27 May, 2018

ফ্যামেলি কৌতুক



কৌতুক-০১

বাবা ছেলেকে- তুই সব সময় এতো বেশি বুঝিস কেনরে? তোর কি ধারনা তুই আমার চেয়ে বেশি জানিস? মনে রাখিস আমি কিন্তু তোর বাবা। বাবারা সব সময়ই ছেলেদের চেয়ে বেশি জানে বুঝলি?

ছেলে- আচ্ছা বাবা, বাষ্পীয় ইঞ্জিন যেন কে আবিষ্কার করেছিল?

বাবা- জেমস ওয়াট। কেন?

ছেলে- তো তার বাবা কেন পারেনি।

কৌতুক-০২

বাবা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছ:

বাবা : রেডিওটা ভোরবেলাতেই ছেড়ে রেখেছিস কেন? কী বিশ্রী চেঁচাচ্ছে মহিলা!

ছেলে : ওটা রেডিও না বাবা! মা তোমাকে বাজারে যেতে বলছেন।

কৌতুক-০৩

একটা ঝাঁটা হাতে নিয়ে মুমূর্ষু বাবা ডাকলেন তাঁর ছেলেদের।

একটি ঝাঁটার কাঠি নিয়ে তা ভেঙে ফেললেন। এটা দেখিয়ে তিনি ছেলেদের বললেন, ‘দেখলি তো, একটা কাঠি সহজেই ভেঙে যায়।’

এরপর দশটি কাঠি হাতে নিয়ে ছেলেদের সেদিকে তাকাতে বললেন।

একটু চেষ্টা করতেই ১০টি কাঠিই ভেঙে গেল।

দীর্ঘশ্বাস ফেলে বাবা বললেন, ‘দুর! ভেবেছিলাম, খুব ভালো একটা উপদেশ দেব তোদের! হলো না!’

কৌতুক-০৪

ছেলের স্কুলের রিপোর্ট কার্ড দেখে বাবা হতভম্ব!!! অবশেষে তিনি "Signature of the Guardian"-এর স্থানে স্বাক্ষর না করে টিপ সই দিলেন...

ছেলে জিজ্ঞেস করল বাবাকেঃ বাবা,তুমি আমার রিপোর্ট কার্ডে সই না করে আঙ্গুলের ছাপ দিলে কেন?

বাবাঃ যে নম্বর পেয়েছ! আমি চাই না তোমার স্যাররা জানুক, তোমার বাড়ীতে শিক্ষিত লোকজন আছে!!!

কৌতুক-০৫

একদিন এক ধনী পিতা তার ৮ বছরের সন্তান কে নিয়ে ঘুরতে বের হলেন। বাবা চেয়েছিলেন তার ছেলেকে বোঝাতে যে একজন মানুষ কি পরিমান দরিদ্র হতে পারে।

তারা একটি গরিবপরিবারের Farm এ সময় কাটালেন। Farm থেকে বাড়ি ফিরার সময় বাবা ছেলে কে বললেন, “দেখলে তারা কি গরিব… তাদের কাছ থেকে কি শিখলে??”

ছেলে জবাব দিল… ” আমাদের ১ টি কুকুর… তাদের ৪ টি। আমদের ১ টি ছোট

Swimming Pool আছে …….. তাদের …বিশাল নদী।

আমাদের রাতে বিভিন্ন ধরনের বাতি আলো দেয়… তাদের রাতে আলো দেয়ার জন্য আছে অসংখ্য তারা।

আমরা খাবার কিনি… তারা খাবার বানায়।

আমদেরকে Protect করার জন্য আছে ঘরের দেয়াল… তাদের Protect করার জন্য আছে তাদের অসংখ্য বন্ধু ও প্রতিবেশী।

আমদের আছে বিভিন্ন Famous লেখকের বই… তাদের আছে Bible, Quran…।

Thanks Dad, আমরা যে খুবই দরিদ্র তা আমাকে দেখানোর জন্য।”

কৌতুক-০৬

মোবাইল ফোনের একাল-সেকাল,

২০০৪ সাল—
বাবাঃ কি! মাত্র তো H.S.C. পরীক্ষা দিলি, এখনই মোবাইল লাগবে? তাও আবার নোকিয়া 1100!!!

২০০৬ সাল—
বাবাঃ কি! মাত্র তো S.S.C. পরীক্ষা দিলি, এখনই মোবাইল লাগবে? তাও আবার চায়না, টাচ-স্ক্রীন !!!

২০১০ সাল—
বাবাঃ কি! মাত্র তো এইট পাশ করলি, এখনই মোবাইল লাগবে? তাও আবার নোকিয়া এক্সপ্রেস মিউজিক !!!

২০১৩ সাল—
বাবাঃ কি! মাত্র তো ফাইভ পাশকরলি, এখনই মোবাইল লাগবে? তাও আবার এন্ড্রয়েড !!!

তো, এইভাবে চলতে থাকলে ২০২৫ সালে কি হতে পারে?
৬ বছরের এক বাচ্চা তার বাবাকে বলছেঃ আব্বা! দেখো গিয়া,
পাশের বাড়ির জরিনা আন্টির পোলা হইবো দেইখ্যা হে তার পোলার লাইগা একটা আইফোন ফিফটিন কিন্যা রাখছে !!!
আমার আজকেই একটা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস টেন লাগবো !!!

কৌতুক-০৭

ছেলেঃ বাবা সরকার কি?

বাবাঃ আমি ঘর চালাই আমি সরকারী দল। তোর মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধী দল। তুই জনগন। তোর ছোট বোন মুন্নি দেশের ভবিষ্যত। আর কাজের মেয়ে ময়না শোষিত শ্রেনী।

এরপর ছেলের মামা ফোন করলেন...

মামাঃ কিরে সবার খবর কি?

ছেলেঃ সরকার ঘুমাচ্ছে। বিরোধীদল তার সুবিধামত আছে। ভবিষ্যত কাঁদছে। শোষিত শ্রেনী শোষিত হচ্ছে। আর জনগন তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।

কৌতুক-০৮

পিতা ব্যবসার দায়িত্ব দিচ্ছেন পুত্রকে। তাকে নিয়ে ছাদে গেলেন। তারপর বললেন, ছাদের একদম ধারে গিয়ে দাঁড়ারে এবং আমি যখন বলব লাফ দাও তখন লাফ দেবে।

- সে কী বাবা, তিনতলা থেকে লাফ দেব? আমি মারা যাব যে!

- শোন, ব্যবসায় উন্নতি করতে চাও তো, আমার ওপর বিশ্বাস আছে?

- হ্যাঁ।

- তাহলে লাফ দাও।

ছেলে লাফ দিল এবং যথারীতি মাটিতে আছড়ে পড়ে দুই পা ও এক হাত ভেঙে মুমূর্ষু অবস্থায় পড়ে রইল। বাবা দ্রুত সিঁড়ি ভেঙে ছেলের কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন, ব্যবসায় এটাই তোমার প্রথম শিক্ষা কাউকেবিশ্বাস করবে না।

কৌতুক-০৯

স্কুলের শিক্ষক জনে জনে জিজ্ঞেস করছেন তাদের বাবাদের পেশা সম্পর্কে।

“তন্ময়, তুমি বলোতো তোমার বাবা কি করেন।”

তন্ময় উঠে দাঁড়িয়ে বললো, “আমার আব্বু ডাক্তার।”

“দারুণ ব্যাপার” বললেন শিক্ষক। “বীন্তি, তুমি বলতো, তমার বাবা কি করেন।”

“আমার আব্বু ব্যাবসায়ী”, বললো বীন্তি।

এবার পিচ্চি পিপলুকে জিজ্ঞেস করলেন শিক্ষক, “পিপলু, তোমার বাবা কী করেন?”

পিপলু চটপট জবাব দিল, “আমার বাবা বেশ্যাবাড়িতে গিয়ে বেহালা বাজান।”

শুনে শিক্ষক বিপর্যস্ত হলেন যেন। পরের দিনই তিনি পিপলুর সাথে তার বাসায় গেলেন একটা হেস্তনেস্ত করতে। হয়তো পিপলু সবার সামনে তার সাথে বেয়াদপি করেছে, নয়তো তার বাবা আসলেই তাই। সেখানে গিয়ে তিনি পিপলুর বাবাকে সবকিছু খুলে বললেন। তারপর তার কাছেই জানতে চাইলেন যে তার পেশাটা আসলে কী।

জবাবে পিপলুর বাবা বললেন, “দেখুন আমি আসলে একজন সিস্টেম প্রোগ্রামার। আমি ইউনিক্স সিস্টেমে টিসিপি/আইপি কম্যুনিকেশন প্রোটোকল নিয়ে বিস্তর কাজ করছি এবং এজন্য আমাকে প্রতিদিন, প্রতিটা মুহুর্ত গাধার মত খাটতে হয়। এই ব্যাপারটা এই পিচ্চিকে বোঝানোর মত কোন ভদ্র এবং সহজতর ভাষা আছে কি?

কৌতুক-১০

- বাবা, আর্টস, সায়েন্স নাকি কমার্স নেব?

- ব্যাটা, আমার কি পয়সার অভাব? তিনটাই নে!

কৌতুক-১১

মা দেখলো ছেলে গাল চেপে ধরে কাঁদছে। বলল - কিরে কাঁদিস কেন?

ছেলে- বাবা দেয়ালে পেরেক মারতে গিয়ে আঙুলে ব্যাথা পেয়েছে।

মা- তো এতে কাদার কি আছে? বাবা বড় মানুষ না, এটুকু ব্যাথায় তার কিছু হয়?

ছেলে- আমিতো প্রথমে হেসেইছিলাম... সেজন্যইতো বাবা আমাকে...

কৌতুক-১২

এক ছাত্রের রিপোর্টে শিক্ষক লিখরেন-ছেলেটি পড়ায় ভালো, খেলাতেও।
একমাত্র দোষ বড্ড মেয়ে-ঘেঁষা। আমি সংশোধনের চেষ্টা করছি।

ছেলেটির বাবা বাড়িতে ছিলনা। মা রিপোর্টোর নিচে লিখলেন-
আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধনের উপায় বের করতে পারলে আমাকে জানাবেন ।
পদ্ধতিটি ছেলের বাবার ওপরেও প্রয়োগ করতে হবে ।

কৌতুক-১৩

হিকমত আলীর বাসায় তার এক বন্ধু বেড়াতে আসলে, বন্ধুকে কোন আদর
আপ্যায়ন না করে হিকমত আলী তার জীবনের যতসব কীর্তি রয়েছে তা’
সত্য-মিথ্যায় বর্ণনা করতে করতে এক পর্যায়ে তার পাঁচ বছরের মেয়ের কিছু কৃতিত্ব তুলে ধরছে।

হিকমত আলী: আমার মেয়েটাও কিন্তু আমার চেয়ে কোন অংশেই কম না।
এই দেখ্ তোকে একটা জিনিষ দেখাচ্চি, তুই দেখে তাক্ লেগে যাবে।
এই বলে হিকমত আলী ড্রয়ার খোলে কয়েকটা ছবি বের করে এনে বন্ধুকে একটি ছবি দেখিয়ে বলছে –
দেখ্তো আমার মেয়ে কি সুন্দর ছবি আঁকা শিখেছে! এইযে দেখ্ বানরের ছবিটা।
কি সুন্দর এক বানর সে এঁকে ফেলছে। চমৎকার না?

পাশের রুম থেকে তার মেয়ে কথাগুলো শুনে দৌড়ে এসে বলল।
মেয়ে: বানর কোথায় পেলে বাবা?
হিকমত আলী:ছবিটি মেয়েকে দেখিয়ে বাবা বললেন
এইযে বানরের ছবিটি, এটিকি তুই এঁকেছিস না?

মেয়ে: বাবা! এটিত বানরের ছবি না।
হিকমত আলী:: এই, কি বলছিস তুই? এটা তাহলে কিসের ছবি?
মেয়ে: এটাতো তোমার ছবি।

কৌতুক-১৪

ছেলেপক্ষ গেছে মেয়ে পক্ষের বাড়িতে।
কথাবার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-
মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল।

মেয়ে : তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন..?
ছেলে : সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে।

মেয়ে : কি ইচ্ছা..?
ছেলে : আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো।

মেয়ে : উফফ ! আপনি কি রোম্যানটিক।
ছেলে : ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না। ব্যাপার হল,

.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আপনি যেই পরিমান মেক-আপ করেছেন,
বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল
চেহারা দেখা যাবেনা।

কৌতুক-১৫

সেই যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে , এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন লক্ষন নেই ।স্বামী স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় ।

একদিন পাশের ঘরে অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো , মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয় ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল।

জানালা দিয়ে স্বামী স্ত্রী দুজনায় তাদেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে । স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো ? যে জোরে কাদছিলে । স্ত্রী বললো ,দূর একটু ও লাগেনি। এতো লোক দেখানো কেদেছিলাম ।

হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব , হেঁ,হেঁ আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম ।

কৌতুক-১৬

একদিন এক লোক তার বাচ্চাকে চুল কাটাতে নাপিতের কাছে নিয়ে গেল।

নাপিত: কী রকমের চুল কাটব?

বাচ্চা:আমার আব্বুর মতো ওপরের দিক ফাঁকা রেখে দেবেন|

কৌতুক-১৭

ছেলেঃ ইশ ! কেন যে আপেলের সাইজ তরমুজের সমান হল না!

বাবাঃ কেন রে?

ছেলেঃ মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সূত্রটা মুখস্ত হচ্ছে না !

কৌতুক-১৮

ছেলেঃ বাবা আমার ২২০ সি সি পালসার মটরবাইক চাই

বাবাঃ ২২০ সিসি পালসার হউক আর ৫০০ সিসির বুলেট, ছুটবিতো ১০০ সিসির স্কুটির পিছনেই।

কৌতুক-১৯

বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!

ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!

বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”

পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–

ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।

কৌতুক-২০

ছোট জনি একদিন বাগানে মৌমাছি (Honey bee) উড়তে দেইখা মনের সুখে ধইরা ধইরা মারতেছিল ।

জনির বাপে দেইখা ওর কান মুচরা দিয়া কইলো “বান্দর পুলা, ১ মাস তোর Honey (মধু) খাওয়া বন্ধ।

এরপর বাপ পোলা বাড়ি গিয়া দেখে জনির মা জুতা দিয়া বাইরায়া ধুমায়া তেলাপোকা ( Cock-roach) মারতাছে।

জনি ৩২ দাঁত কেলায়া তার বাপরে কইল “আব্বা, আম্মারে গুড নিউজটা কি তুমি দিবা? নাকি আমারেই কইতে হইব

কৌতুক-২১

একদিন একলোক অফিস থেকে বাসায় এসে বেডরুমে ঢুকতেই দেখল বিছানায় তার স্ত্রীকেসম্পূর্ণ নগ্ন, কম্পমান ও ঘর্মাক্ত অবস্থায় আবিস্কার করলো!

ভীতসন্ত্রস্থ হয়ে সে স্ত্রীকে জিগ্গেস করলো, “তোমার কি হয়েছে?”

স্ত্রী কাপতে কাপতে বলল,”মনে হয় আমার হার্ট এটাক হয়েছে!”

তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকতে রুম থেকে বের হবার সময় তার কত ছেলেটি ভয়ে ভয়ে

বলল,”বাবা, ও বাবা, রোকন চাচা না তোমার আলমারিতে ল্যাংটা হয়ে ঢুকা আছে!”

তখন লোকটি আলমারি খুলে দেখল আসলেই তো তাই|

বেশ রাগ হয়ে সে বলল,”আচ্ছা রোকন তোমার আক্কেলটা কি? আমার বউ হার্ট এটাকে মারা

যাচ্ছে আর তুমি কিনা ল্যাংটা হয়ে আমার বাচ্চা ছেলেটাকে ভয় দেখাচ্ছ?”

কৌতুক-২২

ছেলে : বাবা, ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি দুই সমকোণ, এটা কীভাবে প্রমাণ করবো?

বাবা : বলিস কিরে? ওরা এখনও প্রমাণ বার করতে পারেনি? সেই কোন ছেলেবেলা থেকে দেখছি প্রমাণের জন্য ওরা মাথা কুটে মরছে।

কৌতুক-২৩

ছোট বাচ্চা ঘুমাচ্ছে না। রাত জেগে খেলছে।

বাবা বিরক্ত হয়ে বলল- ছোট বাচ্চাদের এখন ঘুমাতে যাওয়ার কথা।

বাচ্চা বলল- কিন্তু আমার তো কোনো বাচ্চা নেই।

কৌতুক-২৪

লোক: তোমার আব্বু কার্পেটে হামাগুড়ি দিচ্ছে কেন?

বাচ্চা: আমি ছবি অাঁকব।

লোক: তার জন্য হামাগুড়ি দিতে হবে কেন?

বাচ্চা: টিচার বলেছে হাতির ছবি এঁকে নিয়ে যেতে, তাই মা বলল-

কৌতুক-২৫

বাবা (রেগে গিয়ে): এদিকে আয় হতচ্ছাড়া বদমাশ, বোনের জন্মদিনের পুরো কেকটা তুই একাই খেয়ে ফেললি! আয়, খেয়ে ফেলার শিক্ষা তোকে আজ দেই।

ছেলে: তার আর দরকার নেই বাবা, আমি নিজে নিজেই শিখে নিয়েছি।

কৌতুক-২৬

মা: তোমার ছোট ভাইকে মার্বেল খেলতে দিচ্ছ না কেন?

ছেলে: ও আর ফেরত দেবে না তো।

মা: দেবে না কেন? দেবে।

ছেলে: তাহলে ও এর মধ্যে তিনটে মার্বেল খেয়ে ফেলেছে কেন?

কৌতুক-২৭

ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না!

বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।

ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু রাতে ভাই আমার কাছে কোল্ড ক্রিম চাইলে আমি তো ভুলে ফেবিকল (সুপার গ্লু) দিয়েছি। সেই জন্য চিন্তা করছি।

কৌতুক-২৮

ছেলেঃ বাবা পাঁচটা টাকা দেন।

বাবাঃ আমি কানে কম শুনি জোরে বল।

ছেলেঃ দশটা টাকা দেন।

বাবাঃ এইটা কি বললি ? আগেরটাইতো ভালো ছিলো।

কৌতুক-২৯

ছেলে তাঁর বাবাকে বললো "আমি কি তোমার গাড়িটা নিতে পারি ?

বাবাঃ না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমার লম্বা চুল কেটেছো।

ছেলেঃ কিন্তু বাবা জিসাসেরতো লম্বা চুল আছে।

বাবাঃ তা ঠিক, কিন্তু জিসাসের গাড়ি ছিলোনা হেঁটে হেঁটে পথ চলতেন।

কৌতুক-৩০

এক লোক মারা যাবার সময় তার ছেলে মেয়েদের ডেকে বললো,

আমার বাবা আমাকে বলে গিয়েছিলেন, কখনো বিয়ে করো না।

বিয়ে করলে সংসারে অনেক অনর্থ ঘটে। কথাটা যে সত্যি সেটা এত দিনে বুঝেছি। তাই আমিও তোমাদেরকে বলছি, তোমরা খকনো বিয়ে করো না।

ছেলে-মেয়েরা বললোঃ ঠিক আছে বাবা।

আমরা ও আমাদের ছেলে মেয়েদের এই উপদেশ দিয়ে যাবো।

কৌতুক-৩১

রাসেলঃ আচ্ছা ভাইয়া। এবার বলতো আমাদের দেশটাতে অনেক বৃষ্টি হয়। এত বৃষ্টির পানি কোথায় যায়?

রাশেদঃ (খুব রেগে গোয়ে)

বৃষ্টির পানি তোর মাথায় যায়। খালি কথা বলে।

রাসেলঃ ভাইয়া তমি ঠিক বলছো। তা না হলে

কি আমার নাক থেকে এতো পানি পড়তো

কৌতুক-৩২

ছেলে: বাবা, ইডিয়ট কাকে বলে?

বাবা: ইডিয়ট হলো সেই সব বোকা ব্যক্তি যারা নিজেদের বক্তব্য এত বেশি প্রলম্বিত করে যে কেউ তার কথা বুঝতে পারে না। বুঝতে পেরেছ?

ছেলে: না।

কৌতুক-৩৩

ছেলে: মা, রূপকথার গল্প সব সময় ‘এক দেশে ছিল এক’ দিয়ে শুরু হয় কেন?

মা: না, সব সময় না। মাঝে-মধ্যে অফিসের কাজে আটকে গেছি, আজ ফিরতে একটু রাত হবে দিয়েও শুরু হয়।

কৌতুক-৩৪

এক বুড়া বাপ তার ছেলেকে জেলে চিঠি লিখলঃ

'বেটা, আমার অনেক বয়স হয়েছে। এত বড় ক্ষেত খনন করে আলু চাষ করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তুই থাকলে একটু সাহায্য করতে পারতি' . .

কৌতুক-৩৫

ছেলে জেল থেকে বাবাকে চিঠিতে জবাব দিলঃ

'তুমি ঐ ক্ষেত খনন কর না । কারণ, ক্ষেতে আমি আমার,সব অস্ত্র লুকিয়ে রেখেছি।

পরেরদিন কতগুলো পুলিশ গিয়ে পুরো ক্ষেত খনন করে দেখল, কিন্তু অস্ত্র পেলো না।

ছেলে আবার তার বাবাকে চিঠি লিখলঃ

'বাবা, আমি জেলে থেকে তোমার জন্য এতটুকু সাহায্যই করতে পারলাম। এখন শুধু আলুর বীজ লাগিয়ে দিয়।

কৌতুক-৩৬

Baba আর ছেলে কথা বলছে:---

বাবা : তুই বিয়ে করবি ?

ছেলে : না ।

বাবা : সেই মেয়ে যদি বিলগেটস এর মেয়ে হয়?

ছেলে : তাহলে ঠিক আছে।

এরপর বাবা ছুটলেন

বিশ্ব ব্যাংক এ..... বাবা : আমার ছেলে কে আপনাদের ব্যাংকের ম্যানেজার করবেন ?

বিশ্ব ব্যাংক : না ।

বাবা: সে যদি বিলগেটস এর জামাই হয় ?

বিশ্ব ব্যাংক: তাহলে ঠিক আছে। এখন বাবা ছুটলেন বিলগেটস এর কাছে......

বাবা : আমার ছেলেকে আপনার মেয়ের সাথে বিয়ে করাবেন ?

বিলগেটস : না ।

বাবা : সে যদি বিশ্ব ব্যাংকের ম্যানেজার হয় ?

বিলগেটস: তাহলে ঠিক আছে।

কৌতুক-৩৭

এক মাসে বাসার ফোনবিল অস্বাভাবিকভাবে বেশি এল। বাসায় জরুরি মিটিং বসল।

বাবা : ‘আমি গত মাসে বাসার ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।’

… তখন মা এসে বলল: ‘আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাসা থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।’

একমাত্র ছেলে এসে বলল: ‘আমার তো বাসা থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।’

এরপর বাসার কাজের মেয়ে এসে বলল:
.
.
.
.
.
.
.
.
.
‘তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি!’

কৌতুক-৩৮

বাবা ছেলেকে নতুন জুতা কিনে দিয়ে বলল সিড়ি দিয়ে উঠার সময় দুইটা করে উঠবি। এতে জুতার উপর চাপ কমবে। জুতা বেশিদিন টিকবে। কিছু ছেলে বাবার চেয়ে আরো এক ডিগ্রি উপরে।

সে বাবাকে খুশি করার জন্য তিনটা সিড়ি করে উঠছে। উপরে উঠার পর বাবা ছেলের গালে মারল জোড়ে এক চড়।

ছেলের চিৎকারের শব্দে পাশের বাসার মহিলা এসে বলল এতটুকু বাচ্চাকে কেউ এভাবে মারে? কেন মেরেছেন?

বাবা: ওকে বলেছি দুইটা সিড়ি করে উঠবি তাহলে জুতা বেশিদিন টিকবে আর ও উঠলো তিনটা করে।

মহিলা: ও তো ঠিকই করেছে। আপনার তো খুশি হওয়ার কথা।

বাবা: খুশি হব কিভাবে বলেন, ও ২০০ টাকার জুতার তলা বাঁচাতে গিয়ে ৮০০ টাকার প্যান্টের তলা ছিঁড়ে ফেলেছে।

কৌতুক-৩৯

ছেলে ও বাবার মধ্যে কথা হচ্ছেঃ

ছেলেঃ বাবা টাকা দাও। একটা মোবাইল কিনব।

বাবাঃ মোবাইল কিনবি? তোরে না দুই মাস আগেই ১০ হাজার টাকা দিলাম নতুন মোবাইলের লাইগা!

ছেলেঃ হুম দিছ, কিন্তু এবার একটা থ্রিজি মোবাইল কিনব।

বাবাঃ থ্রিজি মোবাইল! সেইডা আবার কী?

ছেলেঃ ওহহ, থ্রিজি কী জানো না? থ্রিজি হলো থার্ড জেনারেশন মোবাইল ফোন।

বাবাঃ কী কইলি? তোর এত অধঃপতন! আমার কি টাকার অভাব? তোরে আমি কুনো দিন সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস কিইনা দিইনি, আর আমার পোলা হইয়া সেই তুই কিনবি থার্ড হ্যান্ড মোবাইল!

কৌতুক-৪০

একজন মানুষকে টেলিগ্রাম করা হলঃ বউ মারা গেছে, কবর দিব নাকি পুড়িয়ে ফেলব ?

সেই মানুষ সাথে সাথে উত্তর পাঠালঃ কোন রিস্ক নেবার দরকার নাই; প্রথমে পোড়ান, তারপর সেই ছাই কবর দিন।

কৌতুক-৪১

সদ্য বিবাহিত এক তরুণীকে তার বান্ধবী জিজ্ঞেস করল, কিরে, নতুন দাম্পত্য-জীবন কেমন লাগছে?

তরুণী জবাবে বলল, আমি তো বিয়ের আগে আর বিয়ের পরের অবস্থার মধ্যে তেমন কিছুই পার্থক্য দেখছি না।

আগেও আমাকে অর্ধেক রাত জেগে কাটাতে হতো, যতক্ষণ না ও বাড়ি যাওয়ার জন্য ওঠে; এখনো আমাকে অর্ধেক রাত জেগে অপেক্ষায় থাকতে হয়, কখন ও ফেরে।

কৌতুক-৪২

১ম বোনঃ জানিস তোর দুলাভাই য্তখন বাসায় না আসে আমি তার জন্য অপেক্ষা করি, ভাত খাই না!!

২য় বোনঃ তাহলে তো তোমাদের সম্পর্ক অতি মধুর!!!

১ম বোনঃ আরে রাখ তোর সম্পর্ক!! তোর দুলাভাই অফিস থেকে ফিরলে তাকে দিয়া ভাত রান্না করাই, তারপর খাই!

কৌতুক-৪৩

ফারজানা ও নীলা দুই বান্ধবী গল্প করছে সঙ্গে নীলার ছেলে।

ফারজানাঃ বাহ! ছেলেটা তোর একদম বাপের মতোই হয়েছে দেখছি।

নীলার ছেলেঃ মোটেই না! আমি কি আম্মুর মার খেয়ে বারান্দায় বসে কাঁদি?

কৌতুক-৪৪

আমার স্ত্রী আমার খুবই যত্ন নেয়। আমার যা কিছু প্রয়োজন, সব করে। এই যেমন, সেদিন ডাক্তার বললেন, আমার দৃষ্টিশক্তি অটুট রাখতে সবুজ রং খুব উপকারী।

অমনি আমার স্ত্রী দোকানে গিয়ে নিজের জন্য একগাদা সবুজ রঙের পোশাক কিনে এনেছে।

কৌতুক-৪৫

: মেয়ের জামাই খুবই ভালো। সকালে মেয়ের জন্য নাশতা বানিয়ে বিছানায় নিয়ে আসে। অফিস থেকে ফিরে রান্নাঘরে ঢোকে। রাতে বিছানার মশারিটাও টানায়।

: আর ছেলের বউ?

: বউটার কথা আর বলবেন না। অলসের এক শেষ। ডাইনি আমার ছেলের হাড়-মাংস জ্বালিয়ে খেল। সকালে ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথে ছেলে গিয়ে বেড টি দিয়ে আসে। অফিস থেকে ফেরার পরও নিস্তার নেই। রান্নাঘরে ঢুকে। আর নবাবজাদি পায়ের উপর পা তুলে বসে বসে টিভি দেখে, ফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে।

কৌতুক-৪৬

: আচ্ছা, তোমাদের স্বামী-স্ত্রীর কি জীবনে কোনোদিন মতের মিল হবে না?

: একবার হয়েছিল। যে-বার আমাদের বাড়িতে আগুন লাগে, সে বারে দু-জনেই ভেবে দেখলাম, রান্নাঘরের দরজা দিয়ে বেরুনোই নিরাপদ।

কৌতুক-৪৭

মাঝবয়সী কড়া মেজাজের মহিলা : এই যে খোকা, তোমার মা কি জানেন যে তুমি সিগারেট টান?

ঠোঁটকাটা খোকা : আচ্ছা ম্যাডাম, আপনার স্বামী কি জানেন যে আপনি রাস্তাঘাটে অচেনা লোকদের সঙ্গে কথা বলেন?

কৌতুক-৪৮

ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?

শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।

ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।

শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’

কৌতুক-৪৯

এক ভদ্রলোক প্রতিদিন গঙ্গাস্নান করতে যায় । পথে প্রতিদিন তার মাথায় লাগে এক ভিজা শাড়ি । দোতলা বাড়ির খোলা বারান্দার রেলিঙ থেকে এক ভদ্রমহলা সকালে স্নান করে তার শাড়িটি ঝুলিয়ে দেয় সকালের পুরো রোদটা পাওয়ার জন্য শাড়ি ভাঁজ না করেই । কিন্তু পথচলতি মানুষের গায়ে লাগে , আর একটু খানি ভাঁজ করলে লোকের গায়ে লাগতোনা । ভদ্রলোক এ নিয়ে অনেকবার বারণ করেছে , তবুও ঐ মহিলা কিছুটা রাগাবার জন্যই বলেছে যা করেছি বেশ করেছি , শাড়ি ঐ ভাবেই শুকোতে দেওয়া হবে ; রোজই । অগত্যা ভদ্রলোক এক ফন্দি এঁটেছে । পথচলতি মানুষকে ভিজা শাড়ি থেকে বাঁচানোর জন্য সে গঙ্গাচান করে ফেরার পথে যেইনা মাথায় ভেজা শাড়ি ঠেকেছে অমনি দিয়েছে বেঁধে শাড়ির এক আঁচলে নিজের ভেজা আন্ডারওয়্যারটি , ওপর থেকে ভদ্রমহলা এই কান্ড দেখে রেগে বললো, কি ব্যাপার , একি করছেন ? ভদ্রলোক বললো , ঠিক করেছি যা করেছি বেশ করেছি । আপন শাড়ি ওপরে তুলুন তবে আমি আমার আন্ডারপ্যান্ট খুলবো । ভদ্রমহিলা রেগে গেছে , বললে, আপনি আগে আন্ডারপ্যান্ট খুলুন , এক্ষুনি খুলুন বলছি । ভপদ্রলোকও রেগে গেছে ; বললে , কেমন হয়েছে আজ , আপনি আগে শাড়ি তুলুন। তারপর দেখা যাবে । দুজনেই তুমুল রেগে গেছে ।

অপর থেকে ভদ্র মহিলা বলছে , আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন

ভদ্রলোক বলছে, আপনি আগে শাড়ি তুলুন।/

” আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”

“আপনি আগে শাড়ি তুলুন”

” আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”

“আপনি আগে শাড়ি তুলুন”

” রিকোয়েস্ট করছি ,আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”

” আমিও রিকোয়েস্ট করছি আপনি এবার থেকে প্রতিদিন শাড়ি অপরে তুলবেন “

কৌতুক-৫০

ঘরের বউ এর ২-৩ টা অবৈধ সম্পর্কের কথা শুনে স্বামী স্ট্রোক করে মারা গেলো

বউ এর আরও ৪-৫ টা অবৈধ সম্পর্কের কথা শুনে শ্বশুরও হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেলো।

কিন্তু শাশুড়ির কিছু হল না…











কেন??

“কিউ কি সাস ভি কাভি বহু থি”


Developed by

No comments:

Post a Comment

ইসমাইল হোসেন