নিয়াজী।
৭৩/ মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল স্বাক্ষরিত হয় -- রেসকোর্স ময়দানে।
৭৪/ জেনারেল এ, কে নিয়াজী যার নিকট আত্মসমর্পণ করে -- জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার।
৭৫/ আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব প্রদান করেন -- বিমান বাহিনীর প্রধান কমোডর এ কে খন্দকার।
৭৬/ জেনারেল নিয়াজী আত্মসমর্পের সময় পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনীর সংখ্যা ছিল -- ৯৩ হাজার।
৭৭/ যে সাহিত্যক মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেন -- আবদুস সাত্তার।
৭৮/ স্বাধীনতা বাংলা বেতার কেন্দ্রের চরমপত্র নামক কথিকা কে পাঠ করতেন -- এম আর আখতার মুকুল।
৭৯/ ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস ঘোষনা করা হয় কখন -- ১৯৮০ সালে।
৮০/ বীর শ্রেষ্ঠদের মধ্যে প্রথম মৃত্য বরণ করেন -- মোস্তফা কামাল (৮ এপ্রিল, ১৯৭১) ।
৮১/ বীর শ্রেষ্ঠদের মধ্যে সর্বশেষে মৃত্য বরণ করেন -- মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর (১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১)।
৮২/ সাইমন ড্রিং ছিলেন -- ১৯৭১ সালে ঢাকায় কর্মরত ব্রিটিশ সাংবাদিক। যিনি সর্বপ্রথম পাকিস্থানী বর্বরতার কথা বর্হিবিশ্বে প্রকাশ করেন।

জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি,সাধারণ জ্ঞান

 

জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ও তৎকালীন রাজনীতি

১/ আধুনিক ভারতের জনক বলা হয় – রাজা রামমোহন রায়কে।
২/ যে আইনের মাধ্যমে ভারাতীয় বিচারকদের ইউরোপীয়দের বিচার করার ক্ষমতা প্রদান করা হয় – ইলবার্ট বিল।
৩/ কংগ্রেসের প্রথম সভাপতি ছিলেন – উমেশচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়।
৪/ ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করেন – অবসর
৫/ অহিংস ও অসহযোগ আন্দোলনের জনক – মহাত্মা গান্ধী।
৬/ ভারত ছাড় আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন -- মহাত্মা গান্ধী, ১৯৪২ সালে।
৭/ ‘অখন্ড ভারত’ নীতিতে আন্দোলন করেন – কংগ্রেস।
৮/ ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ নামক নতুন প্রদেশের রাজধানী ও আইনসভা প্রতিষ্ঠত হয় – ঢাকায়।
৯/ ভারতে সাধারণ নির্বাচনের নির্দেশ দেন – ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মি. এটলি, ১৯৪৬ সালে।
১০/ নিখিল ভারত মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯০৬ সালে (নবাব সালিমুল্লাহর উদ্যোগে)।
১১/ দ্বিজাতিতত্ত্বের প্রবক্তা হলেন – মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহ।
১২/ ‘বেঙ্গল প্যাক্ট’ সম্পাদিত হয় – হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে।
১৩/ বাংলায় প্রথম প্রাদেশিক মন্ত্রিসভা গঠন করেন – এ.কে. ফজলুল হক।
১৪/ বাংলার প্রথম মূখ্যমন্ত্রী ছিলেন – এ.কে. ফজলুল হক।
১৫/ বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে যে বিখ্যাত রাজনৈতিক সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটে – মুসলিম লীগ।
১৬/ মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগে যোগদান করেন – ১৯১০ সালে।
১৭/ জালিয়ানওয়ালাবাদ হত্যাকান্ড সংগঠিত হয় – ১৯১৯ সালে ।
১৮/ ভারত সভা বা ইন্ডিয়ান এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন -- সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়।
১৯/ Grand Old Man of India নামে খ্যাত – দাদা ভাই নওরোজী।
২০/ পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রদেশের প্রথম লেফটেন্যান্ট ছিলেন – বামফিল্ড ফুলার।
২১/ হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয় – লক্ষ্ণৌ চুক্তির মাধ্যমে।
২২/ ইংরেজ ম্যজিস্ট্রেট কিংস ফোর্ডকে হত্যার জন্য বোমা নিক্ষেপ করে – ক্ষুদিরাম।
২৩/ স্বরোজ দলের নেতা ছিলেন – চিত্তরঞ্জন দাস।
২৪/ ঢাকায় ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯২৬ সালে।

আনন্দ ভ্রমন স্থান:নাটোর গ্রীণভ্যালী পার্ক, ও রাজবাড়ী।

  বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আনন্দ ভ্রমন স্থান:নাটোর গ্রীণভ্যালী পার্ক, ও রাজবাড়ী।