- ইসলামের স্তম্ভ হচ্ছে পাঁচটিঃ মুখে স্বীকার এবং কাজে পরিণত করাই হচ্ছে ঈমান এবং তা বৃদ্ধি পায় ও হ্রাস পায়। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- সে-ই মুসলিম, যার জিহবা ও হাত হতে সকল মুসলিম নিরাপদ এবং সে-ই প্রকৃত মুহাজির, আল্লাহ যা নিষেধ করেছেন তা যে ত্যাগ করে। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- তোমাদের কেউ প্রকৃত মু’মিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না আমি তার নিকট তার পিতা, তার সন্তান ও সব মানুষের অপেক্ষা অধিক প্রিয়পাত্র হই। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- মুসলিমকে গালি দেয়া ফাসিকী এবং তার সাথে লড়াই করা কুফরী। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- দুইটি নিয়ামতের ব্যাপারে দুনিয়ার বহু লোক অবহেলার শিকার ; একটি হল সুস্বাস্থ্য ও অপরটি হল নিয়ামত। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- জান্নাত তোমাদের প্রত্যেকের জন্যে তার জুতার ফিতার নিকটে, আর জাহান্নামের অবস্থা ও তাই। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- প্রতিটি ভালো কাজই হচ্ছে সাদাকা। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- যে ব্যাক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহ ও তাকে দয়া করেন নাহ। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- গরীবরা ধনীদের পাঁচশ বছর আগে জান্নাতে প্রবেশ করবে। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- দুনিয়াটা ঈমানদার লোকদের জন্যে কারাগার, কাফির দের নিকট জান্নাত সমতূল্য। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- ধন সম্পদ বেশি হলে ধনী হওয়া যায় না; প্রকৃত ধনী হলো সেই ব্যাক্তি ,যে আত্মার ধনে ধনী। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- আল্লাহ যার কল্যান চান ,তাকে দ্বীনের বুঝ উপলব্দি করান। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- দুনিয়াতে এমনভাবে জীবন যাপন করো যেন তুমি একজন মুসাফির। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্নকারী ব্যাক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে নাহ। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- আল্লাহর নিকট সর্বোকৃষ্ট জায়গা হচ্ছে মসজিদ, আর অপছন্দীয় জায়গা হচ্ছে বাজার। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- যে নম্রতা হতে বঞ্চিত সে কল্যাণ হতে বঞ্চিত। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- সলাত জান্নাতের চাবিকাঠি। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- সলাতের জন্যে অপেক্ষমাণ ব্যাক্তি সলাতের সমপরিমাণ সওয়াব পাবে। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- প্রত্যেক মাসে তিনদিন সিয়াম রাখ, কেননা তা এক বছরের সিয়ামের সমান। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- আল্লাহর পথে সকাল ও সন্ধ্যা অতিবাহিত করা দুনিয়া ও তার মধ্যাকার সকল বস্তুর চেয়ে সমান। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- মানুষের ঈমান এবং শিরক ও কুফরের মধ্যকার পার্থক্য হলো সলাত পরিহার করা। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- যে ব্যাক্তি জ্ঞানের(ইলমের) সন্ধানে কোনো পথ অতিক্রম্নকরে, আল্লাহ তার জন্যে জান্নাতের পথ সহজ করে দেন। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- অনর্থক অপ্রয়োজনীয় বিষয় ত্যাগ করাই একজন ব্যাক্তির উওম ইসলাম। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- যে আমার আনুগত্য করল সে আল্লাহর আনুগত্য করল, যে আমার অমান্য করল সে আল্লাহকে অমান্য করল। --হযরত মুহম্মদ (সাঃ)
- মানুষের সাথে তাদের বুদ্ধি পরিমাণ কথা বলো। -- হযরত আলি (র:)
- যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না। -- হযরত আলি (র:)
- সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ। -- হযরত আলি (র:)
- তোমার যা ভাললাগে তাই জগৎকে দান কর, বিনিময়ে তুমিও অনেক ভালো জিনিস লাভ করবে। -- হযরত আলি (র:)
- অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মতো ভাবে। -- হযরত আলি (র:)
- যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না! -- হযরত আলি (র:)
- মানুষের চরিত্র সত্য ও সুন্দর হলে তার কথাবার্তাও নম্র ভদ্র হয়। -- হযরত আলি (র:)
- যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না। -- হযরত আলি (র:)
- কৃপণতা সকল বদভ্যাসের সম্মিলিত রুপ। এটা এমনি এক লাগাম যা দ্বারা যে কোন অন্যায়ের দিকে টেনে নেওয়া চলে। -- হযরত আলি (র:)
- অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে। -- হযরত আলি (র:)
- আত্মীয়ত্যাগী ধনী অপেক্ষা আত্মীয়বত্সল গরিব ভালো। -- হযরত আলি (র:)
- কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে। -- হযরত আলি (র:)
- স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বগ সুখ আর কিছু নেই। -- হযরত আলি (র:)
- মনে রেখো তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু। -- হযরত আলি (র:)
- ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন। -- হযরত আলি (র:)
- শত্রুরা শত্রুতা করতে কৌশলে ব্যর্থ হলে তারপর বন্ধুত্বের সুরত ধরে। -- হযরত আলি (র:)
- রাজ্যের পতন হয় দেশ হতে সুবিচার উঠে গেলে, কারণ সুবিচারে রাজ্য স্থায়ী হয়। সুবিচারকের কোন বন্ধুর দরকার হয় না। -- হযরত আলি (র:)
- হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের। -- হযরত আলি (র:)
- বড়দের সম্মান কর, ছোটরা তোমাকে সম্মান করবে। -- হযরত আলি (র:)
- অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয়। -- হযরত আলি (র:)
- পাপ লুকানোর চেষ্টা করে কোনোদিন সফলকাম হতে পারে না। পাপের কথা স্বীকার করে যদি কেউ তা ত্যাগ করার চেষ্টা করে তবে তার পক্ষে সফলতা লাভ করা স্বাভাবিক। -- হযরত আলি (র:)
- যা সত্য নয় তা কখনো মুখে এনো না । তাহলে তোমার সত্য কথাকেও লোকে অসত্য বলে মনে করবে। -- হযরত আলি (র:)
- বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে। -- হযরত আলি (র:)
- বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না। -- হযরত আলি (র:)
- আল্লাহ তাকেই সাহায্য করেন যে আল্লাহর রাস্তায় চলেন। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- যে ব্যাক্তি অভিযোগকে এড়িয়ে যায় ,সে সুখ কে আহবান করে। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- সর্বশ্রেষ্ঠ সত্য হল সততা, এবং সর্বশ্রেষ্ঠ মিথ্যা হল অসাধুতা। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- মন্দ সমাজের চেয়ে নিজর্নতা অনেক ভালো। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- একজন যুবকের পাপ করা অন্যায়; কিন্তু একজন বৃদ্ধ মানুষের জন্য তা আরও খারাপ। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- যদি তুমি অন্য লোকদের নিয়ন্ত্রণ করতে চাও, তাহলে আগে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করো। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- জ্ঞান ছাড়া সকল কাজই অনর্থক, কাজ ছাড়া জ্ঞান অর্জন করার চেষ্টা বৃথা। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- যদি তুমি আল্লাহর আশীর্বাদ চাও, তাহলে লোকদের উপর দয়ালু হও। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- ভাল কাজগুলো প্রতিকুল পরিবেশের বিপক্ষে একটি রক্ষক হয়। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- জিহাদ মুসলমানদের জন্য বাধ্যতামূলক। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- সেই ব্যক্তিই অভিশপ্ত যে মরে যায় অথচ তার খারাপ কাজগুলো পৃথিবীতে রয়ে যায়। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- অপরের কষ্ট দূর করার জন্য কষ্ট করার মাঝে রয়েছে মহত্বের প্রকৃত নির্যাস। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- পরীক্ষার মুখোমুখি হয়ে সবর করার চেয়ে পরীক্ষা থেকে সুরক্ষিত থেকে কৃতজ্ঞ হওয়া আমার কাছে বেশি পছন্দের। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে মসজিদ নির্মাণ করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের মধ্যে একটি গৃহ নির্মাণ করবেন। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- যখন জ্ঞান সীমিত হয় - এটি মূঢ়তা সৃষ্টি করে ... যখন জ্ঞান একটি নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করে, তখন এটি শোষণের দিকে পরিচালিত করে। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)
- আপনি আল্লাহ কে যত বেশি ভয় করবেন, ততবেশী জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন। --আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)