26 March, 2019

23 March, 2019

শুভ বিবাহ ২


শুভ বিবাহ


I C T সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ৬

একাদশ-দ্বাদশ
ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
Database Management System
অধ্যায়ঃ ষষ্ঠ

কুইজ প্রশ্ন ও উত্তর


০১. ডটোবজে কী ?
উত্তরঃ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ফাইল নিয়ে ডেটাবেজ গঠিত হয় ।
০২. DBMS এর পূর্ণ নাম কী ?
উত্তরঃ DBMS এর পূর্ণ নাম Database Management System।
০৩. DBMS কী ?
উত্তরঃ DBMS হলো সফটওয়্যার নিয়ন্ত্রিত একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে ডেটাবেজ পরিচালনা, তথ্যের স্থান সংকুলান, নিরাপত্তা, ব্যাপইপ, তথ্য সংগ্রহের অনুমতি ইত্যাদি নির্ধারন করা হয় ।
০৪. ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রোগ্রাম এর নাম লেখ ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রোগ্রাম হলো- Microsoft Access, MySQL, SQlite, Microsoft SQL Server, Oracle, Sybas, dBASE, FoxProo, IBM DB2 ইত্যাদি ।
০৫. DML এর পূর্ণ নাম লেখ ?
উত্তরঃ DML এর পূর্ণ নাম Data Manipulation Language।
০৬. DML কী ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ সকল তথ্য পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রনের জন্য যে ভাষা ব্যবহার করা হয় তাকে ডেটা ম্যানিপুলেশন ল্যাংগুয়েজ বলে ।
০৭. DML এর কাজ লেখ ।
উত্তরঃ ডিএমএল এর সাহায্যে ডেটাবেজ থেকে কোন ডেটা রিট্রিভ অথবা ডেটাবেজ নতুন কোন ডেটা অন্তর্ভুক্ত করা, ডেটা মুচে ফেলা অথবা মডিফাই ইত্যাদি করা সম্ভব ।
০৮. ডেটা মেনিপুলেশন ল্যাঙ্গুয়েজ কমান্ডগুলোর নাম লেখ ?
উত্তরঃ ডেটামেনিপুলেশন ল্যাগুয়েজ কমান্ডগুলোর নাম হল-INSERT, DELETE, UPDATE, OPEN, CLOSE, FIND, MODIFY, INDEX, STORE।
০৯. ডেটা টাইপ কী?
উত্তরঃ ডেটাবেজ তৈরি বা পরিবর্তনের সময় ডেটাবেজের ফিল্ডের টাইপ বা ফিল্ডে সংরক্ষিত ডেটার প্রকৃতি নির্ধারন করতে যা লগে তাকে ডেটা টাইপ বলে।
১০. ডেটা কুয়েরি ল্যাগুয়েজ কাকে বলে ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ ব্যাবস্থাপনা বিদ্যমান প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট ডেটা আনয়ন অনুসন্ধান ও সম্পাদনার জন্য যে ভাষা ব্যবহার করা হয় তাকে ডেটা কুয়েরি ল্যাংগুয়েজ বলে ।
১১. ডেটা কুয়েরি ল্যাগুয়েজ ব্যবহার করা হয় কেন ?
উত্তরঃ বিদ্যমান ডেটাবেজ থেকে কোন ডেটা বা তথ্যটি আনয়ন করতে হবে এবং কী ধরনের সম্পাদনের কাজ করতে হবে, তার জন্য কুয়েরি ভাষা ব্যবহার করা হয় ।
১২. SQL এর পূর্ণ নাম লেখ ।
উত্তরঃ SQL এর পূর্ণ নাম Structured Query Language ।
১৩. SQL এর অংশ কয়টি ?
উত্তরঃ SQL এর অংশ তিনটি ।
১৪. SQL এর অংশ কী কী ?
উত্তরঃ SQL এর মূল অংশ তিনটি । যথা- Select, Drom & Where।
১৫. QUEL কী ?
উত্তরঃ কতগুলো স্টেটমেন্টের সমস্টিকে QUEL বলে ।
১৬. QUEL স্টেটমেন্ট কী ?
উত্তরঃ QUEL এ যে সকল স্টেটসন্ট ব্যবহার করা হয় তা হলো Create, Range, Index, Modify ইত্যাদি ।
১৭. QBE কী ?
উত্তরঃ যে পদ্বতিতে একটি Example এর মাধ্যে ব্যবহারকারী কী করতে চায় তা বর্ননা করা হয় এবং এই Example অনুসারে অন্যান্য কুয়েরি করা হয় তাকে QBE বলে ।
১৮. QBE কীসের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে ?
উত্তরঃ QBE ডোমেইন রিলেশনাল ক্যালকুলাসের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে ।
১৯. রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ উপাত্তসমীহকে বিভিন্ন সারিতে সংগঠিত করা হয় অর্থাৎ ফাইল গুলোকে শুধুমাত্র রেকর্ডেও তালিকা সারি ও কলাম বিশিষ্ট টেবিলে বিবেচনা করা হয় । এ ধরনের ডেটাবেজকে রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বলে ।
২০. Microsoft Access কী ?
উত্তরঃ Microsoft: কর্পোরেশনের একটি শক্তিশালি রিলেশনাল ডেটাবেজ প্রোগ্রাম হলো Microsoft Access।
২১. Text: ফিল্ড কী ?
উত্তরঃ Text: ডেটা টাইপ বিশিস্ট ফিল্ডে অক্ষর সংখ্যা, চিহ্ন ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় ।
২২. কুয়েরি কাকে বলে ?
উত্তরঃ ডেটাবেজে এক বা একাদিক টেবিলে সংরক্ষিত বিপুল পরিমান ডেটা থেকে প্রয়োজনীয় যেকোন সংখ্যক ডেটাকে দ্রুত বা খুব সহজে খুঁজে বের করা , প্রদর্শন করা বা ছাপানোর কার্যকরি পদ্বতিকে কুয়েরি বলে।
২৩. Select Query কী ?
উত্তরঃ ডেটাবেজে এক বা একাদিক ডেটা টেবিল থেকে ফিল্ডসমূহ বেছে নিয়ে যে কুযেরি তৈরি করা হয় তাকে Select Query বলে ।
২৪. Action Query কাকে বলে ?
উত্তরঃ টেবিলের ডেটা পরিবর্তন বা সরানোর জন্য একটি মাত্র আপারেশন পরিচালনার জন্য যে কুয়েরি তৈরি করা হয় তাকে Action Query বলে ।
২৫. Action Query কয় ধরনের ?
উত্তরঃ Action Query চার ধরনের ।
২৬. Make Table Query কাকে বলে ?
উত্তরঃ কুয়েরি করা ডেটাকে অন্য কোন টেবিলে সংরক্ষন করার জন্য যে কুয়েরি ব্যবহার করা হয় তাকে Make Table Query বলে ।
২৭. Append Query কাকে বলে ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ টেবিলে এক বা একাধিক রেকর্ড সংযোজনের জন্য যে কুয়েরি ব্যবহার করা হয় তাকে Append Query বলে ।
২৮. SQL Query কাকে বলে ?
উত্তরঃ ডেটাবেজের এক বা একাধিক টেবিলের মধ্যে কোন নির্দিস্ট ডেটা খুজে বের করা, প্রদর্শন করা, প্রিন্ট করা, শর্ত সাপেক্ষে যে কোন কাজ করার জন্য SQL এর DDL এবং DML ইত্যাদি ভাষা ব্যবহার করে যে কুয়েরি করা হয় তাকে SQL Query বলে ।
২৯. সটিং কী ?
উত্তরঃ সটিং হলো সাজানো ।
৩০. ডেটাবেজ ইনডেক্সিং কী ?
উত্তরঃ ডেটাবেজ টেবিলের ডেটাকে উর্ধ্বক্রম বা নি¤œক্রম অনুসারে সাজানোকে ডেটার ইনডেক্সিং বলে ।
৩১. ডেটাবেজ রিলেশন বলতে কী বুঝ ?
উত্তরঃ একটি ডেটা টেবিলের ডেটার সাথে অন্য এক বা একাধিক ডেটা টেবিলের ডেটার সম্পর্ককে ডেটাবেজের রিলেশন বলে ।
৩২. ডেটাবেজ রিলেশন কয় ধরনের হতে পারে ?
উত্তরঃ তিন ধরনের হতে পারে ।
৩৩. One to One রিলেশন কাকে বলে ?
উত্তরঃ যদি দুটি টেবিলের মধ্যে এমনভাবে রিলেশন স্থাপন করা হয় যে ,কোন ডেটা টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে অন্য টেবিলের একটি রেকর্ডের সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to One রিলেশন বলে ।
৩৪. One to Many রিলেশন কাকে বলে ?
উত্তরঃ যদি কোন ডেটাবেজের মধ্যে একাধিক ডেটা টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে অপর ফাইল এর একাধিক রেকর্ডেও সাথে সম্পর্ক থাকে তখন তাকে One to Many রিলেশন বলে ।
৩৫. Many to Many রিলেশন কাকে বলে ?
উত্তরঃ যদি কোন ডেটাবেজের মধ্যে একাধিক ডেটা টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে অপর ফাইল এর একাদিক রেকর্ডের মধ্যে সম্পর্ক থাকে তখন তাকে Many to Many রিলেশন বলে ।
৩৬.ক্রিপ্টোগ্রাপি কী ?
উত্তরঃ ডেটাকে এনক্রিপ্টশন ও ডিক্রিপ্টশন করার বিষয়কে ক্রিপ্টোগ্রাপি বলে ।
৩৭. ডেটা এনক্রিপ্টশন কী ?
উত্তরঃ অনুমোদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যবহার থেকে ডেটাকে নিরাপদ রাখাই ডেটা এনক্রিপ্টশন ।
৩৮.ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম কী ?
উত্তরঃ প্রতিটি সাধারন ঘটনাকে তথ্য বা ডাটা বলে । ডাটা শব্দের বহুবচন হলো ডাটাম । একটি ডেটাবেজ হলো কোন কম্পিউটার সিস্টেমে সঞ্চিত উপাত্ত বা রেকর্ডসমূহের একটি কাঠামোবদ্ব সংগ্রহ ।
৩৯. ইনডেক্সিং কী ?
উত্তরঃ সুবিন্যস্তভাবে সঠিক নিয়মে তথ্য সমূহের সূচি তৈরিকে ইনডেক্সিং বলে । সঠিক তথ্য কে দ্রুত খুঁজে বের করতে ইনডেক্সিং ব্যবহার করা হয় ।
৪০. ডেটাবেজ রিলেশন কী ?
উত্তরঃ অনেক গুলো তালিকা বা টেবেল নিয়ে একটি ডেটাবেজ তৈরি হয় । এই টেবিল গুলো কোন না কোন সম্পর্কের বন্ধনে আবদ্ব । তালিকা বা টেবিলগুলোর মধ্যে বিরাজমান এ সম্পর্ককে ডেটাবেজ রিলেশন বলে।
৪১. কর্পোরেট ডেটাবেজ কী ?
উত্তরঃ কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা বিশেষ ধরনের প্রতিষ্ঠান যে বিশেষ পদ্বতিতে তথ্য সংগ্রহ , পর্যালোচনা , বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে তাকে কর্পোরেট ডেটাবেজ বলে ।
৪২. ডেটা সিকিউরিটি কী ?
উত্তরঃ সামাজিকভাবে এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে ইনফরমেশন সিস্টেমের গুরুত্ব যতই বৃদ্বি পাচ্ছে ডেটা ততোই বহুমুখী ঝুকির সম্মুখীন হচ্ছে এবং ডেটার গোপনয়িতা রক্ষা করা অত্যান্ত জরুরী। অনাকাঙ্খিত ব্যক্তির হাত থেকে ডেটাকে মুক্ত রাখার পদ্বতিকে বলা হয় ডেটা সিকিউরিটি ।

I C T সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ৫

একাদশ-দ্বাদশ
প্রোগামিং ভাষা
Programming Language
অধ্যায়ঃ পঞ্চম

কুইজ প্রশ্ন ও উত্তর


০১. কম্পিউটার প্রোগাম কী?
উত্তরঃ কম্পিউটারে কোনো একটি বিশেষ কার্য সম্পাদন বা সমস্যা সমাধানের জন্য রচিত বা লিখিত ধারাবাহিক কতগুলো বিশেষ নিরদেশাবলী (instruction) বা কমান্ডকে কম্পিউটার প্রোগ্রাম বলে।


০২. প্রোগামিং ভাষা কী?
উত্তরঃ কম্পিউটাকে আমাদের প্রয়োজনীয় নিরদেশাবলী জানানোর জন্য এক বিশেষ ধরণের ভাষা ব্যবহার হয়। এ বিশেষ ধরণের ভাষা কম্পিউটার প্রোগ্রাম রচনার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে বলে একে প্রোগামিং ভাষা বা Programming Language বলে।


০৩. কম্পিউটার প্রোগামিং ভাষার কয়টি প্রজন্ম?
উত্তরঃ কম্পিউটার প্রোগামিং ভাষার ৫টি প্রজন্ম।


০৪. গঠন বিচারে ও বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী কম্পিউটার ভাষাকে কত ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তরঃ পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়।


০৫. যান্ত্রিক ভাষা কাকে বলে ?
উত্তরঃ কম্পিউটার যন্ত্রটি সরাসরি যে ভাষা বুঝতে পারে সেই ভাষাকে যান্ত্রিক ভাষা বলে।


০৬. নিম্নস্তরের ভাষা কাকে বলে?
উত্তরঃ যান্ত্রিক ভাষায় শুধুমাত্র ০ ও ১ দিয়ে লেখা হয়, সেজন্য যান্ত্রিক ভাষাকে নিন্মস্তরের ভাষা বলা হয়।


০৭. কিসের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারের ভাষা লেখা হয়?
উত্তরঃ বাইনারি ১ দ্বারা বিদ্যুত আছে (on) এবং ০ দ্বারা বিদ্যুৎ নেই (off) এর উপর ভিত্তি করেই কম্পিউটারের ভাষা তৈরি করা হয়।


০৮. কবে অ্যাসেম্বলি ভষার প্রচলন হয়?
উত্তরঃ ১৯৫০ সাল থেকে।


০৯. অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম নির্বাহ প্রক্রিয়া কেমন ?
উত্তরঃ অ্যাসেম্বলি ভাষা প্রোগ্রাম → অ্যাসেম্বলার → অবজেক্ট প্রোগ্রাম


১০. উচ্চস্তরের ভাষার নাম লেখ।
উত্তরঃ BASIC, COBOL, C, C++, PASCAL, FORTRAN ইত্যাদি।


১১. C কী ?
উত্তরঃ উচ্চস্তরের প্রোগ্রাম ভাষা ।


১২. C++ কী ?
উত্তরঃ অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ভাষা।


১৩. কে C++ ডেভেলপ করেণ ?
উত্তরঃ বিয়ার্নে স্ট্রোভস্ট্রুপ।


১৪. ভিজুয়াল বেসিক কী ?
উত্তরঃ তৃতীয় প্রজন্মের ইভেন্ট ড্রাইভেন প্রোগ্রামিং ভাষা।


১৫. IDE এর পূর্ণ নাম কী ?
উত্তরঃ Integrated Development Environment


১৬. জাভা কী ?
উত্তরঃ জাভা একটি প্রগ্রামিং ভাষা।


১৭. ওরাকল কী ?
উত্তরঃ এটি একটি ডেটাভেজ মেনেজমেন্ট সফটওয়্যার।


১৫.ওরাকল কারা উন্নয়ন করেণ কারা ?
উত্তরঃ Software Drvelopment Labratories প্রতিষ্ঠান।


১৮. অ্যালগল কী ?
উত্তরঃ একটি উচ্চস্তরের ভাষা।


১৯. ALGOL এর পূর্ন নাম লেখ ?
উত্তরঃ Algorithmec Language


২০. ফোরট্রান কী ?
উত্তরঃ ফোরট্রান আদিতম উচ্চস্তরের নির্দেশমূলক প্রোগ্রামিং ভাষা।


২১.ফোরট্রান তৈরি করেণ কে ?
উত্তরঃ জন বাকস ও অন্যান্য আইবিএম-এ কর্মরত অবস্থায় ১৯৫০ সালে এর দশকের মাঝামাঝি ফোরট্রান তৈরি করেনভ।


২২. পাইথন কী ?
উত্তরঃ পাইথন হল অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা।


২৩. পাইথন তৈরি করেন কে ?
উত্তরঃ ১৯৯১ সালে Gudio Van Rossum তৈরি করেন।


২৪. চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা কী?
উত্তরঃ কম্পিউটারের সহজে ব্যবহারের জন্য উদ্ভাবিত বিশেষ একটি ভাষাকে চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা বলা হয়।


২৫. উৎস প্রোগ্রাম কাকে বলে ?
উত্তরঃ উচ্চস্তরের এবং অ্যাসেম্বলি ভাষায় রচিত প্রোগামকে উংস প্রোগ্রাম ভাষা বলে।


২৬. অনুবাদক প্রোগ্রাম কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে প্রোগ্রাম কম্পিউটারের উৎস প্রোগ্রাম (যে ভাষায় প্রোগ্রামটি লেখা হয়) কে যন্ত্র ভাষায় অনুবাদ করে বস্তু প্রোগ্রামে রূপান্তর করে সে প্রোগ্রামকে অনুবাদক প্রোগ্রাম বলে। যেমন কিউ বেসিকে একটি প্রোগ্রাম লেখা হলো কিন্তু কম্পিউটার এ প্রোগ্রামটি বুঝবে না, এ প্রোগ্রামটিকে অনুবাদ করে মেশিনের ভাষায় (বাইনারিতে) বুঝিয়ে দিতে হয়। এ অনুবাদের কাজে অনুবাদক প্রোগ্রাম ব্যবহৃত হয়।


২৭. অনুবাদক প্রোগ্রাম কয় প্রকার ?
উত্তরঃ তিন প্রকার। ক. অ্যাসেম্বলার, খ. কম্পাইলার, গ. ইন্টারপ্রেটার


২৮. অ্যাসেম্বলার কী?
উত্তরঃ ইহা অ্যাসেম্বলার ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে মেশিন ভাষায় অনুবাদ করে। এটি কোন কাজের সংক্ষিপ্ত শব্দ দ্বারা প্রোগ্রাম রচনা করা হয়।


২৯. অ্যাসেম্বলারের কাজ লিখ?
উত্তরঃ নিম্নে অ্যাসেম্বলারের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো দেওয়া হলোঃ ১. নেমোনিক কোডকে মেশিন ভাষায় অনুবাদ করে।
২. প্রত্যেক নির্দেশ ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা করা, ঠিক না থাকলে ঠিক করা।
৩. সব নির্দেশ ও ডাটা প্রধান মেমরিতে রাখে।


৩০. কম্পাইলার কী?
উত্তরঃ কম্পাইলার উচ্চ স্তরের ভাষার উৎস প্রোগ্রামকে বস্তু প্রোগ্রামে অনুবাদ করে। কম্পাইলার সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটিকে এক সঙ্গে পড়ে এবং এক সঙ্গে অনুবাদ করে। ভিন্ন ভিন্ন উচ্চ স্তরের ভাষার জন্য ভিন্ন ভিন্ন কম্পাইলার লাগে। কোনো নির্দিষ্ট কম্পাইলার একটি মাত্র উচ্চ স্তরের ভাষাকে মেশিন ভাষায় পরিণত করতে পারে। যেমন যে কম্পাইলার BASIC কে মেশিন ভাষায় অনুবাদ করতে পারে তা FORTRAN কে মেশিন ভাষায় অনুবাদ করতে পারে না।


৩১. কম্পাইলারের কাজ লিখ?
উত্তরঃ নিম্নে কম্পাইলারের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো দেওয়া হলোঃ ১. উৎস প্রোগ্রামকে বস্তু প্রোগ্রামে অনুবাদ করা।
২. প্রোগ্রামকে লিংক করা।
৩. প্রোগ্রামে কোনো ভুল থাকলে তা জানানো।
৪. প্রয়োজনে বস্তু বা উৎস প্রোগ্রামকে প্রিন্ট করা।


৩২. ইন্টারপ্রেটার কী?
উত্তরঃ ইহা ব্যবহারে প্রোগ্রামের ভুল সংশোধন করা ও প্রোগ্রাম পরিবর্তন করা সহজ হয়। কারণ ইন্টারপ্রিটারের প্রোগ্রাম আকারে ছোট বলে মেমরি বাঁচে। তাছাড়া ছোট কম্পিউটারে ইন্টারপ্রিটার ব্যবহৃত হয়। ইহা এক লাইন করে পড়ে ও অনুবাদ করে।


৩৩. ইন্টারপ্রেটারের কাজ লিখ?
উত্তরঃ নিম্নে ইন্টারপ্রেটারের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো দেওয়া হলোঃ ১. উচ্চ স্তরের ভাষাকে মেশিনের ভাষায় রূপান্তর করা।
২. ইহা এক লাইন পড়ে ও অনুবাদ করে।
৩. ইহা প্রতিটি লাইনের ভুল প্রদর্শন করে অনুবাদ কাজ বন্ধ করে দেয়।
৪. ডিবাগিং ও টেস্টিংয়ের ক্ষেত্রে দ্রুত কাজ করে।


৩৪. অ্যালগরিদম কাকে বলে?
উত্তরঃ বিশিষ্ট্ গনিতবিদ আল খারজমীর নাম থেকে অ্যাগরিদম কথাটির উৎপত্তি হয়েছে। কোন সমস্যা সমাধানের ধাপসমূহকে ভাষাগতভাবে লিপিবদ্ধ করাকে অ্যালগরিদম বলে। সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে প্রোগ্রাম রচনার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজনীয় অংশের নাম অ্যালগরিদম। প্র্রোগ্রাম রচনা ও নির্বাহের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধাপগুলো পর্যায়ক্রমিকভাবে লিপিবদ্ধ থাকে অ্যালগরিদমে।


৩৫. অ্যালগরিদমের বৈশিষ্ট লিখ?
উত্তরঃ নিম্নে অ্যালগরিদমের বৈশিষ্ট দেওয়া হলোঃ ১। সহজবোধ্য হবে।
২। কাজের উদ্দেশ্য সুস্পষ্ট হতে হবে।
৩। প্রত্যেকটি ধাপে স্পস্ট হবে যাতে যেকোন প্রোগ্রামার সহজে বুজতে পারে।
৪। ব্যাপকভাবে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে।
৫। প্রোগ্রামের ভুল নির্ণয় করা সম্ভব হবে।
৬। প্রোগ্রাম পরিবর্তন ও পরিবর্ধনে সহায়তা করবে।


৩৬. ফ্লোচার্ট কী?
উত্তরঃ ফ্লোচার্ট হচ্ছে এক ধরণের রেখাচিত্র যার সাহায্যে একটি এলগরিদম বা প্রক্রিয়াকে প্রকাশ করা যায়।


৩৭. ফ্লোচার্ট কয় প্রকার ?
উত্তরঃ ২ প্রকার। ক. সিস্টেম ফ্লোচার্ট খ. প্রোগ্রাম ফ্লোচার্ট।


৩৮. সিস্টেম ফ্লোচার্ট কাকে বলে ?
উত্তরঃ কোন সংগঠনের সকল কাজের একটি চিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করলে তাকে সিস্টেম ফ্লোচার্ট বলা হয়।


৩৯. প্রোগ্রাম ফ্লোচার্ট কী?
উত্তরঃ কোন প্রোগ্রামের এলগরিদম রেখাচিত্রের সাহায্যে প্রকাশ করাকে প্রোগ্রাম ফ্লোচার্ট বলে।


৪০. ডিবাগিং কাকে বলে ?
উত্তরঃ প্রোগ্রামের ভুল ত্রুটি সংশোধন করাকে ডিবলিং বলে।


৪১. ডকুমেন্টশন কাকে বলে ?
উত্তরঃ ভুল সংশোধনের পর প্রোগ্রাম ঠিকমতো কাজ করলে তা ভবিশ্যতে ব্যবহারের জন্য সংরক্ষন করে রাখতে হয়। আর এই সংরক্ষনকে প্রোগ্রাম ডকুমেন্টশন বলে।


৪২. প্রয়োগের ভিত্তিতে উচ্চস্তরের ভাষাকে কয় ভাগে ভাগ করা গয় ?
উত্তরঃ ২ভাগে ভাগ করা যায়।


৪৩. প্রোগ্রামে কয় ধরনের ভুল হয় ?
উত্তরঃ ৩ ধরনের ভুল হয়। ক. সিনটেক্স ভুল, খ. লজিক্যাল ভুল, গ. তথ্য ভুল।


৪৪.সিনটেক্স ভুল কী?
উত্তরঃ সাধারণত প্রোগ্রামের ভাষার ব্যাকরণগত ভুলগুলোকে সিনটেক্স ভুল (Syntax Error) বলে। যেমনঃ বানান ভুল, কমা, ব্রাকেট না দেওয়া।


৪৫.যুক্তিগত ভুল কী?
উত্তরঃ প্রোগ্রামে যুক্তিগত যে সমস্ত ভুলগুলো থাকে সেগুলোকে যুক্তিগত ভুল (Logical Error) বলা হয়।


৪৬.তথ্য ভুল কী?
উত্তরঃ প্রোগ্রামে তথ্য (information) সংক্রান্ত যে সমস্ত ভুলগুলো থাকে সেগুলোকে তথ্য ভুল (information Error) বলা হয়।


৪৭. স্ট্রাকচার্ড প্রোগ্রামিং কী ?
উত্তরঃ স্ট্রাকচার প্রোগ্রামিং হলো একটি প্রোগ্রামের স্টেটমেন্টগুলো ভিন্ন ভিন্ন শ্রেনিতে বিভক্ত করে লেখা। স্ট্রাকচার প্রোগ্রামের সংগঠনের একটি মূল অংশ।


৪৮. ভিজুয়্যাল ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং কী?
উত্তরঃ ভিজুয়্যাল প্রোগ্রাম হলো এটও GUI (Graphical User Interface) এ তৈরী করার প্রোগ্রাম।


৪৯. অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং কী?
উত্তরঃ প্রোগ্রামিং মডেগুলোর মধ্যে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং মডেল নতুন এবং জনপ্রিয়। অবজেক্ট বা চিত্রভিত্তিক কমান্ডের সাহায্যে চালিত প্রোগ্রামকে অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং বলা হয়।


৫০. ইভেন্ট কী?
উত্তরঃ কী-বোর্ডের কোনো কীতে চাপ দেওয়া, কোনো বিশেষ কন্ট্রোলের উপর মাউসের পয়েন্টার দিয়ে ক্লিক করা ইত্যাদি হলো ইভেন্ট।]


৫১. ডেটা টাইপ কী?
উত্তরঃ ডেটার ধরনকে ডেটা টাইপ বলা হয়। C প্রোগ্রামিং এ বিভিন্ন প্রকার ডেটা নিয়ে কাজ করা হয়।


৫২. ইউনারি অপারেটর কী ?
উত্তরঃ যে সকল অপারেটর একটি মাএ অপারেন্ড নিয়ে কাজ করে তাদের ইউনারি অপারেটর বলে ।


৫৩. বাইনারি অপারেটর কাকে বলে ক?
উত্তরঃ যে সব অপারেটর দুইটি অপারেন্ড নিয়ে কাজ করে তাদেরকে বাইনারি অপারেটর বলে ।


৫৪. কী ওয়ার্ড কী ?
উত্তরঃ বিশেষ কাজে ব্যবহারের জন্য সংরক্ষিত শব্দগুলে কে কী ওয়ার্ড বলে ।


৫৫. স্টেটমেন্ট কী ?
উত্তরঃ প্রোগ্রামে কোন এক্রপ্রেশনের শেষ যখন সেমিকোলন (;) দেওয়া হয় ,তখন প এর ভাষায় একে .স্টেটমেন্ট বলা হয় ।


৫৬. স্টটমেন্ট কত প্রাকার ?
উত্তরঃ স্টেটমেন্ট ২ প্রকার ।


৫৭. কট্রোল স্টেটমেন্ট কাকে বলে ?
উত্তরঃ পোগ্রামে শর্ত সাপেক্ষে কোন স্টেটমেন্ট সম্পাদনের জন্য কন্ডিশনাল কন্ট্রল ব্যবহার হয় । এরূপ শর্ত যুক্ত স্টেটমেন্ট কে কন্ডিশনাল কন্টোল স্টেটমেন্ট বলে ।


৫৮. অ্যারে কী?
উত্তরঃ অ্যারে হলো একই ধরনের ডেটার সমাবেশ। কতকগুলো ভেরিয়েবল ডেটা উপাদানের সমষ্টিকে অ্যারে বলে। অ্যারে শব্দের অর্থ হলো শ্রেণী বা বিন্যাস। একই জাতীয় বা সমজাতীয় ডেটার বিন্যাসকে বলা হয় অ্যারে।


৫৯. একমাত্রিক অ্যারে কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে অ্যারো তে একটি মাএ কলাম ও একাদিক সারি অথবা একটি মাএ সারি এবং একাদিক কলাম উপস্থাপন করা হয় তাকে একমাএিক অ্যারে বলা হয় ।


৬০. দ্বিমাত্রিক অ্যারে কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে অ্যারে তে একাদিক সারি ওএকাদিক কলামে ডেটা উপস্থাপন করা হয় তাকে দ্বিমাএিক অ্যারো বলা হয় ।


৬১. ফাংশন কাকে বলে ?
উত্তরঃ বড় কোন প্রোগ্রামকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করার পদ্বিতি কে ফাংশান বলে ।


৬২. লাইবেরির ফাংশান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে ফাংশানপূর্ব থেকে তৈরি করা থাকে এবং ফাংসন গুলো ফাংশন প্রোটোটাইপ বিভিন্ন হেডার ফাইলে দেওয়া থাকে । এ দরনের ফাংশন গুলোকে লাইব্রেরি ফাংশন বলে ।


৬৩. প্রোগ্রাম কী?
উত্তরঃ প্রোগ্রাম বা সপটওয়ার হলো কতগুলো ধারাবাহিক নির্দেশনা যা একটি কম্পিউটার কে কোন কাজ সম্পাদন করার জন্য নির্দেশ দিয়ে থাকে । একটি কম্পিউটার অনেক বড় এবং জটিল সমস্যা সমাদান করতে পারে । সঠিক ভাবে কাজ করার জন্য ক¤িপউটারকে নির্দেশনা দেওয়া হয় । এ নির্দেশনা সেট কে পোগ্রাম বা সফটওয়ার বলে ।


৬৪. পোগ্রামের ভাষা কাকে বলে?
উত্তরঃ কম্পিউটার মানুষের ব্যবহুত ভাষা বুঝতে পারে না । যে বোধগম্য ভাষার কোন নিদিষ্ট সমস্যা সমাদানের জন্য কম্পিউটারকে নির্দেশনা প্রধান করা হয় ,তাকে প্রোগ্রাম ভাষা বলে ।


৬৫. মেশিন ভাষা কাকে বলে ?
উত্তরঃ অতীতে কম্পিউটার আকৃতি ছিল খুব বড় এবং তা ব্যবহারের ক্ষেএে নির্ভর যোগ্য ছিল না ।এক্ষেএে কম্পিউটারের প্রোগ্রামং করার ক্ষেএে ব্দিমুখী সুইচ ব্যবহার করা হতো ।এ সময় প্রোগ্রাম ব্যবহারের কোনো সুবিধা ছিলো না , সম্পূন্য হার্ডওয়ার প্রযুক্তি তে কম্পিউটার প্রোগামিং করা হতো । পরবর্তিতে কম্পিউটারের জন্য ১ এবং ০ ব্যবহার করে পোগ্রামিং করা হয় যা কম্পিউটারের মেশিন ভাষা নামে পরিচিত ।


৬৬. অসেম্বিলি ভাষা কী ?
উত্তরঃ প্রোগ্রামিংয়ের কাজের সহজ কারর জন্য মেশিন ভাষার পরে অসেমলি ভাষা উদ্বভ ঘটে । অ্যাসেম্বলি ভাষাকে দ্বিতীয় প্রজন্মের ভাষা বা সাংকেতিক ভাষাও বলা হয় । ১৯৫০ সালে অ্যাসেম্বলি ভাষা চালু হয় । এতে পোগ্রাম লেখার কাজ অনেক সহজ হয়।


৬৭. মধ্যস্তরের ভাষা কী?
উত্তরঃ ১৯৬০ সালের দিকে ইংরেজী ভাষাকে প্রাধান্য দিয়ে কম্পিউটারের প্রোগ্রাম রচনার করার জন্যে যে ভাষা আবিষ্কৃত হয় তা মধ্যস্তরের ভাষা নামে পরিচিত।


৬৮. উচ্চস্তরের ভাষা কী?
উত্তরঃ উচ্চস্তরের ভাষা হলো ইংরেহজী ভাষা এবং আরো বেশি কাঠামোবদ্ধ। উচ্চস্তরের ভাষা আমেরিকান ন্যাশনাল স্টান্ডার্ড ইন্সটিটিউটের নির্দেশ মেনে বেশির ভাগ উচ্চস্তরের ভাষা তৈরী হয়। উচ্চস্তরের ভাষা সহজে লেখা যায়, সংকলন করা যায় এবং ভুল সংশোধন করা যায়। উচ্চস্তরের ভাষায় বৈশিষ্ঠ্য হল ইহা বানিজ্যিক ও বৈঙ্গানিক প্রয়োগের ভাষা। এটা বহু প্রয়োগ ও চতুর্থ প্রজন্ম ভাষা । তাই উচ্চস্তরের ভাষাকে বহুপ্রয়োগের ভাষা বলা হয়।


৬৯. সি কী?
উত্তরঃ সি হলো উচ্চস্তরের প্রোগ্রাম ভাষা। ১৯৬৯-১৯৭৩ সালে Dennis Ritchie সি প্রোগ্রাম ভাষার উদ্বাবন করেন। কম্পিউটারের প্রোগ্রাম লেখার ক্ষেত্রে সহজভাবে ব্যবহার করা যায়। গঠনতান্ত্রিক প্রোগ্রামিংয়ের জন্য সি প্রোগ্রাম ভাষা ব্যবহার করা হয়।


৭০. সি++ কী?
উত্তরঃ সি++ হলো উচ্চস্তরের প্রোগ্রাম ভাষা । সি প্রোগ্রামের মতো সি++ ভাষার বৈশিষ্ট্য হলো এটা বানিজ্যিক ও বৈজ্ঞানিক প্রয়োগের ভাষা। এটি বহু প্রয়োগের ভাষা । ইহা উচ্চস্তরের ভাষা। এ ভাষার কম্পাইলড কোড মেশিন নির্ভও নয়।


৭১. জাভা কাকে বলে?
উত্তরঃ জাভা হলো উচ্চস্তরের ভাষা। এ ভাষার মূল বৈশিষ্ঠ্য হলো কম্পাইলড কোড মেশিন নিভর। সি++ প্রোগ্রামের মতো জাভা ভাষার বৈশিষ্ঠ্য হলো ইহা বানিজ্যিক ও বৈজ্ঞানিক প্রয়োগের ভাষা।


৭২. চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা কী?
উত্তরঃ বিজ্ঞানীগন কম্পিউটারের ভাষা উন্নতির জন্য অবিরত চেষ্টা করে চলছেন। তাদের অবিরত চেষ্টার ফসল হলো চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা। চতুর্থ প্রজন্মের ভাষার সংক্ষিপ্ত রুপ হচ্ছে 4GL, ফক্স প্রো, ভিজুয়্যাল বেসিক, কোবল, এম এস এক্সেস, এস.কিউ,এল. এ সব প্রোগ্রামগুলো চতুর্থ প্রজন্মের ভাষা নামে পরিচিত। এ সব ভাষায় ডাটাবেজ কুয়েরী, অনুসন্ধান, সাজানো এবং প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের সুবিধা লাভ করা যায়।


৭৩. প্রোগ্রাম তৈরীর ধাপসমূহ কী?
উত্তরঃ কম্পিউটারের সাহয্যে কোন বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্যে কতকগুলো পদক্ষেপ নিতে হয় এ পদক্ষেপ সমূহ কে প্রোগ্রাম তৈরীর ধাপ বলে।


৭৪. প্রোগ্রামের ভাষা কী?
উত্তরঃ কম্পিউটারের তার নিজের বোধগম্য ভাষায় নির্দেশ দানের জন্য সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহৃত বর্ণ, শব্দ, সংকেত ইত্যাদি বিন্যাসই হচ্ছে প্রোগ্রা। এ সংকেত, বর্ণ, শব্দ এগুলোর বিন্যাসকেই এক সাথে বলা হয় প্রোগ্রামের ভাষা।


৭৫. ধ্রুবক কাকে বলে?
উত্তরঃ ধ্রুবক বলতে এমন কোনো মানকে বোঝানো হয়েছে যা প্রোগ্রাম করার পর পরিবর্তন করা যায় না । অর্থাৎ ’সি’ প্রোগ্রামিংয়ের প্রোগ্রাম নির্বাহের সময় যে সকল মানের কোনো পরিবর্তন হয়না তাকে ধ্র“বক বলে।


৭৬. চলক কাকে বলে?
উত্তরঃ চলক মানে পরিবর্তনশীল। চলক বলতে এমন কোনো মানকে বোঝানো হয় যা প্রোগ্রামে চালু করার পর পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ ’সি’ প্রোগ্রামিংয়ে প্রোগ্রাম নির্বাহে সময় যে সকল মান ব্যবহারকারী প্রয়োজনানুসারে পরিবর্তন করতে পারে তাকে চলক বলে।

I C T সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ৪

একাদশ-দ্বাদশ
ওয়েব ডিজাইন পরিচিতি ও এইচ.টি.এম.এল
Introduction to Web Design & HTML
অধ্যায়ঃ চতুর্থ

কুইজ প্রশ্ন ও উত্তর


০১. ওয়েব পেইজ কী?
উত্তরঃ ওয়েব পেজ হলো এক ধরণের ওয়েব ডকুমেন্ট যা World Wide Web(WWW) ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের দেখার জন্য বিভিন্ন দেধের সার্ভারে রাখা ফাইলকে ওয়েব পেজ বলে।

০২. ওয়েব কী?
উত্তরঃ ওয়েব হলো ইন্টারনেট ব্যাবহার করার একটি পথ বা ইন্টারনেটের একটি অ্যাপ্লিকেশন।

০৩. ডোমেইন নেম কী?
উত্তরঃ ক্যারেক্টার ফর্মে দেওয়া কম্পিউটারে এরুপ নামকে ডোমেইন নেম বলে।

০৪. টপ লেভেল ডোমেইন কাকে বলে?
উত্তরঃ ডোমেইন নেমের ডট এর পরের অংশটিকে টপ লেভেল ডোমেইন বলা হয়।

০৫. edu দ্বারা কী বোঝায়?
উত্তরঃ edu দ্বারা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বুঝায়।

০৬. ওয়েব পেইজ ডিজাইন কী?
উত্তরঃ ওয়েব পেজ হলো সারা বিশ্বে ইন্টারনেটের মাধ্যমে যুক্ত বিভিন্ন সার্ভারে (বড় ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার) রক্ষিত ফাইল, যা হাইপার টেক্সট মার্কআপ ল্যাংগুয়েজের (HTML) ওপর ভিওি করে তৈরিকৃত ডকুমেন্ট। ওয়েব ডিজাইন হলো নির্দিষ্ট বিষয় নির্ধারণ, গ্রাফিক্স ডিজাইন এবং ওয়েবপেজ প্রদর্শণ-এ তিনটি বিষয়ের সম্মিলিত রূপ।

০৭. ওয়েব সাইটের কাঠামো কাকে বলে?
উত্তরঃ যে অবকাঠামোতে একটি ওয়েবসাইটের সকল তথ্য বা বিষয়বস্ত উপস্থাপন করা হয় তাকে ওয়েবসাইটের কাঠামো বলো।সমগ্র বিশ্বের নেটওয়ার্কের সাথে তোমার ওয়েবসাইটের নেটওয়ার্কও একই বন্ধনে বাঁধা।

০৮. মূল পেইজ কী?
উত্তরঃ মূল পেইজ বা Home Page বলতে আমরা বুঝি, কোন ওয়েব সাইটে প্রবেশের পর প্রথম যে পেজ আমরা দেখতে পাই তাই হলো মূল পেইজ বা Home Page ।

০৯. ডোমেইন নেম কী?
উত্তরঃ ডোমেইন নেম (Domain Name) আইপি অ্যাড্রেস নাম্বার দ্বারা লিখিত হয়। আইপি অ্যাড্রেসের জন্য সংখ্যা মনে রাখা কষ্টকর। তাই আইপি অ্যাড্রেসকে সহজে ব্যবহারযোগ্য করার জন্য ইংরেজী অক্ষরের কোন নাম ব্যবহার করা হয়। ক্যারেক্টার ফর্মের দেওয়া কম্পিউটারের এরূপ নামকে ডোমেইন নেম বলা হয়।

১০. Browser কী?
উত্তরঃ ওয়েব ব্রাউজার হল এমন একটি সফটওয়্যার যার মাধ্যমে একজন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী যেকোন ওয়েব-পেইজ, ওয়ার্ল্ড-ওয়াইড-ওয়েবে(W.W.W.) অথবা লোকাল-এরিয়া-নেটওয়ার্কে অবস্থিত কোন ওয়েব-সাইটের যেকোনো তথ্য দেখতে ও অনুসন্ধান করতে পারে।এক কথায় বলা যায় ওয়েব ব্রাউজার হল একটা ওয়েব পেজ দেখার বাহক মাত্র।

১১. ফরম্যাটিং কাকে বলে?
উত্তরঃ সঠিক এবং উপস্থাপন যোগ্য লেখা বা টেক্সটকে সঠিক আকৃতি বা রূপ প্রদান করে, দৃষ্টিনন্দন করে, উপস্থাপন করে, একটি ওয়েব পেজকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টাকে ফরম্যাটিং বলে।

১২. হাইপারলিং কী?
উত্তরঃ ওয়েবের ভাষায় বলতে গেলে হাইপারলিং হলো ওয়েবের একটি রিসোর্স অবস্থিত কোন রেফারেন্স (কোন ঠিকানা) যার সাহায্য পাঠক সরাসরি বা স্বতঃর্স্ফুতভাবে তার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবে।

১৩. www কী?
উত্তরঃ সমস্ত উন্মুক্ত ওয়েবসাইটগুলোকে সমষ্টিগত ভাবে “World Wide Web” বা WWW বা বিশ্বব্যাপী জাল নাম দেওয়া হয়েছে। WWW হলো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সার্ভারে রাখা পরস্পর সংযোগযোগ্য ওয়েব পেইজ।

১৪. ওয়েবসাইট কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো ওয়েব সার্ভারের রাখা ওয়েব পেইজ, ছবি, অডিও, ভিডিও ও অন্যান্য ডিজিটাল তথ্যের সমষ্টিকে ওয়েবসাইট বলে।

১৫. স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল ওয়েবসাইটের ডেটার মান ওয়েবপেজ লোডিং বা চালু করার পর পরিবর্তন করা যায় না তাকে স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট বলে।

১৬. স্ট্যাটিক ওয়েব পেইজের ফাইলের নামের বর্ধিতাংশ কী?
উত্তরঃ স্ট্যাটিক ওয়েব পেইজের ফাইলের নামের বর্ধিতাংশ “htm” অথবা “html”।

১৭. ডাইনামিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল ওয়েবসাইটের ডেটার মান ওয়েবপেজ লোডিং বা চালু করার পর পরিবর্তন করা যায় না তাকে ডাইনামিক ওয়েবসাইট বলে।

১৮. ডাইনামিক ওয়েব পেইজের ফাইলের নামের বর্ধিতাংশ কী?
উত্তরঃ ডাইনামিক ওয়েব পেইজের ফাইলের নামের বর্ধিতাংশ PHP, ASP, JSP।

১৯. বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ওয়েবসাইটকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তরঃ বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ওয়েবসাইটকে চারভাগে ভাগ করা যায়।

২০. লিনিয়ার স্ট্রাকচার কী?
উত্তরঃযখন কোন ওয়েবসাইটের পেজগুলো ক্রমানুসারে করার স্ট্রাকচার বা কাঠামোকে লিনিয়ার স্ট্রাকচার বলে।

২১. ট্রি বা হায়ারারকিক্যাল স্ট্রাকচার কী?
উত্তরঃযখন কোন ওয়েবসাইটের কাঠামোতে সমস্ত ডকুমেন্টের পূর্নাঙ্গ চিত্র সংক্ষিপ্ত আকারে থাকে সেই স্ট্রাকচার বা কাঠামোকে ট্রি বা হায়ারারকিক্যাল স্ট্রাকচার বলে।

২২. হাইব্রিড বা মিশ্র স্ট্রাকচার কী?
উত্তরঃযখন একাধিক কাঠামো ব্যবহার করে ওয়েবসাইট ডিজাইন করা হয় সেই স্ট্রাকচার বা কাঠামোকে হাইব্রিড বা মিশ্র স্ট্রাকচার বলে।

২৩. ওয়েব লিঙ্ক বা নেটওয়ার্ক স্ট্রাকচার কী?
উত্তরঃযখন ওয়েবসাইটে প্রতিটি পেইজের মধ্যে অন্য পেইজগুলো নিঙ্ক করা থাকে সেই স্ট্রাকচার বা কাঠামোকে হাইব্রিড বা মিশ্র স্ট্রাকচার বলে।

২৪. ইন্টারনেট বুলেটিন বোর্ড কী?
উত্তরঃ WWW কে ইন্টারনেটের বুলেটিন বোর্ড বলা হয়।

২৫. HTML কী?
উত্তরঃ ওয়েব পেইজ তৈরিতে একটি সাধারন এবং সবচেয়ে বহুল ল্যাঙ্গুয়েজ হচ্ছে HTML। ১৯৮০ সালে টিম বার্নারস লি HTML রচনা করেন। তখন শুধুমাএ একটি পাতার সাথে আর একটি পাতার সংযোগ ঘটানো হতো। ১৯৮৫ সালে এ পদ্ধতির নাম ছিল SGML । পরবর্তী সময়ে এ ভাষার উন্নতির সাথে সাথে এতে নির্মিত ফাইল পড়ার উপযোগী ব্রাউজারের উন্নতি ঘটতে লাগলো বেশ দ্রুত। প্রথম দিকে Linux, VMS অপারেটিং সিস্টেমে। ১৯৯৫ সালে মাইক্রোসফ্ট কোম্পানি Internet Explorer বাজারজাত করেন ওয়েব পেইজ ব্রাউজিং এর জন্য।

২৬. HTML এর মৌলিক বিষয় কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ HTML এর মৌলিক বিষয় ২টি। যথা – ট্যাগ ও অ্যাট্রিবিউট।

২৭. HTML 4.0 এর সংস্করন কবে বের হয়?
উত্তরঃ HTML 4.0 এর সংস্করন কবে April 1998 তে বের হয়।

২৮. কে HTML নিয়ে চিন্তা ভাবনা করেন?
উত্তরঃ Sir Tim Berners Lee ওয়েব ডিজাইন ল্যাংগুয়েজ HTML নিয়ে চিন্তা ভাবনা করেন।

২৯. কত সালে HTML নিয়ে চিন্তা ভাবনা করেন?
উত্তরঃ ১৯৮৯ সালে Sir Tim Berners Lee ওয়েব ডিজাইন ল্যাংগুয়েজ HTML নিয়ে চিন্তা ভাবনা করেন।

৩০. ট্যাগ কী?
উত্তরঃ ফাইল তৈরী করা হয় কিছু ট্যাগ ও অ্যাট্রিবিউটের সমম্বয়ে। ট্যাগ যেকোন নির্দেশন সুনির্দিষ্ট করে দেয়।

৩১. অ্যাট্রিবিউ কী?
উত্তরঃ ট্যগের নির্দেশন সুনির্দিষ্টভাবে নির্ধারণ করে অ্যাট্রিবিউট।

৩২. ফন্ট ফ্যামিলি কী?
উত্তরঃ একাধিক ফন্ট একই নামের ভিন্নতর সংস্করন হিসেবে প্রকাশ করলে একটি ফন্ট ফ্যামিলি সৃষ্টি হয়।

৩৩. ওপেনিং ট্যাগ কী বোঝায়?
উত্তরঃ HTML কে ট্যাগের ভাষাও বলা হয় কারণ বিভিন্ন ট্যাগের সমন্বয়েই ডকুমেন্ট তৈরি হয়। প্রতিটি ট্যাগ তার নিজস্ব নাম অনুসারণ করে কৌনিক (<>) ব্রাকেটে শুরু বা ওপেন করতে হয় এবং একে শুরু বা ওপেনিং ট্যাগ বলে।

৩৪. হাইপারলিংক কী?
উত্তরঃ হাইপারলিংক হলো একটি ওয়েবপেইজের কোন অংশের সাথে বা পেইজের অন্য অন্যান্য পেইজের সংযোগ স্থাপন করে ।

৩৫. ওয়েব ব্রাউজিং কী?
উত্তরঃ www হলো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সার্ভারে রাখা পরস্পর সংযোগযোগ্য ওয়েব পেইজ। এই ওয়েব পেইজ পরিদর্শন করাকে ওয়েব ব্রাউজিং বলে।

৩৬. HTML এর পূর্ণনাম কী?
উত্তরঃ HTML এর পূর্ণনাম Hyper Text Markup ।

৩৭. URL এর পূর্ণনাম কী?
উত্তরঃ URL এর পূর্ণনাম Uniform Resource Locator ।

৩৮. URL কাকে বলে?
উত্তরঃ URL হলো কোন ওয়েব সাইটের অ্যাড্রেস কে বুঝায়।

৩৯. Search কী?
উত্তরঃ ওয়েব পেইজ থেকে কোন কিছু খোঁজাকে Search বলে।

৪০. ফ্রেম কী?
উত্তরঃ প্রতিটি HTML ডকুমেন্ট ফ্রেম বলা হয়।

৪১. ফ্রেম সেট কী?
উত্তরঃ উইন্ডোতে কীভাবে ফ্রেম বিভক্ত করা হবে তা নির্ধারণ করতে “ফ্রেম সেট” ট্যাগ ব্যবহার করা হয়।

৪২. ফ্রেম ট্যাগ কী?
উত্তরঃ HTML ডকুমেন্ট প্রতিটি ফ্রেমের মধ্যে কী রাখা হবে তা “ফ্রেম” ট্যাগ ব্যবহার করে নির্ধারণ করা হয়।

৪৩. হেডিং ট্যাগ কী?
উত্তরঃ HTML হেডিং ট্যাগের মাধ্যমে ফন্টকে বড় বা ছোট রুপ দেয়া যায়। এখানে ৬টি হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করা যায়। হেডিং ১ হচ্চে সবচেয়ে বড় এবং এর ক্রমান্বয়ে হেডিং ৬ সবচেয়ে ছোট।

৪৪. ওয়েব সাইট পাবলিশিং কী?
উত্তরঃ কোনো ওয়েব সাইটকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়াকে ওয়েব সাইট পাবলিশিং বলে।

৪৫. পরিকল্পনা অনুযায়ী ওয়েবসাইটকে তৈরি করাকে কী বলে?
উত্তরঃ পরিকল্পনা অনুযায়ী ওয়েবসাইটকে ডিজাইন করাকে ওয়েব ডিজাইন বলে।

৪৬. ওয়েবসাইটকে তৈরি হয় কী নিয়ে?
উত্তরঃ ওয়েবসাইটকে তৈরি হয় ওয়েব পেজ নিয়ে।

৪৭. দুটি জনপ্রিয় ব্রাউজারের নাম লিখ?
উত্তরঃ দুটি জনপ্রিয় ব্রাউজারের নামঃ ১. গুগোল ক্রম ২. মজিলা ফায়ার ফক্স

৪৮. ওয়েব সার্ভার কী?
উত্তরঃ ওয়েব সার্ভার হলো বিশেষ ধরণের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারকে বুঝায় যার সাহায্যে ঐ সার্ভারে রক্ষিত কোন উপাত্ত বা তথ্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে অ্যাকসেস করা যায়।

I C T সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ৩

একাদশ-দ্বাদশ
সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস
Numbering System & Digital Device
অধ্যায়ঃ তৃতীয়

কুইজ প্রশ্ন ও উত্তর


০১। সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো কিছু গণনা করে তা প্রকাশ করার জন্য কতিপয় সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। কোন সংখ্যা লেখা ও প্রকাশ করার পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে।

০২। পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি কী?
উত্তরঃ বর্তমানে যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তা হলো পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি।

০৩। নন পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি কী?
উত্তরঃ নন-পজিশনাল একটি প্রাচীন পদ্ধতি। বর্তমানের এই সংখ্যা পদ্ধতির ব্যবহার নেই বললেই চলে।

০৪। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তরঃ 0 হতে 9 পর্যন্ত দশটি মৌলিক চিহ্ন নিয়ে যে সংখ্যা পদ্ধতি গঠিত তাকে দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি বলে।

০৫। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির মোট অংক কয়টি?
উত্তরঃ দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির মোট অংক 10টি।

০৬। দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি বেজ কত?
উত্তরঃ দশমিক সংখ্যা পদ্ধতির বেজ 10।

০৭। বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তরঃ 0 হতে 1 পর্যন্ত এই দুই অংক বিশিষ্ট চিহ্ন নিয়ে যে সংখ্যা পদ্ধতি গঠিত তাকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলে।

০৮। বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির মোট অংক কয়টি?
উত্তরঃ বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির মোট অংক 2টি।

০৯। বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বেজ কত?
উত্তরঃ বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির বেজ ২।

১০। অকটাল সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তরঃ 0 হতে 7 পর্যন্ত মোট 8টি সংখ্যা চিহ্ন নিয়ে যে সংখ্যা পদ্ধতি গঠিত তাকে অকটাল সংখ্যা পদ্ধতি বলে।

১১। অকটাল সংখ্যা পদ্ধতির মোট অংক কয়টি?
উত্তরঃ অকটাল সংখ্যা পদ্ধতির মোট অংক 8টি।

১২। অকটাল সংখ্যা পদ্ধতি বেজ কত?
উত্তরঃ অকটাল সংখ্যা পদ্ধতির বেজ 8।

১৩। হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে?
উত্তরঃ 0 হতে 9 ও A হতে F পর্যন্ত মোট ষোলটি চিহ্ন বা সংখ্যা নিয়ে যে সংখ্যা পদ্ধতি গঠিত তাকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি বলে।

১৪। হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতিতে মোট অংক বা চিহ্ন কয়টি?
উত্তরঃ হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতির মোট অংক 16টি।

১৫। হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি বেজ কত?
উত্তরঃ হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতির বেজ 16।

১৬। হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি অংকগুলো কী কী?
উত্তরঃ হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতির অংকগুলো হলোঃ 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, A, B, C, D, E এবং F।

১৭। 12 সংখ্যার বাইনারি মান কত?
উত্তরঃ 12 সংখ্যার বাইনারি মান 1100।

১৮। চিহ্নযুক্ত সংখ্যা কাকে বলে?
উত্তরঃ চিহ্ন বা সাইনযুক্ত সংখ্যাকে চিহ্নযুক্ত বা সাইনযুক্ত সংখ্যা বলে।

১৯। 1 এর পরিপূরক কত?
উত্তরঃ 1 এর পরিপূরক 0।

২০। 2 এর পরিপূরক কী?
উত্তরঃ কোন বাইনারি সংখ্যার 1 এর পরিপূরক এর সাথে 1 যোগ করলে যা পাওয়া যায় তাকে 2- পরিপূরক বলে।

২১। কোড কাকে বলে?
উত্তরঃ যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বা সংকেতের মাধ্যমে বর্ণ, অংক ও সংখ্যাগুলোকে বাইনারি সংখ্যায় প্রকাশ করার ব্যবস্থা করা হয় তাকে কোড বলে।

২২। BCD কোড এর পূর্ণ নাম লিখ।
উত্তরঃ BCD কোড এর পূর্ণ নাম Binary Coded Decimal।

২৩। BCD কোড কী?
উত্তরঃ BCD একটি 4 বিট বাইনারি ভিত্তিক কোড। দশমিক পদ্ধতির সংখ্যারকে বাইনারি সংখ্যায় প্রকাশের জন্য এ কোড ব্যবহার করা হয়।

২৪। EBCDIC এর পূর্ণ নাম লিখ।
উত্তরঃ EBCDIC এর পূর্ণ নাম Extended Binary Coded Decimal Interchange Code।

২৫। EBCDIC কোড কী।
উত্তরঃ EBCDIC কোড হলো আট বিটের বিসিডিক কোড।

২৬। আলফানিউমেরিক কোড কী?
উত্তরঃ কম্পিউটারের জন্য তথ্য বা নির্দেশকে কয়েক ধরনের চিহ্ন দিয়ে প্রকাশ করা হয়। এর একটি হলো বর্ণমালার অক্ষর, যেমন- a-z, A-Z এবং অন্যটি সংখ্যা যেমন, 0-9, এবং আর একটি হলো বিশেষ চিহ্ন (যেমন- !, @, $, # ) ইত্যাদি। এ বিভিন্ন ধরনের চিহ্নিত কোডকে আলফানিউমেরিক কোড বলে।

২৭। ASCII এর পূর্ণ নাম লিখ।
উত্তরঃ ASCII এর পূর্ণ নাম American Standard Code Information Interchange ।

২৮। অ্যাসকি কোড কী?
উত্তরঃ অ্যাসকি হলো একটি বহুল প্রচলিত 7 বিট কোড। যার বাম দিকের ৩টিকে জোন এবং ডানদিকের 4টি বিটকে সংখ্যাসূচক বিট বলে।

২৯। ইউনিকোড কাকে বলে?
উত্তরঃ বিশ্বের সকল ভাষাকে কম্পিউটারের কোডভুক্ত করার জন্য বড় বড় কোম্পানিগুলো একটি মান তৈরি করেছেন যাকে ইউনিকোড বলে।

৩০। ইউনিকোড কত বিটের কোড?
উত্তরঃ ইউনিকোড 16 বিটের কোড।

৩১। জর্জ বুল কে?
উত্তরঃ জর্জ বুল একজন ইংরেজ গণিতবিদ তিনি গণিত ও যুক্তির মধ্যে সুসম্পর্ক রয়েছে তার সুনির্দিষ্ট বর্ণনা প্রদান করেন। তিনি “ম্যাথামেটিক্যাল অফ লজিক” নামে তাঁর একটি গবেষণা গ্রন্থ প্রকাশ করেন।

৩২। বুলিয়ান অ্যালজেবরা কী?
উত্তরঃ জর্জ বুল “ম্যাথামেটিক্যাল অফ লজিক” নামে তাঁর একটি গবেষণা গ্রন্থ প্রকাশ করেন। ঐ গ্রন্থে যে যুক্তির ধারণা পাওয়া যায় তার নামানুসারে ঐ অ্যালজেবরার নামকরণ করা হয় বুলিয়ান অ্যালজেবরা।

৩৩। বুলিয়ান অ্যাজেবরার দুটি বৈশিষ্ট্য লিখ।
উত্তরঃ নিম্নে বুলিয়ান অ্যাজেবরার দুটি বৈশিষ্ট্য দেওয়া হলো:
১। বুলিয়ান অ্যাজেবরায় শুধু 1 ও 0 দুটি অংক ব্যবহৃত হয়।
২। এ অ্যালজেবরায় শুধু যৌক্তিক গুন ও যোগের সাহায্যে গাণিতিক কাজ করা যায়।

৩৪। বুলিয়ান চলক কী?
উত্তরঃ ডিজিটাল লজিকে দুই ধরণের বাইনারি অংক যথা 0 ও 1 ব্যবহৃত হয় এই অংক গুলোকে বুলিয়ান চলক বলে। বুলিয়ান চলকের মান ০ ও ১ হতে পারে।

৩৫। বুলিয়ান স্বতঃসিদ্ধ কী কী নিয়ম মেনে চলে?
উত্তরঃ বুলিয়ান স্বতঃসিদ্ধসমূহ যৌক্তিক যোগ ও গুনের নিয়ম মেনে চলে।

৩৬। বুলিয়ান স্বতঃসিদ্ধ কাকে বলে?
উত্তরঃ বুলিয়ান অ্যালজেবরায় শুধুমাত্র বুলিয়ান যোগ ও গুণের সাহায্যে সমস্ত অংক করা যায়। যোগ ও গুনের ক্ষেত্রে বুলিয়ান অ্যালজেবরা কতকগুলো নিয়ম মেনে চলে। এ নিয়মগুলোকে বুলিয়ান স্বতঃসিদ্ধ বলে।

৩৭। দ্বৈত নীতি কী?
উত্তরঃ AND এবং OR অপারেশনের সাথে সম্পর্কযুক্ত সূত্রকে দ্বৈত নীতি বলে।

৩৮। বুলিয়ান পূরক কাকে বলে?
উত্তরঃ বুলিয়ান অ্যালজেবরায় যেকোন চলকের মান 0 বা 1 হতে পারে। এ 0 এবং 1 কে একটি অপরটি বুলিয়ান পূরক বলা হয়।

৩৯। সত্যক সারণি কী?
উত্তরঃ যে সকল টেবিল বা সারণির মাধ্যমে বিভিন্ন গেইটের ফলাফল প্রকাশ করা হয় অর্থাৎ লজিক সার্কিটের ইনপুটের উপর আউটপুটের ফলাফল প্রকাশ করা হয় তাকে সত্যক সারণি বলে।

৪০। লজিক গেইট কাকে বলে?
উত্তরঃ যেসব ডিজিটাল সার্কিট যুক্তিমূলক সংকেতের প্রবাহ সে সব সার্কিটকেই লজিক গেইট বলে।

৪১। মৌলিক গেইট কয়টি?
উত্তরঃ মৌলিক গেইট তিনটি।

৪২। মৌলিক গেইট কী কী?
উত্তরঃ মৌলিক গেইট AND, OR ও NOT।

৪৩। সর্বজনীন গেইট কয়টি ও কী কী?
উত্তরঃ সর্বজনীন গেইট দুটি। NAND ও NOR।

৪৪। ডিজিটাল ডিভাইস কাকে বলে?
উত্তরঃ বুলিয়ান অ্যালজেবরা যা থেকে বৈদ্যুতিক সার্কিট তৈরি করা সম্ভব তাকে ডিজিটাল ডিভাইস বলে।

৪৫। এনকোডার কী?
উত্তরঃ এনকোডার হল একটি বর্তনী যা মানুষের বোধগোম্য ভাষা বা কোডকে কম্পিউটারের বোধগোম্য ভাষা বা কোডে রুপান্তর করে।

৪৬। ডিকোডার কী?
উত্তরঃ ডিকোডার হল একটি বর্তনী যা কম্পিউটারের বোধগোম্য ভাষা বা কোডকে মানুষের বোধগোম্য ভাষা বা কোডে রুপান্তর করে।

৪৭। অ্যাডার কী?
উত্তরঃ অ্যাডার বা যোগবর্তনী হলো বাইনারী সংখ্যার যোগ বাস্তবায়নকারী ডিজিটাল বর্তনী।

৪৯। হাফ অ্যাডার কী?
উত্তরঃ যে অ্যাডার দুটি বিট যোগ করে যোগফল ও ক্যারি বের করতে পারে তাকে হাফ অ্যাডার বলে।

৫০। ফুল অ্যাডার কী?
উত্তরঃ যে বর্তনীর সাহায্যে তিনটি বাইনারি বিট যোগ করার পর দুটি আউটপুট সংকেত যার একটি যোগফল এবং আউটপুট ক্যারি পাওয়া যায় তাকে ফুল অ্যাডার বলে।

৫১। বাইনারি অ্যাডার কী?
উত্তরঃ যে অ্যাডার দুটি বাইনারি সংখ্যাকে যোগ করতে পারে তাকে বাইনারি অ্যাডার বলে।

৫২। রেজিস্টার কাকে বলে?
উত্তরঃ রেজিস্টার হলো মাইক্রো প্রসেসরের অভ্যন্তরে অবস্থিত উচ্চ গতি সম্পন্ন মেমোরি।

৫৩। শিফট রেজিস্টার কী?
উত্তরঃ যে রেজিস্টার বাইনারি তথ্যকে ডানদিকে বা বামদিকে বা উভয় দিকে সরাতে পারে তাকে শিফট রেজিস্টার বলে।

৫৪। শিফট রেজিস্টার কয় ধরণের হয়?
উত্তরঃ শিফট রেজিস্টার কয়েক ধরণের হতে পারে। যেমনঃ শিফট লেফট, শিফট রাইট এবং কন্টোলড শিফট।

৫৫। কাউন্টার কী?
উত্তরঃ কাউন্টার হলো এমন একটি সিকুয়েন্সিয়াল সার্কিট যাতে দেওয়া ইনপুট পালসের সংখ্যা গুণতে পারে।

৫৬। বাইনারি কাউন্টার কাকে বলে?
উত্তরঃ যে কাউন্টার বাইনারি ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে তাকে বাইনারি কাউন্টার বলে।

৫৭। মোড কাকে বলে?
উত্তরঃ একটি কাউন্টার প্রথম ধাপ থেকে শুরু করে আবার প্রথম ধাপে ফিরে আসতে যতগুলো ধাপ প্রয়োজন হয় তাকে ঐ কাউন্টারের মোড বলে।

৫৮। সিনক্রোনাস কাউন্টার কী?
উত্তরঃ যে কাউন্টারে একটি মাত্র ক্লক পালস সবগুলো ফ্লিপ ফ্লপের অবস্থার পরিবর্তন ঘটায় তাকে সিনক্রোনাস কাউন্টার বলে।

৫৯। এসিনক্রোনাস কাউন্টার কী?
উত্তরঃ যে কাউন্টারে একটি ফ্লিপ ফ্লপের আউটপুট অন্যটির ক্লক পালস হিসেবে ব্যবহৃত হয় তাকে এসিনক্রোনাস কাউন্টার বলে।

৬০। রিপল আপ কাউন্টার কী?
উত্তরঃ যে কাউন্টারে ছোট নম্বর থেকে বড় নম্বরের দিকে পর্যায়ক্রমিক গণনা করা হয় তাকে রিপল আপ কাউন্টার বলে।

৬১। ফ্লিপ ফ্লপ কাকে বলে?
উত্তরঃ ইলেকট্রনিক্সে ব্যবহৃত এক ধরণের যন্ত্র যা উপাত্ত সঞ্চিত রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। ইলেকট্রনিক তথ্য প্রযুক্তির ধারাবাহিক যুক্তি তন্ত্রে এই যন্ত্রটি ব্যবহৃত হয়। এক ল্যাচ এক বিট পরিমান তথ্য ধারণ করতে পারে।

I C T সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর ২

একাদশ-দ্বাদশ
কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়াকিং
Communication System & Networking
অধ্যায়ঃ দ্বিতীয়

কুইজ প্রশ্ন ও উত্তর


০১. v-32 কী?
উত্তরঃ- একটি সাধারন মডেম যা তথ্যকে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারের টেলিফোন নেটওয়ার্ক ব্যবস্থার মাধ্যমে পৌছে দেয়।

০২. ন্যারো ব্যান্ডে ডেটা স্থানান্তরের গতি কত?
উত্তরঃ- ন্যারো ব্যান্ডে ডেটা স্থানান্তরের গতি 450bps থেকে 300bps পর্যন্ত।

০৩. BPS কী?
উত্তরঃ- প্রতি সেকেন্ডে যে পরিমান বিট ট্রান্সফার হয় তাকে bps দিয়ে bit per second বোঝান হয়।

০৪. থিকনেট কি?
উত্তরঃ- থিকনেট হলো ভারী ও নন ফ্লেক্সিবল মিডিয়া।

০৫. ভিডিও কনফারেনসি এ কোনো ধরনের ডেটা ট্রান্সমিশন করা হয়?
উত্তরঃ- মাল্টিকাস্ট মোড ব্যবহার করা হয়।

০৬. ক্লাডিং কী?
উত্তরঃ- ক্লাডিং অপটিক্যাল ফাইবারের একটি অংশ যা কাচ বা প্লাস্টিকের তৈরী।

০৭. UTP কী?
উত্তরঃ- UTP হলো Unshielded Twisted Pair ।

০৮. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের ফ্রিকোয়েন্সি কত?
উত্তরঃ- টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের ফ্রিকোয়েন্সি 0-5 MHZ

০৯. DECT কী?
উত্তরঃ- DECT হলো ডিজিটাল ইনহেন্স কর্ডলেস টেলিকমিউনিকেশন। এটি এক ধরনের কর্ডলেস ফোন।

১০. অ্যামচার কী?
উত্তরঃ- অ্যামচার এক ধরনের রেডিও সেবা।

১১. STP কী?
উত্তরঃ- STP হলো Shielded Twiested Pair ।

১২. ফটো ডিটিকটর কী?
উত্তরঃ- ফটো ডিটিকটর অপটিক্যাল ফাইবার থেকে ডেটা করে।

১৩. IC কী?
উত্তরঃ- IC হলো Integrated Circuit, এটি এক ধরনের চিপ।

১৪. হটস্পট কী?
উত্তরঃ- পরস্পর সংযুক্ত ইন্টারনেট প্রবেশ বিন্দু বা এক্সেস পয়েন্টগুলোকে হটস্পট বলে।

১৫. GPS কী?
উত্তরঃ- GPS হলো Global Positioning System এর সাহায্যে গাড়ির চালক, নৌকা ও জাহাজের নাবিক, বিমানের পাইলটের গতি জানা যায়।

১৬. মডেম কোন গতিতে ডেটা পাঠায়?
উত্তরঃ- মডেম bit per second গতিতে ডেট পাঠায়।

১৭. বেতার তরঙ্গ কত প্রকার?
উত্তরঃ- বেতার তরঙ্গ দুই প্রকার।
১৮. ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের ক্ষমতা কত?
উত্তরঃ- ব্লুটুথ কর্তৃক প্রেরিত সিগন্যালের ক্ষমতা মিলিওয়াট।

১৯. ইন্টারনেট কোন ধরনের টপোলজি?
উত্তরঃ- ইন্টারনেট হলো হাইব্রিড টপোলজি।

২০. জ্যাকেট এর ব্যাস কত?
উত্তরঃ- জ্যাকেট এর ব্যাস 8০০ মাইক্রোমিটার।

২১. IMSI কী?
উত্তরঃ- IMSI হলো স্যাটেলাইট ফোন ডিভাইসগুলোর একটি একক identity নম্বর। এর দ্বারা International Mobile Subscriber Identity বোঝানো হয়।

২২. WWAN কী?
উত্তরঃ- WWAN হলো Wireless Wide Area Network ।

২৩. কমিউনিকেশন সিস্টেমের উপাদান কী?
উত্তরঃ- কমিউনিকেশন সিস্টেমের উপাদানগুলো হলো কমিউনিকেশনের একটি পদ্ধতি যেমন-খেলাধুলা সম্প্রচার, গণমাধ্যম, সাংবাদিকতা ইত্যাদি।

২৪. কমিউনিকেশন সিস্টেমের মৌলিক উপাদান কয়টি ও কি কি?
উত্তরঃ- কমিউনিকেশন সিস্টেমের মৌলিক উপাদান পাঁচটি যথা- 
১.উৎস 
২.প্রেরক 
৩.মাধ্যম 
৪.গ্রাহক ব প্রাপক 
৫. গন্তব্য।

২৫. মাধ্যম কাকে বলে?
উত্তরঃ- যার মাধ্যমে ডেটাসমূহ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে স্থানান্তর করা হয় তাকে মাধ্যম বলে।

২৬. প্রাপক কাকে বলে?
উত্তরঃ- যে যন্ত্র ডেটা গ্রহণ করে তাকে প্রাপক বলে। প্রাপক যন্ত্র হিসেবে মডেম ব্যবহার করা হয়। গ্রাহক কম্পিউটারের সাথে যুক্ত মডেম কম্পিউটারের অ্যানালগ সংকেতকে ডিজিটাল সংকেতে পরিণত করে।

২৭. মডেম কিভাবে কাজ করে?
উত্তরঃ- মডেম কম্পিউটারের ডিজিটাল সংকেতকে অ্যানালগ সংকেতে পরিণত করে টেলিফোন যোগাযোগ ব্যবস্থা দ্বারা গ্রাহকের নিকট প্রেরণ করে। গ্রাহক কম্পিউটারের ব্যবহারপোযোগী করে। প্রেরক ও গ্রাহক উভয় প্রান্তে মডেম ব্যবহার করেন।

২৮. কমিউনিকেশন সিস্টেম কী?
উত্তরঃ- কমিউনিকেশন সিস্টেম হলো একক সংগ্রহ যা কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক, ট্রান্সমিশন, রিলে স্টেশন, উপকেন্দ্র ও ডেটা টার্মিনাল যন্ত্রপাতির সাথে সংযুক্ত করে ডেটা আদান-প্রদান করা।

২৯. ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিড কী?
উত্তরঃ- এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে বা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ডেটা স্থানান্তরের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে।

৩০. ব্যান্ড উইডথ কাকে বলে?
উত্তরঃ- এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে বা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ডেটা স্থানান্তরের হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে। আর এ ট্রান্সমিশন স্পীডকে ব্যান্ড উইডথ বলে।

৩১.বিট সিনক্রোনাইজেশন কাকে বলে?
উত্তরঃ- সিগন্যাল পাঠানোর সময় বিভিন্ন বিটের মধ্যে সমন্বয়ের জন্য ব্যবহ্রত পদ্ধতিকে বিট সিনক্রোনাইজেশন বলে।

৩২. এসিনক্রোনাস কাকে বলে?
উত্তরঃ- যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক থেকে গ্রাহকে ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিশন হয় তাকে এসিনক্রোনাস বলে।

৩৩. সিনক্রোনাস কাকে বলে?
উত্তরঃ- ডেটাসমূহকে ব্লক আকারে ভাগ করে প্রতি বারে একটি করে ব্লক ট্রান্সমিট করা হয় তাকে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে।

৩৪. সিমপ্লেক্স মোড কী?
উত্তরঃ- যে পদ্ধতিতে ডেটা শুধু এক দিক থেকে প্রেরণ করা যায় তাকে সিমপ্লেক্স মোড বলে।

৩৫. হাফ ডুপ্লেক্স মোড কী?
উত্তরঃ- হাফ ডুপ্লেক্স মোড উভয় দিক থেকে আদান-প্রদানের ব্যবস্থা থাকে কিন্তু এক সাথে আদান-প্রদান সম্ভব নয়।

৩৬. ফুল ডুপ্লেক্স মোড কী?
উত্তরঃ- ফুল ডুপ্লেক্স পদ্ধতিতে ডেটা উভয় দিকে প্রেরণ করা যায়। অর্থাৎ প্রেরণ ও প্রাপক উভয়ই এক সাথে ডেটা আদান প্রদান করতে পারে।

৩৭. ইউনিকাস্ট মোড কাকে বলে?
উত্তরঃ- সিমপ্লেক্স, হাফ ডুপ্লেক্স ও ফুল ডুপ্লেক্স মোডকে ইউনিকাস্ট মোড বলে।

৩৮. ব্রডকাস্ট মোড কী?
উত্তরঃ- নেটওয়ার্কের কোনো একটি নোড (কম্পিউটার, প্রিন্টার বা অন্য কোনো যন্ত্রপাতি) থেকে ডেটা প্রেরণ করলে তা নেটওয়ার্কের অধীনে সকল নোডই গ্রহন করে। যেমন-টিভি সম্প্রচার কেন্দ্র থেকে কোনো অনুষ্ঠান সম্প্রচার করলে তা সকলেই দেখতে পারে।

৩৯. মাল্টিকাস্ট মোড কী?
উত্তরঃ- মাল্টিকাস্ট মোড নেটওয়ার্কের কোনো একটি নোড থেকে ডেটা প্রেরণ করলে তা নেটওয়ার্কের অধীনে সকল নোডই গ্রহন করতে পারেনা। শুধুমাত্র নির্দিষ্ট একটি গ্রাহক বা সদস্য গ্রহন করতে পারে।

৪০. চ্যানেল কাকে বলে?
উত্তরঃ- প্রেরক কম্পিউটার ও প্রাপক কম্পিউটারের মধ্যে তথ্য আদান প্রদানের জন্য সংযোগ ব্যবস্থাকে চ্যানেল বলে।

৪১. ডেটা কমিউনিকেশনের মাধ্যম কী?
উত্তরঃ- চ্যানেল বাস্তবায়নের জন্য যে সমস্ত মাধ্যম বা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকে ডেটা কমিউনিকেশনের মাধ্যম বা মিডিয়া বলে।

৪২. কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের কয়টি অংশ?
উত্তরঃ- কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের অংশ ৪টি।

৪৩. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল কী?
উত্তরঃ- দুটি পরিবাহী কপার বা তামার তারকে সুষমভাবে পেঁচিয়ে এ ধরনের ক্যাবল তৈরী করা হয়।

৪৪. অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল কী?
উত্তরঃ- অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল হচ্ছে কাঁচের তন্তুর তৈরী এক ধরনের ক্যাবল যার মাধ্যমে আলোর গতিতে ডেটা আদান প্রদান করা হয়।

৪৫. ওয়্যারলেস ডেটা কমিউনিকেশন কী?
উত্তরঃ- ওয়্যারলেস ডেটা কমিউনিকেশন মোবাইল কম্পিউটিং এর একটি সাধারণ উপাদান।

৪৬. বেতার তরঙ্গ কী?
উত্তরঃ- বেতার তরঙ্গ এক প্রকারের তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ যার তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে সীমা মিলিমিটার থেকে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত।

৪৭. ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তরঃ- সিনক্রোনাইজেশনের উপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।

৪৮. মাইক্রোওয়েভ এর কাজ কী?
উত্তরঃ- কৃত্রিম উপগ্রহ ব্যবস্থার মাধ্যমে মাইক্রোওয়েভের সাহায্যে প্রেরক ও গ্রাহক কম্পিউটারের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা সম্ভব।

৪৯. টেরিস্ট্রিয়াল মাইক্রোওয়েভ কোন ধরনের ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহ্রত হয়।
উত্তরঃ- টেরিস্ট্রিয়াল মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তিতে ভূ-পৃষ্ঠেই ট্রান্সমিটার বসানো হয়। এতে মেগাহার্টজ ফ্রিকোয়েন্সি সীমার নিচের দিকে ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করা হয়।

৫০. স্যাটেলাইট মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তিতে কোন উপগ্রহের সহায়তা নিতে হয়?
উত্তরঃ- স্যাটেলাইট মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তিতে যোগাযোগ উপগ্রহের সহায়তা নিতে হয়।

৫১. ইনফ্রারেড কত দূরত্বের মধ্যে ডেটা প্রেরণ করে?
উত্তরঃ- সাধারণত দশমিক ৭ থেকে ৩০০ মাইক্রোমিটার দূরত্বের ডিভাইসের মধ্যে ইনফ্রারেড প্রযুক্তির সাহায্যে তথ্য আদান প্রদান করা যায়।

৫২. ওয়্যারলেস প্যান কী?
উত্তরঃ- ব্লুটুথ ও ইনফ্রারেডের মাধ্যমে হ্যান্ডসেট বা ল্যাপটপের মধ্যে যোগাযোগ পদ্ধতি হলো ওয়্যারলেস প্যান।

৫৩. ওয়্যারলেস ল্যান কী?
উত্তরঃ- ওয়্যারলেস ল্যান পদ্ধতিতে প্রতিটি কম্পিউটারের সাথে একটি রেডিও মডেম এবং এন্টেনা থাকে যার সাহায্যে প্রতিটি কম্পিউটার অপর কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে।

৫৪. ওয়াইম্যাক্স কী?
উত্তরঃ- ওয়াইম্যাক্স হলো একটি টেলিকমিউনিকেশন প্রোটোকল যা মোবাইল ইন্টারনেটে ব্যবহ্রত হয়।

৫৫. রেডিওলিনজা কী?
উত্তরঃ- ১৯৯১ সালে ফিনল্যান্ডের রেডিওলিনজা নামক একটি GSM2G অপারেটর সর্বপ্রথম ব্যবসায়িকভাবে এবং GSM2G স্ট্যান্ডার্ডে 2G তারবিহীন নেটওয়ার্ক চালু করেছিল।

৫৬. TDMA প্রযুক্তি কয়টি মহাদেশে ব্যবহ্রত হচ্ছে?
উত্তরঃ- TDMA প্রযুক্তি ইউরোপের হলেও ৬টি মহাদেশের প্রায় সকল দেশেই এ প্রযুক্তি ব্যবহ্রত হচ্ছে।

৫৭. CDMA প্রযুক্তি কোথায় ব্যবহ্রত হয়?
উত্তরঃ- প্রযুক্তি আমেরিকা ও এশিয়ার অংশ বিশেষে ব্যবহ্রত হয়।

৫৮. নেটওয়ার্ক কী?
উত্তরঃ- কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হচ্ছে এমন একটি ব্যবস্থা যাতে দুই বা ততোধিক কম্পিউটার একসাথে যুক্ত থাকে।

৫৯. অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার কী?
উত্তরঃ- অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার হচ্ছে কতকগুলো ইন্টারফেস প্রোগ্রামের সমষ্টি যার মাধ্যমে কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা নেটওয়্যার্কের সাথে যুক্ত হয়ে নেটওয়্যার্কে বিদ্যমান বিভিন্ন সম্পদ ভাগাভাগি করতে পারে।

৬০. ডেটা কমিউনিকেশন সিস্টেম কী?
উত্তরঃ- যে পদ্ধতির মাধ্যমে যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার করে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে, প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিষ্ঠানে, এক দেশ হতে অন্য দেশে, তথ্য আদান প্রদান করা যায় তাকে কমিউনিকেশন সিস্টেম বলা হয়।

৬১. ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড কী?
উত্তরঃ- এক কম্পিউটার থেকে দূরবর্তী কোন কম্পিটারে ডেটা ট্রান্সমিট করতে যে পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়ে থাকে তা-ই ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড।

৬২. কো-এক্সিয়াল কাকে বলে?
উত্তরঃ- কো-এক্সিয়াল ক্যাবল চার স্তর বিশিষ্ট। এ ক্যাবল দুটো পরিবাহী বা কন্ডাক্টর ও অপরিবাহী বা পরা বৈদ্যূতিক পদার্থের সাহায্যে তৈরী।

৬৩. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল কী?
উত্তরঃ- টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল হলো দুটো পরিবাহী তামার তার যা এক সাথে সুষমভাবে প্যাঁচানো এবং তার দুটোকে পৃথক রাখার জন্য অপরিবাহী পদার্থ দ্বারা আবদ্ধ একটি পরিবাহী তার।

৬৪. অপটিক্যাল ফাইবার কী?
উত্তরঃ- অপটিক্যাল ফাইবার হলো সর্বপ্রথম আবিস্কৃত তার যার মধ্যে দিয়ে আলোকে তরঙ্গ প্রবাহিত হয়। অপটিক্যাল ফাইবার মূলত কোর, ক্লাডিং, এবং বাফার আবরণ এ তিনটি উপাদানে দিয়ে গঠিত।

৬৫. রেডিও ওয়েভ কাকে বলে?
উত্তরঃ- রেডিও ওয়েভ বা বেতার তরঙ্গ হলো ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক বর্ণনালি।

৬৬. মাইক্রোওয়েভ কাকে বলে?
উত্তরঃ- মাইক্রোওয়েভ হলো এক ধরনের তরঙ্গ যা ১ মিলি মিটার থেকে ১ মিটার দৈর্ঘ্যওে হতে পারে। অথবা ০.৩ মেগাহার্জ থেকে ৩০০ গেগাহার্জ বিশিষ্ট কম্পাংক হতে পারে । মাইক্রোওয়েভের সাহায্যে ছবি, শব্দ, ও তথ্য সরবরাহ করা সম্ভব।

৬৭. ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম কী?
উত্তরঃ- ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম এমন এক ধরনের নেটওয়ার্ক সিস্টেম যেখানে কোনো ক্যাবল বা তার ব্যবহার করা হয় না। কাজেই বলা যায় এটি একটি তারবিহীন মাধ্যম।

৬৮. ব্লুটুথ কী?
উত্তরঃ- দুই বা ততোধিক যন্ত্রের মধ্যে তারবিহীন যোগাযোগ পদ্ধতি হচ্ছে ব্লুটুথ। ব্লুটুথ হলো ক্ষুদ্র দূরত্বের জন্য প্রণীত একটি ওয়্যারলেস প্রযুক্তি। টেলিকম ভেওর এরিকসন ১৯৯৪ সালে এটি উদ্ভাবন করেন এবং দশম শতাব্দীতে ডেনমার্কের রাজা হারাল্ড ব্লুটুথ এর ন্মা অনুসারে এ প্রযুক্তির নামকরণ করা হয়।এটি ক্ষুদ্র পাল্লার বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে প্রয়োগ করা হয়।

৬৯. ওয়াই-ফাই কাকে বলে?
উত্তরঃ- ওয়াই-ফাই হলো একটি প্রচলিত তারবিহীন যোগাযোগ প্রযুক্তি, যা বেতার তরঙ্গ ব্যবহার কওে তারবিহীন উচ্চ গতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ এবং নেটওয়ার্ক সংযোগ প্রদান করে। ওয়াই-ফাই বলতে আমরা তারবিহীন লোক্যাল এরিয়া নেটওয়ার্ক কে বুঝে থাকি, যা তৈরী করা হয়েছে ইন্সটিটিউট অফ ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারর্স।

৭০. মোবাইল যোগাযোগ কী?
উত্তরঃ- আমরা সবাই মোবাইল ফোন চিনি এবং ব্যবহার করে থাকি। মোবাইল ফোনকে সেলুলার ফোন বা সেলফোন বা মুঠোফোন বলে।

৭১. মডেম কাকে বলে ?
উত্তরঃ- মডেম শব্দটির পূর্ণরুপ হলো মডুলেটর-ডিমডুলেটর । মডুলেটর ডিজিটাল সংকেত কে অ্যানালগ সংকেতে রুপান্তরিত কওে আর ডিমডুলেটর অ্যানালগ সংকেত কে টুইস্টড পেয়ার ক্যাবল বা ফাইবার অপটিকের সাথে যুক্ত করা যায়। এটি একটি কেন্দ্রীয় কানেকটিভ ডিভাইসের মতো কাজ করে। কোনো একটি পোর্টে তথ্য আসার সাথে সাথে কপি করা যায় এবং ইথারনেট ডিভাইসগুলোকে তথ্য সরবরাহ করে থাকে।

৭২. হাব কী?
উত্তরঃ- হাব হলো এমন একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস যা অনেকগুলো পোর্ট নিয়ে গঠিত এবং ইথারনেট ডিভাইসগুলোকে একত্রে সংযুক্ত করার জন্য অনেকগুলো টুইস্টেড পেয়ার বা ফাইবার অপটিকের সাথে যুক্ত করা যায়। এটি একটি কেন্দ্রীয় কানেকটিভ ডিভাইসের মতো কাজ করে। কানো একটি পোর্টে তথ্য আসার সাথে সাথে কপি করা যায় এবং ইথারনেট ডিভাইসগুলোকে তথ্য সরবরাহ করে থাকে।

৭৩. রাউটার কী?
উত্তরঃ- রাউটার হলো একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস। রাউটার কম্পিউটার নেটওয়ার্কেও মধ্যে ইন্টার নেটওয়ার্ক সৃষ্টি করে তথ্য সঞ্চালন করে থাকে।

৭৪. গেটওয়ে কী?
উত্তরঃ- গেটওয়ে হলো ইন্টারনেটের প্রবেশপথ। কয়েকটি কম্পিউটারের সাথে এক বা একাধিক নেটওয়ার্কের সংযোগকারী ডিভাইসকে গেটওয়ে বলা হয়।

৭৫. নেটওয়ার্ক টপোলজি কাকে বলে?
উত্তরঃ- একটি কম্পিউটারের সাথে অন্য একটি কম্পিউটারের সংযোগ ব্যবস্থাকেই নেটওয়ার্ক টপোলজি বলে।

৭৬. বাস টপোলজি কাকে বলে?
উত্তরঃ- একটি সংযোগ লাইনে কয়েকটি কম্পিউটার নোড বা সংযোজক যুক্ত হয়ে যে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে তাকে বাস টপোলজি বলে।

৭৭. মেশ টপোলজি কাকে বলে?
উত্তরঃ- যে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সিস্টেমে প্রত্যেকটি কম্পিউটার একে অপরের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে সে নেটওয়ার্ক সিস্টেম ই মেশ টপোলজি।

৭৮. রিং টপোলজি
উত্তরঃ- যে নেটওয়ার্কে কম্পিউটার বৃত্তাকাওে সজ্জিত থাকে তাকে রিং টপোলজি বলে।

৭৯. স্টার টপোলজি কাকে বলে?
উত্তরঃ- যে নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলো একটি কেন্দ্রীয় ডিভাইসের মাধ্যমে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত থাকে তাকে স্টার টপোলজি বলে।

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে শিবগঞ্জ উপজেলাবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

 বিসমিল্লাহর রাহমানির রাহিম ঈদ বয়ে আনুক সবার জীনবে সুখ শান্তি ও কল্যাণের বার্তা ঈদের দিনের মতো সুন্দর হোক প্রতিটি দিন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক...