লেবু চিপা
পাড়ার এক ব্যায়ামবীর পালোয়ান নিজের পেশীশক্তি জাহির করার জন্য এক প্রতিযোগিতার আয়োজন করল।
প্রথমে একটা লেবুকে চিপে সমস্ত রস বের করে একেবারে ছিবড়ে বানিয়ে ফেলল।
তারপর ঘোষণা দিল, কেউ যদি এই লেবুকে চিপে এক ফোঁটা রসও বের করতে পারে, তবে তাকে নগদ ১০০০ টাকা পুরস্কার দেয়া হবে।
যত ফোঁটা বের করতে পারবে, তত হাজার টাকা পুরস্কার।
অনেক শক্ত সমর্থ যুবক অনেক চেষ্টা করল, কিন্তু কেউ পারল না।
শেষে আসলেন এক বুড়ো থুত্থুড়ে দাদু।
তিনি এসে লেবু নিংড়ে দশ ফোঁটা রসবের করলেন।
সবাই তো দারুন অবাক।
কড়কড়ে দশ হাজার টাকা পকেট থেকে বের করতে-করতে পালোয়ান বলল, দাদুর তো অনেকশক্তি। জোয়ান কালে কি পালোয়ান ছিলেন?
দাদুর জবাব- না রে ব্যাটা, ইনকাম ট্যাক্স অফিসার ছিলাম…!
কৌতুক<-->০০২
চ্যানেল পাল্টাও
স্ত্রী: এ্যাই, খেলার চ্যানেল পাল্টাও, আমি এখন রেসিপির অনুষ্ঠান দেখব।
স্বামী: রেসিপির অনুষ্ঠান দেখে কি লাভ, তুমি কোনো দিন ওসব রান্না করবে নাকি?
স্ত্রী: এই বুড়ো বয়সে তুমিই বা ক্রিকেট খেলা দেখ কোন আক্কেলে?
কৌতুক<-->০০৩
দালাল
রফিক বাসা থেকে বের হয়ে দেখলো এক কুত্তা আরেক কুত্তি রে লাগানোর চেস্টা করছে, কিন্তু ঠিক জায়গামত ধুকাইতে পারতাছেনা।
এইটা দেইখা রফিকের মায়া হইল।সে যায়া কুত্তার অইটা ধইরা কুত্তির অই জায়গায় ঢুইকাইতে সাহায্য করলো। ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
পরদিন রফিক যখন বাসা থেকে বাইর হইলো তখন সেই কুত্তাটা রফিকের পিছু নিল। রফিক যেই জায়গায় যায় কুত্তাটাও সেই জায়গাই যায়।রফিকের বন্ধু তারে কইল, কিরে দোস্ত এই কুত্তা তর পিছে পিছে ঘুরে কে??
রফিকঃ আরে আর কইস না, গতকাল এই শালারে এক কুত্তিরে লাগাইতে সাহায্য করছিলাম, আর এই শালা আমারে দালাল মনে করতাছে!!!
কৌতুক<-->০০৪
চিকন তিমি
স্ত্রী স্বামীকে বলছেঃ ওগো শুনছো!
আমাদের বাসার সামনে একটা সুইমিং পুল করে দাওনা…
স্বামীঃ কেন? সুইমিং পুল দিয়ে কি হবে?
স্ত্রীঃ পাশের বাড়ির ভাবী বলেছে, সাঁতার কাটলে নাকি স্লিম হওয়া যায়…!!
স্বামীঃ যত সব ফাও কথা!
স্ত্রীঃ কেন? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
স্বামীঃ তুমি কখনো’চিকন তিমি’র কথা শুনেছো…??
কৌতুক<-->০০৫
পেজগি !
এক চোর ১ কোটি টাকা আর অনেক সোনা চুরি করে পালাচ্ছিল, তখন সে এক বোবা লোকের ঘরে ঢুকে পড়লো!
সেখানে সে টাকা আর সোনা রেখে বলল “কালকে নিয়ে যাব”
দ্বিতীয় দিন সেখানে গিয়ে দেখল যেখানে ওগুলো রাখছিল সেগুলা কিছুই নাই!
যখন বোবা লোকটাকে মালের কথা জিজ্ঞাসা করলো সে এমন ইশারা করতে লাগলো যে সে সে ব্যাপারে কিছু জানেনা!
এরপর চোর তার এমন এক বন্ধুকে নিয়ে গেলো যে বোবা মানুষের ইশারার কথা বুঝতে পারত!
তখন চোর বন্ধুকে বলল “ ওকে বল মাল কই রাখছে বলতে নাইলে গুলি কইরা মাইরা ফেলমু”
বোবা লোকটা ভয় পেয়ে ইশারা করে জানাল “ ঘরের পিছে যে গাছ আছে তার নিচে রাখছে”
চোর কিছু না বুঝে ওর দোস্ত কে জিগ্যেস করলো “ কি? বলছে??
দোস্ত বলল “ বলতেছে যে গুলি কইরা দে আমি কমুনা!!
কৌতুক<-->০০৬
যৌননিপীড়ন
৬ ফুট লম্বা এক যুবতী তার অফিসের বসকে একদিন নালিশ করলঃ- স্যার, একটা লোকপ্রতিদিন এসে আমাকে যৌননিপীড়ন করে।
বসঃ- কীভাবে?
মেয়েটিঃ- সে প্রতিদিনএসে বলে, তোমারচুলে কী সুগন্ধ…
বসঃ- তো কী হয়েছে?
মেয়েটিঃ- লোকটা ৩ ফুট লম্বা…!!!
কৌতুক<-->০০৭
একটি প্রাপ্তবয়স্ক খবর
একটি প্রাপ্তবয়স্ক খবর (পড়ুন জোকস )……………
রাষ্ট্রপতি হতে চান কিনা এই প্রশ্নের জবাবে জনাব এরশাদ বলেন, “আমি আর রাষ্ট্রপতি হতে চাই না, আমি প্রধান মন্ত্রী হবার স্বপ্ন দেখি” ।
সম্পুরক প্রশ্ন : কাকার কি এই চুরাশি বছর বয়সেও স্বপ্ন দোষ হয় ?????
কৌতুক<-->০০৮
হার্ট অ্যাটাক
শতকরা ৯০ ভাগ হার্ট অ্যাটাক সাধারনত ছেলেদের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে আর মেয়েদের হয় মাত্র ১০ ভাগ।
ভাবুন তো কেন এমন হয়?
বিষয়টা খুবই সহজরে ভাই – ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মেয়েদের হার্টের সামনে বাম্পার লাগানো আছে, তাই !
কৌতুক<-->০০৯
বাজে মাইয়া
এক তরুণী মেয়ে দোকানে গেল
একটা কথা বলা টিয়ে পাখি কিনতে।
দোকানদার একটা পাখির খুব প্রশংসা করল, এটা নাকি সব বুঝে, নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়! ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মেয়েটা খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করলঃ “আচ্ছা আমাকে দেখে আমার সম্পর্কে কি মনে হয় তোমার?”
পাখিটা ঠাস করে বলে বসলঃ “বেশী সুবিধার না, বাজে মাইয়া!”
মেয়েতো পুরাই টাশকি খেয়ে গেল!
রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগ করল!
দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক
বালতি পানিতে কয়েকটা চুবানি দিল, এরপর জিজ্ঞেস করলঃ “আর খারাপ কথা বলবি?”
পাখিটা ভালো মানুষের(!) মত মাথা নাড়ায় চাড়ায় বললোঃ “না না , আর বলব না”
মেয়েটা খুশি হয়ে আবার পাখিটাকে জিজ্ঞেস করেলোঃ “আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন পুরুষ নিয়ে ঢুকি , তুমি কি মনে করবে?”
পাখিটি বললোঃ “তোমার স্বামী”
মেয়েটি বললোঃ “যদি দুজনকে নিয়ে ঢুকি?”
পাখিটি বললোঃ “তোমার স্বামী আর দেবর!”
মেয়েটি বললোঃ “যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি?”
পাখিটি বললোঃ “তোমার স্বামী , দেবর আর ভাই ।”
মেয়েটি বললোঃ “যদি চারজনকে নিয়ে ঢুকি?” ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
পাখিটা দোকানদারকে চেঁচিয়ে ডাকলঃ “ঐ মিয়া বালতি নিয়া আও!! আগেই কইছিলাম এই মাইয়া সুবিধার না, বাজে মাইয়া!”
কৌতুক<-->০১০
১৩ নারী
এক ব্যক্তি ভাগ্যের সন্ধানে জ্যাতিষীর কাছে হাত দেখাতে গিয়েছে।
সেই ব্যক্তির হাত দেখে জ্যোতিষী বলছে……………
জ্যোতিষী: আপনার জীবনে ১৩ নারীর আগমন ঘটবে।
ব্যক্তি: (মহাখুশিতে) তাই নাকি ??? কী কপাল নিয়া যে জন্মাইছিলাম !!!
cool
জ্যোতিষী: বেশি খুশি হইয়েন না।
ব্যক্তি: কেন? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
.জ্যোতিষী: কারন ১৩ নারীর একজন আপনার বিবি আর বাকিগুলা আপনার কন্যা।
কৌতুক<-->০১১
সোনার কনডম
.একবার এক রানীর সোনার গহনা বানাতে ইচ্ছা হল।। আর রাজার পেনিস (penis) খুব ব্যথা হলো।
.কোনো উপায় না দেখে তিনি যৌন অভিজ্ঞ ডাক্তারকে আর স্বর্ণকারকে ডেকে পাঠালেন।
.তাই দেখে রাজার প্রাসাদের দুই বরকন্দাজ আলাপ করছে-
.প্রথম বরকন্দাজ : আচ্ছা, রাজার হঠাৎ যৌন ডাক্তার আর স্বর্ণকার এতো দরকার পড়লো কেন বলো তো?
.দ্বিতীয় বরকন্দাজ : আরে, এও বুঝলে না। রাজার এবার শখ হয়েছে তিনি সোনার কনডম পরবেন!
কৌতুক<-->০১২
ব্যাথা ট্রান্সফার
.এক ডাক্তার এমন এক যন্ত্র আবিস্কার করছে যা দিয়ে প্রসুতির প্রসব ব্যাথা তার স্বামীর উপরে ট্রান্সফার করা যায়।
.ডাক্তার সাহেবের এই আবিস্কারের কথা জানতে পেরে এক দম্পতি তাদের লেবারের সময় তাকে ডেকে আনল এবং অনুরোধ করল স্ত্রীর ব্যাথা যেন স্বামীর উপরে ট্রান্স করে দেন।
.তথাস্তু, ডাক্তার তার যন্ত্রপাতি ঠিক করে বসল স্বামীকে বলল আপনি আনন্দে টিভি দেখুন যখন ব্যাথা উঠবে আমি ডাকব।
.কিছুক্ষন পর ব্যাথা উঠার পর ডাক্তার তাকে কাছে ডাকল। তারপর যন্ত্রের একটা বাটন চেপে ধরে বলল ‘আপনি বেশী ব্যাথা পাচ্ছেন না তো?’
.সে বললো ‘নাতো, কোনো ব্যাথা পাচ্ছি না তো!’
.ডাক্তারতো তাজ্জব বনে গেল। মেশিন তো কাজ করছে না। প্রসুতির কামড়ায় গেল। তার মুখে খুশীর আভা।
.ব্যাথা কমছে। ডাক্তার ভাবলো মেশিন ঠিকই আছে। ওই ব্যাটা বেশ তাগড়া তাই প্রথম প্রথম ব্যাথা অনুভব করতে পারে নি।
.মেশিন আবার চালু করে তাকে আবার কাছে ডাকলো।
.আবারো বাটন চেপে বসে আছে। কিন্তু ওই ব্যাটা কোনো ব্যাথা অনুভব করছে না।
.নাহ! মেশিনটা মনে হয় কাজ করছে না।
.তাকে টিভি দেখতে পাঠিয়ে মেশিন নাড়াচাড়া করে দেখল সবতো ঠিক-ঠাক আছে। আবারো ডাক পাড়লো।
.আবারো কাজ করছে না।
.ওদিকে মহিলা দিব্বি শান্তিতে আছে।
.এভাবে বেশ কয়েকবার ডাকাডাকির পর স্বামী ব্যাটা এবার খেপে উঠলো।
.কি আকামের মেশিন নিয়ে এলেন কাজ তো করছেই না এদিকে আমার খেলা দেখাটা মাঠে মারা গেল।
.ব্রাজিল-আর্জেন্ টিনার এই জম্পেশ খেলাটা আমি আজকে শান্তিতে দেখতে পারলাম না।
.একদিকে আপানার ডাকাডাকি আরেকদিকে পাশের বাড়ির মনু মিয়ার চিল্লাচিল্লি। শালার পুতে এমন চিল্লান চিল্লাইতেছে যেন বাচ্চা প্রসব করতাছে!!
কৌতুক<-->০১৩
ফালতু খেলা
.আপেল: আমি দেখতে মানুষের হার্ট এর মত!
.আংগুর : আমি দেখতে মনুষের চোখ এর মত
.আম: আমি দেখতে মনুষের পেটের মত, ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
.কলা: ধুর এইসব ফালতু খেলা আমি খেলি না ।
কৌতুক<-->০১৪
sperm test
এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে, স্বামী বয়স্ক, স্ত্রী অপেক্ষাকৃত তরুনী, তাদের সমস্যা হচ্ছে বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু টেস্ট করল। স্বামীকে বলল, আপনার sperm test করতে হবে। তাকে একটা specimen cup দেয়া হল আর বলল, এটাতে sperm(বীর্য) নিয়ে আসবেন।
পরদিন লোকটা খালি cup নিয়ে আসছে।
ডাক্তার বলল, খালি কেন?
লোকটা বলল, বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম, হলনা। ভাবলাম ডান হাতে try করি, তাও হলনা।
-এটা হতে পারে, আপনার বয়স তো আর কম হলনা, তো সাহায্য করার জন্যে বউকে ডাকতে পারতেন।
-ডেকেছি তো, সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল হলনা, মুখ দিয়ে করল তাও হলনা।
-হয় হয় এমন হয়, তো তখন কি করলেন?
-তখন বউ এর বান্ধবি কে ডাকলাম।
-বউ এর বান্ধবি???
-হ্যা, কিন্তু সেও পারলনা।
-সেও পারলনা? ডাক্তারের ভ্রূ কুচকে গেছে…
-এরপর আমার বন্ধু এল, সেও চেষ্টা করে পারলোনা।
-ডাক্তার অবাক, বলেন কি, আপনার দোস্ত, মানে একটা ছেলে?
-তবে আর বলছি কি? যাক সারা রাতে পারলাম না। সকালে হাসপাতালে এলাম, আপনার নার্স কে বললাম সাহায্য করতে।
-আমার নার্স কে???
-হ্যা সেও চেষ্টা করে পারেনাই।
-আপনি তো দেখি সবাইকে দিয়েই try করছেন?
-হ্যা শুধু আপনি বাকী আছেন।
-আআআআমি? ডাক্তার তোতলাচ্ছে…
-হ্যা দেখেন তো চেষ্টা করে cup টার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা?
কৌতুক<-->০১৫
ট্রেনের জন্য অপেক্ষা
এক লোক স্ত্রীর সাথে বিদেশে শিকাগো শহর ঘুরতে গেলো। হোটেলে উঠে রুমে গিয়ে লোকটা বলল তুমি রেস্ট নাও… আমি বাইরে গিয়ে টিকেট বুকিং দিয়ে আসি।
তো স্ত্রী বিছানায় শুয়ে রেস্ট নিচ্ছিল।
তখনি রুমের জানালার পাশ দিয়ে এলিভেটেড ট্রেন চলে গেলো রকেট গতিতে;আর রুমটাকে এত জোরে কাঁপাল যে স্ত্রী ঝাকুনিতে মাটিতে পড়ে গেলো।
একটু পর আরেকটা ট্রেন গেলো। আবার সে ঝাঁকুনিতে মাটিতে পড়ে গেলো
এরপর সে ডেস্কে ফোন করে ম্যানেজারকে ডাকল।
…ম্যানেজার এসে বলল যে এটা সম্ভব না। শব্দ হয় ঠিকই ট্রেনের জন্য;কিন্তু এর জন্য কেউ মাটিতে পড়ে যাওয়া সম্ভব না
কিন্তু স্ত্রী বারবার বলতে লাগল যে এটা সত্যি।
“আপনি আমার পাশে শুয়ে দেখুন;ট্রেন আসলে আপনিও মাটিতে পড়ে যাবেন।“
তো স্ত্রী জিদ করাতে সে স্ত্রীর পাশে শুয়ে পড়লেন
আর তখনি স্বামী আসলেন
সে ম্যানেজারকে জিজ্ঞেস করলো “তুমি এখানে কি করছ?”
বিব্রত ম্যানেজার বললেন, “আপনি কি বিশ্বাস করবেন যে আমি ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছি”
কৌতুক<-->০১৬
বুধবার
নৌবাহিনীর নতুন সৈনিক জাহাজে যোগ দিল। তার গাইড তাকে সবকিছু ঘুরিয়ে দেখাচ্ছে।
ডাইনিং হলের পেছনে একটি পিঁপে দেখে কৌতুহলী সৈনিক গাইড কে প্রশ্ন করল “এটা কি?”
গাইডের উত্তর, “ওয়েল, সুমুদ্রে আমাদের টানা মাসখানেক থাকতে হয়, খুবই স্বাভাবিক উই গেট হোর্নি কোয়াইট অফটেন, তখন আমরা এটা দিয়েই কষ্ট-শিষ্টে চালিয়ে নেই, এই দেখ ছিদ্রও করা আছে পেছনে।”
দু-তিনদিন পর জাহাজ সুমুদ্রে গেলে সৈনিক একদিন আবিস্কার করল পিঁপের সদ্ব্যাবহার না করলে তার আর চলছেই না। সে কিছুটা সঙ্কিতভাবে শেষ-মেষ পিঁপেখানা ব্যবহার করেই ফেললো। বলাই বাহুল্য পিঁপের ক্ষমতা তাকে বিমোহিত করল।
গাইডের সাথে দেখা হওয়ার পর সে বললো, “বাহ! আপনাদের পিঁপে খানাটাতো বেশ। আমি একবার ব্যবহার করেছি, আমি কি প্রতিদিনই এটা ব্যবহার করতে পারব?”
গাইড বললো, ” ওয়েল, হ্যা প্রতিদিনই পারবা শুধু বুধবার বাদে।”
সৈনিক বললো, “কেন? বুধবারে নয় কেন?”
গাইডের উত্তর, “কারণ বুধবার পিঁপের ভেতর তোমার ডিউটি।”
কৌতুক<-->০১৭
বড় করে দিব
বিবাহিত এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে – ডাক্তার সাহেব, আমার স্তন দুটি অনেক ছোট, কী করলে বড় হবে জানাবেন?
ডাক্তারটি আবার বেজায় লম্পট, ভাবল এই তো সুযোগ। খুশি হয়ে মহিলাকে বলল, এখন থেকে প্রতিদিন একবার করে আসবেন। আমি চুষে বড় করে দিব। ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মহিলা খুশি হয়ে বলল, তাই?? তাহলে আমার স্বামীকেও নিয়ে আসব আপনার কাছে। তার penis টাও অনেক ছোট, আপনি চুষে বড় করে দিয়েন…
কৌতুক<-->০১৮
বুক
ছেলে বাবাকে জিজ্ঞেস করছে, বাবা, মেয়েদের কত রকমের বুক আছে? বাবা একটু বিব্রত হলেও ছেলেকে শেখানোর স্বার্থে বললো, তিন রকমের বুক আছে।
২০ – ৩০ বছর বয়সে তাদের বুক থাকে লেবুর মতো, গোল আর মজবুত।
৩০ – ৪০ বছর বয়সে তাদের বু
থাকে নাশপাতির মতো, তখনও সুন্দর দেখায় কিন্তু একটু ঝুলে যায়
৪০ -৫০ বছর বয়সে তাদের বুক হয় পেঁয়াজের মতো।
– পেঁয়াজের মতো? ছেলে অবাক।
– হ্যাঁ, যদি সেগুলো দেখো, তোমার কান্না পাবে ।
কৌতুক<-->০১৯
বোতাম
বিমানে চড়তে খুব ভয় পায় মামুন।
দুরের যাত্রায় তাই সে ট্রেনে করে যাতায়াত করে।
একবার চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে উপরের বার্থের টিকেট করেছে মামুন।
যাত্রাপথে ঘন্টাখানেক ঘুম দিয়ে হঠাৎ খেয়াল হলো মামুনের, ওর টূপিটা নেই।
ওপরের বার্থে শুয়ে শুয়ে নিচের বার্থে হাত বাড়িয়ে মামুন ওর টুপি খুঁজতে শুরু করলো।
নিচ থেকে নারী কন্ঠের আর্তনাদ ভেসে এলো হঠাৎ, এই, কি করছো?বললো সেই নারীকন্ঠ।
সরি, আমি আমার টুপিটা পাচ্ছিনা, সেটাই খুজছিলাম। জবাব দিলো মামুন।
কিন্তু এটা আপনার টুপি না। রাগে গজগজ করলো মহিলাটি।
হ্যাঁ, বুঝতে পেরেছি। বললো মামুন, আমার টুপিটা গোল নয়। তাছাড়া ওটার মাথায় আপনারটার মত বোতাম লাগানো নেই।
কৌতুক<-->০২০
“আপনি আগে শাড়ি তুলুন”, ” আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”
এক ভদ্রলোক প্রতিদিন গঙ্গাস্নান করতে যায় । পথে প্রতিদিন তার মাথায় লাগে এক ভিজা শাড়ি । দোতলা বাড়ির খোলা বারান্দার রেলিঙ থেকে এক ভদ্রমহলা সকালে স্নান করে তার শাড়িটি ঝুলিয়ে দেয় সকালের পুরো রোদটা পাওয়ার জন্য শাড়ি ভাঁজ না করেই । কিন্তু পথচলতি মানুষের গায়ে লাগে , আর একটু খানি ভাঁজ করলে লোকের গায়ে লাগতোনা । ভদ্রলোক এ নিয়ে অনেকবার বারণ করেছে , তবুও ঐ মহিলা কিছুটা রাগাবার জন্যই বলেছে যা করেছি বেশ করেছি , শাড়ি ঐ ভাবেই শুকোতে দেওয়া হবে ; রোজই ।
অগত্যা ভদ্রলোক এক ফন্দি এঁটেছে । পথচলতি মানুষকে ভিজা শাড়ি থেকে বাঁচানোর জন্য সে গঙ্গাচান করে ফেরার পথে যেইনা মাথায় ভেজা শাড়ি ঠেকেছে অমনি দিয়েছে বেঁধে শাড়ির এক আঁচলে নিজের ভেজা আন্ডারওয়্যারটি , ওপর থেকে ভদ্রমহলা এই কান্ড দেখে রেগে বললো, কি ব্যাপার , একি করছেন ?
ভদ্রলোক বললো , ঠিক করেছি যা করেছি বেশ করেছি । আপন শাড়ি ওপরে তুলুন তবে আমি আমার আন্ডারপ্যান্ট খুলবো ।
ভদ্রমহিলা রেগে গেছে , বললে, আপনি আগে আন্ডারপ্যান্ট খুলুন , এক্ষুনি খুলুন বলছি ।
ভপদ্রলোকও রেগে গেছে ; বললে , কেমন হয়েছে আজ , আপনি আগে শাড়ি তুলুন। তারপর দেখা যাবে । দুজনেই তুমুল রেগে গেছে ।
অপর থেকে ভদ্র মহিলা বলছে , আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন
ভদ্রলোক বলছে, আপনি আগে শাড়ি তুলুন।
” আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”
“আপনি আগে শাড়ি তুলুন”
” আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”
“আপনি আগে শাড়ি তুলুন”
” রিকোয়েস্ট করছি ,আপনি আগে আপনার আন্ডার প্যান্ট খুলুন”
” আমিও রিকোয়েস্ট করছি আপনি এবার থেকে প্রতিদিন শাড়ি অপরে তুলবেন “
কৌতুক<-->০২১
পরামর্শ
করিম সাহেব এবং জরিনা বেগম স্বামী-স্ত্রী। দুজনের মধ্যে কিছুতেই বনিবনা হচ্ছে না। দিনরাত ঝগড়া লেগেই থাকে। তাঁরা গেছেন একজনপরামর্শকের কাছে। সব শুনে পরামর্শক করিম সাহেবকে বললেন, ‘আপনাদের সমস্যাটা বুঝতে পেরেছি। শুনুন, আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটবেন।’
এক সপ্তাহ পর করিম সাহেবকে ফোন করলেন পরামর্শক।
পরামর্শক: কী খবর করিম সাহেব, আছেন কেমন?
করিম সাহেব: আমি তো খুবইভালো আছি! আপনার পরামর্শ কাজে লেগেছে।
পরামর্শক: বাহ! আপনার স্ত্রী কেমন আছেন?
করিম সাহেব: কী করে বলব? আমি তো বাড়ি থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে আছি!
কৌতুক<-->০২২
চোর-পুলিশ
এক ভদ্রলোক সম্প্রতি বিয়ে করেছেন। যাকে বিয়ে করেছেন তার বয়স নিতান্তই কাঁচা। বিবাহ পরবর্তি বিষয়গুলোর ব্যপারে স্পষ্ট ধারনা নেই সেই মেয়ের। যাইহোক, ভদ্রলোক প্রথম কিছুদিন অনেক ভাবে চেষ্টা করেও ব্যর্থ হলেন তার নুতন বৌ-এর লজ্জা ভাঙ্গাতে। অতঃপর শেষ চেষ্টা হিসেবে একটা খেলার আশ্রয় নিলেন।
তিনি তার নবপরিনীতাকে বললেন, এসো আমার চোর-পুলিশ খেলি। স্ত্রী খেলার নাম শুনে বেশ উৎসাহি হয়ে উঠলো। নিয়ম জানতে চাইলো।
ভদ্রলোক তখন জানালেন এই খেলায় আমার একটা চোর আছে যাকে তোমার জেলে নিয়ে বন্দি করতে হবে।বিষয়টা ভদ্রলোকের স্ত্রীর কাছে খুব মজার মনে হলো। তারা পরবর্তি বেশ কিছু সময় চোর-পুলিশ খেলার মধ্যদিয়ে চোরটাকে জেলে নিয়ে বন্দি করতে সক্ষম হলো। ভদ্রলোক খুশি হলেন।ভদ্রলোক পাশ ফিরে শুয়ে আছেন। পাঁচ মিনিটও যায়নি, তার স্ত্রী চিৎকার করে উঠলো, “এই দেখো দেখো চোরটা জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
কি আর করা! অতঃপর আবার তারা চোর ধরতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো এবং কিছুক্ষনের মধ্যে চোর ধরাও পড়লো। ভদ্রলোক স্ত্রীকে বললেন, “এবার খুশি?” স্ত্রী লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।ভদ্রলোক ক্লান্তিতে দুচোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন। এমন সময় শুনতে পেলেন স্ত্রী বলছে, “এই, দেখো না! চোরটা আবার জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
ভদ্রলোক বিরক্ত হয়ে আবারও চোর-পুলিশ খেলায় অংশ নিলেন এবং খেলা শেষে যথারীতি স্ত্রীকে বললেন, “খুশি?” স্ত্রী এবারও লাজুক হেসে জবাব দিলো, “হ্যা”।
ক্লান্ত-অবসন্ন ভদ্রলোক দ্রুত তন্দ্রায় চলে গেলেন। সেখান থেকে তিনি শুনতে পেলেন স্ত্রীর গলা, “এই, দেখো না! চোরটা আবারও জেল থেকে বের হয়ে গিয়েছে!”
এবার রাগে চিৎকার করতে করতে ভদ্রলোক বললেন, “তুমি এটা কেন বুঝতে পারছো না যে চুরির অপরাধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়া হয় না?”
কৌতুক<-->০২৩
খাট
এক নব-বিবাহিত দম্পতি এক হোটেল এ রুম ভাড়া নিতে গিয়েছে ।
হোটেল ম্যানেজার : “দেখুন , আমাদের খাট-গুলো বেশ পুরাতন । এগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে । তো , স্বামী–স্ত্রী দের আমরা খাট দেই না । আপনারা কষ্ট করে ফ্লোর এ থাকবেন । “
এই বলে ম্যানেজার রুম-বয় কে ডেকে বলল : এই খাট গুলা সরা ।
স্বামী : দেখুন ভাই, আমরা নব বিবাহিত …
ম্যানেজার ( রুম বয়কে ডেকে ) : এই, চেয়ার গুলাও সরা..
কৌতুক<-->০২৪
ইদুরের বাচ্চা
মফিজ বিয়ের জন্য কুমারী একটা মেয়ে খুজছে,
সে ভাবল গ্রামের মেয়েরা কুমারী হয়,
তাই … সে গ্রামে গিয়ে তার
পুরুষাংগ দেখিয়ে বলল “এইটা কি”।
মেয়েরা দেখে বলল,”পুরুষাংগ”,
মফিজ ভাবল, এরা তো নাম জানে তারমানে এরা কেউ কুমারী না।
সে ঘুরতে ঘুরতে এবার আরেক গ্রামে গেল।
সেখানে সব মেয়ে বলল “পুরুষাংগ, কিন্তু একজন বলল “ইদুরের বাচ্চা”। সে ভাবল এ মেয়ে জানে না এর নাম কি, তাহলে এই মেয়ে কুমারী। সে সেই মেয়েকে বিয়ে করে ঘরে আনলো।
বাসর ঘরে ঢুকে মজা করার জন্য বলল, “এইটা কি?” বউ বলল,”ইদুরের বাচ্চা”।
তখন সে হেসে বউকে বলল, “এর নাম পুরুষাংগ”
বউ রেগে ওঠে বলল, ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
“হালিমের, কুদ্দুসের, রফিকের টা পুরুষাংগ, ঐ গুলার তুলনায় তো এইটা ইদুরের বাচ্চা”
কৌতুক<-->০২৫
রসগোল্লা
প্রভাকে তো আপনারা সবাই চিনেন। এটা রাজিবের সাথে প্রভার এঙ্গেজমেন্টের পরের ঘটনা। এঙ্গেজমেন্টের পরে তারা নিয়মিতই শারীরিক ক্রিয়া করে যেতে থাকে। এই সময় কোন প্রকার ভুলে প্রভা মা হতে চায় না। তাই জন্মনিয়ন্ত্রন বিষয়ক পরামর্শ করতে প্রভা এবং তার ফিয়ন্সে ডাক্তারের কাছে গেল ।
ডাক্তার সব শুনে প্রেসক্রিপশনে একটা কনডমের নাম লিখে দিল এবং বলল এটা সেটিসফেকশনের জন্য সবচাইতে ভালো কনডম। এতে কোন… প্রকার ঝুঁকি নেই, নিরাপদ এবং কোন ভাবেই সেটিসফেকশনে কোন পর্থক্য করতে পারবেন না। তাছাড়া সাময়িক নিরাপত্তার জন্য কনডমই সর্বোত্তম।
প্রভা কিছুটা বিরক্ত হয়ে ডাক্তারকে বলল- ” তার মানে আপনার মতে পলিথিনে পেচিয়ে রসগোল্লা চুষে খেলে সেটিসফেকশনের কোন পার্থক্য হবে না, পুরা স্বাদ পাওয়া যাবে, যত্তোসব !!
কৌতুক<-->০২৬
ভয়ানক গরিলা
এক মহিলা নাস্তা খাবার সময় খেয়াল করলো এক ভয়ানক গরিলা তার বাগানে এসে তর তর করে একটা পাম গাছে চড়ে বসলো। ভয়ে মহিলা গরিলা ধরার লোকদের ফোন দিলো।
একটু পরেই এক লোক ট্রাকে করে হাজির। সে মহিলাকে অভয় দিয়ে বললো যে তার কাছে গরিলা ধরার সকল সরঞ্জাম আছে, তাই ভয়ের কিছু নেই।
সে তার ট্রাকের পেছন থেকে একটা মই, শটগান, লম্বা লাঠি, হাতকড়া আর একটা কুকুর বের করলো। মহিলা তো অবাক, এতো জিনিস দিয়ে কি হবে? লোকটি ব্যাখ্যা
এক মহিলা নাস্তা খাবার সময় খেয়াল করলো এক ভয়ানক গরিলা তার বাগানে এসে তর তর করে একটা পাম গাছে চড়ে বসলো। ভয়ে মহিলা গরিলা ধরার লোকদের ফোন দিলো।
একটু পরেই এক লোক ট্রাকে করে হাজির। সে মহিলাকে অভয় দিয়ে বললো যে তার কাছে গরিলা ধরার সকল সরঞ্জাম আছে, তাই ভয়ের কিছু নেই।
সে তার ট্রাকের পেছন থেকে একটা মই, শটগান, লম্বা লাঠি, হাতকড়া আর একটা কুকুর বের করলো।
মহিলা তো অবাক, এতো জিনিস দিয়ে কি হবে?
লোকটি ব্যাখ্যা করলো, আমি মই গাছে পেতে উপরে উঠবো। তারপর লাঠি দিয়ে গরিলাকে খোঁচা দিবো। এতে গরিলা নিচে পড়ে যাবে। নিচে পড়তেই আমার ট্রেনিং পাওয়া কুকুর গরিলার নিম্নাঙ্গে কষে একটা কামড় দিবে যার ফলে গরিলা অল্প সময়ের জন্য জ্ঞান হারিয়ে ফেলবে। তারপর ওটাকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে নিয়ে যাবো।
মহিলা বললো, তাহলে শটগানটা কি কাজের?
লোকটি বললো, ওটা আপনার জন্য। যদি গরিলার বদলে আমি নিচে পড়ে যাই, আপনি কুকুরটাকে গুলি করবেন।
কৌতুক<-->০২৭
Best friend
স্ত্রী : আমি যদি তোমার best friend এর সাথে রাত কাটাই তাহলে তুমি আমায় কি বলবে?? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
স্বামী : lesbian….
কৌতুক<-->০২৮
স্ট্যাচু
স্বামীর অবর্তমানে স্ত্রী তার বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সময় কাটাচ্ছিল। স্বামীর অপ্রত্যাশিত আগমন টের পেয়ে সবকিছু দ্রুত সামলে নিল সে। বয়ফ্রেন্ডের গায়ে লোশন মেখে পাউডার ছিটিয়ে দিয়ে ঘরের এক কোণে দাঁড় করিয়ে বলল – তুমি এখন একটা স্ট্যাচু, একটুও নড়বে না,বুঝতে পেরেছ?
বয়ফ্রেন্ড স্ট্যাচু হয়ে দাঁড়িয়ে রইল। ঘরে ঢুকে স্বামী নতুন স্ট্যাচু দেখে খুব খুশি হলো। স্ত্রী এত সস্তায় এত সুন্দর একটা স্ট্যাচু কিনে এনেছে বলে ধন্যবাদ দিল।
গভীর রাতে স্ত্রী ঘুমিয়ে পড়লে স্বামী বিছানাছেড়ে নামল। ফ্রিজ খুলে এক পিস কেক নিয়ে স্ট্যাচুর সামনে গিয়ে দাঁড়াল। বলল, ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
কেকটুকু খেয়ে নাও। আমিও আমার গার্লফ্রেন্ডের বাসায় এভাবে তিনদিন দাঁড়িয়ে ছিলাম, কেউ কিছু খেতে দেয় নি ।
কৌতুক<-->০২৯
মিস করি
রোকন অফিসের কাজে গিয়েছিল থাইল্যান্ডে।
কাজ শেষে দেশে ফেরার আগে মাস্তি করার জন্য ছুটি নিয়ে গেল ফুকেটে।
সেখানে বিচে ঘুরাঘুরি করে জুটিয়ে নিল একজন গার্লফ্রেন্ড।
রাতটাকে ২জন বেশ ভাল করে উপভোগ করল।
মাস্তি শেষে রোকন যখন বিশ্রাম নিচ্ছিল, তখন তার গার্লফ্রেন্ড রোকনের অণ্ডকোষ নিয়ে খেলায় মেতে উঠল ।
রোকন ব্যাপারটাকে উপভোগ করতে করতে গার্লফ্রেন্ডকে জিজ্ঞেস করল সে অণ্ডকোষ নিয়ে খেলতে কেন এতো পছন্দ করে। ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
জবাবে গার্লফ্রেন্ড বলল যে সে তার নিজের গুলোকে ভীষণ মিস করে !
কৌতুক<-->০৩০
গিফট
এক সেক্রেটারী বার্থডেতে তার বসের কাছ থেকে একটা এক্সপেন্সিভ PEN গিফট পেল।
সে বাসায় এসে রাতের বেলা PEN দিয়ে লিখে খুব মজা পেল।
পরদিন সকালে সে চিন্তা করল,বস কে ধন্যবাদ জানিয়ে একটা SMS করি।
SMS টি যখন আসলো তখন বস ঘুমিয়ে ছিল।
SMS টি পড়লো তার বউ।পড়েই সে বাপের বাড়ী চলে গেল।
SMS টি ছিল এইরকম… ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
“Your penis wonderful, I enjoyed using it last night. Thanks.”
কৌতুক<-->০৩১
“PRESS”
লুলু পাগলকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। খবর পেয়ে পাড়ার ছোট ভাই সিদ্দিক গেল থানায় দেখা করতে আর কারণটা জানতে।
সিদ্দিকঃ ভাই কি হইছিল, এতো লোক থাকতে পুলিশ আপনার মত পাগলা, মানে ভাল মানুষরে ক্যান ধরল?
লুলু পাগলাঃ আর কইয়ো না সিদ্দিক, রাস্তার ধারে দাঁড়ায় ছিলাম, এক মাইয়া যাইতেছিল সামনে দিয়া। হের বুকের উপর একটা কার্ড ঝুইলা আছে, লেখা “PRESS”। আমি তাই দেইখা দেরি না করে ভাল ছেলের মত “PRESS” কইরা দিলাম। মাইয়াটা চিল্লান দিল আর পুলিশ আমারে ধইরা আনল থানায়। এখন বল আমার দোষটা কথায়?
কৌতুক<-->০৩২
ধোঁকাবাজ
এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে..
১ম মেয়েঃ আজকালকের ছেলেদের কোন বিশ্বাস নাই আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাইনা…
২য় মেয়েঃকি হইছে??.. তুমিকি ওকে অন্য কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ?? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
১ম মেয়েঃ আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে..
কালকে ও আমারে বলছিল ও নাকি শহরের বাইরে যাবে. . . . !
মিথ্যুক , বদ, ধোঁকাবাজ…
কৌতুক<-->০৩৩
ম্যাচের খোল
রফিক আর পলির আজ বাসর রাত…রফিক পলি কে কিস করছে…..এসময় দেখে পলির কাছে একটা ম্যাচের খোল আর একটা ৫০ টাকার নোট।
রফিকঃ ম্যাচের খোল কেন?
পলিঃ তোমার কাছে আমি কিছুই লুকাবোনা…যখন আমি আমার কোন বয়ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করতাম তখন একদানা চাল আমি এট…ার মধ্যে রাখতাম।
রফিক কিছু না বলে ম্যাচের খোলটি হাতে নিয়ে খুলে দেখে খোলের মধ্যে মাত্র তিনটি দানা।সে কিছুটা গম্ভীর হয়ে মনে মনে ভাবলো যাক মাত্র তো তিনটি দানা এই ভেবে সে পলিকে মাফ করে দিল।তারপরও রফিক ৫০ টাকার ব্যাপারে কৌতুহল থামাতে না পেরে বলেই বসল…
রফিকঃ আচ্ছা ম্যাচের কাহিনী তো বুঝলাম কিন্তু তোমার হাতে ৫০ টাকার নোট কিসের??
পলিঃ গতকালই আমি ২ কেজি চাল ৫০ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি!!!
কৌতুক<-->০৩৪
কাবাডি
এক নামকরা কাবাডি খেলোয়াড়ের বউ উকিলের কাছে এল ডির্ভোসের জন্য। উকিল বলল,”আপনি ডির্ভোস চাইছেন কেন?” মহিলা বলল,”আমার স্বামী একজন কাবাডি প্লেয়ার।” উকিল বলল, “তাতে কি হয়েছে?”
মহিলা বলল,”সেখানেই তো সমস্যা। আমার স্বামী আমার জায়গাটা ছুঁইয়ে চলে যায়।”
কৌতুক<-->০৩৫
কিউ কি সাস ভি কাভি বহু থি
ঘরের বউ এর ২-৩ টা অবৈধ সম্পর্কের কথা শুনে স্বামী স্ট্রোক করে মারা গেলো
বউ এর আরও ৪-৫ টা অবৈধ সম্পর্কের কথা শুনে শ্বশুরও হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেলো।
কিন্তু শাশুড়ির কিছু হল না…
কেন?? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
“কিউ কি সাস ভি কাভি বহু থি”
কৌতুক<-->০৩৬
ব্যবহার করে না
লম্বা ট্যুর শেষে স্ত্রী বাড়িতে ফিরেই দেখতে পেলো তার স্বামী এক সুন্দরী তরুণীর সাথে বিছানায়।
রাগে দু:খে বাড়ি থেকে বের হবার মুহূর্তে স্বামী তাকে থামালো।
বললো, যাওয়ার আগে শুনে যাও কিভাবে এমনটা হলো। বাড়িতে ফেরার পথে দেখলাম এই হতদরিদ্র মেয়েটা ক্লান্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে আছে।
তাকে গাড়িতে লিফট দিলাম।
তার খুব খিদে পেয়েছিলো, তাই তাকে বাড়িতে নিয়ে এসে কিছু খাবার দিলাম যেটা তুমি ভুলো ফ্রিজে অনেকদিন ফেলে রেখেছিলে।
তার জুতো জোড়া ছেঁড়া দেখে তোমার এক জোড়া জুতো দিলাম যা তুমি ফ্যাশন নেই বলে পরো না।
তার জামা ছিঁড়ে গিয়েছিলো, তাই তাকে তোমার নতুন জন্মদিনের সোয়েটারটা দিলাম যেটার কালার তোমার পছন্দ না বলে পরো না।
তারপর সে যখন চলে যাচ্ছিলো, শেষ মুহূর্তে সে জানতে চাইলো, বাড়িতে আর এমন কি আছে যেটা তোমার স্ত্রী ব্যবহার করে না।
তারপরই ও আর আমি একসাথে বিছানায়।
কৌতুক<-->০৩৭
কুকুর কি করেছে?
এক বিবাহিত লোক ঠিক করলো সে তার সুন্দরী সেক্রেটারির সাথে অফ-আউয়ারে কাজ করবে(উদ্দেশ্য পরিষ্কার!!!) সে কোন রকম একটা অজুহাত দাড় করিয়ে বৌ কে ম্যনেজ করলো।
তো কাজ শেষে সে তার সেক্রেটারিকে নিয়ে গেলো ডিনারে। ঘটনার পরিক্রমাই এক সময় সে সুন্দরী সেক্রেটারির নির্জন এপার্টমেন্টে এসে পৌছালো এবং “যাহবার তাই হলো!!!”
কিন্তু সেক্রেটারি ছিল অনেক বেশি“ক্রেজি”!!! উত্তেজনার বশে সে লোকটার নাকে মুখে খামছে দাগ করে দিলো।
লোকটা তো বাসায় ফেরার পথে ভেবেই পাইনা বৌকে কিভাবে বোঝাবে।তো দশ-পাঁচ চিন্তা করতে করতে এক সময় সে বাসাতে আসলো।
বাসাতে আসার সাথে সাথে তার আদরের কুকুর টা তার দিকে দৌড়ে আসলো। ব্যস……সাথে সাথে তার মাথাতে বুদ্ধি খেলে গেলো!!!
সে বাসার মেঝেতে পড়ে যাবার ভান করে শুয়ে পড়লো এবং চিৎকার করে বৌকে ডেকে বলল-
”বৌ বৌ দেখো তোমার কুকুর আমার কি করেছে!!!! আমার নাক মুখ তো শেষ!!!”
এক বুক দীর্ঘশ্বাস ফেলে বৌ পরম স্বস্তির হাসি হেসে বলে-
“আরে ওইটা তো কিছুই না। দেখো তোমার কুকুর আমার কি করেছে”
কৌতুক<-->০৩৮
আর…..
শরীফ তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করার পর বলছেঃ জানু এখন তোমার সেই জিনিস হবে যেটাকে সবাই বাচ্চা বলে।
গার্লফ্রেন্ডঃ আর….. ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
এখন তোমার সেই জিনিস হবে যেটাকে সবাই এইডস বলে…!
কৌতুক<-->০৩৯
সেক্রেটারি
মহিলা সেক্রেটারি তার বস কে “স্যার আপনার স্ত্রী সবসময় আমাকে সন্দেহের দৃষ্টিতে কেন দেখে?? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
বসঃ “কারণ তোমার আগে সে আমার সেক্রেটারি ছিল তাই…”
কৌতুক<-->০৪০
প্ল্যান বদল
একরাতে এক দম্পতি চুদাচুদি করছিল।
এসময় তাদের ঘরে একটা মৌমাছি ঢুকে পড়ল।
জামাই বউয়ের ভোদায় মাল ছেড়ে সোনা বার করতে হঠাৎ করে মৌমাছিটা বৌয়ের ভোদায় ঢুকে পড়ল।
জামাই মহা চিন্তিত হয়ে বৌকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল।
ডাক্তার তাদের কথা মন দিয়ে শুনে কিছুক্ষন চিন্তা করে করে বলল, ‘হুম,ব্যাথা না দিয়ে আপনার স্ত্রীর যোনি থেকে মৌমাছিটা বের করার একটাই উপায় আছে।
আমি আমার পেনিসে মধু মাখিয়ে আপনার স্ত্রীর যোনিতে ডুকাব আর বের করব, সেই মধুর নেশায় মৌমাছিও বের হয়ে আসবে|’
উপায় না দেখে স্বামী তাতেই নিমরাজি হলো।
ডাক্তার তার সোনায় মধু মাখিয়ে বৌটার ভোদায় ঢুকিয়ে থাপ দিতে লাগল।
আস্তে আস্তে কয়েকটা থাপের পর ডাক্তার বলল, ‘মৌমাছিটা মনে হয় গন্ধ পায়নি, আরেকটু ভেতরে ঢুকাই’ বলে ডাক্তার আরো জোরে জোরে থাপ দিতে লাগল।
মেয়েটা এবার বেশ উত্তেজনা আর সুখ বোধ করতে লাগল। সে শীৎকার দেয়া শুরু করল, ‘ওহহহহ! ডাক্তার…আআআহহহ! !’
গভীর মনোযোগের সাথে থাপাতে থাকা ডাক্তারের চেহারাতেও এবার যৌনত্তেজনার ভাব ফুটে উঠল।
সে এবার মেয়েটার মাই দুটো ধরে চেপে থাপাতে লাগল।
এই দৃশ্য দেখে জামাই আর সহ্য করতে পারলো না। ‘একি! করছেন কি আপনি ডাক্তার?!’
‘প্ল্যান বদল, মৌমাছি ব্যাটাকে চুবিয়ে মারব’ ডাক্তারের জবাব।
কৌতুক<-->০৪১
টিপাটিপি
২ মহিলার কথোপকথন…
১ম মহিলাঃ আমাদের দুধওয়ালা সকাল বেলা খুব বেশি বেশি টিপে ।
২য় মহিলাঃ কি টিপে? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
১ম মহিলাঃ . . . . . কলিং বেল…!!
২য় মহিলাঃ আরে রাখ তোর ফাপর..! শোন, আমাদের পেপার ওয়ালা টিপাটিপি করে না…!! ডাইরেক্ট নিচ দিয়া ঢুকাইয়া দেয়…!!
১ম মহিলাঃ কি ঢুকায়?? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
২য় মহিলাঃ দরজার নিচ দিয়া নিউজ পেপার…!!
কৌতুক<-->০৪২
ভোদাই
রফিকের ভীষন সেক্স ঊঠলো…কিন্তু তার কাছে আছে মাত্র ১০ টাকা। ১০ টাকায় কিমেয়ে পাওয়া যাবে?? আজকাল রাস্তার ভাসমান মাগীরাও ৫০ টাকার কমে রাজী হয়না।কিন্তু এদিকে রফিকের নিচের অবস্থা খুব খারাপ।তাই সে আগে পিছে চিন্তা না করে গুলিস্তানের এক হোটেলে গেল। সেখানে গিয়ে বলল, ভাই আমার কাছে মাত্র ১০ টাকা আছে…এতে কি কিছু হবে??
ম্যানেজার কিছু চিন্তা করে তাকে একটা রুমে ঢুকালো। সেখানে গিয়ে সে দেখল রুমে শুধু একটা মুরগী!…!সে তো হতাশ।তারপরও সে ১০ টাকার মায়ায় অই মূরগীটার সাথেই সেক্স করলো।
কিছুদিন পর তার আবার সেক্স উঠলো…কিন্তু সে পকেটে হাত দিয়ে দেখলো তার কাছে মাত্র ৫ টাকা আছে। সেক্সের জ্বালায় থাকতে না পেরে সে আবার সেই হোটেলে গেল।
এবার তাকে অন্য একটা রুমে ঢুকিয়ে দেয়া হল।সেখানে ঢুকে সে দেখে কতগুলো লোক সমানে হাত মারছে…আরও অবাক হয়ে সে one way mirror দিয়ে দেখলো পাশের রুমে এক লোক মোটা এবং ugly এক মহিলার সাথে সেক্স করার চেস্টা করছে কিন্তু মহিলা বেশী মোটা হওয়ায় ঢূকাতে পারছেনা।
রফিক হাসতে হাসতে বলল…শালায় আস্ত এক মদন…এই মহিলার সাথে কেউ সেক্স করে নাকি??এরে দেখলে তো আমার ধনই দাড়াইবনা।
পাশের লোক…,আরে ভাই এইটা আর এমন কি??গত সপ্তাহে আমরা দেখছি এক ভোদাইরে মুরগীর লগে সেক্স করতে!!!
কৌতুক<-->০৪৩
অন্যকিছু
স্বামী-স্ত্রী গেছে ডাক্তারের কাছে।
স্বামী বললঃ ডাক্তার সাহেব, আমার স্ত্রী ছয় মাস হল আমার সাথে সেক্স করতে চায় না।
ডাক্তার বললেনঃ কেন? আপনি একটু বাইরেযান, আমি একান্তে আপনার স্ত্রীর সাথে কিছু কথা বলতে চাই।
স্বামী চেম্বার থেকে বেরিয়ে যাবার পর ডাক্তার
জিজ্ঞেস করলেনঃ এবার বলুন মিসেস, সেক্স এর প্রতি আপনার অনীহার কারণ কেন?
… স্ত্রী উত্তর দিলেনঃ সেক্স এর প্রতি আমার অনীহা নেই ডাক্তার সাহেব। আপনাকে আসল কারণটা বলি। সকালে যখন আমি সিএনজি করে অফিসে যাই, তখন আমার ভাড়া থাকে না।
সিএনজিওয়ালা জিজ্ঞেস
করেঃ আপনি কি আজকে ভাড়া দিবেন, না অন্যকিছু হবে…?
আমি অন্য কিছুটাই বেছে নিই..!!
অফিসে বস বলেঃ মিসেস রহমান,আপনাকে এ অফিসের কোনো প্রয়োজন নেই। আপনাকে কিছাঁটাই করে দেব নাকি অন্যকিছু…?
সুতরাং চাকরি বাঁচাতে আমাকে অন্যকিছুই
বেছে নিতে হয় …!!
এরপর যখন আবার বাসায় ফিরি, সিএনজির ভাড়া থাকে না। সিএনজিওয়ালা জিজ্ঞেস করেঃ আপা ভাড়া দিবেন, নাকি অন্যকিছু…
আমাকে আবারও অন্যকিছু করেই ভাড়া মেটাতে হয়…!!
তাই আমি আসলে প্রতিদিন সেক্স করতে করতে এতই ক্লান্ত থাকি যে স্বামীর
সাথে আর সেক্স করতে চাই না।
কাহিনী শুনে মুচকি ডাক্তার হাসলেন, তারপর চোখ
টিপে বললেনঃ আমি কি এই ঘটনা আপনার স্বামীকে জানাবো??… ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
নাকি অন্যকিছু করবেন…??
কৌতুক<-->০৪৪
অটুট যৌবন
মল্লিকা শেরাওয়াত একদিন বাবা রাম দেব কে জিজ্ঞাসা করল- ”বাবা গোসলের সময় কি লাগালে আমার যৌবন অটুট থাকবে?????? বাবা উত্তর দিল- ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
”বাথরুম এর দরজা”
কৌতুক<-->০৪৫
গোল জিনিস
শুক্রথলিতে শুক্রানু সৃষ্টির সময় তাদেরকে শিক্ষা দেয়া হল যে নির্গত হবার পর থেকেই তাদের দায়িত্ব হচ্ছে গোল কিছুর খোঁজ করা, গোল কিছু পেলে তাকে জিজ্ঞেস করা যে সেটা ডিম্বানু কিনা, যদি ডিম্বানু হইয় তবে ডিম্বানুর সাথে মিলিত হওয়া। ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
তো এই শিক্ষা পাবার পর কিছু শুক্রানু একদিন নির্গত হল।
তারা গোল একটা জিনিস পেয়েও গেল।
তারপর সেটাকে জিজ্ঞেস করল যে, ”তুমি কি ডিম্বানু?”
উত্তরে গোল জিনিসটা বলল যে, ”না!! ……… ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
”আমি টন্সিল” !!
কৌতুক<-->০৪৬
বাকী ৪ ইঞ্চি ?
বিছানায় এক রাউন্ড প্রেম পর্বের পর সদ্য কুমারিত্ব বিসর্জনকারিনী প্রেমিকা চিন্তা করছে,
“ ঢুকলো ৭ ইঞ্চি,বেরুলো ৩ ইঞ্চি,বাকী ৪ ইঞ্চি কি ভিতরেই থেকে গেল???”
আআআ!!!!
কৌতুক<-->০৪৭
তাই দিল!!!
রফিক আর পলির গতকাল বিবাহ বার্ষিকী গেছে কিন্তু রফিক পলিকে কোন গিফট না দেয়ায় পলির মন খুব খারাপ…
বান্ধবিঃ কিরে পলি তোর মন খারাপ??
পলিঃ না কিছুনা… ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
বান্ধবিঃ গতকাল তো তোদের বিবাহ বার্ষিকী ছিল, তোর হাসবেন্ড তোকে কি গিফট দিল??
পলিঃ রাগ হয়ে…আর কি দিবে,তার কাছে তো আছেই একটা জিনিস যেটা সে বাসর রাত থেকে দিয়ে আসছে…গতকাল ও তাই দিল!!!
কৌতুক<-->০৪৮
ফুটো
ছেলের বাবা ছেলের বিয়ে দেবেন বলে একটি বাড়িতে মেয়ে দেখতে গেছেন ! যে বাড়িতে মেয়ে দেখতে গেছেন সেখানে এক ভদ্রমহিলার ৩ কন্যা !
প্রথমে তিনি বড় মেয়েকে হাজির করলেন !
ছেলের বাপ মেয়েটিকে ভালো করে দেখে বললেন ” ফুটো ছোটো !
ভদ্রমহিলা এবার দ্বিত…ীয় মেয়েকে হাজির করলেন এবং ছেলের বাপ আবার বললেন „ফুটো ছোটো !”
ভদ্রমহিলা একটু রেগে গেলেন কিন্তু কিছু বললেন না এবং তিন নম্বর মেয়েকে হাজির করলেন ! ছেলের বাপ বেশ কিছুক্ষণ দেখে বললেন :„ফুটো বড় !”
মেয়ের মা এবার খুব রেগে গিয়ে নিজের শাড়ি উঠিয়ে দিয়ে বললেন „এই ফুটোটা চলবে?”
ছেলের বাপ – „আরে আরে বিয়ান রাগ করেন কেন !! আমার ছেলে তার ডাক নাম ফুটো আপনার বড় দুই মেয়ের চেয়ে ছোটো ! আর ছোট মেয়ের থেকে বড় !” আমি আপনাদের ফুটোর কথা বলিনি !!
কৌতুক<-->০৪৯
ইন্টারভিউ
একদিন আমাদের শামসু এবং তিনজন আগুনের মত সুন্দরী মেয়ে অফিসে চাকরির জন্য পরীক্ষা দিতে গেল। অদ্ভুতভাবে তারা চারজন একই নাম্বার পেল পরীক্ষাতে।তো অফিস কর্মকর্তারা পরল মহাফাপরে। চাকরি পাবে যে মাত্র একজন! তারা ঠিক করল একজন একজন করে ইন্টারভিউ নেয়া হবে তাদের। ইন্টারভিউতে একই প্রশ্ন করা হবে তাদের।
প্রথমে ডাক পরল প্রথম মেয়েটির। তাকে জিজ্ঞেস করা হল, ‘বুকের ও দুটো কি??’
জিজ্ঞেস করার সাথে সাথে বাঘের মতো গর্জন ছাড়ল মেয়েটি। অফিস কর্মকর্তা ও তাদের চোদ্দ গুষ্টিকে দেখে নেবার কথা বলে দ্রুত রুম থেকে বেরিয়ে গেল সে।
দ্বিতীয় মেয়েকে একই প্রস্ন করা হল। দ্বিতীয় মেয়েটির মুখ লজ্জাতে লাল হয়ে গেল। কোন কথা না বলে রুম ত্যাগ করল সেও।
তৃতীয় মেয়েকেও একই প্রশ্ন করা হল। তৃতীয় মেয়েটি আরও অগ্নিমূর্তি ধারণ করল। অফিস কর্মকর্তাদের গালিগালাজ করে চোদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে রুম থেকে বেরিয়ে গেল।
সবার শেষে এল শামসু। বাকি তিন মেয়ের প্রতিক্রিয়া দেখে কর্মকর্তারা বিব্রত। তবুও জিজ্ঞেস করা হল তাকে, ‘বুকের ও দুটো কি??’
শামসু মুচকি হেসে জবাব দিল, ‘স্যার… ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
‘BOOK’ এর ‘O’ দুটো ভাওএল (Vowel)…
কৌতুক<-->০৫০
পাছা মারা
রফিক বনে গেছে শিকার করতে…সে বনের পথ ধরে যেতে যেতে হঠাত এক ভাল্লুক দেখলো…ভাল্লুক টাকে সে যেই গুলি করতে যাবে সে সময় ভাল্লুক টা লুকিয়ে পিছন দিক থেকে এসে তাকে পাছা মেরে চলে গেল।
রফিক তো পাছা মারা খেয়ে কিংকর্তব্যবিমূড়!
২য় দিন আবার যখন সে শিকার করতে গেল তখন ও একি ভাবে রফিক ভাল্লুকের হাতে পাছা মারা খেল।
রফিক চিন্তা করল, না এভাবে আর চলতে দেয়া যায়না…সবাই জানলে ইজ্জত যাবে।সে একটা প্লান করল…
৩য় দিন প্লান মত সে বনে গিয়ে আগুন লাগিয়ে দিল। মতলব ভাল্লুকটা আগুন দেখে ভরকে গেলে সে গুলি করে মারবে।
এদিকে সে আগুন দিয়ে বসে আছে ভাল্লুকের আর দেখা নেই…
প্রচন্ড গরমে রফিক কাপড় খুলে ল্যাংটা হয়ে গেল,হঠাত দেখে ভাল্লুকটা এসেছে…সে তাড়াতাড়ি যেই বন্দুক তাক করেছে সঙ্গে সঙ্গে ভাল্লুক অদৃশ্য!!
একটু পরেই কে যেন পেছন দিক থেকে প্রচন্ড এক চর মারল রফিক কে।রফিক ল্যাংটা অবস্থায় গালে হাত বুলাতে বুলাতে পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখে ভাল্লুক দাঁড়িয়ে আছে!!
রফিক তো অবাক…মুখে কোন কথা নেই।
ভাল্লুকঃ শালা, বনে আগুন লাইগা গেছে হেই দিকে চিন্তা না কইরা তুই কাপড় খুইলা পাছা মারা খাওয়ার লেগা দাড়ায়া আছস?!!!
কৌতুক<-->০৫১
ডিজগাইজ ট্রেনিং
আর্মিদের ডিজগাইজ ট্রেনিং চলছে। এমন সময় আর্মির এক উচ্চপদস্থ জেনারেল এলেন পরিদর্শনে।
সাথে সাথে গাছের ছদ্মবেশে দাঁড়িয়ে থাকা এক সোলজার চিৎকার করে লাফ দিয়ে উঠল।
ভয়ঙ্কর রেগে গেলেন জেনারেল। রাগতস্বরে বল্লেন, ‘তোমার কোটমার্শাল হবে!’
মিনমিন করে বলতে লাগলো সোলজার….’স্যার আমার কি দোষ যখন আমার গাছের ডালে বসে থাকা পাখিকে একটা শিকারি গুলি করলো তখন আমি চিৎকার করিনি….চিৎকার করিনি যখন একটা বিষাক্ত সাপ আমার পয়ের উপর দিয়ে চলে গেল….কিন্তু..
‘কিন্তু কি??’ খেঁকিয়ে উঠলেন জেনারেল।
’কিন্তু যখন দুইটা কাঠবেরালি আমার প্যান্টের ভেতর ঢুকে বলে উঠল,
‘একটা বাদাম এখন খাব আর আরেকটা খাব কাল…তখন আমার আর না চিৎকার করে উপায় ছিল না.
কৌতুক<-->০৫২
সিটবেল্ট
একটা তরুণী মেয়ে যখন সিটবেল্ট পড়ে গাড়ি চালায় তখন কার কথা মনে পড়ে?????! ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
পারসেন্টেজ ( % ) চিহ্নটার কথা!
কৌতুক<-->০৫৩
দুই মাতাল
দুই মাতাল এমন মদ খেয়েছে, ঠিকমতো হাঁটতেই পারছে না। তো এক বিল্ডিং দেখে এক মাতাল আরেক মাতালকে বলে কি, দেখ, কতো সুন্দর ওই বিল্ডিংটা!
চল, ওটাকে ঠেলে আমাদের বাসায় নিয়ে যাই। তো দুই মাতাল মিলে সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।
একটু পরেই পরিশ্রমে ওদের শরীর থেকে দরদর করে ঘাম ঝরতে লাগলো। তখন ওরা ওদের জামা খুলে আবার সমানে বিল্ডিংটাকে ঠেলতে লাগলো।
একটু পর এক চোর ব্যাপার-স্যাপার দেখে পিছন থেকে ওদের জামা নিয়ে চুপচাপ সরে পড়লো। একটু পর প্রথম মাতাল ওদের জামাগুলো নাই দেখে আরেক মাতালকে বললো-
: কিরে, আমাদের জামা গেলো কৈ?
: আরে,
আমরা তো বিল্ডিংটাকে ঠেলতে ঠেলতে অনেক দূরে নিয়ে এসেছি না!
: তাহলে চল, জামাদু’টো নিয়ে আসি। নইলে আবার চোরে চুরি করে নেবে।
: কিন্তু বিল্ডিংটা যতো সুন্দর! চোর যদি বিল্ডিংটাই চুরি করে নিয়ে যায়?
: আচ্ছা, তাহলে এক কাজ করা যাক।
বিল্ডিংটা নিয়েই চল!
এবার দুই মাতাল মিলে বিল্ডিংটাকে উল্টো দিকে ঠেলতে লাগলো!
কৌতুক<-->০৫৪
ব্যালেন্স শেষ
নাদিয়ার বিয়ের পরদিন তার বান্ধবী শিল্পীর সাথে দেখা…
শিল্পীঃ কিরে তোর বাসর রাত কেমন হল? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
নাদিয়াঃ আর বলিস না প্রথম কয়েকবার
মিসকল দিলো…তারপর যখন কল
ঢুকলো তখন ব্যালেন্স শেষ…
কৌতুক<-->০৫৫
ফটোকপি মেশিন
শাশুড়ি : বৌ মা, তোমাকে আমি কিছুই বলবো না। শুধু বলবো যে আমার নাতির চেহারার সাথে কিন্তু আমার ছেলের চেহারার কোন মিল নেই। ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
বৌমা : আম্মা, আমার দুই পায়ের মাঝে কোন ফটোকপি মেশিন নাই।
কৌতুক<-->০৫৬
তবলাকান্ত
ইন্ডিয়ান সেনাবাহিনীর এক সুবাদার দৌড়ে এসে লেফটেন্যান্টকে বলে- স্যার, মানে বলছিলুমকি, পুরো রেজিমেন্টের সবাই লিঙ্গ উঁচিয়ে তবলার উপর চড়াও হয়েছে। সমানে সহবত করে চলেছে।
লেফটেন্যান্ট তার অধীনস্থ কর্মচারীদের এহেন বস্তুকাম দেখে ক্রুদ্ধ হলেন।
তিনি তথাস্থানে গিয়ে হুঙ্কার ঝেড়ে বললেন- যে যে তবলা লাগিয়েছ, এক কদম এগিয়ে এসো। ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
সবাই এগিয়ে এক কদম এগুলো। একজন ছাড়া।
লেফটেন্যান্ট সেই লোকটার দিকে ইঙিত করে বললেন- তোমাদের সবার ওকে দেখে মিতাচার শেখা উচিত। কি নাম তোমার ভাই?
-আজ্ঞে স্যার, সিপাহী পোঁদশ্রী তবলাকান্ত।
কৌতুক<-->০৫৭
লজ্জা
এক ধনী অবস্থাপন্ন ভদ্রমহিলা গেলেন মনোরোগ-
চিকিৎসকের কাছে – ডাক্তার সাহেব, আমার অনেক বিশ্রী একটা স্বভাব আছে।
আমার কোনো কিছুর অভাব নেই, তবু আমি সুযোগ পেলেই অন্যের জিনিস চুরি করি, আর চুরির পরে ভীষণ লজ্জা হয় আমার।
ডাক্তার বললেন –
এটা একটা মনোরোগ। কয়েকটা ওষুধ লিখে দিচ্ছি, নিয়মিত খাবেন।
মাস খানেক পর ভদ্রমহিলা আবার এলেন।
ডাক্তার-
কী? কোনো ইম্প্রুভমেন্ট হল আমার ওষুধে?
মহিলা- দারুণ ইম্প্রুভমেন্ট
ডাক্তার সাহেব!
– কেমন?
– আগে চুরির পরে লজ্জা পেতাম, এখন পাই না…!
কৌতুক<-->০৫৮
গায়েব
ইভা প্রচন্ড সেক্সি মেয়ে…১৮ বছরেই হাত পা বেশ লম্বা হয়ে গেছে…
মেয়ের চালচলনে সন্দেহ হওয়ায় ইভার বাবা একদিন ইভার মাকে বলছে…
বাবাঃ শোন, মেয়ে বড় হয়েছে বিয়ে দিতে হবে…তুমি কি বল??
মাঃ হ্যা, ঠিকই বলেছ…রান্নাঘর থেকে ইদানিং বেগুন,মুলা,গাজর গায়েব হচ্ছে!!
দাদীঃ আমারও দুইদিন ধরে লাঠি গায়েব!!!
-০৫৯
ইন্টারভিউ
চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে —
বস : আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা rule ফলো করি ।
প্রার্থী : কি কি স্যার?
বস : আমাদের ২য় rule হচ্ছে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা । আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাট এ জুতোর তলা মুছে এসেছেন?
প্রার্থী : “জ্বী স্যার”
বস : আমাদের ১ম rule হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বাইরে কোন ম্যাট ছিলোই না !!! কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না|
কৌতুক<-->০৬০
কম্বল
নতুন বিয়ে হয়েছে এক ছেলের ।
রাত্রে ঐ ছেলে তাড়াতাড়ি খেয়ে শুতে গেছে ।
বউ শুতে আসছেনা দেখে মায়ের কাছে ফিরে এসে জিজ্ঞাসা করল, “মা কম্বল কই ?”
… মা বলল, “কেন বাবা, বিছানায় তো আছে”
ছেলে চলে গেল ।
একটু পরেই ছেলে ফিরে এসে জিজ্ঞাসা করল, “মা কম্বল কই?”
মা বলল, “কেন, বিছানায় তো ছিল”
ছেলে আবার কিছুক্ষণ পরে ফিরে এসে জিজ্ঞাসা করল, “মা কম্বল ছাড়া তো ঘুম আসে না!!”
সব বুঝে ছেলের বাপ আর রাগ চাপতে না পেরে বলল, ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
“বেটা হারামজাদা, যা শুইতে যা, কম্বল এখন খাচ্ছে!!”
কৌতুক<-->০৬১
সিলেটি ভদ্রলোক
এক সিলেটি ভদ্রলোকের সাথে আরেক সিলেটি ভদ্রলোকের দেখা।
১ম জন: এবা গতবছর যে মারা গেছিলাইন, আফনে না আফনের বাই?
২য় জন: আমার বাই। ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
১ম জন: ইয়ার লেগাইতো খই। তেনারে দেখি, আফনারে দেখিনা খ্যান? ক্যামবাই মারা গেছিলাইন?
২য় জন: সাফে খামরাইছে।
১ম জন: খোনো?
২য় জন: খফালে।
১ম জন : আল্লায় ভাচাইছে। চক্ষু দুইটা ভাইচা গেছে। খনোৎ কবর দিছাইন?
২য় জন: ভাড়ির পেছন, ফুকুর ফাড়ে, গাছতলায়।
১ম জন: বালা খরচাইন, ছায়া ফাইবো, টান্ডা লাগবো। আল্লায় তেনারে বাঁচায়া রাখুক।
কৌতুক<-->০৬২
পাঁচ কিলোমিটার
করিম সাহেব এবং জরিনা বেগম স্বামী-স্ত্রী। দুজনের মধ্যে কিছুতেই বনিবনা হচ্ছে না। দিনরাত ঝগড়া লেগেই থাকে।
তাঁরা গেছেন একজন পরামর্শকের কাছে।
সব শুনে পরামর্শক করিম সাহেবকে বললেন, ‘আপনাদের সমস্যাটা বুঝতে পেরেছি। শুনুন, আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটবেন।’
এক সপ্তাহ পর করিম সাহেবকে ফোন করলেন পরামর্শক।
পরামর্শক: কী খবর করিম সাহেব, আছেন কেমন?
করিম সাহেব: আমি তো খুবই ভালো আছি! আপনার পরামর্শ কাজে লেগেছে।
পরামর্শক: বাহ! আপনার স্ত্রী কেমন আছেন?
করিম সাহেব: কী করে বলব? আমি তো বাড়ি থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে আছি !
কৌতুক<-->০৬৩
ফিলিংস
জলি, মলি আর পলি তিন বান্ধবি…তিনজনই খুব সেক্সি…
তারা এটা সেটা ব্যব্হার করে সেক্সের জ্বালা মেটায়…তো এক বিকেলে তারা তিনজন বসে তাদের সেক্স লাইফ নিয়ে গল্প করছে…
জলিঃ আমার কলা খুব পছন্দ…
… মলিঃ আমার তো বেগুন ছাড়া চলেইনা…
পলিঃ আমার রোজ একটা করে করলা লাগে…
সবাই অবাক হয়ে কেন কেন করলা কেন???
পলিঃ কারন ঐটা ডটেড!!!আহহহ…ফিলিংস ই আলাদা!!
কৌতুক<-->০৬৪
খাসা মাল
এক লোকের বউ তার জন্মদিনের উপহার হিসেবে হঠাৎ লোকটিকে নিয়ে রাতের বেলা স্ট্রিপ ক্লাবে গেল ড্রিংকস করতে। ঢুকতেই দারোয়ান বল্ল – “হাই জন, কেমন আছো?”
লোকটির বউ বল্ল – “এই লোকটি তোমার নাম জানলো কি ভাবে? তুমি কি এখানে প্রায়ই আসো নাকি?”
… লোকটি বল্ল – আরে ধুর, কি যে বলো না! স্ট্রীপক্লাবে জীবনের এই প্রথম আসলাম। আর লোকটি আমাদের পাড়ার ফুটবল টিমে আগে খেলত। আমার নামটা এখনও ভুলেনি! তুমি অযথাই আমাকে সন্দেহ করো!”
এরপর তারা টেবিলে বসার পর ওয়েটার এসে বল্ল – মিঃ জন, আপনাকে কি বিভি (বিখ্যাত অস্ট্রেলিয়ান বিয়ার) দেবো, নাকি কড়া হুইস্কি?”
জন কিছু বলার আগেই তার বউ বল্ল – এই লোক কিভাবে জানে যে তুমি বিভি লাইক করো?
জন- আরে বিভি তো এখানকার বেশীরভাগ লোকই লাইক করে, এতে জানাজানির কি আছে!”
একটু পর একটা প্রায় সম্পূর্ণ নগ্ন নারী এসে স্ট্রিপ টেবিলে রগরগে অঙ্গ ভঙ্গি করতে করতে বল্ল – জন, তুমি নরমালি যে ভঙ্গিটি পছন্দ করো, আজ কি শুধু সেটাই দেখবে নাকি নতুন কিছূ?”
এবার লোকটির বউ ঝড়ের বেগে ক্লাব থেকে বেরিয়ে গেল! পেছনে পেছনে জন আসতে লাগল। বউটি সাৎ করে একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো। কায়দা করে জনও উঠে পড়ল বউর পাশে।
বউ – তুমি এত ছোট! ছিহ, ঘেন্না হচ্ছে আমার!
জন- আরে ঐ মেয়েটা আমাকে অন্য একটি লোকের সাথে গুলিয়ে ফেলেছে। কাকতালীয়ভাবে নামটাও মিলে গেছে!
জন- চুপ করো। মিথ্যুক!” একপর্যায়ে তাদের ঝগড়া ভয়াবহ আকার ধারন করলো। এমন সময় ট্যাক্সি ড্রাইভার ঘাড় ঘুরিয়ে জনের দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে বল্ল –
জন, আজকে রাতে দেখছি সত্যিই তুমি একটা খাসা মাল পেয়েছো!!
কৌতুক<-->০৬৫
প্যারাসুটের মত বুদ্ধি
একবার দুষ্ট ছেলে এক মেয়ের প্রেমে পড়ল।
একদিন্ ডেটিঙের মেয়েটি বলল, তোমার জন্য আমি সব কিছু করতে পারি।
তাই শুনে দুষ্ট ছেলের মাথায় দুষ্ট বুদ্ধি জাগ্রত হল। সে মেয়েটির কাছে বিশেষ আদরের আবদার করল। মেয়েটি রাজি হল।
তারপর তারা একটি ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে পরনের সব কাপড় খুলে ফেলল।
দুষ্ট ছেলে কর্ম সাধনের উদ্দেশে এগিয়ে গেলে মেয়েটি হঠাৎ বাধা দিয়ে বলল, “না, না, বিয়ের আগে এসব করা ঠিক নয় ।”
বাধা পেয়ে হতাশ দুষ্ট ছেলে বলল, “বাহ! তোমার বুদ্ধি তো একদম প্যারাসুটের মত, কাপড় খোলার পর কাজ করে।”
কৌতুক<-->০৬৬
মোমবাতি
অনেক আগের কাহিনী, যখন পাল তোলা জাহাজ চলাচল করতো সাগরে। তো, শুভেচ্ছা মিশনে পাঠানো ৪০০ জন সৈন্য সহ তাদের কমান্ডার ইংল্যান্ড থেকে নিউইয়র্কে ফিরছে। পালতোলা জাহাজ, তাতে আবার ইঞ্জিনও নেই, আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এই জাহাজে কোন নারী সৈনিক বা ক্রু ও নেই।
যেহেতু পালতোলা জাহাজ যাত্রায় প্রচুর শারীরিক পরিশ্রমের দরকার হয়, তাই সৈন্যরা যাতে দুর্বল না হয়ে পড়ে, সেজন্য কমান্ডার তাদের উপর কড়া আদেশ দিলো যে, জাহাজ নিউইওর্কে না পৌছা পর্যন্ত কেউ হাত মারতে পারবেনা। সে নিজেও মারবেনা, সেটাও গলা উচু করে বললো। তো, এইভাবে তাদের জাহাজ যাত্রা চলছে।
১ম সপ্তাহ গেলো, ২য় সপ্তাহ গেলো, ৩য় সপ্তাহ যাবার পর বেটা কমান্ডার নিজেই অস্থির হয়ে গেলো, হাত না মেরে যে আর পারা যাচ্ছেনা! অবশেষে, সে সব সৈন্যদের ডেকে বললো, জাহাজ অর্ধেক পথ চলে এসেছে, এখন সবাই হাত মারতে পারবে। তারপর সে নিজে একটা ড্রামের মাঝে হাত মেরে ইয়ে ফেললো।
তার পরে বাকি সৈন্যরাও হৈ হৈ করে মনের আনন্দে হাত মেরে ঐ ড্রামে ইয়ে ফেলে অনেক দিনের কষ্ট লাঘব করলো। তো, ৪০১ জনের ইয়ে, তাই ড্রাম একেবারে ভর্তি হয়ে গেলো। তারপর, সবাই আবার নিজেদের কাজে মনোযোগ দিলো, ড্রামের দিকে আর কোনো খেয়াল রাখলো না।
তার আরো ৩ সপ্তাহ পর জাহাজ যখন নিউইয়র্ক বন্দরে পৌছালো, ততোদিনে ড্রামের ইয়ে শুকিয়ে মোমের মতো হয়ে গেছে। সেটা দেখে কমান্ডারের মাথায় একটা আইডিয়া আসলো। ঐ সময় নিউইয়র্কে মোমের প্রচুর চাহিদা ছিলো, সে ড্রামের ইয়ে দিয়ে অনেক গুলো মোমবাতি বানিয়ে নিলো এবং বন্দরেই পাইকারি দোকানে চালান দিয়ে দিলো।
দৈবক্রমে, সেই মোমবাতির চালানটা নিউইয়র্কের এক গার্ল কলেজ কিনে নিল। কলেজের সায়েন্স ল্যাব এর কাজে মোমবাতির প্রয়োজন ছিল।
তারপর বেশ কিছুদিন, প্রায় ৩ মাস কেঁটে গেলো, একদিন কলেজের ৫০ জন মেয়ে একসাথে উধাও! ঘটনা কি!
কিছুদিন পর জানা গেলো তারা সবাই নাকি একসাথে প্রেগন্যান্ট
কৌতুক<-->০৬৭
ঠেকা
সময়ঃ ৮৮ সালের বন্যা!
স্থানঃ নিম্নবিত্ত দের এলাকা!
বাসায় ভিতর বন্যার পানি কোমর পর্যন্ত ।
থাকার জন্য মাচা দেওয়া হইছে।
রাতে পরিবারের সবাই ঐ মাচায় এক সাথে ঘুমায়।
এর মধ্যেই ঘরের নববিবাহিত ছেলের ভালবাসা নির্মান করার ইচ্ছে জেগে উঠলো।
তার বউ পাশেই শোয়া।
কিন্তু অন্যদের দেখিয়ে স্বামীকে বাঁধা দিচ্ছিলো বউ ।
স্বামী বললোঃ ‘কিছু করমু না! খালি ইট্টু ঠেকা দিয়া রাখমু!’
শুধু মাত্র ঠেকা দেয়ার কথা বললেও! ভালবাসা নির্মান তাদের চরম গরম গতিতে চললো।
কিন্তু কিছুক্ষণ চলার পরই আসল সর্বনাশটা ঘটল।
দৈহিক মিলনের চরম মূহুর্তের আগে অস্থির দোলানিতে মাচা ভেংঙ্গে পরিবারের সবাই পানিতে পড়লো।
পাশে শুইয়া থাকা বাবা স্বাভাবিক কারণেই এতক্ষণ চুপচাপ মটকা মেরে পড়েছিলেন।
কিন্তু মাচা ভাংগার পর আর চুপ থাকতে পারলেন না!!
রেগে গিয়ে ছেলের উদ্দেশ্যে বললেনঃ ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
“নে ঠেকা, এইবার ভালা কইরা ঠেকা”
কৌতুক<-->০৬৮
নিঃসন্দেহ
ক্লাসে টিচার বাংলা পড়াচ্ছেন- বাচ্চারা, ‘নিঃসন্দেহে’ শব্দটি দিয়ে একটি বাক্য বল তো দেখি।
প্রথম জন- ম্যাডাম, আকাশ নিঃসন্দেহে নীল।
টিচার – হল না, আকাশ যখন মেঘলা থাকে, তখন আকাশের রঙ বদলে যায়।
দ্বিতীয় জন- ম্যাডাম, ঘাস নিঃসন্দেহে সবুজ।
টিচার – উঁহু, অনেকদিন রোদ কিংবা জল না পেলে ঘাস বিবর্ণ হয়ে যায়।
… এবার তৃতীয় জন উঠে দাঁড়াল এবং প্রশ্ন করল- ম্যাডাম, পাদের কি ঝোল হয়?
– কী???
– মানে, পাদের কি ঝোল হয়?
– না…
– তাহলে আমি নিঃসন্দেহে হেগে দিছি
কৌতুক<-->০৬৯
চুলের গন্ধ
প্রত্যেকদিন এক লোক তার অফিসের এক সুন্দরী মেয়ের কাছে যেয়ে খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে দাড়াই। তারপর লম্বা একটা নিঃশ্বাস নিয়ে মেয়েটাকে বলে“তোমার চুলের গন্ধ আসলেই মারাত্মক!!”
কয়েকদিন এইটা সহ্য করার পর মেয়েটা তার বসের কাছে নালিশ দিলো।
বস অবাক হয়ে বলে“সে তোমার চুলের গন্ধের প্রসংসা করছে এতে এতো রাগ করার কি আছে!!!” ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মেয়েটা বিরক্ত হয়ে বলে“বস লোকটা হচ্ছে বাইট্টা আবুল। সে তো আমার কোমর পর্যন্ত লম্বা। বুঝতেছেন সে কোন চুলের প্রসংসা করে???”
কৌতুক<-->০৭০
আপেলের জুস
বাসের ভিড়ে এক ছেলের গায়ে এক মেয়ের বুক বারবার ঘষা খাচ্ছিল।
আর সহ্য করতে না পেরে ছেলেটা শেষে বলেই ফেললঃ-
“মিস, আপনার আপেল তো আমার গায়ে লাগছে বারবার!!”
মেয়েঃ “আপেল তো আমার। তো আপনার কি সমস্যা??” ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
ছেলেঃ “আপেল তো আপনার ঠিক আছে, কিন্তু জুস তো আমার বের হচ্ছে!!!”
কৌতুক<-->০৭১
সেলসম্যান
হরিপদকে সেলসম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার পর থেকে দোকানের বিক্রি ছয়গুন বেড়ে যাওয়ায় মালিক চিন্তায় পড়ে গেল। এতো বিক্রি কি ভাবে সম্ভব সেটা দেখার জন্য একদিন সে দোকানে গিয়ে দেখল হরিপদ এক ক্রেতার কাছে মাছ ধরার ছিপ বিক্রি করছে। হরিপদ ক্রেতার কাছে একটা ছিপ ২৫০ টাকায় বিক্রি করল, তারপর-
হরিপদঃ স্যার এরকম জুতা পড়ে তো মাছ ধরা যাবে না, মাছ ধরতে হলে আপনার স্পোর্টস সু লাগবে।
ক্রেতা ১৬০০ টাকা দিয়ে স্পোর্টস সু কিনলো।
হরিপদঃ রোদের মধ্যে যেহেতু অনেক সময় বসে থাকতে হবে তাই একটা ক্যাপও লাগবে
ক্রেতা একটা ক্যাপ কিনলো।
হরিপদঃ যেহেতু দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হবে তাহলে তো স্বাভাবিক ভাবে ক্ষুধাও লাগবে
ক্রেতা কিছু বিস্কিট এবং চিপস কিনলো।
হরিপদঃ মাছ যে ধরবেন সেইটা রাখবেন কিসে? আপনার একটা বস্কেট লাগবে মাছ রাখার জন্য
ক্রেতা একটা বস্কেটও কিনলো।
এভাবে হরিপদ ক্রেতার কাছে মোট ২৫০০ টাকার পন্য বিক্রয় করলো।
মালিক খুব খুশি হয়ে বলল- “তুমি তো দেখি অনেক ভালো একজন বিক্রেতা, একটা মাছে ছিপ কিনতে আসা ক্রেতার কাছে এতো কিছু বেচে ফেললা !”
হরিপদঃ মালিক, আসলে ঐ ব্যাক্তি বৌয়ের জন্য স্যানোরা কিনতে আসছিল। আমি তাকে বললাম চার দিন বাসায় বসে থেকে কি করবেন, সময় কাটানোর জন্য বরং মাছ শিকার করেন।
কৌতুক<-->০৭২
ব্লুটুথ
“এক আমেরিকানের সাথে বল্টুর কথা হচ্ছে ।
ঐ ব্যাটা বাঙ্গালীদের নানা ভাবে ব্যাঙ্গ করছে !
“আরে আমাদের সমান প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে তোমাদের বাঙ্গালীদের হাজার বছর লাগবে!”
কথা শুইনা তো বল্টুর মেজাজ পুরাই হট! (আপনার?)
হঠাত্ বল্টু বিচিত্র ভঙ্গিতে ঠোঁট নাড়তে শুরু করল !
কিন্তু কোন আওয়াজ নেই! যেন আমেরিকানের কথা শুনে বল্টু বাকরুদ্ধ হয়ে গেছে!
অবাক আমেরিকান বল্টুকে বলে
“কি করছ তুমি? ! ! !” ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
“ব্লুটুথ দিয়া তোমার প্রেমিকাকে কিস করতাছি! ! ! !”
কৌতুক<-->০৭৩
দুই পুরুষ
বাসর রাতে জামাই কে চুপচাপ বসে থাকতে দেখে বউ আর থাকতে না পেরে বলল কি হল?? “কর”…
জামাইঃ কি করব? আমি তো কিছু জানিনা।
বউঃ কোন ব্যাপার না। আমি যা করব তুমিও তাই করবা ,কেমন??
জামাইঃ ঠিক আছে।
(বউ শাড়ী খুলল, দেখে দেখে জামাই শার্ট খু্লল,বউ সায়া খু্লল, জামাই তার প্যান্ট খুলল।
জামাইঃ তারপর
এবার বউ প্যান্টি খু্লল,জামাই তার underwear খু্লল।বউ চিত হয়ে শুইলো। জামাই ও তাই করলো।
জামাইঃ এখন??
বউ এবার দুই পা ফাক করলে জামাই ও তার দুই পা ফাক করলো…
জামাইঃ এরপর??
বউঃ রাগ হয়ে…এইবার এমন কর,তুমি বাইরে গিয়ে দুইজন পুরুষ ডেকে নিয়ে আস,একটা তোমার জন্য আর একটা আমার জন্য!!!
কৌতুক<-->০৭৪
পেছনের গেইট
মীনা ভাবীর সাথে রফিক এর পরকীয়া চলছে।
একদিন রাতে মিনা – ভাবীর husband অফিসের কাজে ঢাকার বাইরে গেল, এই সুযোগে সে রফিক কে তাদের বাসায় ডেকে নিল রাতে ঘুমানোর সময় রফিক সেক্স করার জন্য পীড়াপীড়ি করতে লাগল,
কিন্তূ মীনা ভাবী তাকে বলল আজ না সোনা প্লিজ, প্রোব্লেম আছে
রকিক মানতে রাজি না, সে সেক্স করবেই,
মীনা ভাবী উপায় না পেয়ে বলল, একটা গল্প শোন … ধর একটা ছেলে রাতে তার বাসায় ধুকবে কিন্তূ গেইট বন্ধ,
সে কিভাবে ঢুকবে??
রফিকঃ মানে??
মীনা ভাবীঃ মানে আমার গেইট আজ সেনোরা দিয়ে বন্ধ…
রফিক বুঝতে পারল, যে সে Period এর কথা বলছে। এরপর রফিক একটা উপায় বের করল,
রফিকঃ শোন, তুমি গল্পের সবটুকু জাননা,
এই বলে সে মীনা ভাবীর ব্রা খুললো এরপর উপুর করে পাছা থেকে কাপড় সরিয়ে নিজের under ware খুলতে খুলতে বলতে লাগলো
ছেলেটি সামনের গেইট দিয়ে ঢুকতে না পেরে দুটো আপেল খেতে খেতে পেছনের গেইট দিয়ে ঢুকলো!!!
কৌতুক<-->০৭৫
প্রতিজ্ঞাভঙ্গের ফল
শিকাগোর এক হাসপাতালে এক ভদ্রলোক অনেক্ষণ যাবৎ ছেলেদের টয়লেটে যেতে চাচ্ছিল কিন্তু কেউ না কেউ সবসময় ভেতরে থাকে এজন্য যেতে পারছিল না।
একজন নার্স লোকটার দুর্দশা দেখছিল, সে বলল, স্যার, আপনি মেয়েদের টয়লেট ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু আপনাকে প্রমিজ করতে হবে যে আপনি টয়লেটের দেয়ালের কোন বাটন ব্যবহার করবেন না।
ভদ্রলোক তাতে রাজী হয়ে টয়লেটে গেল, তারপর যা করার করল, এবং বসে থাকার সময় সে দেয়ালে বাটন গুলো… লক্ষ্য করল। প্রত্যেকটা বাটনের গায়ে কিছু অক্ষর বসানো আছে যেমন, ww, wa, pp এবং লাল একটা বাটনে apr।
সে ভাবল বাটন গুলো চেপে দেখলে কে আর দেখবে, কিউরিসিটির জয় হল, সে ww (warm water) বাটন চাপল ইষৎ গরম পানি এসে তার পশ্চাৎদেশে স্প্রে করে দিল। কি মজার অনুভূতি, পুরুষের টয়লেটে এসব নাই কেন?
আরও ভাল কিছু হবে এটা ভেবে সে wa (warm air) বাটন চাপল, গরম পানির বদলে এবার গরম বাতাস এসে তার পশ্চাৎদেশ শুকিয়ে দিল।
যখন ঐটা শেষ হল তখন সে pp (perfume puff)বাটন চাপল এবং খুব সুগন্ধি পাউডারের একটা পাফ এসে তার তলদেশে সুগন্ধে ভরে দিল, তার মনে হল মেয়েদের রেস্টরুম আসলে আনন্দদায়ক!
পাউডারের পাফ দেয়া শেষ হলে সে apr বাটন না চেপে থাকতে পারল না, যেটায় সে ভাবছিল সবচেয়ে বেশি মজা পাওয়া যাবে।
জ্ঞান হওয়ার পরে সে দেখল হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে, এবং নার্স তার দিকে তাকিয়ে আছে। তার বিশেষ অঙ্গের উপর ব্যন্ডেস করা।
কি হয়েছে ! শেষ যেটা মনে পড়ছে আমি apr বাটন চাপছিলাম।
apr বাটন হল অটোম্যাটিক প্যাড রিমুভার, বালিশের নীচে তোমার পেনিস…
কৌতুক<-->০৭৬
শীতল অনুতাপ
মারা যাওয়ার পরে দুই লোকের দেখা হল স্বর্গে। প্রথম জন জিজ্ঞেস করছে দ্বিতীয় জনকে – ভাই, কীভাবে মারা গেলেন আপনি?
– আর বলবেন না, বড় একটা বিপদ থেকে বাঁচতে ফ্রিজে ঢুকে বসে ছিলাম একঘণ্টা। তাই আজ এ অবস্থা। আপনি কীভাবে মরলেন?
– আমি আমার স্ত্রীকে খুব সন্দেহ করতাম। আমি টের পেতাম আমার স্ত্রী পরকীয়া করে, কিন্তু ধরতে পারতাম না। একদিন হাতে-নাতে ধরার জন্য অফিস থেকে তাড়াতাড়ি চলে এলাম, তারপর সারা বাসা তন্ন তন্ন করে খুঁজলাম, কিন্তু কাউকে পেলাম না। বুঝলাম, আমি মিছেমিছিইআমার স্ত্রীকে সন্দেহ করতাম, এজন্য আমার অনেক অনুতাপ হয় এবং সাথে-সাথেই আত্মহত্যা করি।
– আরে বেকুব, এত জায়গায় খুঁজলি, শুধু যদি ফ্রিজটা একবার খুলে দেখতি তাহলে আমাদের দুজনকে আজ এখানে আসতে হত না…!
কৌতুক<-->০৭৭
ভাগ্যবান
ফুল বিক্রেতাঃ স্যার এই ফুল গুলো আপনার গার্লফ্রেন্ড এর জন্য নিয়ে যান্।
লোক্ঃ আমার কোনো গার্লফ্রেন্ড নাই।
বিক্রেতাঃ তাহলে আপনার হবু বউ এর জন্য নিয়ে যান্।
লোক্ঃ আমার কোনো হবু বউ ও নাই।
বিক্রেতাঃ ওহ্, তাহলে আপনি কি বিবাহিত? তাহলে আপনার স্ত্রীর জন্য নিয়ে যান্।
লোক্ঃ আমার স্ত্রী ও নেই।
বিক্রেতাঃ এই ফুল গুলো আপনাকে আমি ফ্রি দিয়ে দিলাম্, আপনি নিয়ে যান্, আপনার মতো এতো ভাগ্যবান একটা লোক কে আমি ফুল গুলো দিতে পেরে আনন্দিত !!
কৌতুক<-->০৭৮
দশ মিনিট পর !
রাত ১১-৫০ মিনিটে একটা গাড়ী পার্কের পাশের পার্কিং প্লেসে থামল।
গাড়ীর ড্রাইভিং সিটে বসা ২১-২২ বছরের এক ছেলে।
পাশের সিটে বসা এক মেয়ে।
এক টহল পুলিশ এসে জিজ্ঞাসা করল কি করছেন?
ছেলেটি বলল “ আমি মাগ্যাজিন পড়ছি”।
মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করায় বলল “ আমি অপেক্ষা করছি, আর দশ মিনিট পর আমার ১৮ বছর হবে, আর আমরা দুজন হোটেলে এক সাথে রাতে….
কৌতুক<-->০৭৯
সেটিসফেকশন
মফিজকে আপনারা তো সবাই চিনেন, আজ পরিচয় করিয়ে দেব মফিজের বোন চিংকির সাথে। মফিজ যতটা না বোকা, চিংকি ঠিক ততোটাই স্মার্ট।
এইতো কয়দিন আগে চিংকির বিয়ে হলো, আর এই সময় কোন প্রকার ভুলে সে মা হতে চায় না। তাই জন্মনিয়ন্ত্রন বিষয়ক পরামর্শ করতে চিংকি এবং তার হাসব্যান্ড ডাক্তারের কাছে গেল ।
ডাক্তার সব শুনে প্রেসক্রিপশনে একটা কনডমের নাম লিখে দিল এবং বলল এটা সেটিসফেকশনের জন্য সবচাইতে ভালো কনডম। এতে কোন প্রকার ঝুঁকি নেই, নিরাপদ এবং কোন ভাবেই সেটিসফেকশনে কোন পর্থক্য করতে পারবেন না। তাছাড়া সাময়িক নিরাপত্তার জন্য কনডমই সর্বোত্তম।
চিংকি কিছুটা বিরক্ত হয়ে ডাক্তারকে বলল- ” তার মানে আপনার মতে পলিথিনে পেচিয়ে রসগোল্লা চুষে খেলে সেটিসফেকশনের কোন পার্থক্য হবে না, পুরা স্বাদ পাওয়া যাবে, যত্তোসব !!
Developed by
No comments:
Post a Comment