27 May, 2018

মাতাল-বেতালের মজার জোকস ও কৌতুক



কৌতুক-০০১

দুই মাতাল মদ খেয়ে গল্প করছে, এই সময় উপর দিয়ে একটি প্লেন উড়ে গেলো-

১ম মাতাল- দোস্ত বলতো এত্ত বড় বিমান রঙ করে কেমনে?

২য় মাতাল- কিছুক্ষণ চিন্তা করে, আরে গাধা এটাও বুঝলি না, বিমান যখন আকাশে উঠে ছোট হয়ে যায় তখন রঙ করে।

কৌতুক-০০২

মাদকবিরোধী সভা। মদে আসক্তদের সামনে প্রেজেন্টেশন করছেন একজন চরম স্মার্ট লোক । এক পরযায়ে মদের ক্ষতি বর্ণনা করতে করতে তিনি এক গ্লাস মাদের মধ্যে একটা কেঁচো রেখে দিলেন ।

কিছঃক্ষনের মধ্যে ষেটা গলে মদের সাথে মিশে গেল । এবার সপ্রতিভ ভাবে সবার দিকে তাকিয়ে বল্লেন ''এবার বলুন, এই পরীক্ষা থেকে আমরা কী শিখলাম''

সবাই উত্তর দিল '' মদ খেলে আমাদের পেটের সব কৃমি মরে যাবে, তাই আমাদের বশী বেশী মদ খাওয়া উচিৎ''

কৌতুক-০০৩

পাপ্পু মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাড়ি তে ফিরল… বউ এর বকা থেকে বাঁচতে সে একটা বই খুলে পড়তে শুরু করল… পাপ্পুর বউ-” মদ খেয়ে এসেছ…তাই না? ” পাপ্পু- “কই… না তো… !” পাপ্পুর বউ- “তাহলে সুটকেস খুলে বসে কি বকর বকর করছ??”
কৌতুক-০০৪

গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে।

কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’

চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’

ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’

অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’

রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’

মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’

অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’

শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’

রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’

রফিক সাহেব আরও এগোলেন।

‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!

কৌতুক-০০৫

দুই মাতাল এমন মদ খেয়েছে, ঠিকমতো হাঁটতেই

পারছে না। তো এক বিল্ডিং দেখে এক মাতাল আরেক

মাতালকে বলে কি, দেখ, কতো সুন্দর ওই বিল্ডিংটা!

চল, ওটাকে ঠেলে আমাদের বাসায় নিয়ে যাই। তো দুই

মাতাল মিলে সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।

… একটু পরেই পরিশ্রমে ওদের শরীর থেকে দরদর

করে ঘাম ঝরতে লাগলো। তখন ওরা ওদের

জামা খুলে আবার

সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।

একটু পর এক চোর ব্যাপার-স্যাপার দেখে পিছন

থেকে ওদের জামা নিয়ে চুপচাপ সরে পড়লো। একটু

পর প্রথম মাতাল ওদের জামাগুলো নাই দেখে আরেক

মাতালকে বললো-

: কিরে, আমাদের জামা গেলো কৈ?

: আরে,

আমরা তো বিল্ডিংটাকে ঠেলতে ঠেলতে অনেক

দূরে নিয়ে এসেছি না!

: তাহলে চল, জামাদু’টো নিয়ে আসি। নইলে আবার

চোরে চুরি করে নেবে।

: কিন্তু বিল্ডিংটা যতো সুন্দর! চোর

যদি বিল্ডিংটাই চুরি করে নিয়ে যায়?

: আচ্ছা, তাহলে এক কাজ করা যাক।

বিল্ডিংটা নিয়েই চল!

এবার দুই মাতাল

মিলে বিল্ডিংটাকে উল্টো দিকে ঠেলতে লাগলো!

কৌতুক-০০৬

জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল..

তখন এক ইঁদুর আসলো আর বলেঃ “ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আস দেখ জঙ্গল কত সুন্দর” …

চিতা ইদুরের সাথে যাইতে লাগলো …

সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল ইঁদুর হাতিকেও এক ই কথা বলল

এর পর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো …..

কিছুদুর পর তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে ইঁদুর যখন তাকেও একই কথা বলল সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কইসা একটা থাপড়!!

হাতিঃ-বেচারাকে কেন মারতাছ??

বাঘঃ-এই শালা কালকেও গাজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল…… ::!!

কৌতুক-০০৭

এক ডাক্তার তার এক ফরস্টার- বন্ধুর জঙ্গলের বাংলোয় বেড়াতে এসেছেন।

এক সন্ধায় দুজনেই মদে চুর হয়ে গুলতানি করছে।

কথাচ্ছলে জঙ্গল অফিসার বলেন-ভাই আমি

জঙ্গলের কোনো জানোয়ারকেই ভয় পাইনা।

গত মাসে একটা বাঘ এলো রাত্রে,

… আমার মশারীর ওধারে বাঘটাকে দেখতে পেয়ে

আমি আমার মাথার টেবিলের ওপর রাখা এক

মগ পানি তার গায়ে ছুড়েঁ দিলাম।

তাতেই সে ভয় পেয়ে পালালো।

শুনে ডাক্তার বলেন- এবারে পেলাম একটা রহস্যের সমাধান। আরে হয়েছিল কী,

গত মাসেই আমার মতিঝিলের চেম্বারে ভোর বেলা একটা বাঘ এসেছিল সর্দির ওষুধ কিনতে।

তার গায়ে স্টেথোসকোপ লাগাবার সময়

দেখেছিলাম লোমগুলো পানিতে ভর্তি।

কৌতুক-০০৮

আমেরিকায় তখন ভয়ানক মন্দা চলছে।

একদিন এক বারে এক লোক ঢুকে বারটেন্ডারকে বললো, ‘আজকে এই বারের সবাইকে আমার তরফ থেকে এক পেগ।’

বারটেন্ডার বললো, ‘তা ঠিক আছে। কিন্তু এই মন্দার সময় তোমার কাছে এতো টাকা আছে তো…?’

লোকটি একতাড়া ডলার বের করে দেখালো।

বারটেন্ডার অবাক হয়ে গেলো, ‘তুমি এতো টাকা কোথায় পেলে?’

লোকটি উত্তর দিলো, ‘বাজি ধরা আমার পেশা।’

বারটেন্ডার বললো, ‘ কিন্তু বাজি মানেই তো ৫০:৫…০ চান্স। তাহলে?’

লোকটি বললো, ‘ঠিক আছে, চলো ৫০ ডলার বাজি ধরি, আমি আমার ডান চোখে কামড় দিবো।’

বারটেন্ডার রাজি হলো।

বাজিকর তখন তার নকল ডান চোখ খুলো কামড়ে দিলো।

বারটেন্ডার বাজিতে হেরে ৫০ ডলার দিয়ে দিলো।

বাজিকর বললো, ‘হেরে তোমার মন খুব খারাপ হয়েছে বুঝতে পারছি। চলো তোমাকে আরেকটা চান্স দেই টাকা ফেরত নেবার। এসো বাজি ধরি, আমি আমার বাম চোখে কামড় দিবো।’

বারটেন্ডার খুশি হয়ে উঠলো, ‘তোমার ডান চোখ নকল, আবার বারে তুমি দেখে দেখেই ঢুকেছো, তোমার বাম চোখটা তাহলে নকল না। আমি বাজিতে রাজি।’

বাজিকর তখন তার নকল দাঁত খোলে বাম চোখে কামড় দিলো।

‘ধুত’ – বারটেন্ডার বিরক্ত হয়ে বললো।

‘দেখলে, এভাবেই আমি আমার বাজিগুলো জিতি। এবারের ৫০ ডলার আমি তোমার কাছ থেকে নিলাম না। তার বদলে এক বোতল হুইস্কি দাও।’

এক বোতল হুইস্কি নিয়ে বাজিকর চলে গেলো জুয়ার রুমে। প্রায় সারারাত ধরে সে জুয়া খেললো আর হুইস্কির বোতলটা প্রায় খালি করে ফেললো। ভোরের দিকে সে বারটেন্ডারের কাছে এগিয়ে এলো। সে নেশার কারণে ঠিকমতো পা ফেলতে পারছিলো না।কোনমতে বারের উপর ভর রেখে বাজিকর জড়ানো কণ্ঠে বললো, ‘আমি তোমার সাথে শেষ বাজি ধরতে এসেছি। আমি তোমার এই টেবিলের উপর দাঁড়িয়ে তোমার পেছনের একটা খালি হুইস্কির বোতলে প্রস্রাব করে দেখাবো। বাজি ১,০০০ ডলার।’

বারটেন্ডার বাজিকরকে সারারাতই হুইস্কি খেতে দেখেছে। সে নিশ্চিত সে কোনভাবেই এই বাজিতে জিততে পারবে না। তাই সে খুশি মনে রাজি হয়ে গেলো।বাজিকর টেবিলের উপর উঠে পেছনের একটা হুইস্কির খালি বোতলে পেশাব ফেলার অনেক চেষ্টা করলো কিন্তু সে এমনভাবে কাঁপছিলো যে সে বোতল বাদে আর সব জায়গাতেই পেশাব দিয়ে ভরিয়ে দিলো।

বারটেন্ডার খুশিতে লাফ দিয়ে বললে, ‘ইয়েস, আমি ১,০০০ ডলার জিতেছি।’

বাজিকর খুশিমনে তাকে ১,০০০ ডলার দিয়ে দিলো।

বারটেন্ডার অবাক হয়ে বললো, ‘কি ব্যাপার! তুমি এতো সহজে হার স্বীকার করে নিলে?’

বাজিকর বললো, ‘জুয়ার রুমের লোকগুলোর সাথে আমার বাজি রয়েছে যে আমি তোমার পুরো বারে প্রস্রাব করবো কিন্তু তুমি হাসবে আর আমাকে মারবে না। ওদের সাথে আমি ৫,০০০ ডলার জিতেছি।’

কৌতুক-০০৯

দুই মাতাল মদ খেয়ে হম্বিতম্বি করছে।

-“বলতো দেখি, ওটা কি সূর্য নাকি চাঁদ”

-“ওরে উজবুক, এমন জ্বলজ্বলে সূর্যটাকেও দেখে চিনতে পারছিস না তাইনা।”

-“উজবুক আমি না তুই। এত সুন্দর সোনালী চাঁদটাকে বলছিল সূর্য। সালা বুনো বলদ!”

-“কী! বাজি ধরবি? দাঁড়া এখুনি জানার ব্যবস্থা করছি।”

পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন এক মহিলা। তাকে এক মাতাল জিজ্ঞেস করলো, “এইযে আপামণি, একটু বলবেন ওই যে…ওইটা কি সূর্য, নাকি চাঁদ।”

মহিলা উদাসভাবে বললেন, “আসলে আমি সঠিক জানিনা। আমি এই এলাকায় থাকিনা তো…।”

কৌতুক-০১০

এক লোক মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাড়ির পথে রওনা দিল|

এমন সময় তার মনে হলো, গতদিন বউ তাকে হুমকি দিয়েছে যে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে আসলে বাড়িতে ঢুকতে দেয়া হবে না|

মাতাল হলেও তার বুদ্ধি তখন লোপ পায়নি| তাই সে মনে মনে একটি ফন্দি আটলো|

বাড়ির দরজায় এসে করা নেড়ে বউকে বলতে লাগলো, “সুন্দরী বউ আমার দরজা খুলো, আমি তোমার জন্য ফুল নিয়ে এসেছি, তোমার প্রিয় ফুল গোলাপ নিয়ে এসেছি, দরজা খুলো সুন্দরী বউ আমার”|

মাতালের প্রেমময় কথা শুনে রাগ ভুলে বউ দরজা খুলে দিল|

কিন্তু একি, ফুল কোথায়?

বউ বলল, “কই? আমার ফুল কই? ”

মাতাল তখন হাসতে হাসতে ঘরে ঢুকে বলল,” কেন ফুল আনব? তুমি তো সুন্দরী না, কার জন্য ফুল আনব?”

কৌতুক-০১১

তিন বন্ধু জীবনেও মদ খায়নি..

একদিন তারা ঠিক করলো মদ খাবে|

সেদিন বিকেল হতেই তারা এক বোতল মদ কিনে আনলো..

বোতল খুলবে এমন সময় বাড়ি থেকে এক জনের কল আসল, তাই সে বাড়ি চলে গেল..

এদিকে মদের নেশায় পাগল হয়ে দুই বন্ধু সব টুকু খেয়ে নিল|

কিন্তু অন্য জন আসলে তারা কি জবাব দিবে, তাই তারা বোতলে পেসাব করে রাখল..

তৃতীয় বন্ধুটি কিছুক্ষণ পর ফিরে এলো এবং মদ মনে করে তাই পান করে ফেললো…সব শেষে সে বললো কিরে দোস্ত কি মদ আনলি কোন নেশা দেখি লাগেনা!!

কৌতুক-০১২

এক ভদ্রলোক তার বাচ্চাটিকে নিয়ে পার্টিতে গেছেন।

আড্ডায় আড্ডায় তিনি অনেকক্ষণ ধরেই মদ্যপান করছেন|

হঠাৎ তার বাচ্চার কথা মনে হতেই পাশে তাকিয়ে দেখলেন তার বাচ্চাও খানিকটা মদ্যপান করে ফেলেছে।

তিনি ঐ মদ্যপ অবস্থায় নিজেই গাড়ি চালিয়ে পার্টি থেকে বাসায় ফিরছেন আর একটু পর পর বাচ্চাকে বকছেন।

হঠাৎ একজন কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ তার গাড়ি থামিয়ে প্রশ্ন করছেন,

ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার গাড়ি চালানো দেখে আমার সন্…দেহ হচ্ছে, আপনি নিশ্চয় মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছেন !

লোকটিঃ না, আমি মাতাল নই।

ট্রাফিক পুলিশঃ আচ্ছা ঠিক আছে, আপনি হা করুন আমার কাছে ডিটেক্টর মেশিন আছে আমি চেক করছি আপনি মাতাল কি-না?

লোকটি হা করলো এবং মেশিনে ”মাতাল“সিগনাল দিল।

ট্রাফিক পুলিশঃ মেশিন বলছে, আপনি মাতাল।

লোকটিঃ আপনার মেশিন নষ্ট।

ট্রাফিক পুলিশ‍ঃ অসম্ভব !

লোকটিঃ ঠিক আছে, আপনি আমার এই ছোট বাচ্চার মুখে মেশিনটি ধরুন, দেখি কি সিগনাল দেয়? এতটুকু বাচ্চাতো আর মদ পান করে না !

ট্রাফিক পুলিশঃ ঠিক আছে, বাবু মুখ হা করো তো…।

বাচ্চাটি মুখ হা করলো। এবং মেশিনে যথারীতি “মাতাল” সিগনালই দিল।

সঙ্গে সঙ্গে ট্রাফিক পুলিশটি লজ্জিত হয়ে বলল,

ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার সময় নষ্ট করার জন্য স্যরি। অনেক দিন আগের মেশিন তো তাই মাঝে মধ্যেই ডিস্টার্ব দেয় !!!

কৌতুক-০১৩

এক বুড়া বারে গিয়ে মদ গিলতো। আর মাতাল হয়ে তার গায়ের চাদর হারিয়ে আসতো।তাই তার বউ বুড়াকে খুব ঝাড়তো।

একদিন বুড়া ঠিক করলো আজকে বারে যাওয়ার আগে গায়ের সাথে চাদরটা খুব টাইট করে গিট্টু লাগায় নিবে….তাহলে আর হারাবে না।

রাতের বেলা হেবি করে মাল টাল খেয়ে বাসায় বুড়া ফিরলো।। বুড়িকে ঢলতে ঢলতে বলল,

“দেখেছো..আজকে গায়ের চাদর ঠিকঠাক আছে….

বুড়ি বলল,”তা ঠিক বলেছো,

.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
কিন্তু তোমার লুঙ্গি কই???”

কৌতুক-০১৪

এক মাতাল একদিন অনেক মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাড়িতে ঢুকল কিন্তু সে ঘরে না ঢুকে ভুল করে গোয়াল ঘরে ঢুকে পড়ল |
তারপর গরুর লেজ ধরে বলল
















কিগো ময়নার মা ,প্রতিদিন দুটো বেণী কর ,আজ একটা কেনো?

কৌতুক-০১৫

দুই মাতল এক ঘরে বসে মদ খাচ্ছে।
তাদের মশা কামরাচ্ছে দেখে ঘরের লাইট বন্ধ করে দিলো।
ঘরে ছিল জোনাকি পোকা, তাই দেখে এক
মাতাল বললঃ মশা গুলি কি চালাক দেখেছিস অন্ধকারেও লাইট নিয়ে খুচ্ছে....!!

কৌতুক-০১৬

ছেলে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাসায় চুপি চুপি প্রবেশ করে ল্যাপটপ নিয়ে বসল যেন মহা ব্যাস্ত

বাবাঃ তুই কি মদ খেয়ে এসেছিস?

ছেলেঃ আরে না কিযে বল না!

বারাঃ তাহলে তুই সুটকেস নিয়ে কি করছিস?

কৌতুক-০১৭

মানসিক ডাক্তারের কাছে গেছেন এক রোগী।

ডাক্তার: কী সমস্যা আপনার?

রোগী: আমার নিজেকে একটা মুরগি মনে হয়।

ডাক্তার: কবে থেকে আপনার এ সমস্যা?

রোগী: যখন আমি ডিম ছিলাম, তখন থেকেই!

কৌতুক-০১৮

গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে।

কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’

চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’

ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’

অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’

রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’

মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’

অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’

শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’

রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’

রফিক সাহেব আরও এগোলেন।

‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!

কৌতুক-০১৯

দুই মাতাল এমন মদ খেয়েছে, ঠিকমতো হাঁটতেই

পারছে না। তো এক বিল্ডিং দেখে এক মাতাল আরেক

মাতালকে বলে কি, দেখ, কতো সুন্দর ওই বিল্ডিংটা!

চল, ওটাকে ঠেলে আমাদের বাসায় নিয়ে যাই। তো দুই

মাতাল মিলে সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।

একটু পরেই পরিশ্রমে ওদের শরীর থেকে দরদর

করে ঘাম ঝরতে লাগলো। তখন ওরা ওদের

জামা খুলে আবার

সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।

একটু পর এক চোর ব্যাপার-স্যাপার দেখে পিছন

থেকে ওদের জামা নিয়ে চুপচাপ সরে পড়লো। একটু

পর প্রথম মাতাল ওদের জামাগুলো নাই দেখে আরেক

মাতালকে বললো-

: কিরে, আমাদের জামা গেলো কৈ?

: আরে,

আমরা তো বিল্ডিংটাকে ঠেলতে ঠেলতে অনেক

দূরে নিয়ে এসেছি না!

: তাহলে চল, জামাদু’টো নিয়ে আসি। নইলে আবার

চোরে চুরি করে নেবে।

: কিন্তু বিল্ডিংটা যতো সুন্দর! চোর

যদি বিল্ডিংটাই চুরি করে নিয়ে যায়?

: আচ্ছা, তাহলে এক কাজ করা যাক।

বিল্ডিংটা নিয়েই চল!

এবার দুই মাতাল

মিলে বিল্ডিংটাকে উল্টো দিকে ঠেলতে লাগলো!

কৌতুক-০২০

জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল..

তখন এক ইঁদুর আসলো আর বলেঃ “ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আস দেখ জঙ্গল কত সুন্দর” …

চিতা ইদুরের সাথে যাইতে লাগলো …

সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল ইঁদুর হাতিকেও এক ই কথা বলল

এর পর হাতিও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো …..

কিছুদুর পর তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে ইঁদুর যখন তাকেও একই কথা বলল সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কইসা একটা থাপড়!!

হাতিঃ-বেচারাকে কেন মারতাছ??

বাঘঃ-এই শালা কালকেও গাজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল…… ::!!

কৌতুক-০২১

একটি বারে দুজনের পরিচয় হল।

কয়েকদিনের মধ্যেই ছেলে আর মেয়েটি খুব ঘনিস্ট হয়ে গেলো।

৫ দিনের মাথাতেই দেখা গেলো মেয়েটি ছেলেটিকে তার এপার্টমেন্টে নিয়ে যাচ্ছে।

কিন্তু ছেলেটি দেখল যে মেয়ের রুমে সেলফ ভর্তি খেলনা ভালুক! সবচেয়ে উপরের তাকে সবচেয়ে বড় ভালুকগুলো, মাঝের তাকে মাঝারী গুলো আর নিচের তাকে ছোট গুলো।

ব্যাপারটা তার কাছে একটু আজব মনে হলেও সে এটাকে পাত্তা না দিয়ে আদিম খেলায় মেতে উঠলো!

খেলা শেষে ছেলেটি খুব সন্তুষ্ট হয়ে মেয়েকে জিজ্ঞেস করলো যে তার কেমন লাগছে?

মেয়েটি বিরক্তি নিয়ে জবাব দিল, “যাওয়ার আগে সেলফের নিচের তাক থেকে একটা ভালুক নিয়ে যেও।

কৌতুক-০২২

পাপ্পু মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাড়ি তে ফিরল…

বউ এর বকা থেকে বাঁচতে সে একটা বই খুলে পড়তে শুরু করল…

পাপ্পুর বউ-” মদ খেয়ে এসেছ…তাই না? ”

পাপ্পু- “কই… না তো… !”

পাপ্পুর বউ- “তাহলে সুটকেস খুলে বসে কি বকর বকর করছ??”

কৌতুক-০২৩

শুঁড়াইখানায় এসে আরাম খান তার মাতাল ইয়ার দোস্তদের সাথে মাতলামিতে ব্যস্ত।

পানপাত্রে খানিকটুক বাংলামদ ঢেলে হুট করে একজন বলে উঠলেন, “আজকের রাতটা খুবই পয়মন্ত রাত। চল আমরা কিছু একটা উইশ করি।”

আরাম খান কলকল করে মদ ঢাললেন তার গ্লাসে। তারপর সেটা উঁচিয়ে ধরে বলতে থাকলেন, “আমি আমার সুন্দরী বউয়ের দুই পায়ের ফাঁকে বাকি জীবন কাটিয়ে দিতে চাই, হাহাহাহাহা।” এই বলে কয়েক ঢোক গিলে ফেললেন তিনি।

তার এই কামনাবাক্য সবার পছন্দ হলো। শুঁড়িঘর জুড়ে বেশ একটা রো রো শব্দ পড়ে গেল।

বাসায় ফিরে বউকে গিয়ে আরাম খান বললেন, “বুঝলে গিন্নী, আজ একটা পার্টিতে তোমাকে স্মরণ করে এমন এক সুন্দর উইশ করেছি না, আমার বন্ধুসকল তো আমার প্রশংসায় একেবারে পঞ্চমুখ।”

“অ্যাঁ! কি উইশ করলে? কোথাকার পার্টি?”

আরাম খান সম্বিত ফেরে পেলেন। তিনি জানেন, এসব মদখাওয়াখাওয়ি তার স্ত্রীর পছন্দ না, তারপর আবার তার কামনাবাক্যটাও খুব একটা শ্লীল কিছু ছিল না। আরাম খান খানিক সবর করে বললেন, “মানে বলেছিলাম কি, ওরা তো সবাই জানে যে আমরা কক্সবাজারে বাড়ি কেনার প্লান করছি। তো উদাত্ত স্বরে উইশ করলাম- তোমাকে নিয়ে আমি সুন্দর সমুদ্র সৈকতে, আবেগঘন পরিবেশে, বাকি জীবন কাটিয়ে দিতে চাই।”

স্ত্রী শুনে খুব লাজুক একটা হাসি দিলেন।

পরের দিন আরাম খানের স্ত্রী গেছে সদাইপাতি কিনতে। পথে তার সাথে দেখা হলো, সেদিনকার সেই শুঁড়িখানায় উপস্থিত থাকা আরাম খানের এক বন্ধুর।

“কী ভাবি, আরাম খান তো দেখি আপনাকে খুব ভালোবাসে। সেদিনতো তিনি কী উইশটাই না করেলন!” এইবার একটু বাঁকা হেসে তিনি বললেন, “তো, এ পর্যন্ত কবার যাওয়া হয়েছে ওজায়গায়…?”

মহিলা লাজুক হেসে বললেন, “বেশি না, মাত্র দুবার। প্রথম বার তো সে ঘুমিয়েই কাটিয়েছে সারাটা সময়, তাই আমিও তেমন মজা করার সুযোগই পাইনি। আর দ্বিতীয়বার ওখানটায় গিয়ে তার ইয়ে করতে করতেই টাইম গেছে, মানে বুঝলেন তো…” আবারো লাজুক হাসলেন তিনি, “সেসময় তার বহুমূত্র রোগটা একটু বেড়েছিল কিনা….”

কৌতুক-০২৪

এক ডাক্তার তার এক ফরস্টার- বন্ধুর জঙ্গলের বাংলোয় বেড়াতে এসেছেন।

এক সন্ধায় দুজনেই মদে চুর হয়ে গুলতানি করছে।

কথাচ্ছলে জঙ্গল অফিসার বলেন-ভাই আমি জঙ্গলের কোনো জানোয়ারকেই ভয় পাইনা।

গত মাসে একটা বাঘ এলো রাত্রে, … আমার মশারীর ওধারে বাঘটাকে দেখতে পেয়ে আমি আমার মাথার টেবিলের ওপর রাখা এক মগ পানি তার গায়ে ছুড়েঁ দিলাম।

তাতেই সে ভয় পেয়ে পালালো।

শুনে ডাক্তার বলেন- এবারে পেলাম একটা রহস্যের সমাধান। আরে হয়েছিল কী, গত মাসেই আমার মতিঝিলের চেম্বারে ভোর বেলা একটা বাঘ এসেছিল সর্দির ওষুধ কিনতে।

তার গায়ে স্টেথোসকোপ লাগাবার সময় দেখেছিলাম লোমগুলো পানিতে ভর্তি।

কৌতুক-০২৫

নাইট বারের পার্টিতে ছেলে মেয়ের সাথে কথা হচ্ছে . . .

ছেলে : তোমার নাম কি?

মেয়ে : কারমেন!!

ছেলে : বেশ ভালো নাম তো!

মেয়ে : হুমম। আমি নিজেই এই নাম নিয়েছি।

ছেলে : কেন?

মেয়ে : আমি কার (car) ভালোবাসি আর মেন (men) ভালোবাসি। এক কথায় গাড়ি আছে এমন পুরুষদের ভালোবাসি তাই দুইটা মিলে কারমেন!!

ছেলে : হুমমম।

মেয়ে :তোমার নাম কি?

ছেলে : আমার নাম বিয়ারফাক !!

কৌতুক-০২৬

আমেরিকায় তখন ভয়ানক মন্দা চলছে।

একদিন এক বারে এক লোক ঢুকে বারটেন্ডারকে বললো, ‘আজকে এই বারের সবাইকে আমার তরফ থেকে এক পেগ।’

বারটেন্ডার বললো, ‘তা ঠিক আছে। কিন্তু এই মন্দার সময় তোমার কাছে এতো টাকা আছে তো…?’

লোকটি একতাড়া ডলার বের করে দেখালো।

বারটেন্ডার অবাক হয়ে গেলো, ‘তুমি এতো টাকা কোথায় পেলে?’

লোকটি উত্তর দিলো, ‘বাজি ধরা আমার পেশা।’

বারটেন্ডার বললো, ‘ কিন্তু বাজি মানেই তো ৫০:৫…০ চান্স। তাহলে?’

লোকটি বললো, ‘ঠিক আছে, চলো ৫০ ডলার বাজি ধরি, আমি আমার ডান চোখে কামড় দিবো।’

বারটেন্ডার রাজি হলো।

বাজিকর তখন তার নকল ডান চোখ খুলো কামড়ে দিলো।

বারটেন্ডার বাজিতে হেরে ৫০ ডলার দিয়ে দিলো।

বাজিকর বললো, ‘হেরে তোমার মন খুব খারাপ হয়েছে বুঝতে পারছি। চলো তোমাকে আরেকটা চান্স দেই টাকা ফেরত নেবার। এসো বাজি ধরি, আমি আমার বাম চোখে কামড় দিবো।’

বারটেন্ডার খুশি হয়ে উঠলো, ‘তোমার ডান চোখ নকল, আবার বারে তুমি দেখে দেখেই ঢুকেছো, তোমার বাম চোখটা তাহলে নকল না। আমি বাজিতে রাজি।’

বাজিকর তখন তার নকল দাঁত খোলে বাম চোখে কামড় দিলো।

‘ধুত’ – বারটেন্ডার বিরক্ত হয়ে বললো।

‘দেখলে, এভাবেই আমি আমার বাজিগুলো জিতি। এবারের ৫০ ডলার আমি তোমার কাছ থেকে নিলাম না। তার বদলে এক বোতল হুইস্কি দাও।’

এক বোতল হুইস্কি নিয়ে বাজিকর চলে গেলো জুয়ার রুমে। প্রায় সারারাত ধরে সে জুয়া খেললো আর হুইস্কির বোতলটা প্রায় খালি করে ফেললো। ভোরের দিকে সে বারটেন্ডারের কাছে এগিয়ে এলো। সে নেশার কারণে ঠিকমতো পা ফেলতে পারছিলো না।কোনমতে বারের উপর ভর রেখে বাজিকর জড়ানো কণ্ঠে বললো, ‘আমি তোমার সাথে শেষ বাজি ধরতে এসেছি। আমি তোমার এই টেবিলের উপর দাঁড়িয়ে তোমার পেছনের একটা খালি হুইস্কির বোতলে প্রস্রাব করে দেখাবো। বাজি ১,০০০ ডলার।’

বারটেন্ডার বাজিকরকে সারারাতই হুইস্কি খেতে দেখেছে। সে নিশ্চিত সে কোনভাবেই এই বাজিতে জিততে পারবে না। তাই সে খুশি মনে রাজি হয়ে গেলো।বাজিকর টেবিলের উপর উঠে পেছনের একটা হুইস্কির খালি বোতলে পেশাব ফেলার অনেক চেষ্টা করলো কিন্তু সে এমনভাবে কাঁপছিলো যে সে বোতল বাদে আর সব জায়গাতেই পেশাব দিয়ে ভরিয়ে দিলো।

বারটেন্ডার খুশিতে লাফ দিয়ে বললে, ‘ইয়েস, আমি ১,০০০ ডলার জিতেছি।’

বাজিকর খুশিমনে তাকে ১,০০০ ডলার দিয়ে দিলো।

বারটেন্ডার অবাক হয়ে বললো, ‘কি ব্যাপার! তুমি এতো সহজে হার স্বীকার করে নিলে?’

বাজিকর বললো, ‘জুয়ার রুমের লোকগুলোর সাথে আমার বাজি রয়েছে যে আমি তোমার পুরো বারে প্রস্রাব করবো কিন্তু তুমি হাসবে আর আমাকে মারবে না। ওদের সাথে আমি ৫,০০০ ডলার জিতেছি।’

কৌতুক-০২৭

দুই মাতাল মদ খেয়ে হম্বিতম্বি করছে।

-“বলতো দেখি, ওটা কি সূর্য নাকি চাঁদ”

-“ওরে উজবুক, এমন জ্বলজ্বলে সূর্যটাকেও দেখে চিনতে পারছিস না তাইনা।”

-“উজবুক আমি না তুই। এত সুন্দর সোনালী চাঁদটাকে বলছিল সূর্য। সালা বুনো বলদ!”

-“কী! বাজি ধরবি? দাঁড়া এখুনি জানার ব্যবস্থা করছি।”

পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন এক মহিলা। তাকে এক মাতাল জিজ্ঞেস করলো, “এইযে আপামণি, একটু বলবেন ওই যে…ওইটা কি সূর্য, নাকি চাঁদ।”

মহিলা উদাসভাবে বললেন, “আসলে আমি সঠিক জানিনা। আমি এই এলাকায় থাকিনা তো…।”

কৌতুক-০২৮

তিন বান্ধবী বারে গিয়ে ঠিক করলো আজকে তারা মদ খেয়ে পাড় মাতাল হবে|

তারপর বার থেকে বের হয়ে যে যার পথে বাড়ির দিকে যাবে|

পরদিন সবাই আবার বারে দেখা করবে এবং কে কি মাতলামো করলো তা শেয়ার করবে|

যে সবচেয়ে বেশি মাতলামি করছে বলে প্রমানিত হবে, সে বিজয়ী হবে আর অন্য দুজন তাকে একমাস ফ্রি মদ খাওয়াবে|

পরদিন তিন জন বারে এসে তাদের মাতলামির কাহিনী এক এক করে বর্ণনা করলো|

১ম জন বলল,”আর বলিস না, গতকাল বাড়ি ফেরার সময় আমি বেখেয়াল হয়ে গাড়ি রাস্তার পাশের খালে নামিয়ে দিসি| লোকজন যখন আমাকে উদ্ধার করলো, ততক্ষণ আমার পেট থেকে ৩ টা পুটি মাছ বের হইসে “|

২য় জন বলল,”এটা কিছু হইল নাকি! তুই আমার কাহিনী শুন| গতকাল বাড়ি গিয়ে আমি বল্টুরে ব্লো জব দিসি!”

৩য় জন বলল,”আমার মনে হয় আমি জিতব| কারণ আমি তো গতকাল বাসায় গিয়ে চুলা জালাতে গিয়ে পুরো বাড়িতে আগুন ধরে দিসি| কি মজা একমাস তোদের টাকায় ফাউ মদ খাব!”

এবার ২য় জন বলল,”তুমি মনে হয় বুঝনি যে বল্টু আমার হাসবেন্ড না, ও আমার পোষা কুত্তা!”

কৌতুক-০২৯

এক লোক মদ খেয়ে মাতাল হয়ে বাড়ির পথে রওনা দিল|

এমন সময় তার মনে হলো, গতদিন বউ তাকে হুমকি দিয়েছে যে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে আসলে বাড়িতে ঢুকতে দেয়া হবে না|

মাতাল হলেও তার বুদ্ধি তখন লোপ পায়নি| তাই সে মনে মনে একটি ফন্দি আটলো|

বাড়ির দরজায় এসে করা নেড়ে বউকে বলতে লাগলো, “সুন্দরী বউ আমার দরজা খুলো, আমি তোমার জন্য ফুল নিয়ে এসেছি, তোমার প্রিয় ফুল গোলাপ নিয়ে এসেছি, দরজা খুলো সুন্দরী বউ আমার”|

মাতালের প্রেমময় কথা শুনে রাগ ভুলে বউ দরজা খুলে দিল|

কিন্তু একি, ফুল কোথায়?

বউ বলল, “কই? আমার ফুল কই? ”

মাতাল তখন হাসতে হাসতে ঘরে ঢুকে বলল,” কেন ফুল আনব? তুমি তো সুন্দরী না, কার জন্য ফুল আনব?”

কৌতুক-০৩০

তিন বন্ধু জীবনেও মদ খায়নি..

একদিন তারা ঠিক করলো মদ খাবে|

সেদিন বিকেল হতেই তারা এক বোতল মদ কিনে আনলো..

বোতল খুলবে এমন সময় বাড়ি থেকে এক জনের কল আসল, তাই সে বাড়ি চলে গেল..

এদিকে মদের নেশায় পাগল হয়ে দুই বন্ধু সব টুকু খেয়ে নিল|

কিন্তু অন্য জন আসলে তারা কি জবাব দিবে, তাই তারা বোতলে পেসাব করে রাখল..

তৃতীয় বন্ধুটি কিছুক্ষণ পর ফিরে এলো এবং মদ মনে করে তাই পান করে ফেললো…সব শেষে সে বললো কিরে দোস্ত কি মদ আনলি কোন নেশা দেখি লাগেনা!!

কৌতুক-০৩১

এক ভদ্রলোক তার বাচ্চাটিকে নিয়ে পার্টিতে গেছেন।

আড্ডায় আড্ডায় তিনি অনেকক্ষণ ধরেই মদ্যপান করছেন|

হঠাৎ তার বাচ্চার কথা মনে হতেই পাশে তাকিয়ে দেখলেন তার বাচ্চাও খানিকটা মদ্যপান করে ফেলেছে।

তিনি ঐ মদ্যপ অবস্থায় নিজেই গাড়ি চালিয়ে পার্টি থেকে বাসায় ফিরছেন আর একটু পর পর বাচ্চাকে বকছেন।

হঠাৎ একজন কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ তার গাড়ি থামিয়ে প্রশ্ন করছেন,

ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার গাড়ি চালানো দেখে আমার সন্…দেহ হচ্ছে, আপনি নিশ্চয় মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছেন !

লোকটিঃ না, আমি মাতাল নই।

ট্রাফিক পুলিশঃ আচ্ছা ঠিক আছে, আপনি হা করুন আমার কাছে ডিটেক্টর মেশিন আছে আমি চেক করছি আপনি মাতাল কি-না?

লোকটি হা করলো এবং মেশিনে ”মাতাল“সিগনাল দিল।

ট্রাফিক পুলিশঃ মেশিন বলছে, আপনি মাতাল।

লোকটিঃ আপনার মেশিন নষ্ট।

ট্রাফিক পুলিশ‍ঃ অসম্ভব !

লোকটিঃ ঠিক আছে, আপনি আমার এই ছোট বাচ্চার মুখে মেশিনটি ধরুন, দেখি কি সিগনাল দেয়? এতটুকু বাচ্চাতো আর মদ পান করে না !

ট্রাফিক পুলিশঃ ঠিক আছে, বাবু মুখ হা করো তো…।

বাচ্চাটি মুখ হা করলো। এবং মেশিনে যথারীতি “মাতাল” সিগনালই দিল।

সঙ্গে সঙ্গে ট্রাফিক পুলিশটি লজ্জিত হয়ে বলল,

ট্রাফিক পুলিশঃ আপনার সময় নষ্ট করার জন্য স্যরি। অনেক দিন আগের মেশিন তো তাই মাঝে মধ্যেই ডিস্টার্ব দেয় !!!

কৌতুক-০৩২

দুই মাতাল রাতে বাড়ি ফিরছিল। এক জনের হাতে একটা টর্চলাইট। সে টর্চের আলো আকাশের দিকে ফেলে বলল,

প্রথম মাতালঃ এই আলোটা বেয়ে আকাশে উঠতে পারবি?

দ্বিতীয় মাতালঃ অবশ্যই পারব, কিন্তু উঠবো না।

প্রথম মাতালঃ কেন?

দ্বিতীয় মাতালঃ আমি আলো বেয়ে উঠে গেলে তো তুই টর্চটা নিভিয়ে দিবি। তখন উপর থেকে পড়ে কোমরটা ভাঙ্গি আর কি!

কৌতুক-০৩৩

এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা লন্ডন এর একটি বারে উদর পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের সব কাপড় খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো। কিছু দূর গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।

ট্যাক্সি ড্রাইভারের তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো : কি নগ্ন মেয়ে দেখো নাই কখনো?

ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ না আমি চিন্তা করতেছি আপনে আমার ভাড়ার টেকা কই রাখছেন?

কৌতুক-০৩৪

ক্রিসমাস পার্টিতে অনেক মাস্তি আর হুল্লোড় করার পরদিন জন প্রচন্ড মাথাব্যথা নিয়ে জাগলো।

গতরাতের কথা তার কিছুই মনে ছিলো না।

নিচে গিয়ে সে দেখলো তার স্ত্রী কফি বানাচ্ছে।

– গত রাতে আমি খারাপ কিছু করিনি তো? জানতে চাইলো জন।

– তেমন কিছু না, তবে তোমার বসকে সবার সামনে গালিগালাজ করেছো।

– ওই ব্যাটার মুখে আমি পেশাব করি, শয়তান একটা! জন গালি দিয়ে উঠলো।

– তুমি তাই করেছো, ফলস্বরূপ তোমাকে চাকরি থেকে বের করে দিয়েছে। স্ত্রী বললো।

– ফাক হিম! আবারো গালি দিলো জন।

– আমি তাই করেছি, ফলস্বরূপ সোমবার থেকে তুমি আবার চাকরিতে জয়েন করছো।

কৌতুক-০৩৫

পথে ট্রাফিক পুলিশ পথ আটকালো এক দম্পতির।

কথাপকথনঃ

ট্রাফিকঃ আপনাকে জরিমানা দিতে হবে,

আপনি ১২০ এর উপড় গাড়ী চলাচ্ছিলেন…

রফিক সাহেবঃ কই না তো !! আমি ৮০ এর উপড় যাই ই নি !!

রফিক সাহেবের স্ত্রীঃ না, তুমি ১৩০ এ চলাচ্ছিলে !

(রফিক সাহেব কটমট করে তাকালো)

ট্রাফিকঃ আপনি আপনার সিট বেল্টও বাঁধেন নি…

রফিক সাহেবঃ একটু আগে একটা শপে থেমেছিলাম। তার পর বাঁধা হয়নি…

রফিক সাহেবের স্ত্রীঃ সন্ধায় বাসা থেকে বের হওয়ার পর থেকে তুমি কখনই সিট বেল্ট বাঁধনি !!

(রফিক সাহেব কটমট করে তাকালো)

ট্রাফিকঃ আপনি আগের ট্রাফিক এর সিগন্যালও অমন্য করেছেন !

রফিক সাহেবঃ আমি আসলে বুঝতে পারেনি ওটা আমাকেই বলা হয়েছিল…

রফিক সাহেবের স্ত্রীঃ তাহলে তুমি গালি দিয়ে বললে কেন, “যা ভাগ” !

রফিক সাহেবঃ (রেগে গিয়ে) তুমি চুপ থাকো বেয়াদব মেয়ে লোক…!!

ট্রাফিকঃ আপনার স্বা্মী কি আপনার সাথে সব সময় এমন বাজে ব্যবহার করে??

রফিক সাহেবের স্ত্রীঃ না না !! শুধু যখন মাতাল থাকে তখন !!

Courtesy: ভাল ছাত্রী হলেই ভালো পাত্রী হওয়া যায়না।

কৌতুক-০৩৬

রাতে একটু বেশি ইয়ে খেয়ে ফেলাতে শাহবাগী নেতা ডা. ইমরান এইচ সরকার একদিন ঘুম থেকে উঠতে পারেন নাই। এ দিকে তার বিরুদ্ধে নানা আজে বাজে কথা বলতেসে মিডি য়াগুলাতে। সকাল ১০ টা বেজে গেছে তাও গুরুর দেখা নাই, তাই এক ভক্ত শাহবাগ থেকে ফোন দিল ডা. ইমরান এইচ সরকারকে:

ভক্ত: গুরু, আপনাকে নিয়ে ” আমার দেশ” পত্রিকা আজে বাজে কথা লিখছে।

ইমরান এইচ সরকার: কি এত বড় সাহস! তাইলে তোমরা স্লোগান দাও-” ‘আ’- তে ‘আমার দেশ’, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার।”

ভক্ত: ওকে গুরু। তা না হয় দিলাম, কিন্তু এদিকে “আলজাজিরা” চ্যানেলের খবরে নাকি আপনারে পুরা নেংটা কইরা ফালাইছে।

ইমরান এইচ সরকার: তাই নাকি? এটা তো কোনভাবেই মেনে নেয়া যায়না। তোমরা তাইলে আরেকটা স্লোগান ও দাও- ” ‘আ’- তে ‘আলজাজিরা’, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার।”

কৌতুক-০৩৭

বব বারে ঢুকে ১২ পেগের অর্ডার দিল। বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করল,

- আপনার কি হইছে? মন খারাপ?

-হ। আজকে জানলাম আমার বড় পোলা গে।

-থাক মন খারাপ করবেন না। এই রকম ত হয়।

পরের সপ্তাহে বব হাজির। এইবার পনের পেগের অর্ডার দিল।

বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করে,

-এইবার কি হইছে?

-আজকে জানলাম আমার ছুটু পোলাও গে।

বারটেন্ডার বলে, আফচুস!

এর পরের সপ্তাহেই বব হাজির। বিশ পেগের অর্ডার দিল।

বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করে,

-আজকে আবার কি হইল???? আপনার ফ্যামিলীতে কি কেউ নাই যে মেয়েদের পছন্দ করে?”

বব বলে, আজকে জানলাম আমার বউই মেয়েদের পছন্দ করে।

কৌতুক-০৩৮

এক বুড়া বারে গিয়ে মদ গিলতো। আর মাতাল হয়ে তার গায়ের চাদর হারিয়ে আসতো। তাই তার বউ বুড়াকে খুব ঝাড়তো।

একদিন বুড়া ঠিক করলো আজকে বারে যাওয়ার আগে গায়ের সাথে চাদরটা খুব টাইট করে গিট্টু লাগায় নিবে তাহলে আর হারাবে না।

রাতের বেলা হেবি করে মাল টাল খেয়ে বাসায় বুড়া ফিরলো।।

বুড়িকে ঢলতে ঢলতে বলল, “দেখেছো..আজকে গায়ের চাদর ঠিকঠাক আছে….

বুড়ি বলল,”তা ঠিক বলেছো, …















কিন্তু তোমার লুঙ্গি কই???”

কৌতুক-০৩৯

এক মাতাল সন্ধার দিকে পকেট থেকে ১টা ম্যাচ বের করে একের পর এক কাঠি ঘষে চললো। কিন্তু কোন কাঠিই জ্বলছে না । অবশেষে একটা কাঠি জ্বলে উঠলো।

তখন সে অতিযত্নে কাঠিটা নিভিয়ে ম্যাচ বাক্সে রেখে দিল ।

কি রে, পোরা কাঠি আবার রেখে দিলি কেন ?

আরে বন্ধু, পুরো ম্যাচে মাত্র একটা কাঠি ভাল। এখনি যদি ব্যবহার করে ফেলি তবে বাসায় যেয়ে হারিকেন জ্বলাব কি দিয়ে?

কৌতুক-০৪১

নাইট শো সিনেমা দেখে বাড়ি ফিরছে এক লোক। হঠাৎ দেখল, তার আগে একটা মাতাল টলতে টলতে যাচ্ছে।

তার একটা পা ফুটপাতের উপরে, একটা পা রাস্তায়। লোকটি এগিয়ে গিয়ে মাতালটাকে রাস্তায় নামিয়ে দিল।

মাতাল তখন সোজা হয়ে হাঁটতে হাঁটতে বলল, আমি ভেবেছিলাম আমি বুঝি খোঁড়া হয়ে গেছি।

কৌতুক-০৪২

দুই মাতালকে পুলিশ আটকিয়েছে।

– তোমার ঠিকানা বল। প্রথম মাতালকে জিজ্ঞেস করল পুলিশ।

– আমার কোন নির্দিষ্ট ঠিকানা নাই।

– আর তোমার? দ্বিতীয় জনের দিকে ফিরল পুলিশ।

– আমি ওর ওপরের ফ্ল্যাটের ঠিক ওপরের ফ্ল্যাটটায় থাকি।

কৌতুক-০৪৩

এক লোক মদ খেয়ে রাত ৪ টার সময় বাড়ি ফিরল।তার বৌ তাকে প্রশ্ন করলো,"এত রাতে বাইরে কি করছিলে?

-জলিলের সাথে দাবা খেলছিলাম।

বৌ আরো রেগে বললো,"কি করছিলে?"

-দাবা খেলছিলাম।

-তাহলে তোমার গা থেকে মদের গন্ধ আসছে কেন?

-তাহলে কিসের গন্ধ আসবে,দাবার?

কৌতুক-০৪৪

জলিল গলা পর্যন্ত মদ খেয়ে,মাতাল হয়ে শেরাটন এর সামনে রাস্তায় এসে দাড়াল। পাশেই একটা সিএনজি দাড়ায় ছিল।জলিল ডাক দিল, "এই সিএনজি,যাবে শেরাটন?

-স্যার এইটাই শেরাটন।

-না,এটা শেরাটন না।আমি শেরাটন যাবো।

-স্যার,এটাই শেরাটন।রাস্তা পার হয়ে ওপাড়ে যান।

-না,আমি সিএনজি করে শেরাটন যাব।

সিএনজি ড্রাইভার বললো,"ঠিক আছে স্যার,ওঠেন।"

তারপর ড্রাইভার সিএনজি চালানোর ভান করলো। ভুম ভুম শব্দও করলো কয়েকবার। তারপর বললো,"স্যার শেরাটন এসে গেছি।"

-শেরাটন তো এসে গেছি, কিন্তু বলো তো তুমি এত জোরে সিএনজি চালাচ্ছিলা কেন?

কৌতুক-০৪৫

দুই মাতাল সিনেমা হল থেকে বের হয়ে রাস্তায় হাটছে।

প্রথম মাতাল দ্বিতীয় মাতাল কে বললো,"খিদা লাগছে।

"দ্বিতীয় মাতাল খাবার কিনতে চলে গেল।

প্রথম মাতাল অন্ধকারের মধ্যে অপেক্ষা করছে।হটাৎ তার লুঙ্গি খুলে গেল,সে লুঙ্গি তোলার জন্য উবু হলো।

এমন সময় দ্বিতীয় মাতাল গরম সিঙ্গারা নিয়ে হাজির।একে তো মাতাল,তারপর চারদিকে অন্ধকার।দ্বিতীয় মাতাল প্রথম মাতালের আগ-পাশ-তলা কিছুই ঠাহর করতে পারল না। সে প্রথম মাতালের পশ্চাৎদেশের সামনে সিঙ্গারা বাড়িয়ে ধরল।প্রথম মাতাল তখন বায়ু নিষ্কাশন করলো।

দ্বিতীয় মাতাল বললো,"ফু দিতে হবে না,ফু দিয়েই আনছি।"

কৌতুক-০৪৬

দুই মাতাল গ্যালারিতে বসে ক্রিকেট ম্যাচ দেখছে।

এমন সময় ব্যাটসম্যান ছক্কা হাঁকালেন।

১ম মাতাল: ওহ! কী দারুণ একটা গোল দিল!

২য় মাতাল: আরে বুদ্ধু, গোল কি এই খেলায় হয় নাকি? গোল তো হয় ক্রিকেট খেলায়!

কৌতুক-০৪৭

মদ্য পান করতে করতে চিৎকার করে কাঁদছিল জন। একজন জিজ্ঞেস করল, ‘কী, কাঁদছ কেন?’

জন বলল, ‘যে মেয়েটাকে ভোলার জন্য পান করছি, তার নাম মনে পড়ছে না!’

কৌতুক-০৪৮

ট্যাক্সিতে উঠেছে তিন মাতাল।

এক মাতাল বলল, এই, মালিবাগ চলো।

ট্যাক্সির চালক বুঝতে পারছিল, লোকগুলো মাতাল। তার মাথায় একটা দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেল। চালক কিছুক্ষণ চুপচাপ বসে থেকে বলল, চলে এসেছি স্যার, নামেন। আর ভাড়া দেন।

প্রথম মাতাল ভাড়া মিটিয়ে নেমে গেল।

দ্বিতীয়জনও চুপচাপ নেমে গেল।

তৃতীয়জন গাড়ি থেকে না নেমে রাগী চোখে তাকিয়ে থাকল চালকের দিকে। চালক তো ভয়ে কাবু! মাতাল ব্যাটা জারিজুরি ধরে ফেলল নাকি!

হঠাৎ তৃতীয় মাতাল চালকের গালে ঠাস করে একটা চড় বসিয়ে দিল। বলল, এই ব্যাটা, এত জোরে কেউ গাড়ি চালায়? ধীরে চালাতে পারিস না? আরেকটু হলেই তো আমরা মরতে বসেছিলাম!

কৌতুক-০৪৯

দুই মাতাল কথা বলছে।

প্রথম মাতাল: ওরে, তুই আর খাইস না।

দ্বিতীয় মাতাল: কেন?

প্রথম মাতাল: এখনই তোকে ঝাপসা দেখা যাচ্ছে। আরেকটু খেলে উধাও হয়ে যাবি!

কৌতুক-০৫০

এক মাতালকে ধরে এনেছেন থানার হাবিলদার।

ইন্সপেক্টর: এটাকে নিয়ে এসেছ কেন?

হাবিলদার: স্যার, সে রাত দুইটার সময় একটা ট্যাক্সির সামনে দাঁড়িয়ে চালককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছিল।

ইন্সপেক্টর: চালককে নিয়ে এসো।

হাবিলদার: এটাই তো সমস্যা স্যার। ট্যাক্সির ভেতরে কোনো চালক ছিল না!


Developed by

No comments:

Post a Comment

ইসমাইল হোসেন