কৌতুক-০১
ডাক্টরঃ আপনার ওজন দু-কিলো কমে গেছে কেন ?
মহিলাঃ ও..আজ মেক আপ করিনি তো তাই !
কৌতুক-০২
ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে….
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে…. আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না।
কৌতুক-০৩
: ডাক্তার সাহেব, রাতে কিছুতেই ঘুম আসে না।
: পাঁঠা গুনুন …
: সেটা সম্ভব না।
: কেন?
: আমার স্ত্রী আবার পাঁঠার গন্ধ সইতে পারেন না।
কৌতুক-০৪
ডাক্তার: এই থার্মোমিটারটা আপনার স্ত্রীর মুখের নিচে দিয়ে আধমিনিট মুখ বন্ধ করে রাখতে বলবেন। তাহলেই জ্বর কত সেটা টের পাওয়া যাবে।
স্বামী: ডাক্তার সাহেব, সারা দিন রাখতে হয় এমন কোনো থার্মোমিটার নেই?
কৌতুক-০৫
রোগী : ডাক্তার সাহেব, আমি খুব চুলকানির সমস্যায় ভুগছি। দয়া করে আমাকে একটা ওষুধ দিন।
ডাক্তার : দোকান থেকে এই ওষুধটা কিনে নিন।
রোগী : এতে কি চুলকানি সেরে যাবে?
ডাক্তার : আমি আপনার নখ বড় করার ওষুধ দিয়েছি, যাতে আপনি ভালোভাবে চুলকাতে পারেন।
কৌতুক-০৬
এক বাচ্চা রোগীকে চিকিৎসক মূত্র পরীক্ষার পরামর্শ দিলেন।
নার্স বাচ্চাটিকে একটা টেস্টটিউব দিয়ে বললেন, যাও, টয়লেটে গিয়ে এটা ভর্তি করে আনো।
বাচ্চাটি কিছুক্ষণ পর হাসি মুখে টয়লেট থেকে বেরিয়ে নার্সকে খালি টেস্টটিউবটি দিয়ে বলল, এটার দরকার পড়েনি। ভেতরে বড় একটা কমোড আছে।
কৌতুক-০৭
চিকিৎসক: আচ্ছা বলো তো, অস্ত্রোপচার করার আগে রোগীকে অজ্ঞান করা হয় কেন?
সহকারী: এ তো খুব সহজ প্রশ্ন, স্যার। রোগী জেগে থাকলে আপনার অস্ত্রোপচার কীভাবে করতে হয়, সেটা শিখে ফেলবে। আর পরে ওই রোগী যদি নিজেই ডাক্তারখানা খুলে অস্ত্রোপচার শুরু করে দেন, তাহলে তো আমরা পথে বসে যাব। এ জন্যই রোগীকে অজ্ঞান করা হয়, স্যার।
কৌতুক-০৮
মন্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
মন্টু: স্যার, আমি বাসার চাবি গিলে ফেলেছি।
ডাক্তার: বলেন কী! কখন এ ঘটনা ঘটালেন?
মন্টু: তা প্রায় মাস দুয়েক হবে।
ডাক্তার: এত দিন আসেননি কেন?
মন্টু: স্যার, তখন একটি নকল চাবি বানিয়ে নিয়েছিলাম। আজকে সেটাও হারিয়ে গেছে, তাই বাধ্য হয়ে আপনার শরণাপন্ন হয়েছি।
কৌতুক-০৯
রোগী: বাসার পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার: এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়।
রোগী ওষুধ নিয়ে চলে গেল। কিন্তু এক সপ্তাহ বাদেই ফিরে এসে বলল, ‘এখনো আমার ঘুমের সমস্যা হচ্ছে।’
ডাক্তার প্রশ্ন করে, কিন্তু ওষুধটা তো বেশ ভালো। অনেকেরই কাজ হয়েছে।
রোগী: তাতে কি, সারা রাত কুকুরগুলোকে ধাওয়া করে একটা যদিও ধরতে পারি, কিছুতেই বদমাশটাকে ওষুধ গেলানো যায় না
কৌতুক-১০
ডাক্তার ও রুগির জামাই এর কিছু কথপকথন..............
ডাক্তার : আপনি বাবা হয়েছেন ।
জামাই : আমি যে বাবা হয়েছি সেটা যেন আমার বউ না জানে ।
ডাক্তার : কেন ??
জামাই : আমার বউরে সারপ্রাইজ দিব ।
ডাক্তার : আবে হালায় কি কয় ?
কৌতুক-১১
রোগীঃ ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি?
ডাক্তারঃ যান বিয়া করেন গিয়া।
রোগীঃ ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়?
ডাক্তারঃ তা কইবার পারুম না। তয় এতডা কইতে পারে যে আপনে বিয়ার পর আর বেশিদিন বাচনের চেষ্টা করবেন না।
কৌতুক-১২
ডাক্তারঃ শুনুন, আগামীকাল সকালবেলায় প্রস্রাব টেষ্ট করবো.. এই বোতলে আপনার ইউরিন নিয়ে আসবেন।
রোগীঃ তো, টেষ্ট কি আপনি করবেন না আপনার সহকারী করবেন?
ডাক্তারঃ আরে না, আমি নিজেই টেষ্ট করবো।
(পরের দিন সকালবেলা রোগী বোতল ভরা প্রস্রাব এবং এক প্যাকেট চানাচুর এনে ডাক্তারকে দিলেন)
ডাক্তারঃ প্রস্রাবের বোতল ঠিক আছে, কিন্তু চানাচুরের প্যাকেট কেন আনলেন?
রোগীঃ না, ভাবলাম খালি মুখে টেষ্ট করবেন.. ব্যাপারটা কেমন দেখায় তাই চানাচুর আনলাম। চানাচুরের সাথে টেষ্ট করে মজা পাবেন।
কৌতুক-১৩
এক লোকের একবার দুর্ঘটনায় বিচি কেটে পড়ে গেলো। তাই লোকটি গেলো ডাক্তারের কাছে, যদি আরেকটা বিচি লাগাতে পারে সেই আশায়।
ডাক্তার সব শুনে বললেন, বিচি লাগিয়ে দিতে পারবো, তবে ২ লাখ টাকা লাগবে।
লোকটি রাজি হয়ে গেলো।
এখন ডাক্তার অনেক খুঁজ লাগালেন, কিন্তু কোথাও বিচি খুঁজে পাওয়া গেলো না।
ডাক্তার চিন্তায় পড়ে গেলেন।
অ্যাসিস্ট্যান্টকে ডেকে বললেন সমস্যাটি ।
শুনে অ্যাসিস্ট্যান্ট একটু হেসে বললেন, মানুষের বিচি পাওয়া কি এতই সোজা? এক কাজ করেন, কুকুরের বিচি লাগায় দেন। কে বুঝবে?
ডাক্তার ভেবে দেখলেন, খুব ভালো আইডিয়া। তিনি ঐ লোককে অপারেশন করে কুকুরের বিচি লাগিয়ে দিলেন।
এভাবে দিন ভালোই কাটছিল, কিন্তু হটাত একদিন সেই লোক আবার ডাক্তার খানায় এসে হাজির। এসে বললেন,
ডাক্তার সাহেব, বিচি লাগায় দিছেন ভালো কথা। ভালোই চলতেছে। কিন্তু আমার একটা সমস্যা হইছে। ঘরে বাথরুমে হিশু করতে ইচ্ছা করে না। রাস্তায় খাম্বা দেখলেই এক পা উঠায় দিয়ে হিশু করে দেই। কোনভাবেই নিজেকে থামাইতে পারি না। কি করুম কন !
কৌতুক-১৪
ডাক্তার বললেনঃ আপনি আর ছয় মাস বাঁচব।
রুগীঃ তাহলে ডাক্তার সাহেব আগামী ছয় মাসে বিলের টাকা দিতে পারব না
শুনে ডাক্তার বললেনঃ ছয় মাস নয়, এক বছর বাঁচবেন।
কৌতুক-১৫
এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে—
ভদ্রমহিলা: ডাক্তার সাহেব, আমার দুটো কান পুড়ে গেছে।
ডাক্তার: হুম্, দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু কীভাবে পুড়ল?
ভদ্রমহিলা: আমি আমার স্বামীর শার্ট ইস্ত্রি করছিলাম। হঠা ৎ ফোন এল। আমি ফোন না তুলে ভুল করে ইস্ত্রিটা তুলে কানে লাগিয়ে ফেলেছিলাম।
ডাক্তার: বুঝলাম, কিন্তু অন্য কানটা পুড়ল কীভাবে?
ভদ্রমহিলা: লোকটা যে আবারও ফোন করেছিল
কৌতুক-১৬
ডাক্তার ও রোগী
রোগীঃ ডাক্তার সাহেব আমার দাঁতে প্রচণ্ড ব্যথা,
ডাক্তারঃ হা করুন
রোগীঃ হা..........।
ডাক্তারঃ আরো একটু হা করুন।
রোগীঃ করছি তো।
ডাক্তারঃ আরো সামান্য একটু
রোগীঃ কী ব্যাপার, ডাক্তার সাহেব! আমার মুখের ভিতর বসে দাঁত খুলবেন না কি!
কৌতুক-১৭
কলমের বদলে পেন্সিল
প্রথম ব্যক্তি : ডাক্তার সাহেব, তাড়াতাড়ি আসুন, আমার ছেলে আমার কলম গিলে ফেলেছে। হায়রে, এখন আমি কি করব?
ডাক্তার : আমি না আসা পর্যন্ত আপাতত একটা পেন্সিল ব্যবহার করুন।
কৌতুক-১৮
ডাক্তার : আপনাকে কতবার বলেছি, চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না।
রোগী : খেতে তো চাই না। কিন্ত জিহ্বা যে মানে না।
ডাক্তার : এত বড় একটা শরীর নিয়ে এতটুকুন একটা জিহ্বার সাথে পারেন না, এ কেমন কথা!
রোগী : জিহ্বা তো একা নয়, পেটও যে তাকে সাপোর্ট করে!
কৌতুক-১৯
এক রোগী ডাক্তারের চেম্বারে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসে বলল-
রোগী : আমার কান পোড়া গেছে। প্লিজ আমার জন্য কিছু করেন।
ডাক্তার : সেকি, আপনার দেখছি দু'টো কানই পড়া গেছে, কিভাবে হলো এটা?
রোগী : আমি কাপড় ইস্ত্রি করছিলাম, হঠাৎ আমার ফোন এল। আমি রিসিভার মনে করে কানে দিলাম।
ডাক্তার : সেটাতো বুঝলাম, কিন্তু অন্য কানটা ?
রোগী : ফোনটা আবারো এসেছিল।
কৌতুক-২০
মহিলার প্রতি ডাক্তার, ঠিক আছে আপনার আগের ডাক্তার কি বলেছে ?
রোগীঃ সে আমার সব কিছু বদলির ও পরিবর্তনের জন্য বলেছে।
ডাক্তারঃ তা আপনি এখন কি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?
রোগীঃ আমি ডাক্তার বদলি দিয়েই সর্বপ্রথম আরম্ভ করেছি।
কৌতুক-২১
রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, আমাকে কুকুরে কামড়েছে।
ডাক্তারঃ আপনি কি জানেন না যে আমার রোগী দেখার সময় ৪টা থেকে ৮টা।
রোগীঃ আমিতো জানি। কিন্তু ওই হতচ্ছাড়া কুকুরে তো আর ওটা জানে না।
কৌতুক-২২
অপারেশরেন রুগীকে কয়েকদিন পরে দেখে -
ডাক্তারঃ আরে আপনি! কি খবর? এখন কেমন আছেন? কোন সমস্যা হচ্ছে না তো?
রোগীঃ না, কোন সমস্যা হচ্ছে না। তবে হয়েছি কি এখন দম নেয়ার সময় আর ছাড়ার সময় বুকের ভেতরটায় টিকটিক শব্দ করে।
ডাক্তারঃ (বেশ আনন্দের সঙ্গে) তাইতো বলি, আমার এত দামি ব্রান্ডের হাত ঘড়িটা কই গেল?
কৌতুক-২৩
১ম জন : আপনার ভাগ্য ভালো যে, অ্যাকসিডেন্টটা একজন ডাক্তারের চেম্বারের সামনেই হয়েছে। চিকিৎসা তাড়াতাড়িই পাবেন, কিন্তু ডাক্তার সাহেবকে দেখছি না যে?
২য় জন : কী করে দেখবেন। এই চেম্বারের হতভাগা ডাক্তার তো আমিই
কৌতুক-২৪
দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।
ভয় নেই, ডাক্তার অভয় দিলেন।
আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে।
আমিও এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে।
বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক করছেন।
কি ব্যাপার ?
ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি।
তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।
কৌতুক-২৫
ডাক্তার : আপনাকে কতবার বলেছি চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না।
রোগী : খেতে চাই না, কিন্তু জিহ্বা যে মানে না।
ডাক্তার : এত বড় শরীর ছোট এক জিহ্বার সঙ্গে পারেন না, এ কেমন কথা?
রোগী : জিহ্বা তো আর একা নয় পেটও যে তাকে সাপোর্ট করে।
একদিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।
ডাক্তার বললেন, কি রকম?
রোগী বলল, আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি
ডাক্তার বলল, ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।
রোগী বলল, হারামজাদা, কয়বার খুইল্লা কমু!!!
কৌতুক-২৬
ডাক্তার রোগীকে ব্যাবস্খাপত্র দিয়ে বললেন -
ডাক্তার : আপনার খাবার সব সময় ঢাকা রাখবেন।
রোগী : কেন ? ঢাকা তো অনেক দূর ! কুমিল্লায় রাখলে চলবে না ?
কৌতুক-২৭
ডাক্তার বললেন, ‘আপনি ৬০ বছর বাঁচবেন।’
আমি বললাম, ‘এখনই আমার বয়স ৬০।’
ডাক্তার খুশি হয়ে বললেন, ‘বলেছিলাম না?’
কৌতুক-২৮
এক ব্যক্তি মনোচিকিত্সকের কাছে গিয়ে বলল,
‘কেউ আমার কথা শোনে না’।
মনোচিকিত্সক সঙ্গে সঙ্গে বললেন, ‘নেক্সট’।
কৌতুক-২৯
গত সপ্তাহে আমার সাইকিয়াট্রিস্টকে বললাম, ‘আমি আজকাল শুধু আত্মহত্যা করার কথা ভাবি।’ শুনে তিনি বললেন, ‘এখন থেকে অগ্রিম ফি নিয়ে আসবেন।’
কৌতুক-৩০
উকিল ডাক্তারকে : আচ্ছা পোষ্টমর্টেম শুরু করার আগে কি লোকটার নাড়ি টিপে দেখেছিলেন ? -না *লোকটার রক্তচাপ দেখেছিলেন ? -না লোকটা নি:শ্বাস নিচ্ছে কিনা খেয়াল করেছিলেন ? -না তা হলে এটা কি সম্ভব নয় যে পোষ্টমর্টেম করার সময় লোকটি জীবিত ছিল? -না কি করে আপনি নিশ্চিত হলেন ? -কারণ লোকটার মাথার ঘিলু আমার সামনে বোতলে ছিল কিন্তু তা সত্তেও লোকটা বেচে থাকেত পারে – পারে না ???? ডাক্তার একটু চুপ করে থেকে , এখন মনে হয় পারে, হয়তো বেচে থেকে কোথাও ওকালতি করছে ।
কৌতুক-৩১
ব্রেইন টিউমারের কারণে পুরো ব্রেইনটাই বাদ দিতে হচ্ছে এক ভদ্রলোকের। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞান এতই উন্নত যে বাইরে থেকে ব্রেইন এনে যে কারও মাথায় বসিয়ে দেয়া যায়। কেবল ব্রেইনটা কিনতে হয়। সার্জনঃ কি ধরনের ব্রেন আপনার পছন্দ ? ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, লেখক যে কারও ব্রেইন দেয়া যাবে, কেবল দামের হেরফের হবে। রোগীঃ কার ব্রেইনের দাম কেমন বলুন। … সার্জনঃ ডাক্তারের ব্রেইন প্রতি কেজি ১ লাখ, ইঞ্জিনিয়ারের ব্রেইন ১ লাখ ২৫ আর উকিলের ব্রেইনের দাম প্রতি কেজি ১০ লাখ টাকা। রোগীঃ উকিলের ব্রেইন ১০ লাখ ? উকিলের ব্রেইনে কি এমন আছে যে ১০ লাখ টাকা করে কেজি ?? সার্জনঃ উকিলের ব্রেইন সম্পর্কে আপনার তাহলে কোন ধারণাই নেই ! এক কেজি ব্রেইন জোগাড় করতে কতগুলো উকিল লাগে আপনি জানেন ?? স্যার, আমার ঘুম আসেনা! ৪ দিন ধরে কি করবো? “ঘুম” আসেনা! তা আমার কাছে কি? তুই ডাক্তারের কাছে যা! থানায় আইছোত ক্যা? ও.কে..যাইতেছি!. “ডাক্তার সাহেব, ঘুম” ৪ দিন আসেনা! আমি একটি ঔষধ লিখে দিচ্ছি, প্রতিদিন রাতে খাওয়ার পর খাবেন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে। এক সপ্তাহ পর আবার আসুন! ৭ দিন পর… ঝিমাইতে ঝিমাইতে ডাক্তার সাব, আমার “ঘুম” আসেনা! কি করবো? আপনি তো এখনো ঝিমাইতেছেন! আবার বলছেন ঘুম আসেনা?? সত্যিই আমার “ঘুম” আসেনাই! আমি হাই পাওয়ারের কিছু ঔষধ লিখে দিচ্ছি, এগুলো খেয়ে এক সপ্তাহ পর আসেন! ৭ দিন পর… রোগীর বড় ভাইঃ ডাক্তার কে আপনি? ডাক্তারঃ হ্যাঁ, আমি। কেন কি সমস্যা? সমস্যা তো অনেক বড়! আপনি আমার ভাইয়েরে মাইরা ফেলছেন! ডাক্তারঃ মানে?? কি বলছেন কি? রোগীর বড় ভাইঃ মানে গত দুই সপ্তাহ ধরে আপনি আমার ভাইয়েরে হাই পাওয়ারের ঔষধ দিয়া দিয়া পুরা “ঘুম” পড়াইয়া দিছেন! মৃত্যুর আগে সে আপনার নাম উল্লেখ করে চিঠি লিখে গেছে! ডাক্তারঃ সে তো বলছিল তাঁর “ঘুম” আসেনা! রোগীর বড় ভাইঃ ওরে ব্যাডা! ঘটনা না বুইঝা খালি ঔষধ দিলে চলবো? আমার ভাই “ক” রে “ঘ” কয় “ক” উচ্চারন করতে পারেনা! কিছু স্পেলিংএ ওর সমস্যা আছে। ও কইতে চাচ্ছিলো ওর বউয়ের কথা। ওর বউয়ের নাম “কুম” সে ১৮ দিন ধরে গায়েব! তাইতো তোমার কাছে আইছিলো! ডাক্তার চোক পাকিয়ে চেয়ার থেকে পড়ে গেলো!!
কৌতুক-৩২
এক বাংলাদেশী লোক ভারতের এক জায়গায় বেড়াতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে অবস্থা খুবই খারাপ । ঐ এলাকার লোক বাংলা-ইংলিশ কিছুই পারে না, শুধু হিন্দী পারে । লোকটা সামান্য হিন্দী জানলেও আবার বোলতার হিন্দী জানে না । সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বললো — “হাম বোলতা কো বোলতা বোলতা, আপ বোলতা কো কেয়া বোলতা ?” সম্ভবত: লোকটা আর ট্রিটমেন্ট পায়নি ।
কৌতুক-৩৩
শতকরা ৯০ ভাগ হার্ট অ্যাটাক সাধারনত ছেলেদের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে আর মেয়েদের হয় মাত্র ১০ ভাগ। ভাবুন তো কেন এমন হয়? … বিষয়টা খুবই সহজরে ভাই – . . . . মেয়েদের হার্টের সামনে বাম্পার লাগানো আছে, তাই !
কৌতুক-৩৪
এক কয়েদি দুদিন পরপর অসুস্থ হয়ে জেল ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। পরীক্ষা করে ডাক্তার জানাল, একটি কিডনি তার কেটে ফেলে দিতে হবে। এ কথা শুনে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠল কয়েদি। ডাক্তার! আমি প্রথমবার যখন আপনার কাছে আসি, আপনি টনসিল কেটে নিলেন। দ্বিতীয়বার গলব্লাডার। তৃতীয়বার কাটলেন অ্যাপেন্ডিস! আমি আপনার কাছে আসি এই আশা নিয়ে যে, অসুস্থ বলে আপনি আমাকে জেল থেকে বের হতে সাহায্য করবেন। আর আপনি কি-না উল্টো কিডনি কেটে ফেলার কথা বলছেন! হ্যাঁ, বলছি। আরে এত রেগে যাচ্ছেন কেন? একবারে কি সব হয়? আমি তো একটু একটু করে আপনাকে জেল থেকে বের করে নিচ্ছি!
কৌতুক-৩৫
একবার এক রানীর সোনার গহনা বানাতে ইচ্ছা হল।। আর রাজার পেনিস (penis) খুব ব্যথা হলো। কোনো উপায় না দেখে তিনি যৌন অভিজ্ঞ ডাক্তারকে আর স্বর্ণকারকে ডেকে পাঠালেন। তাই দেখে রাজার প্রাসাদের দুই বরকন্দাজ আলাপ করছে- প্রথম বরকন্দাজ : আচ্ছা, রাজার হঠাৎ যৌন ডাক্তার আর স্বর্ণকার এতো দরকার পড়লো কেন বলো তো? দ্বিতীয় বরকন্দাজ : আরে, এও বুঝলে না। রাজার এবার শখ হয়েছে তিনি সোনার কনডম পরবেন!
কৌতুক-৩৬
এক ডাক্তার এমন এক যন্ত্র আবিস্কার করছে যা দিয়ে প্রসুতির প্রসব ব্যাথা তার স্বামীর উপরে ট্রান্সফার করা যায়। ডাক্তার সাহেবের এই আবিস্কারের কথা জানতে পেরে এক দম্পতি তাদের লেবারের সময় তাকে ডেকে আনল এবং অনুরোধ করল স্ত্রীর ব্যাথা যেন স্বামীর উপরে ট্রান্স করে দেন। তথাস্তু, ডাক্তার তার যন্ত্রপাতি ঠিক করে বসল স্বামীকে বলল আপনি আনন্দে টিভি দেখুন যখন ব্যাথা উঠবে আমি ডাকব। কিছুক্ষন পর ব্যাথা উঠার পর ডাক্তার তাকে কাছে ডাকল। তারপর যন্ত্রের একটা বাটন চেপে ধরে বলল ‘আপনি বেশী ব্যাথা পাচ্ছেন না তো?’ সে বললো ‘নাতো, কোনো ব্যাথা পাচ্ছি না তো!’ ডাক্তারতো তাজ্জব বনে গেল। মেশিন তো কাজ করছে না। প্রসুতির কামড়ায় গেল। তার মুখে খুশীর আভা। ব্যাথা কমছে। ডাক্তার ভাবলো মেশিন ঠিকই আছে। ওই ব্যাটা বেশ তাগড়া তাই প্রথম প্রথম ব্যাথা অনুভব করতে পারে নি। মেশিন আবার চালু করে তাকে আবার কাছে ডাকলো। আবারো বাটন চেপে বসে আছে। কিন্তু ওই ব্যাটা কোনো ব্যাথা অনুভব করছে না। নাহ! মেশিনটা মনে হয় কাজ করছে না। তাকে টিভি দেখতে পাঠিয়ে মেশিন নাড়াচাড়া করে দেখল সবতো ঠিক-ঠাক আছে। আবারো ডাক পাড়লো। আবারো কাজ করছে না। ওদিকে মহিলা দিব্বি শান্তিতে আছে। এভাবে বেশ কয়েকবার ডাকাডাকির পর স্বামী ব্যাটা এবার খেপে উঠলো। কি আকামের মেশিন নিয়ে এলেন কাজ তো করছেই না এদিকে আমার খেলা দেখাটা মাঠে মারা গেল। ব্রাজিল-আর্জেন্ টিনার এই জম্পেশ খেলাটা আমি আজকে শান্তিতে দেখতে পারলাম না। একদিকে আপানার ডাকাডাকি আরেকদিকে পাশের বাড়ির মনু মিয়ার চিল্লাচিল্লি। শালার পুতে এমন চিল্লান চিল্লাইতেছে যেন বাচ্চা প্রসব করতাছে!!
কৌতুক-৩৭
এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে, স্বামী বয়স্ক, স্ত্রী অপেক্ষাকৃত তরুনী, তাদের সমস্যা হচ্ছে বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু টেস্ট করল। স্বামীকে বলল, আপনার sperm test করতে হবে। তাকে একটা specimen cup দেয়া হল আর বলল, এটাতে sperm(বীর্য) নিয়ে আসবেন। পরদিন লোকটা খালি cup নিয়ে আসছে। ডাক্তার বলল, খালি কেন? লোকটা বলল, বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম, হলনা। ভাবলাম ডান হাতে try করি, তাও হলনা। -এটা হতে পারে, আপনার বয়স তো আর কম হলনা, তো সাহায্য করার জন্যে বউকে ডাকতে পারতেন। … -ডেকেছি তো, সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল হলনা, মুখ দিয়ে করল তাও হলনা। -হয় হয় এমন হয়, তো তখন কি করলেন? -তখন বউ এর বান্ধবি কে ডাকলাম। -বউ এর বান্ধবি??? -হ্যা, কিন্তু সেও পারলনা। -সেও পারলনা? ডাক্তারের ভ্রূ কুচকে গেছে… -এরপর আমার বন্ধু এল, সেও চেষ্টা করে পারলোনা। -ডাক্তার অবাক, বলেন কি, আপনার দোস্ত, মানে একটা ছেলে? -তবে আর বলছি কি? যাক সারা রাতে পারলাম না। সকালে হাসপাতালে এলাম, আপনার নার্স কে বললাম সাহায্য করতে। -আমার নার্স কে??? -হ্যা সেও চেষ্টা করে পারেনাই। -আপনি তো দেখি সবাইকে দিয়েই try করছেন? -হ্যা শুধু আপনি বাকী আছেন। -আআআআমি? ডাক্তার তোতলাচ্ছে… -হ্যা দেখেন তো চেষ্টা করে cup টার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা?
কৌতুক-৩৮
বিবাহিত এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে – ডাক্তার সাহেব, আমার স্তন দুটি অনেক ছোট, কী করলে বড় হবে জানাবেন? ডাক্তারটি আবার বেজায় লম্পট, ভাবল এই তো সুযোগ। খুশি হয়ে মহিলাকে বলল, এখন থেকে প্রতিদিন একবার করে আসবেন। আমি চুষে বড় করে দিব। । । … । । । । । মহিলা খুশি হয়ে বলল, তাই?? তাহলে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব আপনার কাছে। তার penis টাও অনেক ছোট, আপনি চুষে বড় করে দিয়েন…
কৌতুক-৩৯
করিম সাহেব এবং জরিনা বেগম স্বামী-স্ত্রী। দুজনের মধ্যে কিছুতেই বনিবনা হচ্ছে না। দিনরাত ঝগড়া লেগেই থাকে। তাঁরা গেছেন একজনপরামর্শকের কাছে। সব শুনে পরামর্শক করিম সাহেবকে বললেন, ‘আপনাদের সমস্যাটা বুঝতে পেরেছি। শুনুন, আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটবেন।’ এক সপ্তাহ পর করিম সাহেবকে ফোন করলেন পরামর্শক। পরামর্শক: কী খবর করিম সাহেব, আছেন কেমন? করিম সাহেব: আমি তো খুবইভালো আছি! আপনার পরামর্শ কাজে লেগেছে। পরামর্শক: বাহ! আপনার স্ত্রী কেমন আছেন? করিম সাহেব: কী করে বলব? আমি তো বাড়ি থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে আছি!
কৌতুক-৪০
প্রভাকে তো আপনারা সবাই চিনেন। এটা রাজিবের সাথে প্রভার এঙ্গেজমেন্টের পরের ঘটনা। এঙ্গেজমেন্টের পরে তারা নিয়মিতই শারীরিক ক্রিয়া করে যেতে থাকে। এই সময় কোন প্রকার ভুলে প্রভা মা হতে চায় না। তাই জন্মনিয়ন্ত্রন বিষয়ক পরামর্শ করতে প্রভা এবং তার ফিয়ন্সে ডাক্তারের কাছে গেল । … ডাক্তার সব শুনে প্রেসক্রিপশনে একটা কনডমের নাম লিখে দিল এবং বলল এটা সেটিসফেকশনের জন্য সবচাইতে ভালো কনডম। এতে কোন… প্রকার ঝুঁকি নেই, নিরাপদ এবং কোন ভাবেই সেটিসফেকশনে কোন পর্থক্য করতে পারবেন না। তাছাড়া সাময়িক নিরাপত্তার জন্য কনডমই সর্বোত্তম। প্রভা কিছুটা বিরক্ত হয়ে ডাক্তারকে বলল- ” তার মানে আপনার মতে পলিথিনে পেচিয়ে রসগোল্লা চুষে খেলে সেটিসফেকশনের কোন পার্থক্য হবে না, পুরা স্বাদ পাওয়া যাবে, যত্তোসব !!
কৌতুক-৪১
একরাতে এক দম্পতি চুদাচুদি করছিল। এসময় তাদের ঘরে একটা মৌমাছি ঢুকে পড়ল। জামাই বউয়ের ভোদায় মাল ছেড়ে সোনা বার করতে হঠাৎ করে মৌমাছিটা বৌয়ের ভোদায় ঢুকে পড়ল। জামাই মহা চিন্তিত হয়ে বৌকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল। … ডাক্তার তাদের কথা মন দিয়ে শুনে কিছুক্ষন চিন্তা করে করে বলল, ‘হুম,ব্যাথা না দিয়ে আপনার স্ত্রীর যোনি থেকে মৌমাছিটা বের করার একটাই উপায় আছে। আমি আমার পেনিসে মধু মাখিয়ে আপনার স্ত্রীর যোনিতে ডুকাব আর বের করব, সেই মধুর নেশায় মৌমাছিও বের হয়ে আসবে|’ উপায় না দেখে স্বামী তাতেই নিমরাজি হলো। ডাক্তার তার সোনায় মধু মাখিয়ে বৌটার ভোদায় ঢুকিয়ে থাপ দিতে লাগল। আস্তে আস্তে কয়েকটা থাপের পর ডাক্তার বলল, ‘মৌমাছিটা মনে হয় গন্ধ পায়নি, আরেকটু ভেতরে ঢুকাই’ বলে ডাক্তার আরো জোরে জোরে থাপ দিতে লাগল। মেয়েটা এবার বেশ উত্তেজনা আর সুখ বোধ করতে লাগল। সে শীৎকার দেয়া শুরু করল, ‘ওহহহহ! ডাক্তার…আআআহহহ! !’ গভীর মনোযোগের সাথে থাপাতে থাকা ডাক্তারের চেহারাতেও এবার যৌনত্তেজনার ভাব ফুটে উঠল। সে এবার মেয়েটার মাই দুটো ধরে চেপে থাপাতে লাগল। এই দৃশ্য দেখে জামাই আর সহ্য করতে পারলো না। ‘একি! করছেন কি আপনি ডাক্তার?!’ ‘প্ল্যান বদল, মৌমাছি ব্যাটাকে চুবিয়ে মারব’ ডাক্তারের জবাব।
কৌতুক-৪২
স্বামী-স্ত্রী গেছে ডাক্তারের কাছে। স্বামী বললঃ ডাক্তার সাহেব, আমার স্ত্রী ছয় মাস হল আমার সাথে সেক্স করতে চায় না। ডাক্তার বললেনঃ কেন? আপনি একটু বাইরেযান, আমি একান্তে আপনার স্ত্রীর সাথে কিছু কথা বলতে চাই। স্বামী চেম্বার থেকে বেরিয়ে যাবার পর ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেনঃ এবার বলুন মিসেস, সেক্স এর প্রতি আপনার অনীহার কারণ কেন? … স্ত্রী উত্তর দিলেনঃ সেক্স এর প্রতি আমার অনীহা নেই ডাক্তার সাহেব। আপনাকে আসল কারণটা বলি। সকালে যখন আমি সিএনজি করে অফিসে যাই, তখন আমার ভাড়া থাকে না। সিএনজিওয়ালা জিজ্ঞেস করেঃ আপনি কি আজকে ভাড়া দিবেন, না অন্যকিছু হবে…? আমি অন্য কিছুটাই বেছে নিই..!! অফিসে বস বলেঃ মিসেস রহমান,আপনাকে এ অফিসের কোনো প্রয়োজন নেই। আপনাকে কিছাঁটাই করে দেব নাকি অন্যকিছু…? সুতরাং চাকরি বাঁচাতে আমাকে অন্যকিছুই বেছে নিতে হয় …!! এরপর যখন আবার বাসায় ফিরি, সিএনজির ভাড়া থাকে না। সিএনজিওয়ালা জিজ্ঞেস করেঃ আপা ভাড়া দিবেন, নাকি অন্যকিছু… আমাকে আবারও অন্যকিছু করেই ভাড়া মেটাতে হয়…!! তাই আমি আসলে প্রতিদিন সেক্স করতে করতে এতই ক্লান্ত থাকি যে স্বামীর সাথে আর সেক্স করতে চাই না। কাহিনী শুনে মুচকি ডাক্তার হাসলেন, তারপর চোখ টিপে বললেনঃ আমি কি এই ঘটনা আপনার স্বামীকে জানাবো??…↓↓↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ ↓ → → → → → → → → → → → → → নাকি অন্যকিছু করবেন…??
কৌতুক-৪৩
এক ধনী অবস্থাপন্ন ভদ্রমহিলা গেলেন মনোরোগ- চিকিৎসকের কাছে – ডাক্তার সাহেব, আমার অনেক বিশ্রী একটা স্বভাব আছে। আমার কোনো কিছুর অভাব নেই, তবু আমি সুযোগ পেলেই অন্যের জিনিস চুরি করি, আর চুরির পরে ভীষণ লজ্জা হয় আমার। ডাক্তার বললেন – এটা একটা মনোরোগ। কয়েকটা ওষুধ লিখে দিচ্ছি, নিয়মিত খাবেন। মাস খানেক পর ভদ্রমহিলা আবার এলেন। ডাক্তার- কী? কোনো ইম্প্রুভমেন্ট হল আমার ওষুধে? মহিলা- দারুণ ইম্প্রুভমেন্ট ডাক্তার সাহেব! – কেমন? – আগে চুরির পরে লজ্জা পেতাম, এখন পাই না…!
কৌতুক-৪৪
শিকাগোর এক হাসপাতালে এক ভদ্রলোক অনেক্ষণ যাবৎ ছেলেদের টয়লেটে যেতে চাচ্ছিল কিন্তু কেউ না কেউ সবসময় ভেতরে থাকে এজন্য যেতে পারছিল না। একজন নার্স লোকটার দুর্দশা দেখছিল, সে বলল, স্যার, আপনি মেয়েদের টয়লেট ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু আপনাকে প্রমিজ করতে হবে যে আপনি টয়লেটের দেয়ালের কোন বাটন ব্যবহার করবেন না। ভদ্রলোক তাতে রাজী হয়ে টয়লেটে গেল, তারপর যা করার করল, এবং বসে থাকার সময় সে দেয়ালে বাটন গুলো… লক্ষ্য করল। প্রত্যেকটা বাটনের গায়ে কিছু অক্ষর বসানো আছে যেমন, ww, wa, pp এবং লাল একটা বাটনে apr। সে ভাবল বাটন গুলো চেপে দেখলে কে আর দেখবে, কিউরিসিটির জয় হল, সে ww (warm water) বাটন চাপল ইষৎ গরম পানি এসে তার পশ্চাৎদেশে স্প্রে করে দিল। কি মজার অনুভূতি, পুরুষের টয়লেটে এসব নাই কেন? আরও ভাল কিছু হবে এটা ভেবে সে wa (warm air) বাটন চাপল, গরম পানির বদলে এবার গরম বাতাস এসে তার পশ্চাৎদেশ শুকিয়ে দিল। যখন ঐটা শেষ হল তখন সে pp (perfume puff)বাটন চাপল এবং খুব সুগন্ধি পাউডারের একটা পাফ এসে তার তলদেশে সুগন্ধে ভরে দিল, তার মনে হল মেয়েদের রেস্টরুম আসলে আনন্দদায়ক! পাউডারের পাফ দেয়া শেষ হলে সে apr বাটন না চেপে থাকতে পারল না, যেটায় সে ভাবছিল সবচেয়ে বেশি মজা পাওয়া যাবে। জ্ঞান হওয়ার পরে সে দেখল হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে, এবং নার্স তার দিকে তাকিয়ে আছে। তার বিশেষ অঙ্গের উপর ব্যন্ডেস করা। কি হয়েছে ! শেষ যেটা মনে পড়ছে আমি apr বাটন চাপছিলাম। apr বাটন হল অটোম্যাটিক প্যাড রিমুভার, বালিশের নীচে তোমার পেনিস…
কৌতুক-৪৫
মফিজকে আপনারা তো সবাই চিনেন, আজ পরিচয় করিয়ে দেব মফিজের বোন চিংকির সাথে। মফিজ যতটা না বোকা, চিংকি ঠিক ততোটাই স্মার্ট। এইতো কয়দিন আগে চিংকির বিয়ে হলো, আর এই সময় কোন প্রকার ভুলে সে মা হতে চায় না। তাই জন্মনিয়ন্ত্রন বিষয়ক পরামর্শ করতে চিংকি এবং তার হাসব্যান্ড ডাক্তারের কাছে গেল । … ডাক্তার সব শুনে প্রেসক্রিপশনে একটা কনডমের নাম লিখে দিল এবং বলল এটা সেটিসফেকশনের জন্য সবচাইতে ভালো কনডম। এতে কোন প্রকার ঝুঁকি নেই, নিরাপদ এবং কোন ভাবেই সেটিসফেকশনে কোন পর্থক্য করতে পারবেন না। তাছাড়া সাময়িক নিরাপত্তার জন্য কনডমই সর্বোত্তম। চিংকি কিছুটা বিরক্ত হয়ে ডাক্তারকে বলল- ” তার মানে আপনার মতে পলিথিনে পেচিয়ে রসগোল্লা চুষে খেলে সেটিসফেকশনের কোন পার্থক্য হবে না, পুরা স্বাদ পাওয়া যাবে, যত্তোসব !!
কৌতুক-৪৬
ক্যালিফোর্নিয়ার প্রখ্যাত এক মেডিসিনের প্রফেসর একবার ক্লাস নেওয়ার সময় মেডিকেল ছাত্রদের জিজ্ঞাসা করলেনঃ “ধরো বাবা ভুগছেন সিফিলিস রোগে,মা যক্ষা রোগে,এ পর্যন্ত তাদের চারটি ছেলেমেয়ে হয়েছে।প্রথমটি অন্ধ,দ্বিতীয়টি মৃত,তৃতীয়টি কানে শোনে না এবং চতুর্থটি যক্ষা রুগী।মা আবার সন্তানসম্ভবা,সেই মুহুর্তে ঐ দম্পতি তোমাদের কাছে আসলো পরামর্শের জন্য,তোমরা তাদের কি পরামর্শ দেবে?”এবার ছাত্ররা ছোট ছোট গ্রুপে ভাগ হয়ে আলোচনা করে তাদের সিদ্ধান্ত প্রফেসর কে জানালো।প্রতিটি গ্রুপই বললো,মহিলার অবশ্যই গর্ভপাত করানো উচিত।সেটা মায়ের জন্য ভালো হবে।তখন প্রফেসর সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন,“অভিনন্দন তোমাদের,তোমরা এইমাত্র সুরসম্রাট বিটোফেনের জীবনটা নিয়ে নিলে!”
কৌতুক-৪৭
ডেন্টিস্টের সাথে ইলিয়াস সাহেবের বউয়ের ভীষণ মাখামাখি চলছে। প্রায় প্রতি সপ্তাহেই মিসেস ইলিয়াস ডেন্টিস্টের চেম্বারে গিয়ে শারীরিক চাহিদা মিটিয়ে আসেন। একপর্যায়ে মিসেস ইলিয়াস আবগের আতিশয্যে বললেন, ওগো আমার প্রেমিক, আমি প্রতিদিনই তোমার কাছে আসতে চাই। ডাক্তার বললেন, হ্যাঁগো আমিও তোমায় চাই। কিন্তু তুমি যদি আর এখানে আস ইলিয়াস তো বুঝে ফেলবে। … মিসেস ইলিয়াস বললেন, আরে না…ব্যাটা গর্দভ একটা। এইযে দেখ এতবার তোমার কাছে এলাম, কিছুই বোঝেনি। ডাক্তার বললেন, কিন্তু হানি, তুমি আর আসবে কিভাবে? প্রতিদিন তোমার একটা করে দাঁত তুলতে তুলতে আজকে শেষ দাঁতটাও তুলে ফেললাম!
কৌতুক-৪৮
ছুটির বিকেলে স্বামী আর স্ত্রী মিলে টিভিতে মুভি দেখছিল। স্ত্রী বাদাম ছুলে দিচ্ছিল আর স্বামী সেই বাদাম হাওয়ায় ভাসিয়ে মুখ দিয়ে কাচ ধরছিলেন। হঠাৎ রোমান্টিক সিনে মনোযোগ দিতে গিয়ে একটা বাদামের টুকরো মুখের বদলে কানের ফুটোয় ঢুকে যায়। আঙ্গুল দিয়ে অনেক চেষ্টা করা হলো কিন্তু সফলতা স্বরূপ শুধু সেটা কানের আরো একটু গভীরে চলে গেল। অনেক চেষ্টা করার পরও যখন বাদামের টুকরোটি কোনভাবেই বের করা সম্ভব হ…লো না, তখন তারা সিদ্ধান্ত নিল পাশের ক্লিনিকে গিয়ে ডাক্তারকে দেখানো যাক। বাসা থেকে বের হতেই দরজায় তাদের মেয়ে এবং মেয়ের বয়ফ্রেন্ডের সাথে দেখা হয়ে গেল। সব শুনে ছেলেটি বলল- আপনাদের বিচলিত হবার কোন দরকার নেই এবং ডাক্তারের কাছেও যাওয়া লাগবে না কারন আমি ডাক্তারি পড়তেছি তাছাড়া আপনার সমস্যার সমাধান আমি এক্ষনি করে দিচ্ছি। ছেলেটি এগিয়ে গিয়ে লোকটির নাক চেপে ধরলো এবং নিঃশ্বাসে বায়ুর চাপ দেওয়ার জন্য অনুরোধ করলো। লোকটি তাই করলো এবং সাথে সাথে কানের ফুটো থেকে বাদাম ছিটকে বেরিয়ে গেল। স্বামী, স্ত্রী দুজনেই অনেক খুশি হলো এবং ধন্যবাদ দিয়ে বাসায় ঢুকে আবার টিভি দেখতে শুরু করলো। স্ত্রী খুশি খুশি মন নিয়ে স্বামীকে বলল – “আমাদের মেয়ের পছন্দ দেখেছ। ছেলেটি অনেক বুদ্ধিমান। বড় হয়ে নিশ্চয় একদিন খুব বড় কোন স্পেশালিষ্ট বা সার্জিয়ন ডাক্তার হবে, তুমার কি মনে হয়?” স্বামী তার স্ত্রীর দিকে বলল- “হতে পারে, তবে নাক চেপে ধরার সময় তার হাতের আঙ্গুলে যে গন্ধ পেলাম তাতে তো মনে হয় সে বড় একজন গাইনোকোলোজিষ্ট হবে।“
কৌতুক-৪৯
এক মহিলা ইংলিশ কমোডের উপরের বসে পড়ে কাজ সারার জন্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে একটু আগে কমোডের সেই ঢাকনাটার উপরে সুপার গ্লু পড়েছিল। বেচারি কাজ সম্পাদন করে যেই উঠতে যাবে, দেখে পাছা লেগে আছে কমোডের সাথে। অনেক চেষ্টার পরও যখন তা খোলা গেল না তখন এক ডাক্তারকে ডেকে আনা হল। ডাক্তার আসার পর রোগী ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করলো – – ডাক্তার সাহেব, আগে এ জিনিস কখনো দেখেছেন? ডাক্তার একটু হকচকিয়ে গিয়ে জবাব দিল – আগে অনেকবার দেখেছি। তবে পাছায় বাঁধানো অবস্থায় এই প্রথম দেখলাম।
কৌতুক-৫০
এক ডাক্তার তার এক ফরস্টার- বন্ধুর জঙ্গলের বাংলোয় বেড়াতে এসেছেন। এক সন্ধায় দুজনেই মদে চুর হয়ে গুলতানি করছে। কথাচ্ছলে জঙ্গল অফিসার বলেন-ভাই আমি জঙ্গলের কোনো জানোয়ারকেই ভয় পাইনা। গত মাসে একটা বাঘ এলো রাত্রে, … আমার মশারীর ওধারে বাঘটাকে দেখতে পেয়ে আমি আমার মাথার টেবিলের ওপর রাখা এক মগ পানি তার গায়ে ছুড়েঁ দিলাম। তাতেই সে ভয় পেয়ে পালালো। শুনে ডাক্তার বলেন- এবারে পেলাম একটা রহস্যের সমাধান। আরে হয়েছিল কী, গত মাসেই আমার মতিঝিলের চেম্বারে ভোর বেলা একটা বাঘ এসেছিল সর্দির ওষুধ কিনতে। তার গায়ে স্টেথোসকোপ লাগাবার সময় দেখেছিলাম লোমগুলো পানিতে ভর্তি।
কৌতুক-৫১
এক হিজড়ার দেশের সেবা করার খুব শখ । একদিন সে সিদ্ধান্ত নিল আর্মিতে যোগ দিবে। প্রচন্ড ইচ্ছাশক্তির কারনে সে আর্মির সকল পরীক্ষায় ভালো ভাবে উত্তীর্নও হলো। কিন্তু মেডিকেল পরীক্ষা শেষে ডাক্তার তাকে ডেকে বলল- “ আপনি মেডিকেল পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে পারেন নাই কারন আপনার পুরুষাঙ্গ নেই, তাই আপনাকে আমরা চাকুরীতে নিতে পারতেছি না।“ … হিজড়া রাগ সামলাতে না পেরে চেচিয়ে বলল- “ কেন ডাক্তার সাহেব, আমাকে দিয়ে কি শত্রু পক্ষের উপর গুলি চালানো হবে না ………….. মারানো হবে?”
কৌতুক-৫২
এক রোগী এল ডাক্তারের কাছে। রোগী : ডাক্তার সাহেব আমারটা খুব নরম অপরদিকে আমার স্ত্রীরটা বেজায় টাইট।কিছু একটা করেন… ডাক্তার : ঠিক আছে এই ঔষুধটা দিলাম এটা লাগালে সব ঠিক হয়ে যাবে। … কিছুদিন পর রুগী আবার ডাক্তারের কাছে এল রেগেমেগে …….. রোগী : ডাক্তার সাহেব কী ঔষুধ দিলেন।ওটা মাখার পর আমারটা এখন এত নরম হয়েছে যে তা আর এখন দাড়ানোরও শক্তি পায় না! ডাক্তার : What!!! ঔষুধটা তো আপনার স্ত্রীকে লাগানোর জন্য দিয়েছিলাম….
কৌতুক-৫৩
সুন্দরী রোগীঃ ডক্টর, আমি শুধুমাত্র একটা জিনিসই চাই আপনার কাছে। ডাক্তারঃ সেটা কী? রোগীঃ ফুটফুটে একটা বাচ্চা! ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি ।
কৌতুক-৫৪
ছোটবেলায় দুষ্ট ছেলে একবার পানি ভেবে ভুল করে এক বোতল পেট্রল খেয়ে ফেলেছে। পেট্রল খাওয়ার পর থেকেই সে অনবরত এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে লাগল। ছেলের কাণ্ড দেখে বাবা তো মহা দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল। হাঁপাতে হাঁপাতে সে ডাক্তারের কাছে গিয়ে হাজির। ডাক্তার : সমস্যাটা কী, এভাবে হাঁপাচ্ছেন কেন? বাবা : আর বলবেন না! আমার ছেলে পেট্রল খেয়ে শুধু এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। তাকে থামানোর একটা উপায় বাতলে দেন না। ডাক্তার : কোনো চিন্তা করবেন না। পেট্রল ফুরোলেই আপনার ছেলে থেমে যাবে।
কৌতুক-৫৫
এক লোক তার ডাক্তার বন্ধুকে ফোন করে বলে – ডাক্তার, আমার ছেলের মনে হয় গনোরিয়া হয়েছে। বাড়ির কাজের মেয়ের সাথেই সে একমাত্র আকামটি করেছে। … – ঠিক আছে, ও তো একটা বাচ্চা। ওর সাথে খারাপ আচরণ কোরো না। ওকে চেম্বারে নিয়ে এসো। সব ঠিক হয়ে যাবে। – কিন্তু ডাক্তার। আমিও তো ওই কাজের মেয়ের সাথে উল্টাপাল্টা করেছি। আমারও মনে হয় গনোরিয়া হয়েছে। – তাহলে তুমিও চলে এসো। দু’জনের চিকিৎসা এক সাথে করে দেই। – ডাক্তার, তাহলে তো আমার স্ত্রীর-ও মনে হয় গনোরিয়া হয়েছে। – শয়তানের বাচ্চা। আগে বলবি না। তার মানে আমারও গনোরিয়া হয়েছে।
কৌতুক-৫৬
এক লোকের অন্ডকোষে ব্যথা। সে জানতে পারলো এক দোকানে এক মেশিন আছে যেতা যে কোনো রোগের চিকিৎসা করে দিতে পারে। তাই সে সেখানে গেলো তার ইউরিন নিয়ে। মেশিনে দেওয়ার পর মেশিন থেকে রিপোর্ট আসলো- এক সপ্তাহ গরম পানিতে রকিন ওষুধ মিশিয়ে অন্ডকোষ ডুবিয়ে রাখতে। এই চিকিৎসা পাওয়ার পর তো সে খুব খুশি। ভাবলো মেশিন কে একটু বোকা বানাবে। তাই সে ট্যাপ এর পানি, তার স্ত্রী এবং মেয়ের ইউরিন এবং তার বীর্য একসাথে করে একটা বোতল এ ন…িয়ে মেশিন কে দিলো। এবার মেশিন এর রিপোর্ট্- ট্যাপ এর পানিতে প্রচুর ময়্লা, মিস্ত্রী ডেকে পানির লাইন ঠিক করবেন্। আপনার মেয়ে মূলা , শসা , গাজর , কলা এসব তার শান্তির জন্য ইউজ করে যা ভালো না, শীঘ্রই তাকে বিয়ে দিন্। আপনার স্ত্রীর আর ২ টা মেয়ে আছে যারা আপনার মেয়ে না। এখনি একজন আইনজীবী ডাকুন্। আপনি এতো বীর্য ক্ষরণ করতে থাকলে আপনার অন্ডকোষের ব্যথা আরো বাড়তেই থাকবে।
কৌতুক-৫৭
এক ব্যক্তির হার্টের অসুখ। ডাক্তারের কাছে গেল।তাদের মধ্যে কথা হচ্ছেঃ- ব্যক্তিঃ ডাক্তার সাহেব, হার্টের অসুখটা খুব বেড়েছে। আমাকে বাচান। ডাক্তার তাকে পরীক্ষা করল এবং কিছু ওষুধ লিখে দিল আর বলল, … ডাক্তারঃ এই ওষুধগুলো খাবেন। পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিবেন। সিড়ি ডিয়ে ওঠা নামা করবেন না। ১ মাস পরে আবার দেখা করবেন। ১ মাস পরে সে আবার ডাক্তারের কাছে গেল। ডাক্তারঃ তো বলুন, আপনার অবস্থা এখন কেমন? ব্যক্তিঃ খুব ভাল। ওষুধগুলো ঠিক মত খেয়েছি। এখন আমি অনেক সুস্থ। ডাক্তার তাকে পরীক্ষা করল এবং কিছু আরো কিছু ওষুধ লিখে দিল। ডাক্তারঃ আপনি আসলেই অনেক সুস্থ। যাইহোক, এই ওষুধগুলো খাবেন। তাহলে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাবেন। ব্যক্তিঃ ডাক্তার সাহেব, আমি কি এখন সিড়ি দিয়ে উঠা নামা করতে পারব? ডাক্তারঃ ও, হ্যা হ্যা, পারবেন। এখন আর সমস্যা নাই। ব্যক্তিঃ বাচালেন ডাক্তার সাহেব। পাইপ বেয়ে উঠা নামা করতে যে কি কষ্ট তা গত ১ মাসে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। আমার বাসা আবার ৫ তলায়।
কৌতুক-৫৮
এক সাধু খুব অসুখী ছিলো| কারণ তার বয়স অনুযায়ী যেমন হওয়ার কথা ধনটা তার তুলনায় খুবই ছোটো…!! এই জিনিস নিয়ে খেলা করে তার বউ শান্তি পায় না । তাই বেচারার পারিবারিক জীবনে শান্তি নাই, অশান্তি আর অশান্তি…!! তাই সাধু তার দেবতার পূজায় মগ্ন হলো …… সে তার দেবতার কাছে বর প্রার্থনা করলো “হে দেবতা তুমি আমাকে ১০০০ ধনের সমান শক্তিশালী ধনবান কর …!!” দেবতা তার পূজা-অর্চনার কারণে খুশী হইয়া তার প্রার্থনা কবুল করলো…!! … কিন্তু দেবতা তার কথা বুঝতে ভুল করলো মনে করলো যে, সাধু তার কাছে ১০০০ ধন চাইছে…!! একদিন সে দেখলো তার ধূতির ভিতর ঐ জায়গা থেকে একের পর এক ধন গজাইতাছে…!! সাধু কিছুই বুঝতে পারলো না…!! ভয়ে সাধু দৌড় দিলো…!! এমন সময় সাধু দেখে আকাশ কালো হইয়া গেছে আর গোল গোল অনেকগুলো গলা তার দিকে ছুটে আসতেছে…!! সে আর তার দেবতাকে জিজ্ঞেস করলোঃ হে দেবতা…!! ঐ গোল গোল জিনিসগুলা কি যা আমার দিকে ছুটে আসতাছে ???…!! ⇓ ⇓ ⇓ দেবতা উত্তর দিলোঃ এক হাজার ধন নিছো….. তার দুই হাজার বিচি আর ঘন কালো গুপ্তকেশ নিবা না…!!
কৌতুক-৫৯
এক মহিলা হাটুর ব্যথা নিয়ে এক ডাক্তারের কাছে গেলেন….. ডাক্তার: আপনার হাটুর অবস্হা তো খুবই খারাপ! মহিলা রোগী: এ সবই ডগি স্টাইলের কারণে……!!! ডাক্তার: আপনে অন্য আর কোন আসনে করতে পারেন না? রোগী: পারি। কিন্তু আমার কুকুর টা পারে না।
কৌতুক-৬০
মানসিক হাসপাতালের চিকিত্সক প্রতিদিনের মতো সকালে গিয়েছেন … রোগীদের খোঁজখবর নিতে। এক নম্বর কক্ষে ঢুকে দেখেন, একজন মাটিতে বসে খুব মনোযোগ দিয়ে কিছু একটা কাটছে। আরেকজন উল্টো হয়ে ছাদের একটা কাঠে পা বেঁধে ঝুলে আছে! চিকিত্সক প্রথমজনকে জিজ্ঞেস করলেন, কী করছেন আপনি? কেন দেখতে পারছেন না, আমি একটা কাঠ কাটছি! ও আচ্ছা, কাঠ কাটছেন, ভালো কথা। ছাদের জনকে দেখিয়ে বললেন, কিন্তু উনি ছাদে এভাবে উল্টো হয়ে ঝুলে কী করছেন? কী আর করবে, সে আসলে নিজেকে একটা বাল্ব ভাবছে। চিকিত্সক চিন্তিত মুখে বললেন, কিন্তু তার সব রক্ত তো মাথায় চলে এসেছে, ভয়ানক ব্যাপার এটা! আপনি তার বন্ধু হয়েও এটা দেখছেন! তাকে নামানোর চেষ্টা করছেন না কেন? তা শুনে প্রথমজন দাঁত কেলিয়ে হেসে বলে, আরে ধুর, ওরে নামাইলে তো সব অন্ধকার হয়ে যাবে! তখন আমি কাজ করব ক্যামনে?
কৌতুক-৬১
এক চাইনীজ হাসপাতালে ছিল… হাবলু তাকে দেখতে গেল… চাইনীজ বলল…” চিং চোঙ…মিইকুং কং… চা নাউ ” এবং মরে গেল… হাবলু চীনে গেল কথাটার অর্থ জানার জন্য অর্থ টা হল… … …“কুত্তা…আমার অক্সিজেন পাইপ থেকে পা উঠা…”
কৌতুক-৬২
ডাক্তাররা তাদের প্রেসক্রিপশনে এমন কি লেখে যা আমরা পড়তে পারিনা কিন্তু ফার্মেসিওয়ালারা ঠিকই পড়তে পারে ?? . . . সেখানে লেখা থাকে ….. … . . . . আমি লুটে নিছি, এবার তুইও লুটে নেরে পাগলা !
কৌতুক-৬৩
একজন মহিলা একটা বাচ্চা নিয়ে ডাক্তারের পরীক্ষাকক্ষে বসে আছে ডাক্তারের অপেক্ষায়। কিছুক্ষন পর যুবক একজন ডাক্তার আসলেন, বাচ্চাটিকে পর্যবেক্ষন করলেন, ওজন নিলেন এবং মন্তব্য করলেন- বাচ্চাটির ওজন ঠিকমতো বাড়তেছে না। তারপর তিনি জানতে চাইলেন বাচ্চাটিকে বুকের দুধ না কৌটার দুধ খাওয়ানো হয়। বুকের দুধ খাওয়ানো হয়, মহিলা জবাব দিল। ভালো কথা, আপনি আপনার বুকের কাপড় খুলেনতো, ডাক্তার আদেশ করলো। মহিলা ডাক্তারের কথামত বুকের কাপড় খুলে রাখলো। ডাক্তার মহিলার স্তনদুটো ভালো মত পর্যবেক্ষন করলেন, আস্তে আস্তে চাপলেন এবং বেশ খানিকটা সময় নিয়ে মেসেজও করলেন, তারপর কাপড় পরিধান করতে বললেন। যা সন্দেহ করেছিলাম তাই, বাচ্চাটা সবসময় ক্ষুধার্ত থাকে করন আপনার বুক থেকে সে এক ফোটা দুধও পায় না, ডাক্তার সাহেব মন্তব্য করলেন। আপনার পর্যবেক্ষনে খুশি হলাম, মহিলা জবাব দিল। দুধ না পাবারই কথা কারন আমি আসলে বাচ্চাটির মা না, কুমারী খালা !!
কৌতুক-৬৪
এক মহিলা একজন দাঁতের ডাক্তারের কাছে গেলেন। ডাক্তার- আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি? মহিলা-জি, দুটো দাঁত উঠাতে হবে। … ডাক্তার- ঠিক আছে, আপনি ওই চেয়ার-এ গিয়ে বসুন। আমি আসছি। ডাক্তার গিয়ে দেখেন ওই মহিলা নিজের শাড়ি খুলে দু পা দুদিকে ছড়িয়ে বসে আছে। ডাক্তার মহিলার ওই অবস্তা দেখেত হতবাক!! সে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে মহিলাকে বলল, ডাক্তার- আপনি ভুল জায়গায় আসছেন। এখানে যৌন চিকিৎসা নয় দাঁতের চিকিৎসা করা হয়!! 😛 মহিলা- আমিতো তাই করতে আসলাম। ডাক্তার- মানে??! মহিলা- আসলে গতকালকে আমার স্বামী আমাকে আদর করতে গিয়ে ওই দুইটা দাঁত ওইটার ভিতর ফেলে দিয়েছে!! ওই দুটা দাঁত উঠানোর জন্যই আপনার কাছে এসেছি !!
কৌতুক-৬৫
এক লোক জ্বর আর মাথা ব্যাথা নিয়ে গেছে ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার তাকে ভালো মতো পরীক্ষা করে বলল – আপনার যে রোগ হয়েছে, তার এক মাত্র ঔষধ হচ্ছে সাপোজিটরি। আজ থেকে আগামি তিন দিন আপনাকে সকাল বিকাল একটা করে সাপোজিটরি নিতে হবে। আমি এখনি একটা দিয়ে দিচ্ছি । তারপর বাসায় গিয়ে সন্ধ্যায় আরেকটা নিয়ে নেবেন মনে করে। তো লোকটা আর কি করবে, আস্তে করে তার প্যান্ট খুলে দিল আর ডাক্তার অনেক যত্ন করে বেশ সময় নিয়ে তার পেছনে সাপোজিটরি দিয়ে দিল। কিছুক্ষনের মধ্যেই লোকটা অনেক সুস্থ বোধ করলো। সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে সে তার স্ত্রীকে বলল সাপোজিটরি দিয়ে দিতে। লোকটা প্যান্ট খুলতেই তার স্ত্রী পেছনে গিয়ে তার কাঁধে এক হাত রেখে অন্যহাত দিয়ে তার পেছনে সাপোজিটরি প্রবেশ করিয়ে দিল। কিন্তু লোকটা সেই অবস্থাতেই আর্তনাদ করে উঠলো – ওহ্ হো হো!! নো ! নো ! নো ! তার স্ত্রী জিজ্ঞেস করলো – কি ব্যাপার ব্যাথা পেয়েছ ? লোকটা আরো জোড়ে আর্তনাদ করে বলল – না! আমার এখন মনে পড়ল, সকালে ডাক্তার যখন আমাকে সাপোজিটরি দিয়ে দিচ্ছিল তখন তার দুই হাতই আমার কাঁধে ছিল। ওহ্ হো হো হো!!!
কৌতুক-৬৬
ঢাকার এক ভদ্রলোক প্রথম কোলকাতায় গেছেন। নতুন জায়গা জলবায়ু, খাবার দাবারের পরিবর্তন ও উল্টাপাল্টা খাওয়ায় তার লুজ মোশন হয়ে গেলো। ওষুধের দোকানে কেউ ওষুধ দিচ্ছে না প্রেসকিপশন ছাড়া। তার এক সঙ্গী বললো, দোস্ত, এক কাম কর, তুই ভাতটাত আর খাইচ না, চিড়া ভিজায়া, কলা-গুড়-চিনি দিয়া খা। পেটটা ঠাণ্ডা থাবো, ডিসেন্ট্রি বন্ধ অইবো। বন্ধুর কথামতো ভদ্রলোক হোটেলের কাছাকাছি খোঁজাখুঁজি করে একটা মুদি দোকানে গিয়ে বললো, এই যে …ভাই, চিড়া আছে? এক পোয়া চিড়া দেন তো। দোকানি তার কথা বুঝতে না পেরে বললো, কি বলছেন দাদা? ভদ্রলোক: চিড়া, চিড়া চাইছি, আছে? দোকানি একটু অবাক হয়ে: চি-ড়া, চিড়া কি দাদা? ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে, আরে চিড়া-চিড়া, চিড়া চিনলেন না, আরে ওই যে, ভাত রাইন্দা, চেপ্টা কইরা হুকায়া রাখে যে। দোকানি একটু ইতস্তত ভঙ্গিতে বললো: ভাত রেঁধে….. চেপ্টা করে…. শুকিয়ে রাখে? এ যে চিড়ে, (চিড়ার বয়াম দেখিয়ে) এই চিড়ে চাচ্ছেন মশাই? ভদ্রলোক: আরে হ….. এইটাইতো চিড়া। দোকানি: তা কতটুকু দিবো। ভদ্রলোক: এক পা দেন। দোকানি: ও, বুঝেছি, আড়াইশো। আর কি দিবো? ভদ্রলোক: কেলে আছে, কেলে? দোকানি: কে-লে! কেলে আবার কি দাদা? ভদ্রলোক দোকানের ভেতরে ঝুলে থাকা কলার কাঁদির দিকে ইশারা করলেন: ওইযে কেলে। দোকানি বিস্ময়ের সঙ্গে বললো: ওটা কেলে না মশাই, ওটাকে কলা বলে, কলা। এবার ঢাকাইয়া ভদ্রলোক বললেন: আরে মশাই, চিড়া যদি চিড়ে অয় তাইলে কলা কেন কেলে অইবো না?
কৌতুক-৬৭
উকিল ডাক্তারকে : আচ্ছা পোষ্টমর্টেম শুরু করার আগে কি লোকটার নাড়ি টিপে দেখেছিলেন ? -না *লোকটার রক্তচাপ দেখেছিলেন ? -না … *লোকটা নি:শ্বাস নিচ্ছে কিনা খেয়াল করেছিলেন ? -না *তা হলে এটা কি সম্ভব নয় যে পোষ্টমর্টেম করার সময় লোকটি জীবিত ছিল? -না *কি করে আপনি নিশ্চিত হলেন ? -কারণ লোকটার মাথার ঘিলু আমার সামনে বোতলে ছিল *কিন্তু তা সত্তেও লোকটা বেচে থাকেত পারে – পারে না ???? ডাক্তার একটু চুপ করে থেকে , -এখন মনে হয় পারে, হয়তো বেচে থেকে কোথাও ওকালতি করছে ।
কৌতুক-৬৮
দুই বন্ধু বনের ধারে ক্যাম্পিং করতে গেছে। সারাদিন লাফালাফি জাপাজাপি করে খুব আনন্দে কাটালো। এবার চন্দ্রিমা রাতটাকে স্মরনীয় করে রাখার পালা, তাই তারা তাবু টানালো, তাবুর বাইরে আগুন জ্বালালো, রক মিউজিক এর তালে তালে চললো মদ্য পান আর গান। রঙ্গীন নেশায় বুদ হয়ে গেল দুই বন্ধু। “ দুস্ত এই যে আমাদের সামনে যে নদী দেখতে পাচ্ছিস এই নদী বানাইতে না জানি কত্ত লিটার পানি লাগছে !! এতো পানি পাইলো কই?” … দ্বিতীয় বন্ধু “ তোর না কোন আক্কেল হইল না, বেটা এইরকম নদীতো আমি মুইতাই বানাইতে পারি, বইলা দেখ একবার” “ ওকে, তাইলে তুই এক কাজ কর, আমার পিছনে যে জংগল আছে এইটা মুইতা ভাসাইয়া একটা নদী বানাইয়া দে!” দ্বিতীয় বন্ধুঃ এইটা কোন ব্যাপারই না, বলে চেইন খুলতে খুলতে জংগলে ঢুকে মুততে বসে গেল। “দুই মিনিট পরেই চীৎকার দিয়ে লাফিয়ে জংগল থেকে বেরিয়ে এলো। “কি রে চীৎকার করছিস কেন? নদীর মধ্যে কি কুমির দেখলি নাকি?” দ্বিতীয় বন্ধুঃ না রে দুস্ত আমারে তুই বাচাঁ, আমার লিংগের মাথায় সাপে কামড়েছে !! “সে কি রে!! তুই ভয় পাস নে, আমি দেখি পাশের শহরে ডাক্তার পাই কিনা। “ এই বলে সে শহরে গেল এবং অবশেষে একজন ডাক্তারও খুজে পেল কিন্তু সে কিছুতেই জংগলে আসবে না, তাই তাকে পরামর্শ দিল তুমি গিয়ে চুষে বিষ বের করে ফেল দেখবে সে ভালো হয়ে গেছে। ডাক্তারকে ধন্যবাদ দিয়ে সে আবার দৌড়ে ফিরে এলো জংগলে। দ্বিতীয় বন্ধুঃ কি রে দুস্ত ডাক্তারের কি দেখা পাইলি? “হ দুস্ত ডাক্তারের দেখা পাইছিলাম, সে একটা পরামর্শ… দ্বিতীয় বন্ধুঃ কি পরামর্শ? ডাক্তার কি বলল দুস্ত, ডাক্তার কি বলেছে…! “ ডাক্তার বলল একজন নারীই কেবল পারবে তোকে বাচাঁতে !!”
কৌতুক-৬৯
প্রেমিক : ডাক্তাররা বলেন চুমু খাওয়া স্বাস্থের পক্ষে ক্ষতিকর। তোমার কি বিশ্বাস হয়? প্রেমিকা : কী করে বলি বল। আমি তো কখনো … … প্রেমিক : মানে তুমি কখনো চুমু খাও নি, তাই তো? প্রেমিকা : না, তা বলছি না। বলছি অসুস্থ হয়ে পড়ি নি।
কৌতুক-৭০
একবার এক বিখ্যাত বক্তা তার ভাষণে বললেন, “আমার জীবনের সেরা সময় এক মহিলার সাথে কেটেছে,কিন্তু সে আমার স্ত্রী নয়” সকল শ্রোতা শুনে চমকে উঠে চুপ হয়ে গেলো। এরপর বক্তা যোগ করলেন, “তিনি আমার মা” সবাই হেসে উঠে হাততালি দিয়ে উঠলো। … হাবলুও সেখানে ছিল,এবং সে খুবই অভিভূত হল।ঠিক করলো সেও এটা বাড়িতে গিয়ে বলবে। সে বাড়িতে গিয়ে কিচেনে স্ত্রীকে গিয়ে জোরে বলল, “আমার জীবনের সেরা সময় এক মহিলার সাথে কেটেছে,কিন্তু সে আমার স্ত্রী নয়” এরপরে সে একটু চুপ থাকলো আর বাকি অংশ মনে করার চেষ্টা করলো কিন্তু সে পারলো না মনে করতে যখন তার জ্ঞান ফিরল দেখল . . . . . . সে হাসপাতালে,ফুটন্ত পানিতে পোড়া আঘাতের চিকিৎসা করা হচ্ছে।
কৌতুক-৭১
মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে একজন রোগীঃ ডাক্তার সাহেব আমি আজ ছয় মাস যাবত বিছানায় ঘুমাতে পারি না। খাটের উপর শোবার পর মনে হয় খাটের নিচে কেউ লুকিয়ে আছে আবার নিচে গিয়ে ঘুমালে মনে হয় খাটের উপর কেউ শুয়ে আছে! এভাবে সারা রাত আমার কাটিয়ে দেতে হয়,একবার উপর…… আবার নিচে………। সব কিছু শুনে ডাক্তার বললেনঃ সমস্যা ভয়াবহ তবে চিকিৎসা যোগ্য। আপনাকে প্রতি মাসে চারবার করে টানা ছয় বছর এসে চিকিৎসা নিতে হবে এবং প্রতি …সিটিং এর জন্য ১০০০ টাকা করে দিতে হবে। এরপর এক বছর পর রোগী সাথে ডাক্তারের দেখা । ডাক্তারঃ কী ব্যাপার ? আপনি সেই যে গেলেন আর আসলেন না কেন? রোগীঃ আপনি প্রতি সিটিং এর জন্য ১০০০ টাকা করে ছেয়েছিলেন কিন্তু আমি ৩০০ টাকা খরচ করে আমার সমাধান করে ফেলেছি। ডাক্তার জানতে চাইলেন কিভাবে ? রোগী বললঃ একটা করাত কিনে খাতের পাগুলা কেটে ফেলে দিয়েছি।
কৌতুক-৭২
কোন এক সিনেমা হলের টিকেট চেকারের একটা মেয়ে টিয়া পাখি ছিল। টিয়াটা কথা বলতে পারতো। মুলত: চেকারকে সাহায্য করার জন্য টিয়াটি কথা বলতো। হলের প্রতিটি শো এর আগে দর্শকরা টিকেট কেটে যখন হলে ঢুকতো তখন টিয়াটি বলত–” একে একে আয়! লাইন ধরে আয়”! … তো একদিন হঠাৎ করে টিয়াটি হারিয়ে গেল। বেচারা টিকিট চেকার দুই তিন দিন অনেক খুজেও টিয়ার সন্ধান না পেয়ে আশা ছেড়ে দিল। একদিন সকাল বেলা হাসপাতাল থেকে টিয়ার খবর এলো। চেকার হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতালে গেলেন এবং টিয়াকে জিজ্ঞাস করলেন এতদিন তুই কোথায় ছিলি?? টিয়া বলল–” আর বলিস না। তোর এখান থেকে গিয়েছিলাম জঙ্গলে। অনেক ছেলে টিয়া দেখে অভ্যাসবসত ওখানেও বলে ফেললাম “একে একে আয়! লাইন ধরে আয়”, তারপর আমি এখানে!!
কৌতুক-৭৩
এক লোককে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ডাক্তার বললো, আপনাকে যৌন ক্রিয়া কমাতে হবে, তা আপনি কোন কোন দিন এসব করে থাকেন? লোকঃ প্রতি সোম, বুধ ও শুক্রবার নিয়মিত করি। ডাক্তারঃ কমাতে হবে, এক কাজ করুন, মাঝখান থেকে বুধবারটা বাদ দিন। লোকঃ অসম্ভব. . . সেদিন আমি বাসায় আমার স্ত্রীর সাথে থাকি।
কৌতুক-৭৪
এক লোকের একবার দুর্ঘটনায় বিচি কেটে পড়ে গেলো। তাই লোকটি গেলো ডাক্তারের কাছে, যদি আরেকটা বিচি লাগাতে পারে সেই আশায়। ডাক্তার সব শুনে বললেন, বিচি লাগিয়ে দিতে পারবো, তবে ২ লাখ টাকা লাগবে। লোকটি রাজি হয়ে গেলো। এখন ডাক্তার অনেক খুঁজ লাগালেন, কিন্তু কোথাও বিচি খুঁজে পাওয়া গেলো না। ডাক্তার চিন্তায় পড়ে গেলেন। অ্যাসিস্ট্যান্টকে ডেকে বললেন সমস্যাটি । শুনে অ্যাসিস্ট্যান্ট একটু হেসে বললেন, মানুষের বিচি পাওয়া কি এতই সোজা? এক কাজ করেন, কুকুরের বিচি লাগায় দেন। কে বুঝবে? ডাক্তার ভেবে দেখলেন, খুব ভালো আইডিয়া। তিনি ঐ লোককে অপারেশন করে কুকুরের বিচি লাগিয়ে দিলেন। এভাবে দিন ভালোই কাটছিল, কিন্তু হটাত একদিন সেই লোক আবার ডাক্তার খানায় এসে হাজির। এসে বললেন, ডাক্তার সাহেব, বিচি লাগায় দিছেন ভালো কথা। ভালোই চলতেছে। কিন্তু আমার একটা সমস্যা হইছে। ঘরে বাথরুমে হিশু করতে ইচ্ছা করে না। রাস্তায় খাম্বা দেখলেই এক পা উঠায় দিয়ে হিশু করে দেই। কোনভাবেই নিজেকে থামাইতে পারি না। কি করুম কন!
কৌতুক-৭৫
এক মহিলা তার স্বামীকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে গেল। মহিলা: ডাক্তার সাহেব আমার স্বামী রাতে ঘুমের ঘোরে অনর্গল কথা বলে…তার যন্ত্রনায় আমি রাতে ঘুমাতে পারছিনা,কিছু একটা করেন। ডাক্তার তখন বললেন, ও কিছুনা আপনি আপনার স্বামীকে দিনের বেলায় কথা বলার সুযোগ দিন তাহলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
কৌতুক-৭৬
গল্পটা এক রাজাকার ও তার সদ্যবিবাহিত ৩য় পক্ষের। বেটা রাজাকারের মেজাজ সব সময় খারাপ থাকে আর সে তার বউ-রে সব সময় ঝারির উপর রাখে। তাই বউডা তারে খুব ডরায়। ইদানীং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথা বাতাসে ভাসতেছে, তাই তার মেজাজ মর্জি আরও ভয়াবহ। যাই হোক, ওই বেটার একটু জ্বর জ্বর লাগতেছে বইলা সে ডাক্তারের কাছে গেছে। ডাক্তারদের যা কাজ…. যথারীতি তার মূত্র পরীক্ষা করতে দিছে, সাথে একটা স্যাম্পলের ব…োতল। বাড়িতে ফিরে, ওই বেটা বোতলে হিসি করে, টয়লেটের দরজার কোনায় রাখছে। একটু পর ৩য় বউ টয়লেটে যাওয়া সময় ধাক্কালেগে বোতল গেছে পরে। বউ তো এমনিতেই ভীষণ ভীতু, সে তাড়াতাড়ি বোতলটা নিজের …. দিয়ে ভরে জায়গা মত রেখে দিছে। রাজাকার চাচা পরদিন ডাক্তারের কাছে স্যাম্পল দিলে, ডাক্তার বলছে, ২ দিন পর এসে রিপোর্ট নিয়ে যেতে। চাচা দুই দিন পর যখন ডাক্তার খানায় গেছে, তখন তাদের কনভারসেশন এই রকম: ডাক্তার (চিন্তিত): এই স্যাম্পল কি আপনার? চাচা: জ্বি। ডা: এই স্যাম্পল কি আপনার? (এবার একটু জোরে) চাচা: আমার না কার? আমি নিজে….ইয়ে করে…. (চাচাও ক্ষেপে গেছে।) ডাক্তার (মাথা চুলকিয়ে): তাইলে তো আপনি প্রেগন্যান্ট। (চাচা তো এইবার মহা খাপ্পা) চাচা: ওই মিয়া মসকারি কর? বেটা ছেলে কখনও ….. ডা: আরে ভাই, দুই দিন হইল নতুন টেস্টিং মেশিন বসাইছি…. চাচা: তাই বইলা ৫০ বছরের জোয়ান বেটারে তুমি ….. ডা: আরে মশাই, আপনি ক্ষেপেন ক্যা? সমস্যা তো আমার, ডাক্তারের, আমি চিন্তা করে পাই না, বাচ্চাটা ডেলিভারি করাব কিভাবে!!! (অনেক তর্কাতর্কির পর চাচা মোটামুটি কনভিন্সড যে তার বাচ্চা হইলেও হইতে পারে।) এর পর চাচা বেচারা চিন্তায় চিন্তায় নয়া চাচীর লগে কথা কয় না। রাইতে সোহাগ করে না। চাচী খুব করে চাচারে বলে ওগো তোমার কি হইছে আমারে কও। চাচা তাও কথা কয় না। চাচী এই বার চাচারে গুঁতা দিয়া বলে বুইরার হইছেটা কি? চাচার এমনিতেই টেনশনে অবস্থা খারাপ, চাচীর ভ্যাজর ভ্যাজরে আরো অতিষ্ট হয়ে বলে, হারামজাদী তোরে আগেই কইছিলাম উপরে উঠিস না।
কৌতুক-৭৭
এক রোগী অপারেশন থিয়েটার থেকে ছুটে পালাচ্ছেন । তাকে এভাবে ছুটতে দেখে এক ডাক্তার তার পথ আগলে দাঁড়ালেন। ডাক্তার : ব্যপার কী, আপনি এভাবে পালাচ্ছেন কেন? রোগী : সাধে কী আর পালাচ্ছি? … ডাক্তার : ঘটনাটা খুলেই বলুন না। রোগী : নার্স বলছেন, খুব সহজ অপারেশন, ভয়ের কোনো কারণ নেই। ডাক্তার : নার্স তো ঠিকই বলেছেন। রোগী : তিনি কথাটি আমাকে বলেননি, বলেছেন যিনি অপারেশন করবেন, সেই ডাক্তারকে।
কৌতুক-৭৮
হাসপাতালে আহত বন্ধুকে দেখতে গিয়ে- ১ম বন্ধু: তোর এই অবস্থা হল কি করে? ২য় বন্ধু: তুই কি দেখছিস, আমাদের পাড়ার রাস্তায় ম্যানহোলের ঢাকনা নাই। ১ম বন্ধু: অবশ্যই দেখছি। ২য় বন্ধু: কিন্তু আমি দেখি নাই।
কৌতুক-৭৯
এক পাগলাগারদে ডাক্তার আর পাগলের কথোপকথন : পাগলা গারদে এক পাগল ছাদের সাথে দড়ি লাগিয়ে ঝুলছিল……….. এটা দেখে ডাক্তার বললঃ ওই তুই ঝুলিস কেন ? পাগলঃ আমি তো বাল্ব! ডাক্তারঃ তাইলে জলিস না কেন?? পাগলঃ আরে পাগল তুই কোন দেশে আছিস এইটা বাংলাদেশ কারেন্ট পামু কই???
কৌতুক-৮০
নার্স ডাক্তারকে বলছেঃ নার্সঃ (চিন্তিত হয়ে) স্যার, যতবার নিচু হয়ে আমি পেসেন্টের পালস দেখতে যাচ্ছি ততবার উনার পালস বেড়ে যাচ্ছে। কি করি ? ▐ ▼ … ▐ ▼ ▐ ▼ ▐ ▼ ▐ ▼ ▐ ▼ ডাক্তারঃ “আপনার ব্লাউজের বোতামটা খোলা, ওইটা ভাল করে আটকে নিন। পালস ঠিক হয়ে যাবে !
কৌতুক-৮১
আমেরিকান জুটির দীর্ঘদিন চেষ্টার পরও বাচ্চা হচ্ছিলো না । চেকআপ করে দেখা গেলো স্বামীর বাবা হবার ক্ষমতা নাই| তাই তিনি সামনের ফ্লাটের একজনকে ভাড়া করলেন স্ত্রীর সাথে সহবাস করার জন্য । এভাবে ৬ মাস চলে গেলেও কোনো ফলাফল না পেয়ে স্বামী ক্ষেপে গিয়ে একদিন জিঙ্গেস করলেন স্বামীঃ এই যে ভাই ৬ মাস তো হয়ে গেলো আর কতোদিন লাগবে ভদ্রলোকঃ কোনোদিন ও হবে না স্বামীঃ কেনো ? :O … ভদ্রলোকঃ আমার তো বাবা হবার ক্ষমতা নাই স্বামীঃ কিন্তু তোমার বাসায় দুই বাচ্চা খেলতে দেখেই তো তোমাকে ভাড়া করেছিলাম . . . . . . . ভদ্রলোকঃ আমি তো বাচ্চা পাওয়ার জন্য আরেকজনকে ভাড়া করেছিলাম!
কৌতুক-৮২
ওষুধের দোকানে দেখা হল দুই বন্ধুর। –কীরে, কী কিনছিস? –মাথাটা বড্ড ধরছে। মাথা-ধরার ট্যাবলেট কিনছি। … –কাল আমারও মাথা ধরেছিল–বউ আদর করে বিছানায় শুইয়ে আধঘন্টা অনেক আদর করল । মাথা-ব্যথা সেরে গেল। কোনো ওষুধ লাগেনি। তুইও তাই করলে পারিস। –দারুন আইডিয়া দোস্ত! তা তোর বউকে এখন কোথায় পাওয়া যাবে?
কৌতুক-৮৩
এক লোক অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে। তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ। তার বউ বিরক্ত। -তুমি কি এটা ইচ্ছা করেই করো নাকি? -ইচ্ছা করে আবার করা যায়? -কি জানি। তবে তোমার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না। দেখো কমাতে পারো কিনা। এত কথা পুরোটাই নষ্ট হয়েছে। পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে। বউ বিরক্ত হয়ে বলল -তুমি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছো তাতে কদিন কিন্তু পাদ দিতে গিয়ে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে। -তুমি কি সব কথা বলো। নাড়ি-ভুড়ি বের হবে কেনো? -বের হবে …একশবার হবে…তুমি জোর করে এমন বিকট আওয়াজ করো। একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে। তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না। উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি। নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল। এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে। চুপ করে নেমে এলো। রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে। কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে। কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার। বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে। এইবার হইছে উচিত শিক্ষা। আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে জামাই। এসেই বলে -ও বউ ,তুমি ঠিকই বলেছিলে। এতো জোরে পাদ দেয়া ঠিক না । আজকে সকালেই পাদ দিয়ে ত নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার। -তাই নাকি? -তবে বলছি কি আর। তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি।
কৌতুক-৮৪
এক দম্পতি ২টি বাচ্চা হওয়ার পরে তারা ভাবলো তাদের আর বাচ্চার দরকার নাই। দুজনেই একমত হোল। একদিন ডাক্তারের কাছে গেল। ডাক্তার পরামর্শ দিলেন স্থায়ী পদ্ধতি গ্রহণ করার। সেটিও ঠিক আছে। পরামর্শ মোতাবেক পুরুষের দুইটি অংশে হালকা অপারেশন করে নিলেন ডাক্তার-এর কাছ থেকে। পরবর্তী সময়ে দু’জনে কোন পদ্ধতি ছাড়াই বেশ আনন্দেই ভালবাসার চরমসীমা উপভোগ করলেন। কিন্তু অপারেশনের ৬মাস পরে স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট-এর কথা শুনে স্বামী বেচারা রেগে-মেগে সোজা অপারেশনকারী ডাক্তারের কাছে গেলেন এবং জানতে চাইলেন– কি অপরেশন করছেন মিয়া। আপনি একটা ভূয়া ডাক্তার । অপারেশনের পরেও আমার স্ত্রীর পেটে বাচ্চা আসলো কি করে— ইত্যাদি ——ইত্যাদি। সবকিছু ভালভাবে শুনে ডাক্তার বললেন, দেখুন আমি অপারেশন করেছি শুধু আপনার। পুরো ঢাকা শহরের মানুষেরতো করিনি।
কৌতুক-৮৫
এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে। স্বামীটা বেশ বয়স্ক কিন্তু স্ত্রী তরুনী। তাদের সমস্যা হলো বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু পরীক্ষা করলেন। স্বামীটিকে বললেন আপনার স্পার্ম টেস্ট করতে হবে। তাকে একটা specimen cup দেয়া হলো। বলা হলো কাপটাতে স্পার্ম(বীর্য) নিয়ে আসবেন। পরদিন লোকটা খালি কাপ নিয়ে এসেছে। ডাক্তার বলল, কাপ খালি কেনো? -বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম। পারলাম না। পরে মনে হলো ডান হাতে চেষ্টা করি। সেই হাতেও হলো না। -এটা হতে পারে…আপনার বয়স ত আর কম হয় নাই। তা সাহায্য করার জন্য বউকে ডাকতে পারতেন। -বউকে ডাকছি ত। সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল …হলো না…মুখ দিয়ে চেষ্টা করল …হলো না… – হয়। মাঝে মাঝে এমন হয়। তা অন্য কাউকে ডাকতে পারতেন। -ডাকছি ত। বউয়ের বান্ধবীকে ডাকছি। -বউয়ের বান্ধবী???? -সেও চেষ্টা করে পারল না। -পারল না?? ডাক্তারের ভ্রু কুচকে গেছে। -এরপর বউয়ের বন্ধু এলো। সেও চেষ্টা করল… পারল না। ডাক্তার অবাক- বলেন কি? আপনার বউয়ের দোস্ত??একটা ছেলে?? -তবে আর বলছি কি?যাক, সারা রাতে পারলাম না। সকালে হাসপাতালে এলাম। হাসপাতালে এসে নার্সকে বললাম সাহায্য করতে। – আমার নার্সকে? -হ্যা। সেও চেষ্টা করল। পারে নাই। -আপনি ত দেখি সবাইকে দিয়ে চেষ্টা করছেন। -তা করছি। তবে আপনি বাকি আছেন। -আআআআমি??? ডাক্তার তোতলাচ্ছে… -হ্যা। দেখেন ত চেষ্টা করে কাপটার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা?
কৌতুক-৮৬
ডেন্টিস্টঃ কোন দাঁত টা তুলবো? রোগীঃ দেখেন যেটা নড়ে রোগী ঘরে এসে দেখলো তার আল জিবটা নেই।
কৌতুক-৮৭
ডাক্তারঃ আপনার জন্য দুটো খবর আছে। একটা ভালো, একটা খারাপ। কোনটা আগে শুনতে চান? রোগীঃ খারাপ টাই আগে শোনান। ডাক্তারঃ খারাপ খবর হল- আপনার দূটো পা ই কেটে বাদ দিতে হবে। আর ভালো খবর টা হল- পাশের বেডের ভদ্রলোক আপনার জুতো জোড়া কিনে নিবেন বলেছেন।
কৌতুক-৮৮
একজন সিনিয়র চক্ষু বিশেষজ্ঞের জম্নদিনে হাসপাতালের সকল কর্মচারী মিলে তাকে একটি বিশাল বড় চোখের ছবি বাঁধিয়ে উপহার দিলো। হাসপাতালের সব ডাক্তার এবং কর্মচারীর উপস্থিতিতে যখন সেটার মোড়ক উম্মোচন হল তখন কর্মচারীরা ঘোষনা দিল যে তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এখন থেকে সকল ডাক্তারের জন্মদিনেই এমন একটি ছবি তাদের উপহার দিবে। তাদের কথা শেষ হতে না হতেই একজন গোঁ গোঁ করে মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন। তিনি ছিলেন ওই হাসপাতালের সিনিয়র যৌন বিশেষজ্ঞ।
কৌতুক-৮৯
ডাক্তারঃ আপনার চোখের অবস্থা তো খুব খারাপ। আপনার চশমা নেওয়া তো জরুরি হয়ে পড়েছে। রোগীঃ আশ্চর্য, পরীক্ষা না করেই আপনি কী করে তা বুঝে ফেললেন? ডাক্তারঃ কারন আপনি এখানে ঢুকেছেন জানালা দিয়ে এবং যার সাথে কথা বলছেন সেটা আমার দেয়াল…দয়া করে ঘুরে বসুন।
কৌতুক-৯০
এক আর্টিস্ট গ্যালারির মালিকের কাছে জানতে চাইলো তার কোন ছবি বিক্রি হয়েছে কী না। মালিক একটু ইতস্তত করে বললো, একটা ভালো খবর আছে আরেকটা খারাপ খবর আছে। – ভালো খবরটা হলো, এক ব্যক্তি তোমার ছবিগুলো সম্পর্কে জানতে চাইছিলেন, তোমার মৃত্যুর পর সেগুলোর মূল্য বাড়বে কী না। আমি বলেছি হ্যাঁ। তখন তিনি সবগুলো ছবি কিনে নিয়েছেন। – আর খারাপ খবর কী? আর্টিস্ট জানতে চাইলো। – যে তোমার ছবিগুলো কিনেছে সে তোমার ডাক্তার।
কৌতুক-৯১
রোগীঃ ডাক্তার আমার সব সময় মনে হয় আমি অদৃশ্য হয়ে গেছি। ডাক্তারঃ কে? কে কথা বলল?
কৌতুক-৯২
রোগীঃ আমার সব সময় নিজেকে একটা টিকটিকি মনে হয়। ডাক্তারঃ ঠিক আছে… আপনি আগে সিলিং থেকে নেমে আসুন।
কৌতুক-৯৩
রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, প্রতি রাতে আমি স্বপ্ন দেখি একটা দরজার হাতল ধরে টানছি, কিন্তু দরজা টা কিছুতেই খুলছে না। ডাক্তারঃ হুম, দরজার উপর কিছু লেখা থাকে? রোগীঃ হ্যা, লেখা থাকে ‘PUSH’
কৌতুক-৯৪
ডেন্টিস্টঃ অত চেঁচাবেননা, আমি আপনার দাতে এখনো হাত দেইনি। রোগীঃ কিন্তু আপনি আমার পায়ের উপর দাঁড়িয়ে আছেন।
কৌতুক-৯৫
এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো| তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ পান করতে হবে!!!!!!!!!!!!!! রোগী তো পড়ল মহা বিপদে চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ করা যায় … শেষমেষ রাখে আল্লা মারে কে পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে, যার দুধ পান করবেন তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান শুরু করল। আস্তে আস্তে মহিলার যৌন আবেগ বেড়ে গেল একসময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই দুধের বোটা থেকে মুখ উঠিয়ে লোকটা বলল – আপা, একখান টোস্ট বিস্কুট হবে? ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম!!!
কৌতুক-৯৬
এক মহিলা ও দুধ ওয়ালার কথোপকথন……….. মহিলা দুধ ওয়ালা কেঃ ভাই দুধ দিন দিন এতো পাতলা হচ্ছে কেনো? , … , , , , দুধ ওয়ালাঃ এটা আমাকে কেনো জিজ্ঞেস করতেছেন্? কোনো গাইনী ডাক্তার কে দেখান্।
কৌতুক-৯৭
একদিন এক দম্পতি গাড়িতে করে শপিং করতে এল| কিন্তু শপিং মলে পৌঁছা মাত্রই গাড়িটি নষ্ট হয়ে গেল| লোকটি বউকে বলল, “তুমি শপিং করতে থাক, আমি এরমধ্যে গাড়িটা ঠিক করে ফেলছি|” প্রায় ঘন্টা খানেক পর মহিলাটি শপিং শেষ করে গাড়ির কাছে এসে দেখে একদল লোক গাড়ির কাছে দাড়িয়ে হাসাহাসি করছে| ভিড় ঠেলে মহিলা গাড়ির কাছে গিয়ে দেখলেন, গাড়ির বডির নিচ থেকে হাফপ্যান্ট পরা একলোকের ২ টি নাঙ্গা পা বের হয়ে আছে, আর কোনো অন্তর্বাস না পরে লোকটির শিশ্নটি বেয়াড়া ভাবে বাইরে থেকে প্রদর্শিত হচ্ছিল| মহিলা নিজের স্বামীর এরকম অবস্থা দেখে খুব লজ্জা পেলেন আর তাড়াতাড়ি বসে পরে নিজের হাত দিয়ে শিশ্নটির ভদ্রস্থ অবস্থা নিশ্চিত করলেন| কিন্তু একি এটা কি হলো! মহিলা বসা থেকে উঠা মাত্র নিজের স্বামীকে গাড়ির পাশে অলসভাবে বিব্রত মুখে দাড়িয়ে থাকতে দেখল আর গাড়ির নিচ থেকে অচেনা একলোকের আর্তনাদ শুনতে পেল| সর্বশেষ সংবাদ: গাড়ির মেকানিকের মাথায় ৩ টা সেলাই দিতে হয়েছে!
কৌতুক-৯৮
একদিন এক বৃদ্ধ মহিলা গেলেন ডাক্তারের কাছে| ডাক্তার তাকে জিগ্যেস করলেন, “ম্যাডাম, আপনার কি সমস্যা?” মহিলা বললেন,”আমার কিছু জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি দরকার, যেগুলো খুব ভালো কাজ করে|” ডাক্তার বেশ অবাক হলেন এবং তাকে তার বয়স জিজ্ঞাসা করলেন| মহিলা জানালেন তার বয়স পঁচাত্তুর| ডাক্তার বললেন,”আপনার এই বয়সে তো জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি ব্যবহার করার কোনো প্রয়োজন নাই! আপনার তো প্রেগনেন্ট হবার কোনো সম্ভাবনা নেই!” মহিলা বললেন যে এগুলো তিনি ঘুমের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করবেন| ডাক্তার তো পুরা টাসকি খেয়ে গেল| এই মহিলা বলে কি? জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি খেলে কি ভালো ঘুম হয় এমন জিনিস তো কোনো বইয়ে পাননি? তবুও সে জিগ্যেস করলো,”আপনি কিভাবে এগুলোকে ঘুমের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করবেন?” তখন মহিলা জবাব দিল,”আমি এগুলো আমার নাতনির মিল্কশেক আর অরেন্জ জুসের সাথে মিশিয়ে দিব আর রাতের বেলা আরামে ঘুমাবো!”
কৌতুক-৯৯
কুদ্দুস চাচার বন্ধু ডাক্তার। চাচার খুব অসুখ। তার ডাক্তার বন্ধু অপারেশন করেছেন। কিছুদিন পর ডাক্তার সাহেব কুদ্দুস চাচাকে বললেন – বন্ধু আমি ভুলে তোমার পেটে একটা কাচি ফেলে এসেছি, তুমি অনুমতি দিলে অপারেশন করে বের করি। চাচা অনুমতি দিলেন… … কিছুদিন পর ডাক্তার সাহেব আবার কুদ্দুস চাচাকে বললেন – বন্ধু আমি ভুলে তোমার পেটে একটা চিমটা ফেলে এসেছি, তুমি অনুমতি দিলে অপারেশন করে বের করি। কি আর করা, চাচা অনুমতি দিলেন… কিছুদিন পর ডাক্তার সাহেব আবার কুদ্দুস চাচাকে বললেন – বন্ধু আমি ভুলে তোমার পেটে একটা গজ ফেলে এসেছি, তুমি অনুমতি দিলে অপারেশন করে বের করি। চাচা বললেন, তুমি হইলা আমার বন্ধু মানুছ, তুমারে তো না করবার পারি না… মাগার এইবার হালায় আমার ভি একখান ছরত আছে, তুমি কাটো ছিড়ো যাই করো, মাগার ছিলাই করবার পারবানা। পেটে একখান চেইন লাগায়া দিবা, এরপর হাত্তি ঘোড়া যাই রাইখা আহো … খালি হালায় চেইন খুলবা আর বাইর করবা…
কৌতুক-১০০
রুগি: ডাক্তার সাব আমাকে কি বেহুশ করার জন্য ইনজেকশন দিচ্ছেন? ডাক্তার: জী হ্যাঁ । রুগি: তাহলে একটু অপেক্ষা করুন আমার পকেটের টাকাগুলি একটু গুনে রাখছি, যা দিনকাল পড়ছে কাউকে তো বিশ্বাস করা যায় না|
কৌতুক-১০১
মেডিকেল কলেজের প্রফেসর নতুনদের ক্লাস নিচ্ছেন। … – ভালো ডাক্তার হওয়ার দুটি শর্ত। প্রথমটি হল খুব ভালো পর্যবেক্ষন শক্তি থাকা। রুগীকে দেখেই যেন তার সম্পর্কে ধারনা করতে পারো, কোন একটা অসুখের হালকা লক্ষনও যেন বাদ না যায়। দ্বিতীয়টা হল মন শক্ত করা। যেন কিছুতেই তুমি ভড়কে না যাও। আজকে তোমাদের পর্যবেক্ষন এবং মানসিক অবস্থার পরীক্ষা হবে। আমার সামনে একটা জারে হলুদ বর্নের তরল আছে। সবাই এক এক করে আসো আর দেখে যাও। বলো এটা কি? একে একে সবাই এলো। সবার এক কথা এটা প্রস্রাব। গুড! এই বলে প্রফেসর একটা আঙ্গুল তরলে ডুবিয়ে দিলেন। ছাত্র-ছাত্রীরা ওয়াক থু টাইপ আওয়াজ করল। তরলে আঙ্গুল রেখেই প্রফেসর বললেন, তোমাদের ঘেন্নাপাতি কমাতে হবে। মানসিক দৃঢ়তার জন্য এই ধরনের ঘৃনা থাকা ভালো নয়। যারা এখনো আমার আঙ্গুল চুবিয়ে রাখা পছন্দ করো নাই তারা ভালো করে লক্ষ্য করো। এই বলে প্রফেসর আঙ্গুল তুলে মুখে দিলেন। ছাত্রদের অবস্থা ত সেই রকম। এরপর প্রফেসর বললেন, তোমরা সবাই ঠিক আমি যেভাবে আঙ্গুল চুবিয়েছি আর মুখে দিয়েছি সেইভাবে কর। সবাই আসো… একে একে… ছাত্ররা তাই করল। সবশেষে প্রফেসর বললেন, এবার তোমাদের পর্যবেক্ষনের প্রসঙ্গে আসি। বলো কতজন খেয়াল করেছো যে আমি তর্জনী চুবিয়েছি আর মধ্যমা মুখে দিয়েছি…!!
কৌতুক-১০২
এক পাগল রোগী এসেছেন চিকিৎসকের কাছে— চিকিৎসক: কী সমস্যা আপনার, বলুন? রোগী: স্যার, আমার সব সময় মনে হয়, আমি একটা মুরগি। চিকিৎসক: বলেন কী। তা কবে থেকে এমনটা মনে হয় আপনার? রোগী: যখন আমি একটি ডিম ছিলাম, ঠিক তখন থেকেই, স্যার।
কৌতুক-১০৩
ডাক্তারঃ নিন, এই মলমটা আপনার পায়খানার রাস্তায় লাগাবেন। . . . . . . . . . . . . . লাদু মিয়াঃ ও আল্লা, কি কয়! আমার বাড়ির থিকা পায়খানা ৪০ গজ দূরে।এত বড় রাস্তা এইটুকান মলম কেমনে লাগামু?
কৌতুক-১০৪
বাবু খুব তোতলায়। এমনটা ছোটবেলায় হতো না, এখন কেন হচ্ছে জানার জন্যে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলো সে। ডাক্তার তাকে আপাদমস্তক পরীক্ষা করে কারণটা খুঁজে পেলেন। তিনি জানালেন, ‘দেখুন মিস্টার বাবু, আপনার বিশেষ প্রত্যঙ্গটি অত্যন্ত দীর্ঘ। সেটির ওজনে আপনার ভোকাল কর্ডে টান পড়েছে। প্রত্যঙ্গটি কেটে খানিকটা ছোট করা হলে সম্ভবত আপনার তোতলামি সেরে যাবে। আপনি রাজি হলে আমি এখন যা আছে, তার অর্ধেকে আপনাকে নামিয়ে আনতে পারি। তবে যে অর্ধেক সরিয়ে ফেলা হবে, সেটি কিন্তু আপনাকে হস্তান্তর করা হবে না। আপনি কি রাজি?’ কী আর করা, বাবু রাজি হলো। অপারেশন সফল হওয়ার পর তার তোতলামি সেরে গেলো। কিন্তু বাবুর বান্ধবী টিনা সব জানতে পেরে ভীষণ চটে গেলো। সে হুমকি দিলো, তোতলামি নিয়ে তার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু বাবুর অর্ধেক যদি বাবু ফেরত না নিয়ে আসে, এ সম্পর্ক সে রাখবে না। কী আর করা, মাসখানেক টিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে বিফল হয়ে শেষে বাবু আবার গেলো ডাক্তারের কাছে। ‘ডাক্তারসাহেব, আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’ আব্দার জানালো বাবু, তারপর বর্তমান পরিস্থিতি ডাক্তারকে বুঝিয়ে বললো। কিন্তু ডাক্তার কোন জবাব দিলেন না, ভাবুক চোখে তাকিয়ে রইলেন তার দিকে। বাবু চটে গেলো। ‘কী হলো, কথা শুনতে পাচ্ছেন না আমার? আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।’ ডাক্তারও চটে গিয়ে বললেন, ‘প-প-প-পারবো না। যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।’
কৌতুক-১০৫
বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু। বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে । জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা | প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা, যেভাবে আছে সেভাবে থাক।
কৌতুক-১০৬
এক লোক অনেক দিন ধরে চুলকানির সমস্যায় ভুগছে। একদিন সে গেল এলাকার এক ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার রোগীর রোগের ইতিহাস শুনে অনেকক্ষণ চিন্তাভাবনা করে এক ডোজ ওষুধ দিলেন। রোগী খুশি হয়ে বলল, ‘এবার আমার চুলকানি চিরতরে সারবে তো?’ ডাক্তার বেশ গম্ভীর হয়ে বললেন, ‘এটা চুলকানি সারার ওষুধ না।’ রোগী অবাক হয়ে বলল, ‘এটা চুলকানি সারার ওষুধ না তো কিসের ওষুধ?’ ডাক্তার আগের মতোই বললেন, ‘এই ওষুধটা আমি দিয়েছি আপনার নখ বড় হওয়ার জন্য, যাতে চুলকিয়ে আরাম পান।’
কৌতুক-১০৭
এক ব্যক্তির হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক হলো। যখন তার জ্ঞান ফিরল তখন উনি এক ক্যাথলিক হাসপাতালে। ধীরে ধীরে তিনি সুস্থ হয়ে উঠতে লাগলেন। এক নান তখন এলেন তার চিকিৎসা বাবদ খরচের ব্যাপারে কথা বলতে। নান জিজ্ঞেস করলেন, “আপনার কোনো স্বাস্থ্য বীমা (health insurance) আছে?” লোকটি বললেন, “না।” নান তখন জিজ্ঞেস করলেন, “আপনার কোনো টাকা-পয়সা ব্যাংকে আছে?” লোকটি এতেও বললেন, “না।” নান এবারে জিজ্ঞেস করলেন, “আপনার কোনো আত্মীয় আছেন যিনি আপনার চিকিৎসার খরচ দিতে পারবেন?” লোকটি তখন জবাব দিলেন, “আমার শুধু একটি চিরকুমারী ছোট বোন আছে যে একজন নান।” নান এবারে ভীষণ ক্ষেপে গিয়ে বললেন, “দেখুন, নানরা চিরকুমারী নন, তারা ঈশ্বরের পত্নী।” অসুস্থ লোকটিও উত্তরে বললেন, “তাহলে চিকিৎসার বিলটি আমার ভগ্নিপতির নিকট পাঠিয়ে দিন।”
কৌতুক-১০৮
চার কাউবয় একসাথে আগুনের পাশে গোল হয়ে বসে আলোচনা করছে, সবচে’ দ্রুত কোন জিনিস। প্রথম জন বলছে, ‘চিন্তা, বুঝলে? হাতে কাঁটার খোঁচা খেলে, কিংবা তামাকের ছ্যাঁকা খেলে কী হয়? সেটা চিন্তা হয়ে সাথে সাথে মাথায় ঘা দ্যায়!’ দ্বিতীয়জন বলছে, ‘আরে না। চোখের পাতা ফেলা হচ্ছে সবচে দ্রুত। চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই আবার সব আগের মতো দেখা যায়।’ তৃতীয়জন বলছে, ‘উঁহু, আলো। দ্যাখো না, সুইচ টিপতেই ঘর থেকে কিভাবে …অন্ধকার সরে যায়?’ চতুর্থজন বলছে, ‘ঘেঁচু। সবচে দ্রুত হচ্ছে ডায়রিয়া।’ বাকিরা ঘাবড়ে গেলো, ‘কিভাবে, কিভাবে?’‘ চতুর্থজন বলছে, গেলোবার মেক্সিকোতে গরু বিক্রির সময় ওদের তরকারি খেয়েছিলাম, বুঝলে? ব্যাটারা এতো ঝাল খায়! রাতের বেলা হোটেলের বিছানায় শুয়ে আছি, হঠাৎ পেটটা কেমন যেন করে উঠলো। তারপর আমি কোন চিন্তাও করতে পারলাম না, চোখের পাতিও ফেলতে পারলাম না, এমনকি ঘরের সুইচও টিপতে পারলাম না, তার আগেই …।’
কৌতুক-১০৯
নববিবাহিতা এক মহিলা এলেন গাইনীর কাছে। মহিলা অতিমাত্রায় রক্ষণশীলা, পুরোদস্তুর পর্দানশীন এবং যৌনযন্ত্র সম্পর্কে ন্যুনতম জ্ঞানহীনা। তিনি ডাক্তারনিকে মূঢ় কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলেন, “আচ্ছা, আমার জামাইয়ের দুপায়ের মধ্যখানে, মাগুর মাছের মতো দেখতে ওই শক্ত জিনিসটা কি?” ডাক্তারনি গলা খাকরে বললেন, “আমরা ডাক্তারি ভাষায় সেটাকে ‘পেনিস’ বলি।” “ও!!” প্রশস্তি ঝাড়লেন মহিলা। “কিন্তু ‘পেনিস’ নামক বস্তুটার একেবারে আগায় লালচে নরম জিনিসটা কি?” ডাক্তারনি ফের খাকারি দিলেন গলাটাকে। “ওটা? হুম। ওটা হলো পেনিসের মাথা। বাংলায় ‘লিঙ্গমুণ্ডু’ও বলে।” “তা বুঝলাম?” বললেন নবপরিণীতা। “কিন্তু লিঙ্গমুণ্ডুর পনেরো ইঞ্চি পিছনে বাদুড়ঝোলা ঝুলতে থাকা গোল্লা গোল্লা ওই দুইটা কি?” ডাক্তার মহিলাটা যেন ধাক্কামতো খেলেন। “দেখুন…” বললেন তিনি। “আমি চিকিৎসাবিজ্ঞানে, লিঙ্গমুণ্ডের সর্বোচ্চ দশ ইঞ্চির বেশি পিছনের কিছু সম্পর্কে পড়ি নাই?
কৌতুক-১১০
গাইনী বিভাগের “waiting room” এ ২ মহিলা অপেক্ষা করতেছে ডাক্তার এর জন্য্। একটু পর তারা গল্প শুরু করলো। ১ম মহিলাঃ আমার অনেক দিনের ইচ্ছা আমার একটা বাচ্চা হবে, আমি তাকে নিয়ে সুখে থাকবো। কিন্তু কি যে রোগ হলো ! … ২য় মহিলাঃ আমার একই ইচ্ছা,আমারো সমস্যা ছিল। কিন্তু এখোন সেই ইচ্ছা পূরণ হতে ছলেছে, এ কারনেই ডাক্তারের কাছে আসলাম্। ১ম্ঃ কিভাবে আপনার রোগ টা ভালো হলো? ২য় ঃ কবিরাজের কাছে গেছিলাম্। ১ম ঃ আমি এবং আমার স্বামী ও তো যাই কবিরাজের কাছে, কই কিছু তো হয় না! ২য়্ঃ স্বামী ছাড়া যাবেন্, একা একা যাবেন (!!), আশা করি কাজ হবে।
কৌতুক-১১১
ডাক্তার তার মহিলা রোগী কেঃ আপনাকে তো আগের থেকেও দুর্বল এবং ক্লান্ত মনে হচ্ছে। রোগী : জি ডাক্তার সাহেব| ডাক্তার : কেন? আপনি কি আমার উপদেশ মতো “3 meals a day” ফর্মুলা মেনে চলেছেন্ না? : : : : : : : : : : রোগী : হায় খোদা, আমি তো ভেবেছিলাম “3 males a day”।
কৌতুক-১১২
এক পতিতা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ ডাক্তার সাহেব, পেশাগত কারণে আমার গর্ত অনেক বড় হয়ে গেছে, কাস্টমার কমে গেছে, গর্তটা অপারেশন করে ছোট করতে হবে|” ডাক্তার পরীক্ষা করতে গিয়ে “গড….গড….গড বলতে লাগলো”। পতিতা ভয় পেয়ে বলল( না জানি তার কি হয়েছে), “ আপনি বার বার গড বলছো কেন? ” ডাক্তার বলল, “ আমি একবারই বলেছি, বাকি গুলো প্রতিধ্বনি|”
কৌতুক-১১৩
বহুদিন আগে একদেশে এক রাজা ছিল। রাজার রানী ছিল বিশাল বক্ষ। রাজার মন্ত্রী শ্যামের বহুদিনের স্বপ্ন রানীর বুক চাটার। কোন পথ না বের করতে পেরে সে রাজার প্রাইভেট ডাক্তার রামরে ধরল। দুঃখ খুলে বলল। মাত্র ১০০০ হাজার টাকা দিলে রাম রানীর বুক চাটার ব্যবস্থা করে দেবে। শ্যাম রাজি হলো। পরের দিন রানী গোসলে গেলে রাম ডাক্তার তার ব্রায় চুলকানির জীবানু লাগিয়ে দিল। গোসল সেরে ব্রা পরার সাথে সাথে চুলকানি শুরু হলো। খবর পাইয়া রাজা মশাই ডাক্তার রামরে ঔষধ দিতে বলল। কায়দা করে রাম রাজারে বুঝালো, এই রোগের ঔষধ এক মাত্র মন্ত্রী শ্যামের লালায় আছে। সে যদি ঘন্টাখানেক রানীর বুক চেটে দেয়, তাহলে উপশম হবে। রানীর দুঃখে রাজার কলজে ফাটে ফাটে অবস্থা। ১ ঘন্টা চেটে এসে শ্যাম ভাবল ডাক্তার এই কথা রাজারে বলতে সাহস পাবে না যে, সে নিজেই চুলকানির জীবানু লাগিয়ে দিয়েছে, কাজেই ডাক্তাররে সাফ জানাইয়া দিল টাকা দিতে পারবে না। মুচকি হাইসা ডাক্তার চলে গেল, আর বলে গেল আবার চাটার জন্য প্রস্তুত থাকতে। পরের দিন সারাদেশে খবর হইয়া গেল, রানীর চুলকানির জীবানু, রাজার পায়ুতে লাগছে, চাটার লোকতো আছে চিন্তা কি!!!!!!!!
কৌতুক-১১৪
বারেক বড়ই শর্মিন্দা পুরুষ। কিন্তু তার প্রেমিকা নসিমনের সামনে জন্মদিনের পোষাকে যেতে তার লাজ-শরম যেন বহুগুনিতক হয়ে যায়। ব্যাপারটা নসিমনের কাছে কেমন যেন ভালো ঠেকে না। সে জিজ্ঞেস করলো বারেককে, “কি? এরম শরমাও ক্যান?” বারেক ততোধিক লাজরাঙা কপোলে বললো, “মানে। আমার একটা পরবলেম আছে। তাই শরমাই।” “আরে সোনা। আমি না তোমার ডাল্লিং! আমার কাছে কিসের শরম।” বারেক প্রবোধপ্রাপ্ত হয়ে বললো, “মানে আমার ুনুটা একটু বেশি ছোট। তুমি যদি দেইখা হাইসা দাও।” “ধুর!” বললো নসিমন। “এইটা একটা ব্যাপার হইলো! আমি এককালে পফেশনাল নারসিং করসি। এই জিনিসটা কত ছোট ছোট সাইজের দেখছি….” বারেক আশ্বস্ত হলো। সে ট্রাউজারের গেঁরো খুলতেই নসিমন বললো, “ঠিকাসে। এইটার সমান তো আমি বহুউউত দেখছি।” প্রেমিকার কথা শুনে বারেক যেনো রুহ-এ পানি পেল। “আসলে! হেহেহে, আসলে বুঝলা…” উপরটায় নির্দেশ করলো বারেক, “উনি সবাইরে এইভাবেই তৈয়ার করছেন। যাউকগা, তুমি কি স্যাক্স-রোগ বিভাগে নারসিং করো?” -”নাহ। ‘প্রসুতি ও শিশু’ বিভাগে। “
কৌতুক-১১৫
রতন দৌড় দিয়ে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল– রতন : ডাক্তার সাহেব তাড়াতাড়ি চলেন। আমার বাচ্চা হবে। সরি আমার বউয়ের বাচ্চা হবে। ডাক্তার : (একটি টুল বক্স হাতে দিয়ে) চল আমার মোটর সাইকেলে। (বাসায় এসে ডাক্তার টুল বক্সটি নিয়ে ঘরের মধ্যে ঢুকলেন এবং রতনকে বাইরে থাকতে বললেন- এর ১০ মিনিট পর দরজা খুলতেই) র : ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো? কি হলো? ড : তোর এখানে ছেনি আছে? ছেনি দে। র : ডাক্তার সাব ছেনি কি করবেন? এটা দিয়ে কি হবে? ড: তোর বউকে যদি বাঁচাতে চাস তবে ছেনি নিয়ে আয়। (কি আর করার আছে কোন রকম খুজে একটি পুরাতন ছেনি এনে দিল) ১৫ মিনিট পর ডাক্তার সাব ঘামে ভেজা দরজা খুললে — র : ডাক্তার সাব, ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো? ড : তোর এখানে হাতুড়ী আছে? হাতুড়ী। র : ডাক্তার সাব হাতুড়ী কি করবেন? এটা দিয়ে কি হবে? ড: তোর বউকে যদি বাঁচাতে চাস তবে হাতুড়ি নিয়ে আয়। (কি আর করার আছে একটি হাতুড়ীএনে দিল) এর পর ডাক্তার আবার হাতুড়ী নিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলেন। এর ২০ মিনিট পর ডাক্তার সাব ভেজা শরীর, অর্ধ ছেড়া শার্ট নিয়ে দরজা খুলে বের হলেন, বললেন- ) ড : তোর এখানে করাত আছে? করাত। র : ডাক্তার সাব আমার বউয়ের কি হলো? কি অবস্হা? ড: কিছু হয়নি। করাত লাগবে। র: ধুর শালা তুমি একটা ফালতু ডাক্তার। একবার ছেনি চাও, একবার হাতুড়ী আবার করাত চাচ্ছ। বাচ্ছা হওয়াতে এসব লাগে নাকি?। কি হবে এসব দিয়ে? ড: দেখ রতন উত্তেজিত হ্ইও না। আমি যে কাঠের বাক্সটি এনেছিলাম। তার চাবি খুজে পাচ্ছি না। আর বাক্সটি এখনোও ভাঁঙ্গতে পারিনি।
কৌতুক-১১৬
এক মেয়ে কাঁদতে কাঁদতে ডাক্তার এর কাছে গেল| ডাক্তার তাকে দেখে বলল………….. ডাক্তারঃ” আরে তোমার ঠোঁট কাটল কিভাবে?” মেয়েঃ মানে কিস করতে গিয়ে!! ডাক্তার( অবাক হয়ে)ঃ কিস করতে গেলে তো এত বেশি কাটার কথা না!!! মেয়েঃ” না, মানে আমি ওকে কিস করতেছিলাম………ওই সময়ই দরজা তে কে জানি নক করলো……….আর সাথে সাথে ভয় পাইয়া ও চেন বন্ধ কইরা দিসে
কৌতুক-১১৭
মফিজের বন্ধুঃ কিরে কি হইছে? মফিজঃ আর বলিসনা ভীষণ পাতলা পায়খানা 🙁 মফিজের বন্ধুঃ কাচা কলা ট্রাই করিস নাই ? … . . . . . . মফিজঃ করছিলাম, কিন্তু বের করে ফেল্লেই আবার শুরু হয়ে যায় !
কৌতুক-১১৮
কলকাতাবাসী একলোক বাসে বসে গন্তব্যে যাচ্ছিল। এরমধ্যে হঠাত তার শারীরিক সমস্যা শুরু হলো এবং একটু পরপর মলবায়ু ত্যাগ করতে লাগলো। আসেপাশের লোকজন দুর্গন্ধে বিরক্ত হয়ে বলতে লাগলো: “পাবলিক বাসে এসব কি হচ্ছে মশাই!” লজ্জায় লোকটি জবুথবু হয়ে বসে থাকলো, কিন্তু বায়ু ত্যাগ তো কমছে না! বায়ু ত্যাগ করতে গিয়ে হঠাত লোকটির কেমন জানি বোধ হলো! তাই সে পিছন দিকে হাত দিল এবং তরল কোনো বস্তুর উপস্থিতি টের পেল ! কি জানি হলো বুঝতে না পেরে পাশে বসা দুষ্ট ছেলেকে জিগ্গেস করলো : পাদের কি ঝোল হয় দাদা?? দুষ্ট ছেলে বলল : কই, না তো। লোকটি তখন বিষন্ন বদনে বলল : ও ! তাহলে বোধহয় হেগে দিয়েছি ! ঘেন্নায় দুষ্ট ছেলে সিট থেকে লাফ দিয়ে উঠে লোকটার উপর বমি করে দিল !
কৌতুক-১১৯
ব্রেইন টিউমারের কারণে পুরো ব্রেইনটাই বাদ দিতে হচ্ছে এক ভদ্রলোকের। তবে চিকিৎসা বিজ্ঞান এতই উন্নত যে বাইরে থেকে ব্রেইন এনে যে কারও মাথায় বসিয়ে দেয়া যায়। কেবল ব্রেইনটা কিনতে হয়। সার্জনঃ কি ধরনের ব্রেন আপনার পছন্দ ? ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, লেখক যে কারও ব্রেইন দেয়া যাবে, কেবল দামের হেরফের হবে। রোগীঃ কার ব্রেইনের দাম কেমন বলুন। … সার্জনঃ ডাক্তারের ব্রেইন প্রতি কেজি ১ লাখ, ইঞ্জিনিয়ারের ব্রেইন ১ লাখ ২৫ আর উকিলের ব্রেইনের দাম প্রতি কেজি ১০ লাখ টাকা। রোগীঃ উকিলের ব্রেইন ১০ লাখ ? উকিলের ব্রেইনে কি এমন আছে যে ১০ লাখ টাকা করে কেজি ?? সার্জনঃ উকিলের ব্রেইন সম্পর্কে আপনার তাহলে কোন ধারণাই নেই ! এক কেজি ব্রেইন জোগাড় করতে কতগুলো উকিল লাগে আপনি জানেন ??
কৌতুক-১২০
ভন্ডুল এক মেয়ের সাথে পরিচিত হইছে। অনেকদিন ফস্টিনস্টি করছে। এরপর একদিন রাতে তারা কামলীলা করছিল। কাজ শেষে ভন্ডুল তৃপ্তির জন্য সিগারেট বের করছে পকেট থেকে। অন্ধকারে লাইটার খুজে পায় না। সো মেয়েটারে জিজ্ঞেস করে ম্যাচ আছে? – উপরের ড্রয়ারে দেখ। ভন্ডুল উপরের ড্রয়ার খুলছে। এক বাকস ম্যাচ। ম্যাচ বাক্সের পাশেই একটা যুবকের ছবি। ভন্ডুল ভয় খাইছে। পরকীয়া করতাছি নাকি? মেয়েটারে জিজ্ঞেস করে, তোমার জামাইয়ের ছবি? -নাহ। ভন্ডুলের নিঃশ্বাস বের হয়। ভন্ডুল একটু হাসে। মেয়েটা উঠে এসে ভন্ডুলের কোমড় জড়িয়ে ধরে। ভন্ডুল সিগারেট ফুকতে ফুকতে বলে তোমার বয় ফ্রেন্ডের ছবি? মেয়েটা হাসে। ভন্ডুলের কানের লতিতে ছোট্ট একটা কামড় দিয়ে বলে, আরে এটা আমি! অপারেশনের আগে।
কৌতুক-১২১
দারুণ সফল এক যৌনকর্মী গেল ডাক্তারের কাছে গিয়ে বললো, ডাক্তার আমার শরীরে আরেকটা ফুটো করে দেন? অবাক হয়ে ডাক্তার জানতে চাইলো, আরেকটা কেন? মেয়েটা বললো, ব্যবসা খুব ভাল যাচ্ছে, ভাবছি নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়!
কৌতুক-১২২
মানসিক রোগীর রোরশাখ ইঙ্কব্লট টেস্ট নিচ্ছেন মনোচিকিৎসক। হিজিবিজি কিছু কালির ছোপ রোগীকে দেখানো হয় এ টেস্টে। প্রথম কার্ডটা এগিয়ে দিলেন তিনি। ‘বলুন তো এটা কিসের ছবি?’ ‘একটা ছেলে একটা মেয়েকে জাপটে ধরে চুমু খাচ্ছে।’ দ্বিতীয় ছবিটা এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। ‘এটা কিসের ছবি বলুন তো?’ ‘ঐ ছেলেটা এবার মেয়েটার জামাকাপড় খুলে ফেলছে, আর মেয়েটা চেঁচাচ্ছে হাঁ করে।’ আরেকটা ছবি এগিয়ে দিলেন ডাক্তার। ‘এটা কিসের ছবি বলুন তো?’ ‘ছেলেটা মেয়েটার চুল টেনে ধরে ঘাড়ে কামড় দিচ্ছে, আর মেয়েটা খিখি করে হাসছে।’ ডাক্তার আর পারলেন না। ‘দেখুন, রিয়াদ সাহেব, আপনার রোগ খুব জটিল পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আপনার মনটা খুবই নোংরা, আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি।’ রিয়াদ সাহেব চটে আগুন। ‘নিজে যত রাজ্যের নোংরা ছবি এগিয়ে দিচ্ছেন আমাকে, আর বলছেন আমার মন নোংরা?’
কৌতুক-১২৩
মহিলা ডাক্তার তার রোগিনীকে বললেন, তুমি মা হতে যাচ্ছ। কিন্তু তুমি বলছ যে তুমি এখনও বিয়ে করোনি। তাহলে এই সন্তানের বাবা, মানে তোমার বয়ফ্রেন্ড কে বিয়ে করে লোক লজ্জা থেকে নিজেকে বাচাও। রোগিনীর জবাব, আমি বললেই আমার বয়ফ্রেন্ড আমাকে বিয়ে করতে রাজি হবে। কিন্তু কোন বয়ফ্রেন্ড যে এই সন্তানের বাবা তা ঠিক বুঝতে পারছি না।
কৌতুক-১২৪
এক লোক এসেছে এক ফার্মেসীতে। ফার্মেসীর মহিলা দোকানিকে গিয়ে সে জিজ্ঞেস করলো, “এখানে পুরুষ ডাক্তার আছেন? আমার খুব জরুরী দরকার।” জবাবে মহিলা বললো, “নাহ। আমি হলাম দোকানি, আর ভিতরে যে ডাক্তার বসে, সে আমারা বোন। আমর দুজন মিলে এই ফার্মেসীর মালিক। এখানে কোন পুরুষ নেই।” লোকটা নাক কুঁচকে বললো, “কিন্তু আমার যে পুরুষ ছাড়া চলবেই না। এমন এক সমস্যায় পড়েছি, যেটা মহিলা ডাক্তারকে দেখানো সম্ভব নয়।” “কোন সমস্যা নেই। সমস্যার বিবরণ আপনি আমাকে নির্দ্বিধায় দিতে পারেন। আমরা খুবই পেশাদার। আপনার সমস্যাটা আমি আমার বোনের সাথে আলাপ করব।” লোকটা লাজুক ভঙ্গিমায় বলতে থাকলো, “আসলে গত কিছুদিন থেকে আমার গোপনাঙ্গটা দাঁড়িয়ে গেছে তো গেছেই, নামার কোন নাম নিশানা নেই। খুবই সমস্যায় পড়েছি। জাঙ্গিয়া বা প্যান্ট- কিছুই ঠিকমতো পরতে পারছিনা, লোকসম্মুখে বের হতে পারছিনা। এমনকি মূত্রত্যাগের সময় অনাকাঙ্খিত তরলাদি ত্যাগ হয়ে যাচ্ছে। এটাকে কিভাবে নামাবো তার এখন পর্যন্ত কোন কুল কিনারা করতে পারলামনা।” শুনে মহিলাটা রীতিমত থ বনে গেল। “ঠিকাছে, আমি আমার বোনের সাথে আলাপ করে আসি। দেখি সে কি বলে।” কিছুক্ষণ পর মহিলাটার তার বোনের সাথে আলাপ সেরে ফিরে এলো। “তার সাথে আলাপ করলাম। দুজন মিলে ভেবে দেখলাম, সবচে ভালো সমাধানটা হল আপনাকে এই ফার্মেসীর এক তৃতীয়াংশ মালিকানা দিয়ে এখানে থাকতে দেয়া আর খাওয়া-পরা খরচ বাবদ মাসে তিন হাজার করে দেয়া।”
কৌতুক-১২৫
ডাক্তারঃ আপনার চশমার পাওয়ারটা বদলাতে হবে। রোগীঃ আরে, আপনি আমার চোখ না দেখেই কিভাবে বুঝলেন? ডাক্তারঃ কেননা আপনি দরজার বদলে জানালা দিয়ে ঢুকেছেন!!! (সংগৃহীত : আগুন জ্বালানো হাসির জোকস। না পড়লে বুঝবেন না।)
কৌতুক-১২৬
ডাক্তারঃ সেক্স করার সময় আপনি কখনো আপনার স্বামীর মুখ দেখেছেন? স্ত্রীঃ জি, একবার দেখেছিলাম,তিনি অনেক রেগে ছিল। ডাক্তারঃ তাই নাকি!! কেন? !! … . . . . . . . . . . . . স্ত্রীঃ জি কারন তিনি জানালা দিয়ে দেখেছিলেন।
কৌতুক-১২৭
এক লোক একবার রক্ত পরীক্ষা করতে গেছে| তো নার্স তার আংগুল থেকে রক্ত নিলো, কিন্তু আশেপাশে তুলা না থাকায় আংগুল চুষে রক্ত পড়া বন্ধ করলো। লোকটি তখন অনেক খুশী হয়ে জিগ্গেস করলো নার্স কে, আচ্ছা আমি কী আজকে একটা ইউরিন টেষ্ট করতে পারি?
কৌতুক-১২৮
এক ব্যক্তি জ্যোতিষীর কাছে গিয়ে বললো… ব্যক্তিঃ আমার ডান হাত চুলকাচ্ছে, জ্যোতিষী : আপনার টাকা আসবে। ব্যক্তিঃ আমার বাম হাত চুলকাচ্ছে, জ্যোতিষী : টাকা আসলে তো খরচ হবেই ! … ব্যক্তিঃ আমার ডান পা চুলকাচ্ছে, জ্যোতিষী : আপনার দূরে কোথায়ও বেড়ানোর সম্ভবনা আছে। ব্যক্তিঃ আমার বাম পা চুলকাচ্ছে! জ্যোতিষী : আপনার এলার্জী হয়েছে, ডাক্তারের কছে যান!
কৌতুক-১২৯
হাবলুঃ “ডাক্তার, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা। কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের গন্ধ ও হয় না, আওয়াজ ও হয় না। এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি; কিন্তু কেউ টের ই পায় নি” ডাক্তারঃ “এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন” এক সপ্তাহ পর…………………… … হাবলুঃ “এ কি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব,আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!” ডাক্তারঃ “গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে;এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে”
কৌতুক-১৩০
এক লোক বাজারে মেডিসিনের দোকানে ভালো মানের বিষ কিনতে গেলো। (নরমাল দোকানের বিষ তো নকল ও হইতে পারে)। কিন্তু দোকানের লোকটি তার কাছে প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিষ দিতে রাজি হলো না। তখন লোকটি তার বিয়ের সার্টিফিকেট বের করে দেখালে । দোকানদারঃ ওহ দুঃখিত। আমি জানতাম না আপনার কাছে প্রেসক্রিপশন আছে।
কৌতুক-১৩১
এক তরুনী দৌড়াতে দৌড়াতে ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল,”ডাক্তার সাহেব আজ সকালে ভুল করে আমি i-pill খেয়ে ফেলেছি। এখন কী হবে?” …………………………….. …………………………….. …………………………….. …………………………….. …………………………….. ডাক্তার : আপনি বেডে শুয়ে পড়ুন,আমি দরজা বন্ধ করে আসছি। এখনো হাতে ৭২ঘন্টা আছে। তাছাড়া টাকা দিয়ে কেনা ওষুধ তো আর নষ্ট করা যায় না।!
কৌতুক-১৩২
এক বিখ্যাত ব্যক্তি পাগলাগারদ পরিদর্শনে এসে জানতে চাইলো মনোবিদরা কিভাবে বোঝেন একজন রোগীকে হাসপাতালে রাখতে হবে কী না। জবাব এলো, আমরা রোগীকে একটা চা চামচ, একটা চায়ের কাপ আর একটা বালতি দেই। তারপর পানিভরা বাথটাব দেখিয়ে বলি খালি করার জন্য। এখান থেকেই বুঝতে পারি লোকটা পাগল না সুস্থ। বিখ্যাত ব্যক্তি বললো, ও বুঝেছি। সুস্থ লোক বালতি দিয়ে বাথটাবের পানি সরাবে কারণ এটাই সবচেয়ে দ্রুত উপায়। – না, সুস্থ লোক বাথটাবের পানি বেরিয়ে যাবার প্লাগটা খুলে দিবে। জবাব এলো।
কৌতুক-১৩৩
স্ত্রীঃ “শুনো, ডাক্তার বলেছে, আমার অনেক রেস্ট দরকার, বিনোদন দরকার… তাহলে আমার স্বাস্থ্য ভালো হবে। তিনি বলেছেন, আমাকে সুন্দর সুন্দর জায়গায় বেড়াতে নিয়ে যেতে, দামি দামি রেস্টুরেন্টে খাওয়াতে…মুভি দেখতে নিয়ে যেতে শপিং এ নিয়ে যেতে… তো আমরা প্রথমে কই যাবো?” স্বামীঃ “আরেক ডাক্তারের কাছে”
কৌতুক-১৩৪
শিক্ষকঃ মিঠু, বল তো, হাসপাতালে ডাক্তাররা যখন কোনো রোগীর অপারেশন করেন, তখন ডাক্তাররা নিজেদের মাথা-মুখ কাপড় দিয়ে ঢাকেন কেন? ছাত্রঃ অপারেশনের সময় কোনো ভুল-ত্রুটি করে ফেললে রোগী যাতে কোনো অবস্থাতেই বুঝতে না পারে, কোন ডাক্তার এটা করেছেন- সেই জন্য স্যার!
কৌতুক-১৩৫
এক পাগল সারাদিন চিল্লাত”গুলতি বানাব, পাখি মারব”…। তাকে ৬ মাস পাগলা গারদে রাখা হল। ৬ মাস পর ডাক্তার বলছে … -আপনি ত এখন ভাল হয়ে গেছেন…বাড়ি জাবেন কবে? -কাল -বাড়ি যেয়ে কি করবেন? -মেয়ে দেখব ! -কেন? -বিয়ে করব -তারপর? -বাসর রাত করব -তারপর? -বউ এর চুমা খাব…। -তারপর? -বউ এর শাড়ি খুলব -তারপর? -ব্লাউস খুলব -তারপর? -ব্রা খুলব -তারপর? -তারপর আর কি? ব্রা এর ইলাস্টিক দিয়ে গুলতি বানাব আর পাখি মারব…
কৌতুক-১৩৬
বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না। রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।” ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।” মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু। এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন। উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, “এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?”
কৌতুক-১৩৭
এক লোকের তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল | লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি | ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না | লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি | ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন | লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি || ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??
কৌতুক-১৩৮
এক লোক তার স্ত্রীকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেল| ডাক্তার সমসসা জিগ্যেস করলে লোকটি বলল, সে যখন বৌযের সাথে sex করে, তখন বিচিত্র কিছু শব্দ হয়, এটা ঠিক করা দরকার| সমস্সা শুনে ডাক্তার বেশ অবাক হলো, কারণ এধরনের কোনো সমসসা তিনি কখনো শুনেননি বা পড়েননি| লোকটি ডাক্তারের অবস্থা বুঝতে পেরে বলল কোনো সমসসা নেই, সে practically সমস্সাটি ডাক্তারকে দেখাবে| তখন ডাক্তার তার পাশের রুমে গিয়ে লোকটিকে স্ত্রীর সাথে sex করতে বলল আর নিজে পর্দার আড়ালে বসে শব্দ শুনার চেষ্টা করেন| কিছক্ষণ পর তিনি কিছু বিচিত্র শব্দ শুনতে পেলেন| sex শেষে লোকটি বলল যে ডাক্তার সাহেব নিশ্চয় শব্দ শুনেছেন| তখন ডাক্তার বললো যে তিনি নিজে একটু টেস্ট করতে চান| লোকটি অনুমতি দিলে ডাক্তার পর্দার ভিতরে ঢুকে ওই মহিলার সাথে sex করা শুরু করলেন, কিন্তু এবার কোনো শব্দ হলো না| তখন ডাক্তার বের হয়ে বললেন যে তিনি সব টেস্ট করেছেন, এখন থেকে আর সমসসা হবে না| স্বামী-স্ত্রী আনন্দ চিত্তে ডাক্তারে ফিস দিয়ে বের হয়ে গেলেন| ২-৩ দিন পর লোকটি আবার স্ত্রীকে নিয়ে ডাক্তারে কাছে গিয়ে বললো যে সমসার সমাধান হয়নি, এখনো শব্দ হয়| এই বলে পাশের রুম এ গিয়ে লোকটি sex করা শুরু করলো, আর ডাক্তার আবার বিচিত্রি কিছু শব্ধ শুনতে পেল| লোকটি বের হয়ে বললো দেখলেন তো কাজের কাজ কিছুই হয়নি| তখন ডাক্তার আবার টেস্ট করা শুরু করলেন, এবার কিন্তু কোনো শব্দ হলো না | ডাক্তার এবার বেশ confidence এর সাথে বললো এবার সব ঠিক আছে, আর সমসসা হবে না| স্বামী-স্ত্রী আনন্দ চিত্তে ডাক্তারের ফিস দিয়ে বের হয়ে গেলেন| রাস্তায় বের হবার পর লোকটির সাথে তার এক বন্ধুর দেখা হলো| বন্ধু মহিলার পরিচয় জানতে চাইলে লোকটি মহিলাটিকে কিছু টাকা দিয়ে চলে যেতে বললো আর বন্ধুর সাথে সিগারেট টানতে টানতে বললো, আর বলিস না, একটা মাগী ভাড়া করছিলাম, কিন্তু যুতসই কোনো জায়গা পাচ্ছিলাম না, তাই বুদ্ধি করে ওই ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে কাম সেরে নিলাম| বন্ধু বললো ডাক্তার কিছু বুঝলো না? লোকটি বললো technically ডাক্তারকেও ভাগ দিছি ২ দিন , কিন্তু গাধায় কিছু বুঝে নাই!
কৌতুক-১৩৯
জটিল রোগাক্রান্ত এক বৃদ্ধা মহিলা রোগ যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করার জন্য একটি পিস্তল সংগ্রহ করলেন। উদ্দেশ্য নিজের হৃদপিণ্ডে গুলি করে মৃত্যুকে বরন করবেন। কিন্তু সমস্যা হল যে তিনি হৃদপিণ্ডের সঠিক অবস্থান জানেন না। তাই তিনি হেলথ লাইন এ কল করলেন। হেলথ লাইনের এজেন্ট তাকে জানালেন যে বাম স্তনের ঠিক ২ ইঞ্চি নিচে হৃদপিণ্ডের অবস্থান। মহিলা শেষ হাসিটি হেসে পিস্তলটি তার বান স্তনের ঠিক ২ ইঞ্চি নিচে তাক করে স্রষ্টার নাম জপে গুলি করলেন। প্রচণ্ড যন্ত্রণায় তিনি কাতরাতে লাগলেন। কিছুক্ষণ পর তিনি বুঝতে পারলেন যে তিনি মারা যাননি। সাহায্যের জন্য ৯১১ এ কল করলে, পুলিশ এসে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। হাসপাতালের ডাক্তাররা পরীক্ষা করে কনফার্ম করেন যে মহিলা বাম হাঁটুর ২ ইঞ্চি নিচে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। বাকিটা নিজ দায়িত্তে বুঝে নিয়েন!
কৌতুক-১৪০
চুরাশি বছরের এক বৃদ্ধ বিয়ে করল আঠার বছরের এক তরুণীকে। বৃদ্ধ বৌকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলেন পরামর্শ চাইতে যে কীভাবে তাদের সন্তান হবে। তখন ডাক্তার তাকে এক গল্প শোনালেন- এক শিকারি একদিন বনে গেলেন বাঘ শিকার করতে। বাঘও চলে এলো একটা। তিনি বন্দুক তুলে নিলেন গুলি করতে, কিন্তু তিনি খেয়াল করলেন যে বন্দুকের বদলে ভুল করে তিনি ছাতা নিয়ে এসেছেন। কী আর করা, বাধ্য হয়ে ছাতা দিয়েই গুলি করলেন। বাঘও মরল। শুনে বৃদ্ধ অবাক হয়ে বললেন, এটা কি করে সম্ভব! ছাতা দিয়ে কি আর গুলি করা যায়? নিশ্চয়ই অন্য কেউ পাশ থেকে গুলি করেছে। ডাক্তার উত্তর দিলেন, আপনি ঠিকই ধরেছেন।
কৌতুক-১৪১
এক লোক ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার তাকে পেশাব টেস্ট করে আসতে বললেন। পরদিন সকালে লোকটি একটি বোতলে পেশাব ভরে খাটের নিচে রেখে নাস্তা করতে গেল। কাজের বুয়া ঘর ঝাড়ু দিতে গিয়ে আসাবধানে বোতলটি ফেলে দিল। পেশাবের গন্ধ পেয়ে বুয়া বুঝতে পারল যে সাহেব টেস্ট করানোর জন্য বোতলে পেশাব রেখেছিলেন। সাহেব বকাঝকা করবে এই ভয়ে ষে সব পরিষ্কার করে নিজের পেশাব দিয়ে বোতল ভরে আগের জায়গায় রেখে দিল। লোকটি যথারীতি পেশাব নিয়ে ল্যাবে জমা দিয়ে আফিসে চলে গেল। বিকালে আফিস ছুটির পর রিপোর্ট নিয়ে লোকটি ডাক্তারের কাছে গেলে জানতে পারলেন রিপোর্ট অনুযায়ী তিনি এক্ষন ৩ মাসের প্রেগন্যান্ট। একথা শুনে রাগে রাগান্বিত হয়ে তিনি বাসায় ফিরে স্ত্রীকে বললেন, “হারামজাদি, তোরে এতো করে বললাম সেক্সের সময় আমার উপরে উঠিস না, শুনলি না, এখন আমার কি হবে? আমি তো ৩ মাসের পোয়াতি”।
কৌতুক-১৪২
বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন। বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের। হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?’ রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’ আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার। নার্স আবারো মুচকি হাসলো। ‘হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।’ রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’ বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর। নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’ নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি।’
কৌতুক-১৪৩
এক ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ায় তার স্ত্রী একজন ডাক্তার ডা্কলো। ডাক্তার পরীক্ষা করে পথ্য দিল আর বললো- ঔষধগুলা নিয়মিত চালাবেন আর উনাকে নিয়মিত কলা, ডিম আর দুধ খাওয়াবেন। স্ত্রী বললো- স্যার, আমি তো ওরে দুধ খাইতে দেই, কিন্তু হে খালি টিপায়।
কৌতুক-১৪৪
বাইপাস সার্জারি করতে চিকিৎসকের কাছে এক রোগী এসেছেন। রোগী চিকিৎসককে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনি বাইপাস সার্জারি করালে সফলতার নিশ্চয়তা কত ভাগ দিতে পারবেন?’ চিকিৎসক দরাজ গলায় বললেন, ‘অবশ্যই শতভাগ নিশ্চয়তা দেব আমি।’ রোগী বললেন, ‘কিন্তু শতভাগ দিতে পারবেন—এ ব্যাপারে এত নিশ্চিন্ত হলেন কী করে?’ ‘মেডিকেল রেকর্ড বলে, প্রতি ১০০ জনে ৯৯ জন রোগীর চিকিৎসা ব্যর্থ হলে একজন অবশ্যই সফল হবে। এর আগে আমি ৯৯ জন রোগীর চিকিৎসা করেছি। তারা কেউই বাঁচেনি। আর আপনি হচ্ছেন আমার ১০০তম রোগী। সেই হিসাবে বলা যায়, আপনি সুস্থ হবেনই।’—চিকিৎসকের জবাব।
কৌতুক-১৪৫
ডাক্তারঃ মিসেস সাহারা, আপনার জন্য একটি সুসংবাদ আছে.. সাহারাঃ আমাকে মিসেস বলছেন কেন? আমি, মিস সাহারা.. ডাক্তারঃ ওহ!! দুঃখিত, আপনার জন্য জন্য একটা দুঃসংবাদ আছে..!!
কৌতুক-১৪৬
ডাক্তারঃ “আপনার ৩ টা দাঁত কিভাবে ভাঙল??” হাবলুঃ “আমার স্ত্রী শক্ত রুটি বানায় তো সেজন্য” ডাক্তারঃ “তো খেতেন না…মানা করে দিতেন” হাবলুঃ “তাই তো করছিলাম”
কৌতুক-১৪৭
এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।” ডাক্তার বললেন, “কি রকম ?” রোগী বলল, “আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি” ডাক্তার বলল, “ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।” রোগী বলল, “হারামজাদা, এক কথা কয়বার খুলে বলব!!!”
কৌতুক-১৪৮
চোখের অপারেশনের পর ব্যান্ডেজ খুলে ডাক্তার তরুন রোগীকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কি দেখতে পাচ্ছেন?’ ‘ওহ! আমি তো কিছুই দেখতে পারছি না আপনি আমার ভুল অপারেশন করেছেন, টাকা দিবো না’ তরুন মিথ্যে বলে। ডাক্তার তরুনের শয়তানী বুঝতে পেরে তাকে বসিয়ে রেখে এক সুন্দরী নার্সকে ডাক দিয়ে সম্পুর্ন নগ্ন হয়ে রোগির সামনে বস্তে বললেন। নার্সটি তার কাপড় চোপড় খুলে তরুনটির সামনে পা ফাক করে বসল। নার্সের গোলাপী বালহীন ভোদা দেখে তরুন দারুন উত্তেজিত হয়ে উঠল। ডাক্তারের মুখে এক চিলতে হাসি ফুটে উঠল। ‘হারামজাদা, চোখে যদি কিছু নাই দেখস তবে তোর ধোন খাড়াইলো কেমনে?’
কৌতুক-১৪৯
জামাই বউ এসেছে ডাক্তার কাছে। ডাক্তার বলল, কি হইছে? বউ জামাইকে দেখিয়ে রাগী রাগী মুখে কয়, সে ত ৩০০% অক্ষম হয়ে পড়ছে। ৩০০%? বুঝলাম না… ১০০% অক্ষম কিভাবে সেটা ত আইডিয়া করতেই পারছেন, তাই না?তবে শুনেন। সে তার জিহবা পুড়েফেলছে আর আঙ্গুল ভেঙ্গে বসে আছে, আর ওটা তো কাজই করে না!।
কৌতুক-১৫০
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন? : না। : প্রেমিকা আছে ? : না। …: পরকীয়া করেন ? : ন… : টানবাজার যান ? : না। : মাস্টারবেট করেন? : না। ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”
কৌতুক-১৫১
উঃ !! মাগো; ইনজেকশনটা কি না দিলেই নয়? প্রেমিক (ডাক্তার) : না ইনজেকশন দিতেই হবে। প্রেমিকা : তাহলে ইনজেকশনটা এমন জাযগায দাও যাতে দাগ না থাকে। প্রেমিক (ডাক্তার) : তাহলে বাসায় যাও আমি রাতে আসবো।
কৌতুক-১৫২
এক লোক গেছে ডাক্তারের কাছে। তার থাই (উরু) পুড়ে গেছে। তো, ডাক্তার প্রেস্ক্রিপশন লিখলো, (১) বার্নল। (২) ভায়াগ্রা। লোকটা প্রেস্ক্রিপশন দেখে তো অবাক!! জিজ্ঞেস করলো, বার্নল তো বুঝলাম কিন্তু ভায়াগ্রা কেন? আমার তো …ইয়ে মানে…আমার তো তেমন কোন সমস্যা নাই!! ডাক্তার : এইটা আপনার লুংগিকে আপনার পোড়া জায়গাটা থেকে দুরে রাখতে সাহায্য করবে।।
কৌতুক-১৫৩
আবুলের বউয়ের বাচ্চা হবে। তাই আবুল তার স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। চিকিৎসক অপারেশন শেষ করে বাইরে এসে আবুলকে বললেন, ‘আবুল সাহেব মিষ্টি খাওয়ান, সুখবর আছে। আপনার ঘরে একটা ফুটফুটে ছেলে এসেছে।’ আবুলের জবাব___ . . . . “”বাহ! স্ত্রী হাসপাতালে আর বাচ্চা এসেছে আমার ঘরে! আপনাদের হাসপাতালে প্রযুক্তির তো দারুণ উন্নতি হয়েছে, স্যার। উফ্ফ। আমার আর তর সইছে না। কখন যে বাড়ি গিয়ে বাচ্চাটাকে একনজর দেখব।””
কৌতুক-১৫৪
সমস্ত শরীরে ফোলা দাগ নিয়ে এক রোগী ডাক্তারের কাছে গেল। ডাক্তার রোগীকে দেখে কোনো রোগই ধরতে পারলেন না। অবশেষে নিজের অক্ষমতা ঢাকতে ডাক্তার : এই রোগটা কি আপনার আগেও হয়েছিল? রোগী : জি আগে একবার হয়েছিল। কিন্তু ডাক্তার সাহেব এটা আমার কী রোগ? ডাক্তার : এটা আপনার আগের সেই রোগই।
কৌতুক-১৫৫
একদিন একলোক বাইরে থেকে হটাৎ ঘরে ফিরে এসেই নিজের হাত-পা কামড়ানো শুরু করলো। এই কাণ্ড দেখে তো লোকটার বউ পুরো অবাক !! বউ: কি ব্যাপার, তুমি নিজের হাত-পা কামড়াচ্ছ কেন ? স্বামীঃ ডক্টর আমাকে বলেছে, এই গরম আর লোডসেডিং থেকে বাঁচার একটাই উপায় "হাত-পা-খা" (হাত পাখা)।
Developed by
No comments:
Post a Comment