25 April, 2018

পুরান ঢাকার ভাষা


আমগো পুরান ঢাকার ছক্কু বেপারী লেনের নাম হুনছেন ! না হুনেন নাইক্কা ! মাগার চাংখার পুলের নাম তো হুনছেন না কি কন ? হেই চাংখার পুলের থেকা যে রাস্তা ছোজা হোছনী দালান বরাবর গেছে ঐডা দিয়া কিছু আওগাইলেই দেখবেন এক্ষান চিপা গলি পুব দিকে হান্দায় গেছে। ঐডা না, তয় ঐ গল্লির মইধ্যে ঢুইকা দুই কদম ছামনে গেলেই দেখবেন আরো চিপা এউগা গল্লি ডাইনে গেছে । দুই দিকে পুরান পুরান বিটিশ আমলের দলান। আস্তর খইসা পড়ছে, ইটের ফাকে বট গাছ ভী গজাইছে। মাগার অক্ষনও খাড়ায় আছে। দুই চাইরবার ভুমিকম্প হইলেও হিলাইতে পারবো না কয়া দিলাম।



এই গল্লিরই ছেছ মাথায় অইলো গিয়া আমার বাড়ি, লম্বর ছতরো। আমার বাপে বানায় রাইখা গেছিলো। লম্বর খুইজা না পাইলে আমার নাম কইলেই মাইনছে দেখায় দিবো। এই মহল্লার বেবাকতে আমারে বারেক ফকির নামেই চিনে।



আমার পরথম বিবি মারা যাওয়ার দুই বচ্ছর পর আরেকক্ষান শাদী করছিলাম। হের নাম অইলো গিয়া নুরজাহান। তয় তারে আমি ছোহাগ কইরা কমলা কয়া ডাকি। পাঁচ লম্বর ছাওয়ালডা হওয়ার পর থেইক্কা হেই যে খাটে হুইছে আর উঠবার পারেনা। এত মাইনছেরে তাবিজ - কবচ আর পানি পড়া দিয়া ভালো করবার লাগছি, মাগার হেরে কিচ্ছুই করবার পারলাম না।



বিছনায় পইড়া থাকলে কি অইবো, আমার কমলির চেহারাডা যেন আসমানের চাঁন্দের লাহান, না না ভুল কইতাছি এক্কেরে পাকা একখান কমলা। হের মুখের দিকে চাইলে খালি চায়া থাকবার মুন চায়।



বাড়ি ঘর পুলাপাইন ছব ভাইছা যাইবার লাগছে দেইখা কমলি আমারে ছেদিন ডাইকা কয় ,

'আপনারে এক্ষান কথা কইবার চাই হাছেমের আব্বা আপনি কইলাম চেতবার পারবেন না' ।

'কও কি! চেতুম কেলা !

'ঢোক গিলে কমলি বলে উঠে, 'কইছিলাম কি আপনি এক্ষান ছাদী করেন, বাসার ছব্বাইর বহুত পেরেসানী হইতাছে, লগে আপনেরও ভী'।

একটা ক্লিষ্ট হাসি দিয়ে কমলা চেয়ে রইলো বারেক ফকিরের দিকে।



'এইডা তুমি কি কইতাছো কমলা'!



'হাচাই কইতাছি, দেখবার পারতাছেন না বাড়ি ঘরের কি অবস্থা হইছে'।



আমি আর কিচ্ছু কইবার পারলাম না। কমলা হাচাই কইতাছে। আমার ছোনার ছংছার যেন ছাই হয়া যাইবার লাগছে, আমিও বুঝবার পারতাছি। আল্লার মাল দছ দছটা পোলাপান, কে যে কি করবার লাগছে হেইডা ভী কইবার পারুম না।

ছেদিন মহল্লার দু একজন মাইনছে আমারে ডাইকা কয়,

'হুজু..র এক্ষান কথা কই কিছু মনে লয়েন না, আপনেরে আমরা মহল্লার মানুছ বহুত ছন্মান করি, মাগার আপনার বড় পোলা দুইডা হাছেম আর কাছেম কিন্তক আপনের লাহান হয়নাইক্কা'।



'হ ঠিকই কইছো, তয় মা মরা ছাওয়াল, খেয়াল করবার পারিনা, কেঠা কুনহানে কি করবার লাগছে। আর আমার অন্দরমহলের কথাতো ছবই জানো তুমরা', বলতে বলতে মাথাটা নীচু হয়ে আসে বারেক ফকিরের।



না এক্ষান ছাদী করনই লাগবো দেখতাছি, নইলে বাকি পুলাপানটিও জাহান্নামে যাইবো।

ছোটো ছেলে জমিরেরর ডাকে চমকে তাকায়," আব্বা.., দুইন্নার মাইনছে আয়া বয়া আছে বৈঠকখানায় , আপনে করতাছেন কি উঠানে খারায়া? আইবার লাগছেন না কেলা? কহন থিক্কা চিক্কুইর পারতাছি'।



এই পুলাডা আমারে একটু কম ডরায়। ও কইনাইক্কা, আমি ফকিরি লাইনে আছি। পাড়ার মাইনছে আহে, কত্তরকম তাগো ছমছ্যা। কারো বিমার, কারো ছোয়ামী আরেকক্ষান বিয়া করছে , কারো পুলাপাইন নেছা করবার লাগছে ।আমি ঝাড় -ফুক, তাবিজ -কবচ দেই।



পানি পইড়াই থুইছি ডেরাম ভইরা, যার যিমুন দরকার। ছক্কাল বেলা মাইয়া মানুছ। বিকাল থিক্কা পুরুছ মানুছ।



আস্তে আস্তে বারেক ফকির তার বৈঠকখানায় এসে জায়নামাজ বিছানো একটু উচু চৌকির উপর এসে বসে, ডান হাতে একটা তেল চুকচুকে কাঠের তসবী।

'ছালাম হুজু..র', মহিলারা সমস্বরে বলে উঠে। কারো কোলে, কারো বা হাতে ধরা ছোটো ছোটো বাচ্চা। কেউ বা একা ।সবাই এগিয়ে এসে বসবার চেষ্টা করে, কে কার আগে তার সমস্যার কথা বলবে। এটা নিয়ে মৃদু একটা ধাক্কা ধাক্কি চলতে থাকে।



হুজুরের এ্যসিস্টেন্ট শহীদ ধম্‌কে উঠে,

'আব্বে ঐ তরা এমুন ঠেলা ঠেলি করতাছোস কেলা! চুপ কইরা ব, দুরে ছর, দুরে ছর, সিজিল কইরা ব, হুজুরের চক্কির লগে যেন ঠ্যাং না লাগে, ঐ ছেমরী তর পোলা ছামলা'।



হুজুর এবার প্যাকেট থেকে চারটে আগরবাতি জ্বালিয়ে চাল ভরা একটা পুরোনো কৌটার মধ্যে গুজে রেখে সামনের দিকে তাকায়। তার হাল্কা কাঁচা পাকা মেহেদী লাগানো দাড়িতে বা হাত বুলাতে বুলাতে সামনে বসা বাচ্চা আলা মেয়েটাকে জিজ্ঞেস করে ?

'কও কি অইছে'?

'হুজুর আমার পুলাডা তিন দিন ধইরা রাইতে ঘুমায় না, খালি চইমকা চইমকা উঠে আর চিক্কুর পাইরা কান্দে। আমার ছাছুড়ি কইলো 'জীনের বদ নজর লাগছে, জলদি হুজুরের কাছে লইয়া যা' ।

এট্টুসখানি ঝাইরা দেন হুজু..র'।



'আনো কাছে আনো, হ হ ঐখানেই থাড়াও আর আউগাইয়োনা, তুমার পুলার চেহারাডা একটু দেইখা লই', ভালো করে একবার বাচ্চাটার মুখের দিকে তাকিয়ে বল্লো,

' মুখটা এইদিক করো দেখি, হ তোমার ছাছুড়ি হাঁচাই কইছে, বদ নজরই লাগছে'।



হুজুর একটা ছোট্ট কাগজে লেখা তাবিজ মহিলার দিকে বাড়িয়ে ধরলো,



'ধরো এইডা, রুপার তাবিজে ভইরা কালা ছুতা দিয়া পুলার কোমোরে বাইন্ধা রাইখো আছরের নামাজ পইরা। ঠিক মত নামাজ কালাম পইরো আর যদ্দুর মনে অয় তুমি ছন্ধ্যার ছময় পুলা লয়া বাইর অইছিলা' !

দশটা টাকা হুজুরের হাতে দিয়ে মাথা নীচু করে মহিলার প্রস্থান। হুজুর কি যেন বিড় বিড় করতে থাকে।

এর পর এগিয়ে আসে এক তরুনী। চেহারায় ক্লান্তির ছাপ, চুলগুলো উস্কোখুস্কো। শীর্নদেহে মলিন শাড়িটা টেনে টুনে একটু সামনে এগিয়ে এসে ফিস ফিস করে কথা বলতে শুরু করে, ভাবটা যেন তার দীনতার কথা কেউ শুনে না ফেলে।

'আব্বে কি কইতাছো! একটু জোরে জোরে কও, ঠিক মত ছুনবার পারতাছিনা '!

হুজুর বিরক্ত হয়ে উঠে।

মেয়েটা দ্বীর্ঘশ্বাস ফেলে দম নিয়ে গলাটা একটু উচুস্বরে তুলে বলে, 'হুজু.র কি আর কমু , আমার ছোয়ামীতো আমগো বস্তিরই এক মাগীর লগে কয়দিন ধইরা আছনাই করবার লাগছে'।

'বুঝলা কেমতে'!

হুজুরের কথায় তরুনীটি আবার বলতে শুরু করে।

'হুজু..র আমি তো পয়লা পরথম কিচ্ছুই বুঝবার পারি নাইক্কা, আমগো ঘরের লগে থাকে যে আমার ছই বুলবুলি, উই ছেদিন আমারে ডাইকা কয়,



"কিরে, তর মুন্নীর বাপ যে ঐ ঘরের আদুরীর লগে পিরীত করতাছে তুই কি কিছুই বুঝবার পারোছ না!'

বুলবুলির কথা ছুইনা আমার বুকটা ধ্বক্‌ কইরা উঠলো হুজু..র। আমি কইলাম 'কইতাছোছ কি তুই' ?

'হ হাচা কইতাছি, মিছা কমু কেলা! তুই আইজ রাইতে জাইগা দেখিছ হাচা কই না মিছা কই' ! জোর গলায় বলে উঠে বুলবুলি।

'হুজুর এই কথা ছুইনা আমি তিন রাইত জাইগা রইছি, দেখি মাঝরাইতে উইঠা আমার খসম ঘর থিকা বাইর অইতাছে, হাতে একখান ঠোংগা। আমি কি কমু বুঝবার পারলাম না। আস্তে কইরা পিছন পিছন যায়া দেখি মুন্নীর বাপ গুসোল খানার কোনায় খাড়ায়া আদুরীর লগে হাছাহাছি করতাছে, আর ঠোংগা থিকা কি জানি বাইর কইরা ওরে খিলায় দিতাছে'।



'হুজুর এর পর থেইক্কা আমি খিয়াল কইরা দেখছি, পরায় রাইতেই হ্যায় ভি বাইরে যাইবার লাইগ্গা উঠে, উই ছেমরী ভি বাইরে যাইবার লাইগ্গা উঠে। আপনি একটা কিছু করেন হুজুর, আমার পিচ্চি দুইখান মাইয়া'।



'যাও যাও চিন্তা কইরো না ছব ঠিক হয়া যাইবো। তুমার সোয়ামীরে পানি পড়া খিলাইতে পারবা নি হেইডা কও'?

'হ তা পারুম ' বিষন্ন করুন কন্ঠে তরুনীর উত্তর।

'ঐ ছহীদ কই গেলি'?

'এই যে হুজুর আমি তো এহানেই খাড়ায় আছি'।

"ওই ঐ যে নীল ডেরামে ছামী বছ করনের লেগা পানি ফু দিয়া রাখছি ঐ খান থিক্কা এক বোতল পানি দিয়া দে, বোতল আনছো নি ? না আনলে আলাদা দশটাক্কা দেওন লাগবো' মেয়েটিকে উদ্দেশ্য করে বল্লো বারেক ফকির।

না না হুজুর আনছি', শহীদ পানি এনে দেয়।

'এই লও, নিয়ম কইরা তিন বেলা খাওয়াইবা কয়া দিলাম। এক ছপ্তাহ পর আবার আইছো'।

মেয়েটা দশ টাকা দিয়ে পানির বোতল নিয়ে যায়।



কিছুক্ষন পর পকেট হাতড়ে কতগুলো খুচরা টাকা বের করে গুনে দরজা দাড়ানো শহীদের দিকে বাড়িয়ে ধরে বারেক ফকির।

'আব্বে ঐ ছহীদ , এই ল একছ টাকা, আমার বড় পোলারে দিয়া ক হেরে বাজারে যাইতে, নইলে আইজ খাওন নাইক্কা'।



কিছুক্ষন পর হুজুর তাকিয়ে দেখলো পেছনে একটা ১৮ /২০ বছরের ছেলে পেটে হাত দিয়ে বসা। পাড়ার ছেলে মুখ চেনা ।

'কি অইছে তুমি অখন আইছো কেলা ? তুমি জানোনা অখন মাইয়া মাইনছের টাইম। বিকালে আহো তখন ছুনমুনে '।

'হুজুর আমি জানি , মাগার বহুৎ বিপদে পইরা আইছি এই টাইমে'।

'হ বিপদে পড়লেই তো আমার কাছে মাইনছে আহে, হুদাইতো আর আহেনা, তাড়াতাড়ি কও দেহি কি হইছে' ?



মহিলারা বিরক্তির নয়নে ছেলেটার দিকে তাকিয়ে রইলো ।



'হুজুর আপনি তো কাল্লু মাতব্বররে চিনেন' ?

হুজুর মাথাটা নাড়তেই ছেলেটি বল্লো,

'হুজুর হের পুলা ছপন আমার ন্যাংটা কালের দোস্ত। ছেদিন মোড়ের মাথায় খারায় রইছি, উই জানি কইথিক্কা লৌড় পাইরা আইলো কইবার পারুম না। আমারে কয়, 'দোস্ত এই জিনিসটা একটু রাখবার পাড়বি'? কইয়া আমার হাতে কাগজে পেচাইনা কি এক্ষান পেকিট ধরায়া দিয়াই আবার লৌড়।



আমি চুপি দিয়া চায়া দেখি হেইডার মধ্যে এক খান পিস্তল! দেইখাতো আমি ফিট হয়া যাইবার লাগছিলাম হুজু..র! যাউক্গ্গা তাড়াতাড়ি বাইত আয়া চক্কির নিচে আমার টেরাংকের মইধ্যে হান্দায় থুইলাম। ছক্কাল বেলা হ্যায় আয়া কইলো 'কাইলকার জিনিছটা দে',

আমি ডরে ডরে বাইর কইরা দিলাম। কইলো, 'ছন্ধ্যা বেলায় আমগো বাইত আহিছ , তরে হাজীর বিরানী খিলামু'।



'হুজু..র ইমানে কইতাছি হাজীর বিরানীর কথা ছুইনা লোভ ছামলাইতে পারিনাইক্কা, গেলাম। আরো বহুৎ কিছু আছিলো মাগার আমি আর কিচ্ছু খাই নাইক্কা, ইমানে কইতাছি। কিন্ত রাইতে থিকা হুজু..র আমার এমুন পেট ছুটলো যে কয়া পারুমনা। ছক্কাল বেলা আমারে বদনা লয়া আমারে বাইর বাড়ীতে লৌড় পারতে দেইখা আমার মায়ে জিগাইলো 'কি অইছে তর '?

মায়েরে ছব ঘটনা খুইলা কইলাম। হুইনা হ্যায়তো চিল্লায়া বাড়ি মাথায় তুইলা ফালাইলো,

কইলো, "হেই হারামীর পুত নিশ্চয় তরে বান মারছে, নইলে হাজীর বিরানী খায়া তর এমুন অইবো কেলা। অক্ষন হুজুরের কাছে যা"।

এর লেগাই এই টাইমে আইছি হুজুর'।



হুজুর একটা তাবিজ আর তার ড্রামে ভরা যাদু টোনা দুর করার ফু দেয়া পড়া পানি এক বোতল দিয়ে তিন বেলা নিয়ম করে খেতে বল্লো।

'হ তর মায়ে ঠিকই কইছে। তর বাপ এক পাট্টি করে, ছপনের বাপ কাল্লু মাতবর আরেক পাট্টি । হেগো বাড়িত যাইয়া তর খাওন ঠিক হয় নাইক্কা।বানই মারছে তরে'।

হুজুরের কথায় ছেলেটি চিৎকার করে কেঁদে উঠে,

" হুজুর আমারে বাঁচান, এমুন কাম আমি আর জীন্দেগীতেও করুম না, কছম কইবার লাগছি'।

'আইচ্ছা অহন যা পানি পড়া দিছি লগে তাবিজ ভী দিছি কুনো ডর নাইক্কা। ছব বাণ টান কাইটা যাইবো, আমার তাবিজের কথা কি তুই জানোছনা'!

'হ হুজুর তাতো জানি, হের লেগায় মায় আপনার কাছে আইবার কইলো জলদি কইরা'।



'ঐ ছহীদ টাইম কয়টা'? মুখ না তুলেই বারেক ফকির প্রশ্ন করে।

'হুজু..র পরায় একটা বাজ বার লাগছে' শহীদের উত্তর ।

'হায় হায় নামাজের ছময় হয়া আসলো দেখতাছি, এই তোমরা উঠো উঠো কাইল আইছো'।

বিমর্ষ বদনে বাকী মহিলারা উঠে দাড়ায়, একজন জানতে চায়,

'হুজু..র কাইল বইবেনতো না কি'?

হ হ বহুম না কেলা ! এইডা আবার কেমুন কথা কইতাছো'!

'না এমনি জিগাইলাম'।

সবাই চলে যাওয়ার পর ঘরে ঢুকে বারেক ফকির দেখলো ছোটো ছোটো বাচ্চাগুলো ভাতের জন্য মাটিতে বসে কান্নাকাটি করছে আর কমলা বিছানায় শুয়ে অসহায় দৃস্টিতে তাকিয়ে আছে।

লগে লগে চৌক্ষের মধ্যে মুন্নীর মার চেহারাডা একবার চিল্লিক দিয়া উঠলো, যার খছম কিনা আদুরীর লগে আছনাই করবার লাগছে। না আরেকটা বিয়ে করনই লাগবো দেখতাছি। কমলির কথা আর ফালান যাইবো না।



কিন্ত ছারাদিনে মাইনছের দেওয়া এই দছ বিছ টাকা দিয়া এত্ত বড় ছংসারটা চলবো কেমতে এইডা ভাইবা মাথাডা কেমুন জানি চক্কর দিয়া উঠলো আর খাড়ায় থাকবার পারতাছিনা ।



বলে ধ্বপ করে বসে পড়লো বারেক ফকির কমলির পায়ের কাছে।

No comments:

Post a Comment

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষ্যে শিবগঞ্জ উপজেলাবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা

 বিসমিল্লাহর রাহমানির রাহিম ঈদ বয়ে আনুক সবার জীনবে সুখ শান্তি ও কল্যাণের বার্তা ঈদের দিনের মতো সুন্দর হোক প্রতিটি দিন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক...