27 May, 2018

ইন্টারভিউ কৌতুক




ইন্টারভিউ কৌতুক-০১

অফিসারঃ আপনার নাম কি?
প্রার্থীঃ M.P স্যার।

অফিসারঃ এম.পি তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মহন পাল স্যার।

অফিসারঃ আপনার পিতার নাম কি?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।

অফিসারঃ তার মানে কি?
প্রার্থী। মদন পাল স্যার।

অফিসারঃ আপনার যোগ্যতা?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।

অফিসারঃ(রাগ করে) এইটা কি?
প্রার্থীঃ মেট্রিক পাস স্যার।

অফিসারঃ আপনে কেন কাজ চান?
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।

অফিসারঃ (অঅহহ)তার মানে কি?
প্রার্থীঃ মানি প্রব্লাম স্যার।

অফিসারঃ আপনার PERSONALITY বর্ণনা করেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।

অফিসারঃ খুলে বলেন।
প্রার্থীঃ MAGNANIMOUS PERSONALITY স্যার।

অফিসারঃ আপনে আসতে পারেন।
প্রার্থীঃ এম.পি স্যার।

অফিসারঃ এইটা কি আবার?
প্রার্থীঃ MY PERFORMANCE…?

অফিসারঃ M.P!!!
প্রার্থীঃ তার মানে কি স্যার?
অফিসারঃ MENTALLY PUNCTURED…

ইন্টারভিউ কৌতুক-০২

‘মফিজ’ বেকার লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত হচ্ছেনা।

এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত ‘কুদ্দুস’ এর দেখা পেল।

ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে কুদ্দুস………

প্রশ্ন ১: মিস্টার কুদ্দুস, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?

কুদ্দুস: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে। ‘

প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?

কুদ্দুস: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?

প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?

কুদ্দুস: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।

কুদ্দুস ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় মফিজ জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।

কুদ্দুস অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।

এবার ইন্টারভিউ রুমে মফিজ………

প্রশ্ন ১: মিষ্টার মফিজ, আপনার জন্ম কত সালে ?

মফিজ: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।

প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?

মফিজ: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?

প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?

মফিজ: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।

ইন্টারভিউ কৌতুক-০৩

এক যুবক একটি কোম্পানিতে জয়েন করেছে ট্রেনি হিসেবে ।

প্রথমদিন এসেই কিচেনে ফোন করে চিৎকার ‘ এখনি আমাকে এক কাপ কফি দিয়ে যাও!! জলদি !!!!”

অন্যদিক থেকে আওয়াজ এল ”গর্দভ !!! তুমি কার সাথে কথা বলছ জান?”

যুবকটি থতমত এবং ভীত হয়ে বলল –” না আপনি কে? ”

”আমি এই কোম্পানির ম্যানেজিং ডিরেক্টর “….রাগী উত্তর এল।

যুবকটি এবার আবার আগের মত চিৎকার করে বলল ” আর আপনি জানেন আপনি কার সাথে কথা বলছেন????”

“না”…ওপার থেকে উত্তর।

”ব্বাবা বাঁচা গেছে” বলে যুবকটি ফোন রেখে দিল।

ইন্টারভিউ কৌতুক-০৪

রেলের সিগন্যালম্যান পদের জন্য যুবক শিক্ষাথীর ইন্টারভিউর সময় প্রশ্ন করলেন

ষ্টেশন মাষ্টারঃ আচ্ছা মনে কর একই লাইনে দুটো ট্রেন দু দিকে থেকে আসছে , তখন তুমি কি করবে?

প্রার্থীঃ আমি তখন পয়েন্ট সিগন্যাল ঊঠিয়ে গাড়ি দুটো দাড় করার চেষ্টা করবো

ষ্টেশন মাষ্টারঃ ঠিক বলেছে – ষ্টেশন মাষ্টার বলে কিন্তু মনে কর এমন কুয়াশা হয়েছে যাতে সিগন্যাল দেখায় যাচ্ছে না তখন কি করবে?

প্রার্থীঃ আমি লাল পতাকা দেখিয়ে ট্রেন থামাবার চেষ্টা করবো।

ষ্টেশন মাষ্টারঃ কিন্তু তখন যদি রাত্রি হয় ?

প্রার্থীঃ তাহলে আমি লন্ঠন নাড়াতে থাকব। প্রাথী উত্তর দিয়ে যাই ।

ষ্টেশন মাষ্টারঃ কিন্তু ধরো তোমার লন্ঠনে তখন তেল নেই বা দেশলাই না থাকে ?

যুবকটি প্রশ্নকালে কাৎ করে ফেলবার জন্য পরীক্ষকের অসাধ্য সাধনায় প্রয়াস ।

প্রার্থীঃ তাহলে আমি ছুটে গিয়ে আমার ছোট বোনটাকে ঘটনা স্থলে আনবো ।

ষ্টেশন মাষ্টারঃ তোমার বোনকে কিসের জন্য ? – অবাক হয়ে জিজ্ঞেসা করলেন ।

প্রার্থীঃ স্যার , আমার বোনের বহুদিনের সাধ , চোখের সামনে একটা বেশ বড় গোছের রেল দুঘটনা দেখবে ।

ইন্টারভিউ কৌতুক-০৫

কখনও কাউকে একটা ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন

সাক্ষীকে উকিল একটা দমক দিলেন ।

আপনি বিয়ে করেছেন?

জি, করেছি?

কাকে?

একটা মেয়েকে।

যত্তসব, তাও আবার বলতে হয়। কখনও কাউকে একটা ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন ?

জি, দেখেছি- আমার বোন করেছে।

ইন্টারভিউ কৌতুক-০৬

ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন। ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন।

প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।

প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?

রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।

আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত?

এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪।

প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।

রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন, আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি।

প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।

ম্যাডাম, রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো, গাভীর চারটা আছে, কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?

রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে, আর মিটিমিটি হাসছে।

ম্যাডাম বললেন, লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও।

রাজু বললো, ম্যাডাম, এটা হলো-আপনার দুই পা।

ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে, আর আমার তা নেই সেটা কি?

রাজু লাজে হাসে।

ম্যাডাম বলেন, লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু।

রাজু বলেন, ম্যাডাম এটা হলো, আমার প্যান্টের পকেট।

ম্যাডামের পরের প্রশ্ন: আচ্ছা, বলতো, এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার, ডিলিশাস, ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম, যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়।

প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো। কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না। চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।

রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.

ম্যাডের পরের প্রশ্ন: আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে, আর নরম, ভেজা, আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?

রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।

ম্যাডামঃ আচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়-

এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা ।

কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.

ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে।

রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.

ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা, এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়। বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে।

রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।

ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই, তবে অনেক শিরা আছে, এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি, উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়। বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়।

রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।

শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।

ইন্টারভিউ কৌতুক-০৭

একবার এক লোক মাইক্রোসফটের অফিসে কেরানীর পদে যোগ দেবার জন্য গেলে তাকে ইন্টারভিউ রুমেনেওয়া হলো।

ইন্টারভিউ শেষ করার পর তাকে নতুন চাকরীতে নেওয়া হলো।ইন্টারভিউয়ার বলল তার ইমেইল আইডি দেবার জন্য যাতে তারা চাকুরীর লেটার পাঠাতে পারে।লোকটি বলল তার কোন ইমেইল নেই।ইন্টারভিয়ারএটা শুনে বলল,’এই যুগে থেকেও আপনার ইমেইল আইডি নেই?তাহলে এমন মানুষের আমাদের দরকার নেই’।এ বলে তাকে চাকরী থেকে বিদায় দেওয়া হল।

লোকটির কাছে অবশিষ্ট ছিলো মাত্র২০টাকা।এটাদিয়ে সে বাজার থেকে টমেটো কিনল।সেই টমেটো৩০টাকায় বিক্রি করল।এভাবে সে একই ভাবে টমেটো বিক্রি করে দিনে৫০টাকা লাভ করলো।আস্তে আস্তে সে টমেটো বিক্রির জন্য ঠেলাগাড়িকিনলো,দোকান দিলো আর তারপরসুপার শপ দিলো।এভাবে সে বিশাল ব্যবসায়ী হয়ে গেল একসময়।এখন সে একজন কোটিপতি ব্যবসায়ী।তার ইন্টারভিউ নিতে এক সাংবাদিকএলো।এ কথা সে কথার পর সাংবাদিক তার ইমেইল আইডি চাইলো।সে বলল,তার কোন মেইল আইডি নেই।সাংবাদিক অবাক হয়ে বলল,’আপনি এত বড় একজন মানুষ আর আপনার ইমেইল আইডি নেই!এটা কিভাবে সম্ভভ!

তখন লোকটি হেসে বলল,আমার যদি ইমেইল আইডি থাকতো তবে আমি আজ মাইক্রোসফটের কেরানী হয়ে কাজ করতাম।

মোরালঃকারো ইমেইল আইডি অথবা দামী ফোন না থাকলে তুচ্ছ করতে নেই।মানুষ বাঁচে কর্মে।

ইন্টারভিউ কৌতুক-০৮

চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে —

বস : আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা rule ফলো করি ।

প্রার্থী : কি কি স্যার?

বস : আমাদের ২য় rule হচ্ছে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা । আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাট এ জুতোর তলা মুছে এসেছেন?

প্রার্থী : “জ্বী স্যার”

বস : আমাদের ১ম rule হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বাইরে কোন ম্যাট ছিলোই না !!! কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না|

ইন্টারভিউ কৌতুক-০৯

একদিন আমাদের শামসু এবং তিনজন আগুনের মত সুন্দরী মেয়ে অফিসে চাকরির জন্য পরীক্ষা দিতে গেল। অদ্ভুতভাবে তারা চারজন একই নাম্বার পেল পরীক্ষাতে।তো অফিস কর্মকর্তারা পরল মহাফাপরে। চাকরি পাবে যে মাত্র একজন! তারা ঠিক করল একজন একজন করে ইন্টারভিউ নেয়া হবে তাদের। ইন্টারভিউতে একই প্রশ্ন করা হবে তাদের।

প্রথমে ডাক পরল প্রথম মেয়েটির। তাকে জিজ্ঞেস করা হল, ‘বুকের ও দুটো কি??’

জিজ্ঞেস করার সাথে সাথে বাঘের মতো গর্জন ছাড়ল মেয়েটি। অফিস কর্মকর্তা ও তাদের চোদ্দ গুষ্টিকে দেখে নেবার কথা বলে দ্রুত রুম থেকে বেরিয়ে গেল সে।

দ্বিতীয় মেয়েকে একই প্রস্ন করা হল। দ্বিতীয় মেয়েটির মুখ লজ্জাতে লাল হয়ে গেল। কোন কথা না বলে রুম ত্যাগ করল সেও।

তৃতীয় মেয়েকেও একই প্রশ্ন করা হল। তৃতীয় মেয়েটি আরও অগ্নিমূর্তি ধারণ করল। অফিস কর্মকর্তাদের গালিগালাজ করে চোদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে রুম থেকে বেরিয়ে গেল।

সবার শেষে এল শামসু। বাকি তিন মেয়ের প্রতিক্রিয়া দেখে কর্মকর্তারা বিব্রত। তবুও জিজ্ঞেস করা হল তাকে, ‘বুকের ও দুটো কি??’

শামসু মুচকি হেসে জবাব দিল, ‘স্যার… .
.
.
.
.
.
.
‘BOOK’ এর ‘O’ দুটো ভাওএল (Vowel)…….

ইন্টারভিউ কৌতুক-১০

এক ব্যবসায়ী চাকরী প্রার্থীদের ইন্টারভিউ নিচ্ছিলেন একটি ডিভিশন্যাল ম্যানেজারের পদের জন্য।

উনি একটি পরিকল্পনা নিলেন কি করে উত্তম প্রার্থীকে বেছে নেয়া যায়।

তিনি প্রত্যেক প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন, “বলুন তো, দুইয়ে দুইয়ে কত হয়?”

একজন সাংবাদিক প্রার্থী উত্তর দিল “বাইশ”।

একজন ইঞ্জিনিয়ার প্রার্থী পকেট থেকে একটি ক্যালকুলেটর বের করে দেখাল উত্তরটি ৩.৯৯৯ থেকে ৪.০০১ এর মধ্যে হবে।

একজন আইনজীবি প্রার্থী বললেন, “Jenkins vs Smith কেইসটির মতে দুইয়ে দুইয়ে চার প্রমাণিত।”

সর্বশেষ প্রার্থী একজন এ্যাকাউন্টেন্ট। প্রশ্ন শুনেই লোকটি চেয়ার থেকে উঠে দরজার বন্ধ করে দিয়ে এসে বসলেন। ডেস্কের মধ্যে হেলান দিয়ে নিচু স্বরে বললেন “কত হওয়াতে চান দুইয়ে দুইয়ে?”

উনিই চাকরীটি পেয়ে গেলেন।

ইন্টারভিউ কৌতুক-১১

কৃষকের ইন্টারভিউ:

উপস্থাপকঃ আপনি ছাগলরে কি খাওয়ান??

কৃষকঃ কোনটারে? কালো না সাদা??

উপস্থাপকঃ কালোটারে...

কৃষকঃ ঘাস...

উপস্থাপকঃ আর সাদা??

কৃষকঃ ওইটারেও ঘাসই খাওয়াই...

উপস্থাপকঃ ও!! আচ্ছা, এগুলিরে কই বাইন্ধা রাখেন??

কৃষকঃ কোনটা?? কালোটা না সাদাটা??

উপস্থাপকঃ সাদা...

কৃষকঃ ওইপাশে বাইরের ঘরে বাইন্ধা রাখি।

উপস্থাপকঃ আর কালোটা?

কৃষকঃ ওইটারেও বাইরের ঘরেই বান্ধি...

উপস্থাপকঃ আর গোসল করান কিভাবে?

কৃষকঃ কালো না সাদা??

উপস্থাপকঃ কালো...

কৃষকঃ পানি দিয়া।

উপস্থাপকঃ আর সাদাটা??

কৃষকঃ ওইটারেও পানি দিয়াই করাই...

উপস্থাপকঃ (চরম ক্ষিপ্ত): সব কিছু যখন একই রকম করস, তাইলে বার বার জিগাস ক্যান “কালা না সাদা”???

কৃষকঃ কারণ সাদা ছাগলটা আমার...

উপস্থাপকঃ ও!! আর কালোটা??

কৃষকঃ ওইটাও আমার !!

-

-

উপস্থাপক অজ্ঞান

ইন্টারভিউ কৌতুক-১২

চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে —

বস : আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা rule ফলো করি ।

প্রার্থী : কি কি স্যার?

বস : আমাদের ২য় rule হচ্ছে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা । আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাট এ জুতোর তলা মুছে এসেছেন?

প্রার্থী : “জ্বী স্যার”

বস : আমাদের ১ম rule হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বাইরে কোন ম্যাট ছিলোই না !!! কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না|

ইন্টারভিউ কৌতুক-১৩

এক যুবক নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছে।

প্রশ্নকর্তাঃ আপনি কি সাঁতার জানেন?

উত্তরদাতাঃ সাঁতার শেখার সুযোগ হয়ে উঠেনি, স্যার।

প্রশ্নকর্তাঃ তাহলে কি ভেবে আপনি নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন?

উত্তরদাতাঃ মাফ করবেন, স্যার; তাহলে কি আমি মনে করব যে বিমানবাহিনীর আবেদনকারীরা উড়তে শেখার পর আসে।

ইন্টারভিউ কৌতুক-১৪

একজন বিখ্যাত অভিনেতার ইন্টারভিউ চলছে।

প্রশ্নকর্তা: আপনি তো যেকোনো চরিত্রই ফুটিয়ে তুলতে পারেন?

অভিনেতা: হ্যাঁ, শুধু নিজের চরিত্রটাই ফুটিয়ে তুলতে পারি না।

ইন্টারভিউ কৌতুক-১৫

বস: আপনি সাঁতার জানেন?

চাকরিপ্রার্থী: জি না।

বস: জাহাজের ক্যাপ্টেন পদে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন, আর সাঁতার জানেন না?

চাকরিপ্রার্থী: কিছু মনে করবেন না স্যার। উড়োজাহাজের পাইলট কি উড়তে জানে?

ইন্টারভিউ কৌতুক-১৬

—দীর্ঘসূত্রতা কী, ব্যাখ্যা করুন।

—উত্তরটা কাল দিই?

ইন্টারভিউ কৌতুক-১৭

প্রশ্নকর্তা: একটা প্লেনে ৫০টা ইট আছে, একটা ইট ফেলে দিলে থাকে কয়টা?

প্রার্থী: এটা তো সোজা। ৪৯টা।

প্রশ্নকর্তা: আচ্ছা, একটা ফ্রিজে হাতি রাখার তিনটা স্টেপ কী কী?

প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।

প্রশ্নকর্তা: একটা ফ্রিজে একটা হরিণ রাখার চারটা স্টেপ কী কী?

প্রার্থী: ফ্রিজটা খুলুন, হাতিটা বের করুন, হরিণটা ঢোকান, এরপর ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।

প্রশ্নকর্তা: বনে সিংহের আজকে জন্মদিন। সবাই এসেছে শুধু একজন ছাড়া। কে আসেনি এবং কেন?

প্রার্থী: হরিণ আসেনি। কারণ সে ফ্রিজে।

প্রশ্নকর্তা: এক বৃদ্ধা কুমিরভর্তি একটা খাল পার হলো কোনো ক্ষতি ছাড়াই, কীভাবে?

প্রার্থী: কারণ সব কুমির সিংহের জন্মদিনে গিয়েছে।

প্রশ্নকর্তা: শেষ প্রশ্ন, তার পরও বৃদ্ধা মারা গেলেন, কেন?

প্রার্থী: উমম…আমার মনে হয়, তিনি খালের পানিতে ডুবে গিয়েছিলেন?

প্রশ্নকর্তা: না, প্লেন থেকে যে ইটটা পড়ে গিয়েছিল, সেটা তার মাথায় পড়েছিল, আপনি এখন আসতে পারেন…।

ইন্টারভিউ কৌতুক-১৮

চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে এক তরুণ। শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব—

প্র.: কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না—কীভাবে করবেন এটা?

উ.: কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!

প্র.: একটা দেয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি ১০ ঘণ্টা লাগে, চারজন মানুষের কত সময় লাগবে?

উ.: কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটা ততক্ষণে তৈরি হয়ে যাবে!

প্র.: আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলা থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা; তাহলে কী পেলেন আপনি?

উ.: বিশাল বড় হাত।

প্র.: এক হাতে একটা হাতিকে কীভাবে ওপরে তুলবেন?

উ.: এক হাতের আটবে এমন হাতিকে জীবনেও খুঁজে পাবেন না!

প্র.: একজন মানুষ কী করে আট দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে?

উ.: কোনো সমস্যা নেই, সে রাতে ঘুমাবে!

প্র.: নীল সাগরে যদি একটা লাল পাথর ছুড়ে মারেন, কী হবে?

উ.: যা হওয়ার তা-ই, পাথরটি ভিজে যাবে অথবা ডুবে যাবে টুপ করে।

প্র.: কোন জিনিসটি দেখতে একটি অর্ধেক আপেলের মতো?

উ.: আপেলের বাকি অর্ধেকটি।

প্র.: ব্রেকফাস্টে কোন জিনিসটা কখনোই খেতে পারেন না আপনি?

উ.: ডিনার।

প্র.: বে অব বেঙ্গল কোন স্টেটে অবস্থিত?

উ.: লিকুইড।

পয়লা ধাক্কায় বেশ ভালোভাবেই উতরে গেল তরুণ। শুরু হলো দ্বিতীয় পর্ব। প্রশ্নকর্তা বললেন, ‘আপনাকে আমি ১০টি পানির মতো সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা প্রশ্ন করব লোহার মতো কঠিন। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশন বেছে নেবেন আপনি।’ তরুণ কিছুক্ষণ ভাবনার চৌবাচ্চায় সাঁতার কাটল। তারপর বলল, ‘কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।’ প্রশ্নকর্তা হেসে বললেন, ‘ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। আপনি আপনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে—দিন না রাত?’

তরুণের বুকে ঢাকের বাড়ি। কালঘাম ছুটে যাচ্ছে তার। এই প্রশ্নের উত্তরেই ঝুলে আছে তার চাকরিটা। এবার ভাবনার সাগরে ডুব দিল সে। উত্তরে বলল, ‘দিন প্রথমে আসে, স্যার!’

‘কীভাবে?’ প্রশ্নকর্তার প্রশ্ন।

‘দুঃখিত, স্যার, আপনি ওয়াদা করেছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!’

চাকরি পাকা হয়ে গেল তরুণের!

ইন্টারভিউ কৌতুক-১৯

উপস্থাপকঃ আপনি ছাগলরে কি খাওয়ান??

কৃষকঃ কোনটারে? কালো না সাদা??

উপস্থাপকঃ কালোটারে...

কৃষকঃ ঘাস...

উপস্থাপকঃ আর সাদা??

কৃষকঃ ওইটারেও ঘাসই খাওয়াই...

উপস্থাপকঃ ও!! আচ্ছা, এগুলিরে কই বাইন্ধা রাখেন??

কৃষকঃ কোনটা?? কালোটা না সাদাটা??

উপস্থাপকঃ সাদা...

কৃষকঃ ওইপাশে বাইরের ঘরে বাইন্ধা রাখি।

উপস্থাপকঃ আর কালোটা?

কৃষকঃ ওইটারেও বাইরের ঘরেই বান্ধি...

উপস্থাপকঃ আর গোসল করান কিভাবে?

কৃষকঃ কালো না সাদা??

উপস্থাপকঃ কালো...

কৃষকঃ পানি দিয়া।

উপস্থাপকঃ আর সাদাটা??

কৃষকঃ ওইটারেও পানি দিয়াই করাই...

উপস্থাপকঃ (চরম ক্ষিপ্ত): হা...!! সব কিছু যখন একই রকম করস তাইলে বার বার জিগাস ক্যান “কালা না সাদা”???

কৃষকঃ কারণ সাদা ছাগলটা আমার...

উপস্থাপকঃ ও!! আর কালোটা??

কৃষকঃ ওইটাও আমার ! ! ! ! ! !

ইন্টারভিউ কৌতুক-২০

‘মফিজ’ বেকার লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত হচ্ছেনা। এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত ‘কুদ্দুস’ এর দেখা পেল। ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে কুদ্দুস………

প্রশ্ন ১: মিস্টার কুদ্দুস, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?

কুদ্দুস: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে।

প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?

কুদ্দুস: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?

প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?

কুদ্দুস: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।

কুদ্দুস ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় মফিজ জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে। কুদ্দুস অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না। এবার ইন্টারভিউ রুমে মফিজ………

প্রশ্ন ১: মিষ্টার মফিজ, আপনার জন্ম কত সালে ?

মফিজ: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।

প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ? মফিজ: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?

প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ? মফিজ: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।

ইন্টারভিউ কৌতুক-২১

জাহেদ একটি কোম্পানীতে কম্পিউটার অপারেটর পদের জন্য ইন্টারভিউ দিতে সকালে বাসা থেকে বের হয়। ১১ টি পদের জন্য জন্য ২৫২ জন প্রার্থী। সবাই দুর-দুরান্ত থেকে এসেছে। প্রার্থীদের মধ্য বেশীর ভাগই মেয়ে। সকাল দশটায় ইন্টারভিউ হওয়ার কথা থাকলেও বিকেল ৪টার পরে ইন্টারভিউ শুরু হয়। বিকেল ৪টার পরে এক একজন করে ইন্টারভিউ দিয়ে চলে যাচ্ছে। রাত ১০ টায় জাহেদ ইন্টারভিউ রুমে প্রবেশ করে প্রশ্নকর্তাদের মুখোমুখি হলো।

প্রশ্নকর্তাঃ আপনার হাতে এইটা কি?

জাহেদঃ ফ্লপি ডিক্স স্যার।

তারপর আরো কয়েকটি প্রশ্ন করার পর শেষ প্রশ্ন…….

প্রশ্নকর্তাঃ আপনার কলেজ কি জন্য বিখ্যাত?

জাহেদঃ স্যার! নকলের জন্য বিখ্যাত। (জাহেদ সত্য কথা বলেছে)

জাহেদের এই কথা শূনে ইন্টারভিউ বোর্ডের সবাই তার দিতে তাকিয়ে আছে। রুম থেকে বের হওয়ার সময় জাহেদ সবাইকে বলে ” সকাল দশটার ইন্টারভিউ রাত ১০টায় দিতে হয়েছে। এই রকম কোম্পানীতে ইন্টারভিউ দিয়ে কি হবে? সবাইকে কষ্ট দেবার কি কোন প্রয়োজন ছিল? মানুষকে এত কষ্ট দেন কেন?

ইন্টারভিউ কৌতুক-২২

জাহেদ মন খারাপ করে বাসায় ফিলে এল, কয়েকমাস পর আরেকটি ইন্টারভিউ দিতে একটি অফিসে সরাসরি মালিকের সাথে দেখা করে, প্রতিষ্টানের মালিক জাহেদকে বলে, ” আপনাকে যদি সাগরের মধ্য ডিউটি করতে বলা হয়, আপনি কি করতে পারবেন?”

উত্তরে জাহেদ বলে, সরি স্যার আমি সাগরে চাকরী করতে পারব না। আমি বাবা-মার একমাত্র সন্তান। দয়া করে আমার ছবি আর বায়োডাটা ফেরত দিন।

ছবি আর বায়োডাটা নিয়ে জাহেদ বাসায় চলে ফিরে এলো।

ইন্টারভিউ কৌতুক-২৩

একটি চাকরীর জন্য জাহেদ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে থাকে। জাহেদের বড় ভাই একটি ব্যাংকে চাকরী করে। একদিন ফোন করে জাহেদকে বলে অমুক ভাইয়ের সাথে দেখা করবি, তোর চাকরী হবে। এই কথা শুনে তারপরের দিন জাহেদ চাকরীর জন্য ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে ম্যানেজার তাকে কোন কিছু জিজ্ঞেস না করেই জয়েন্ট করতে বলে । শুধুমাত্র অমুক ভাইয়ের রেফারেন্সে একটি রেসিডেন্সিয়াল হোটেল রিসিপশনিষ্ট হিসেবে জাহেদ যোগদান করে।

এইভাবেই লক্ষ লক্ষ জাহেদকে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরাঘুরি করে চাকরী খুজতে হয়। আর টাকা আর যোগ্য মামা থাকলেতো কথায় নেই.. ঘরে বসেই চাকরী হয়ে যায়। যোগ্য প্রার্থীরা ভাল চাকরী পাইনা। আর আবার অযোগ্য ব্যক্তিরা বড় বড় পদে বসে আছে।

দুর্নিতিতে আমরা বারবার চ্যাম্পিয়ন হচ্ছি। সরকারী/বেসরকারী প্রতিটি প্রতিষ্টানে আজ দুর্নিতি চলছে। দুর্নিতি করে সবাই রাতারাতি বড় লোক হবার চেষ্টা করছে। নিজেদেরকে দুর্নিতির সাগরে বিলিয়ে দিচ্ছে। ধর্মীয় রীতি-নীতিকে ও তোয়াক্কা করছে না। সমাজে তথা রাষ্ট্র আজ দুর্নিতির ভাইরাসে আক্রান্ত। তাই আসুন আমরা দুর্ণিতিমুক্ত সমাজ গঠন করি। হালাল উপার্জন করে কোরআন ও হাদিসের আলোকে জীবনকে পরিচালিত করি। তাহলেই দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি আর শান্তি।

ইন্টারভিউ কৌতুক-২৪

দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে... প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষ দিয়ে রাখছিলো!!

প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর

প্রথম জনঃ DOG.

প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।

এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।

দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না

প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ। ওর চাকরি হয়া গেছে।

দ্বিতীয় জনঃ মানি না। আমারে কঠিনটা ধরছেন ওরে সহজটা ধরছেন।

প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার। এই তুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারা গেছে?

প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ।

প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।…..

এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই ওই ৩০লক্ষ মানুষের নাম বল

দ্বিতীয় জন বেহুশ!!

ইন্টারভিউ কৌতুক-২৫

হাবলু এক জায়গায় ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছে তাকে জিজ্ঞেস করা হলঃ

“যদি আপনাকে ২ মিনিটের জন্য প্রধানমন্ত্রী করা হয়...তাহলে কি করবে?

আবুলঃ “ম্যাগি নুডলস রান্না করবো”

ইন্টারভিউয়ারঃ “কেন!!!?”

আবুলঃ “২ মিনিটে তো শুধু ম্যাগি নুডলসই বানান যায়”

ইন্টারভিউয়ারঃ “ আচ্ছা আচ্ছা। আর যদি ৫ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী করা হয়.... তখন??”

আবুলঃ “আমি হব না ৫ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী”

ইন্টারভিউয়ারঃ “কেন!!!?”

আবুলঃ “এত ম্যাগি নুডলস খাবে কে...!!!”

ইন্টারভিউ কৌতুক-২৬

প্রশ্নকর্তা : কীভাবে একটা মানুষ ১০ দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারে?

উত্তরদাতা : রাতে ঘুমাবে!

ইন্টারভিউ কৌতুক-২৭

একটি কোম্পানির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে-

প্রশ্নকর্তা : ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল আর একটা টি-ব্যাগের মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলতে পারেন?

উত্তরদাতা : টি-ব্যাগ অন্তত একবার হলেও কাপের ছোঁয়া পায়!

প্রশ্নকর্তা : ক্রিকেট কাকে বলে?

উত্তরদাতা : ক্রিকেট হচ্ছে এমন এক খেলা, যেখানে ২২ গজের পিচ, ২২ জন প্লেয়ার, ৩ জন অ্যাম্পায়ার আর অসংখ্য কোচ থাকে।

ইন্টারভিউ কৌতুক-২৮

ইন্টারভিউ বোর্ডে এক যুবককে প্রশ্ন করা হলো, বল তো "ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল" এর ইংরেজি কি হবে?

: এটার ইংরেজি পারি না স্যার | আরবিটা পারি |

: আরবিটা পার? ঠিক আছে বল |

: ইন্নালিল্লাহ ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন

ইন্টারভিউ কৌতুক-২৯

মফিজ’ বেকার লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত হচ্ছেনা।

এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত ‘কুদ্দুস’ এর দেখা পেল। ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত।

প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে কুদ্দুস

প্রশ্ন ১: মিস্টার কুদ্দুস, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?

কুদ্দুস: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে।

প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?

কুদ্দুস: অনেকেই তো আছেন, নির্দিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?

প্রশ্ন ৩:ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?

কুদ্দুস: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।

কুদ্দুস ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় মফিজ জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে। কুদ্দুস অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর মফিজকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল।প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।

এবার ইন্টারভিউ রুমে মফিজ

প্রশ্ন ১: মিষ্টার মফিজ, আপনার জন্ম কত সালে ?

মফিজ: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তু হয়েছি ১৯৭১ সালে।

প্রশ্ন ২:(প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?

মফিজ: অনেকেই তো আছেন, নির্দিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?

প্রশ্ন ৩:(প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?

মফিজ: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।

ইন্টারভিউ কৌতুক-৩০

ইন্টারভিউ বোর্ড-

চাকুরী দাতা :- আচ্ছা- আপনি একটা ডাহা মিথ্যা কথা বলুন তো??

চাকুরী প্রার্থী :- এখানে আসার সময় দেখলাম, বটগাছের নীচে তিনটা মহিলা চুপচাপ বসে আছে!!

স্বিদ্ধান্তঃ একের অধিক মেয়েদের চুপ থাকা সম্ভব নয়

ইন্টারভিউ কৌতুক-৩১

ইন্টারভিউ বোর্ডে সর্দারজিকে প্রশ্ন করলেন এক প্রশ্নকর্তা, ‘কল্পনা করো তো, তুমি একটা ২০ তলা বাড়ির ১৫ তলায় আছ। এমন সময় ভীষণ আগুন লেগে গেল। সবাই ছোটাছুটি শুরু করল। তুমি কী করবে?’

সর্দারজি: আমি কল্পনা করা বন্ধ করব!

ইন্টারভিউ কৌতুক-৩২

একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের স্ত্রী তাকে জিজ্ঞেস করল, ইনফ্লেশান মানে মুদ্রাস্ফিতী কী জিনিস!

চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট উত্তর দিল, ‘প্রথমে তুমি ৩৬-২৪-৩৬ ছিলে, এখন তুমি ৪৮-৪০-৪৮ হয়েছ। এখন তোমার সবকিছু আগের চেয়ে বেশী, কিন্তু তোমার ভ্যালু আগের চেয়ে কম; এটাই ইনফ্লেশান।

আসলে অর্থনীতি এতো কঠিন বিষয় নয়, যদি সঠিক দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করা যায়। যেমন যদি সাক্ষাতকার গ্রহণকারী জিজ্ঞেস করেন, রিসেশান কী!

প্রার্থী উত্তর দেয়, ওয়াইন এবং উইমেনকে ওয়াটার এবং ওয়াইফ দিয়ে প্রতিস্থাপন করলে; জীবনের সেই কঠিন বিপর্যয়কে বলে রিসেশান।

দ্বিতীয় প্রশ্ন: লায়াবিলিটি এবং অ্যাসেটের মধ্যে পার্থক্য কী!

: একজন ড্রাংক ফ্রেন্ড হচ্ছে লায়াবিলিটি কিন্তু একজন ড্রাংক গার্লফ্রেন্ড হচ্ছে অ্যাসেট।


Developed by

No comments:

Post a Comment

ইসমাইল হোসেন