27 May, 2018

কারিগরীর কৌতুক



কৌতুক-০১

একটা ছাগল হাঁটছিল ,নিউটন এটাকে ধরে থামালেন আর তখন ১ম সুত্র আবিস্কার হল “একটি বস্তু কে যতক্ষণ পর্যন্ত থামান না হয় তা চলতে থাকে”।

এর পর নিউটন ছাগল টিকে (F) বল এ একটা লাথি দিলেন ছাগলটা বলে উঠলো “ম্যা” (ma) আবিস্কার হল দ্বিতীয় সুত্র F=ma .

এরপরই ছাগলটি নিউটন কে কষে একটা লাথি দিল আর নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুত্র:-

“সকল ক্রিয়ার সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে”

কৌতুক-০২

এক ব্যক্তি টেকনিক্যাল সাপোর্টে চিঠি লিখেছে-

ডিয়ার টেকনিক্যাল সাপোর্ট,

গত বৎসর আমি গার্লফ্রেন্ড ৭.০ থেকে ওয়াইফ ১.০ তে আপগ্রেড করেছিলাম। তার কিছুদিনের মাঝেই আমি বুঝতে পারলাম এটি অযাচিত ভাবে একটি চাইল্ড প্রসেসিং শুরু করেছে যা অনেক জায়গা এবং রিসোর্স নিয়ে নিচ্ছে।

শুধু তাই নয়, ওয়াইফ ১.০ ইনষ্টল হওয়ার সাথে সাথে অন্য প্রোগ্রামগুলোর সাথে ইন্টিগ্রেটেড হতে শুরু করেছে এবং বর্তমানে এটি সব ধরনের সিস্টেম একটিভিটি মনিটর করতে শুরু করেছে। ওয়াইফ ১.০ যেসকল প্রোগ্রামের সাথে কনফ্লিক্ট শুরু করেছে তার কয়েকটি- পোকার নাইট ৭.১, ফুটবল ৫.০, হান্টিং এন্ড ফিসিং ৭.৫ এবং গলফিং ৩.৬।

আমি ওয়াইফ ১.০ কে কিছুতেই ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেসে পাঠিয়ে আমার প্রিয় এপ্লিকেশনগুলো রান করাতে পারছি না। তাই আমি ঠিক করেছিলাম আমার আগের গার্লফ্রেন্ড ৭.০ তে যাওয়ার ব্যপারে। কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য ওয়াইফ ১.০ তে কোনরকম আনইনস্টল প্রসিডিউর নাই। দয়া করে আমাকে উদ্ধার করুন।

পরের দিন টেকনিক্যাল সাপোর্ট থেকে জবাব এসে হাজির-

জনাব সমস্যাগ্রস্থ ব্যবহারকারী,

এটা খুবই কমন একটি সমস্যা যেটির বিষয়ে প্রায়ই লোকজন অভিযোগ করে থাকে। বেশীরভাগ লোকই গার্লফ্রেন্ড ৭.০ থেকে ওয়াইফ ১.০ তে আপগ্রেড করে এটিকে একটি ইউটিলিটি প্রোগ্রাম ভেবে যা তাদের এন্টারটেইনমেন্টের জন্য কাজে আসবে। কিন্তু আসল সত্যটা হচ্ছে ওয়াইফ ১.০ একটি অপারেটিং সিস্টেম যা ডিজাইন করাই হয়েছে সবকিছুর নিয়ন্ত্রন ভার নিজের কাছে নিয়ে নেয়ার মত করে। এবং এটিকে ডিলিট করার কোন উপায় নেই… এমনকি আনইষ্টল করারও কোন ব্যবস্থা নেই। এটি একবার যেখানে সেটাপ হয়ে যায় সেখানের সমস্ত সিষ্টেম ও প্রোগ্রাম ফাইলকে সরিয়ে জাঁকিয়ে হয়ে বসে। যাকে বলা যেতে পারে উড়ে এসে জুড়ে বসা!

আপনাকে আমরা দুঃখের সাথে জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে আপনি ওয়াইফ ১.০ থেকে আর কোনদিনই গার্লফ্রেন্ড ৭.০ তে ফেরত যেতে পারবেন না… কারন এটি আপনাকে তা করতে দিবে না। আপনি দয়া করে ওয়াইফ ১.০ এর সাথে দেয়া সতর্কতাবাণী-মেইনটেনেন্স/চাইল্ড সাপোর্ট ম্যানুয়্যালটা পড়ে নিবেন। আপনার জন্য আমাদের পরামর্শ হলো আপনি ওয়াইফ ১.০ তেই থাকুন এবং চেষ্টা করুন পরিস্থিতি কিভাবে উন্নতি করা যায়। আমরা আপনাকে আরো উপদেশ দেব একটি ব্যাকগ্রাউন্ড এপ্লিকেশন সেটাপ করে নেয়ার ব্যপারে যা এটির যেকোন আর্গুমেন্টে “ইয়েস ডিয়ার” রিটার্ন করবে।

এটি নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য আপনি সবসময়ই প্রথমে C:\APOLOGIZE! কমান্ডটি ব্যবহার করবেন। কারন শেষ পর্যন্ত আপনাকে ‘APOLOGIZE’ কমান্ডটাই ব্যবহার করতে হবে সিষ্টেম স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরত আনার জন্য।

তবে আমরা আপনাকে পুরোপুরি নিরাশ করতে চাই না..। বস্তুত ওয়াইফ ১.০ একটি চমৎকার প্রোগ্রাম কিন্তু এটিকে অনেক যত্নের সাথে রাখতে হয়। ওয়াইফ ১.০ অবশ্য বেশ কিছু সাপোর্ট প্রোগ্রাম সহকারে সেটাপ হয়ে থাকে, যেমন ক্লিন এন্ড সুইপ ৩.০, কুক ইট ১.৫ এবং ডু বিল ৪.২।

তবে এসব প্রোগ্রাম ব্যবহারের সময় আপনাকে খুবই সচেতন থাকতে হবে। কারন এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে গিয়ে একটু উনিশ বিশ হলেই কিছু থার্ড পার্টি প্রোগ্রাম ‘ক্যাট ক্যাট ১.৯’, ‘কাউ কাউ ৪.৯’ এক্সিকিউটেড হয়ে যাবে। আর একবার যদি তা হয়ে যায়.. তাহলেই সারছে! সিষ্টেমের বারোটা বেজে যাবে। তখন সিষ্টেমের আগের পারফরমেন্স ফেরত আনতে আপনাকে আরো বেশ কিছু ইউটিলিটি টুল কিনতে হবে। আমরা এক্ষেত্র আপনাকে ফ্লাওয়ার ২.১ ও ডায়মন্ড ৫.০ কেনার পরামর্শ দেব।

বিশেষ সতর্কতা: কোন রকমেই.. কোন অবস্থাতেই কোনরকম স্যাক্রেটারী উইথ শর্ট স্কার্ট ৩.৩ সেটাপ করতে যাবেন না। এই ধরনের এপ্লিকেশগুলো ওয়াইফ ১.০ এর সাথে একদমই ম্যাচ করে না এমনকি ফাইবার অপটিক লাইন কেটে গেলেও ৯০০ মেগাবাইট সাইজের অশান্তি ৯.৯ মূহুর্তের মাঝেই ডাউনলোড করে সিষ্টেমে বড় ধরনের ড্যামেজ করে দিতে পারে। বুইঝেন কিন্তু….

আপনার মঙ্গল কামনা করছি

টেকনিক্যাল সাপোর্ট অফিসার।

কৌতুক-০৩

প্রথমবারের মত সমুদ্র দর্শনে বের হয়েছেন পদার্থবিদ, জীববিদ এবং রসায়নবিদ।

পদার্থবিদ সমুদ্রের বড় বড় ঢেউ দেখে মোহিত হয়ে ঢেউয়ের ফ্লুইড ডাইনামিক্সের উপর গবেষণা করার কথা চিন্তা করে সাগরে চলে গেলেন। যথারীতি তিনি ডুবে গিয়ে আর ফিরলেন না।

জীববিজ্ঞানী সমুদ্রের ফ্লোরা-ফনার উপর গবেষণা করার জন্য সমুদ্রে গেলেন, কিন্তু তিনিও ঐ পদার্থবিদের মত সাগরে গিয়ে আর ফিরলেন না।

বহুক্ষণ ধরে বাকী দুইজনের জন্য অপেক্ষা করে রসায়নবিদ শেষে পর্যবেক্ষণ লিখলেন, ”পদার্থবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী উভয়ই সমুদ্রের পানিতে দ্রবনীয়”

কৌতুক-০৪

লালু প্রসাদ যাদব এক বার Microsoft এ Job এর জন্য Apply করলেন।কিছু দিন পর ওই Application এর reply আসলো।

ওই চিঠি পেয়েই লালুজি সংবাদ সম্মেলন ডাকলেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি ঘোষনা দিলেন,

“ভাই অর বেহেন, হামকো আমেরিকা মে নকরি মিল গায়া।” ঘোষনা শুনে উপস্থিত সবার মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠলো।

লালুজি বলতে লাগলেন, “ম্যায় আপলোগোকো মেরা জব অফার লেটার হিন্দিমে পাড়কে সুনাতাহু”।

লালুজি পড়া শুরু করলেন, Dear Laluji, প্যয়ারে লালুজি

you don’t meet “আপতো মিলতেহে নেহি”

our requirement “হামকো তো জরুরত হ্যয়”

Please don’t send any further letter “আব কোই লেটার ভেজনেকি জরুরত নেহি”

Not even phone call “ফোন করনেকি কোই জরুরত নেহি”

will be entertained “বহুত খাতির কিয়া যায়েঙ্গে”

[Dear Laluji, you don’t meet our requirements. Please don’t send any further letter. Not even phone call will be entertained]

কৌতুক-০৫

সামাজিক বিজ্ঞান ক্লাসে

টিচারঃ অই আবুল বলতো পারিবারিক সমস্যার প্রধান কারন কি ?

অনেক চিন্তা করে !!!!







আবুল: স্টার প্লাস, সনি, জি টিভি, স্টার জলসা, জি বাংলা

কৌতুক-০৬

মৃত্যুর পর সব বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ স্বর্গে একসঙ্গে আছেন।

স্বর্গে তো কোনো জ্বালাযন্ত্রণা নেই, তাই আবিষ্কারের কোনো ঝামেলাও নেই।বিজ্ঞানীরা তো আর আরাম

করে বসে থাকতে পারেন না!তখন হঠাৎ বিখ্যাত গণিতবিদ কার্ল ফ্রেডরিক গাউস বললেন, ‘ছোটবেলায় আমাদের পাশের

বাড়িতে মেয়েগুলোকে দেখতাম চোর-পুলিশ খেলত। কিন্তু বাসা থেকে নিষেধ করার কারণে আমি ইচ্ছা থাকলেও ওদের সঙ্গে মিশতে পারতাম না। চলো, এবার আমরা চোর-পুলিশ খেলি।’ সবাই রাজি হলেন।

প্রথম চোর নির্বাচিত হলেন মাইকেল ফ্যারাডে। তিনি একটি গাছের পেছনে লুকালেন এবং এক

থেকে ১০ গুনতে থাকলেন। এর মধ্যে সব বিজ্ঞানী লুকিয়ে পড়লেও নিউটন লুকানোর জায়গা পাচ্ছিলেন না। হঠাৎ করে তাঁর মাথায় কি এল, তিনি মাটিতে এক মিটার দৈর্ঘ্যের চারটি দাগ টেনে একটি বর্গক্ষেত্র বানালেন।

তারপর বর্গটির মাঝে সোজা দাঁড়িয়ে থাকলেন। ১০ গোনা শেষ করে গাছের আড়াল থেকে বের হয়ে এসেই তো ফ্যারাডের চক্ষু চড়কগাছ! নিউটন

সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি চিৎকার শুরু করলেন, ‘নিউটনকে দেখেছি, নিউটন এখন চোর, নিউটন এখন চোর।’ ফ্যারাডের হর্ষধ্বনি শুনে বাকি বিজ্ঞানী ও গণিতবিদেরাও চলে এলেন। নিউটন বললেন, ‘না,

আমি চোর না।’ সবাই তো হতবাক!

স্বর্গে তো কেউ মিথ্যা কথা বলে না। সবাই নিউটনকে চোর হয়ে খেলা চালিয়ে যেতে বললেন।

নিউটন বললেন, ‘না, আমি চোর না, এই যে প্রমাণ দেখাচ্ছি। আপনারা বলছেন, আমার নাম নিউটন।

তাহলে নিউটন এখন দাঁড়িয়ে আছে এক বর্গমিটার ক্ষেত্রফল জায়গার ওপর। তার মানে তো আমি নিউটন না, আমি আসলে প্যাস্কেল!’ (প্যাস্কেল হলো চাপের

একক। এক বর্গমিটার ক্ষেত্রফলের ওপর এক নিউটন বল প্রয়োগ করা হলে তাকে বলা হয় এক

প্যাস্কেল চাপ)। এবার তো ফ্যারাডের মাথা চড়কগাছ!

কৌতুক-০৭

জলিল সাহেবের কম্পিউটারটা কাজ করছে না।

বারবার মনিটরের পর্দায় লেখা উঠছে, কি-বোর্ডের সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে না। বিস্তারিত জানার জন্য ‘এন্টার’ চাপুন!

কৌতুক-০৮

১ম বন্ধু: জানিস, আমার ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস—সব কটিতে অ্যাকাউন্ট আছে।

২য় বন্ধু: বলিস কী! তোর তো তাহলে জীবন বলে কিছু নেই।

১ম বন্ধু: তাই তো! জীবনের লিঙ্কটা দিস তো!

কৌতুক-০৯

ঝন্টু বলছে মন্টুকে—জানিস, লিপি আমার হূদয় ভেঙে দিয়েছে। কিন্তু আমার চেয়ে ও বেশি কেঁদেছে।

মন্টু: কেন?

ঝন্টু: কারণ, প্রতিবাদস্বরূপ আমি ওর নতুন আইফোনটা ভেঙে দিয়েছি।

কৌতুক-১০

জসিম ফোন করলেন কম্পিউটারের দোকানে। বললেন, আমার কম্পিউটারের কোনো কিছুই কাজ করছে না। আমি, আমার ছেলে, আমার স্ত্রী—কেউই কাজ করতে পারছি না।

ওপাশ থেকে বলা হলো, আপনার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম কোনটা, জানেন?

জসিম বললেন, অবশ্যই! ফেসবুক!

কৌতুক-১১

সর্দারজি ফোন করলেন এয়ারকন্ডিশনার সারাইয়ের দোকানে। বললেন, কী মুশকিল বলুন তো, আমার এয়ারকন্ডিশনারটা সকাল থেকে কাজ করছে না।

দোকানদার বললেন, এক কাজ করুন। এয়ারকন্ডিশনারের প্লাগটা খুলে আমার কাছে নিয়ে আসুন।

কিছুক্ষণ পর সর্দারজি দোকানে হাজির হলেন, হাতে এয়ারকন্ডিশনারের প্লাগ!

কৌতুক-১২

কেরামত মিয়া প্রথম ঢাকায় এসেছেন তাঁর ছেলে বশীরকে সঙ্গে নিয়ে। বাপ-ছেলে বিস্মিত হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন একটা লিফটের সামনে। কী তাজ্জব যন্ত্র!

লিফটে উঠলেন একজন বৃদ্ধা। দরজা বন্ধ হয়ে গেল। কিছুক্ষণ পর আবার দরজা খুলল। লিফট থেকে বের হয়ে এলেন এক তরুণী।

কেরামত বললেন, কইরে বশীর, জলদি গ্রামে যা। তোর মারে নিয়ে আয়!

কৌতুক-১৩

ছোট্ট ছেলে বাবলু প্রযুক্তি ব্যবহারে ওস্তাদ। কম্পিউটার, মুঠোফোন সব তার নখদর্পণে। একদিন বাবলুর বাবা তার জন্য একটা ফুটবল কিনে আনলেন।

বাবলু খুশিতে আত্মহারা হয়ে বলল, বাহ্! বাবা, দারুণ! কিন্তু ব্যবহারবিধিটা কোথায়?

কৌতুক-১৪

এক ভদ্রলোক বাজারে গেছেন কাপড় কিনতে—

ভদ্রলোক: আমাকে পর্দার কাপড় দেখান তো।

দোকানদার: কয় গজ দেব, বলুন।

ভদ্রলোক: আরে রাখেন আপনার গজ, আমাকে ১৫ ইঞ্চি কাপড় দিন।

দোকানদার: ১৫ ইঞ্চি কোনো জানালার সাইজ?

ভদ্রলোক: জানালা নয়, আমার কম্পিউটারের সাইজ।

দোকানদার: কম্পিউটারে কেউ পর্দা লাগায়?

ভদ্রলোক: আমি লাগাই, কারণ আমার উইন্ডোজ আছে।

কৌতুক-১৫

বিমান চালনা প্রশিক্ষণের সময় প্রশিক্ষককে প্রশ্ন করল এক শিক্ষার্থী, ‘স্যার, বিমান আকাশে ওড়ার সময় হঠাৎ যদি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে নিচে পড়তে কত সময় লাগবে?’

প্রশিক্ষক: তোমার বাকি জীবন!

কৌতুক-১৬

স্বামী-স্ত্রীর বিবাহবিচ্ছেদ প্রক্রিয়া চলছে আদালতে। তাদের শিশু বালককে প্রশ্ন করা হলো:—তুমি কার সঙ্গে থাকতে চাও—বাবার সঙ্গে, নাকি মায়ের সঙ্গে?

যার ভাগে কম্পিউটার পড়বে

কৌতুক-১৭

—প্রোগ্রামার কেন স্ত্রীর চেয়ে কম্পিউটার বেশি ভালোবাসে?

—কারণ, কম্পিউটার কখনোই বলে না, ‘আজ বাদ দাও; আমার মাথাব্যথা করছে।’

কৌতুক-১৮

টয়লেটে অ্যাডমিন হওয়ার চেয়ে ইউজার হওয়া ভালো।

কৌতুক-১৯

দুই বন্ধুর কথোপকথন।

—আজ থেকে নতুন জীবন শুরু করছি।

—সিগারেট-মদ ছেড়ে দিলি?

—না, ফেসবুকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলেছি।

কৌতুক-২০

জামিলকে বলল শুভ: তোকে গত কদিন খুব অস্থির দেখাচ্ছিল। আজ বেশ ফুরফুরে লাগছে। ঘটনা কী?’

জামিল: আর বলিস না দোস্ত, আজ একটা বিরাট কাজ করে ফেললাম। যত নষ্টের গোড়া ওই ফেসবুক। আমি তো ফেসবুক সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। কিছুদিন আগে আমার প্রেমিকা মলি একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে দিল। সেই থেকে ঝামেলার শুরু। অনেক মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়, মেয়েরা আমার স্ট্যাটাস আর ছবিতে লাইক দেয়, কমেন্ট লেখে…মলি এসব মানতে পারত না। এসব নিয়ে ওর সঙ্গে প্রতিদিন ঝগড়া হতো। এই অশান্তি আর ভালো লাগে না। আজ এর একটা বিহিত করে ফেললাম।

শুভ: যাক, অ্যাকাউন্ট ডিঅ্যাকটিভেট করেছিস তাহলে?

জামিল: ডিঅ্যাকটিভেট করব কেন? মলিকে আনফ্রেন্ড করে দিয়েছি!

কৌতুক-২১

ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ একদিন ঘুম থেকে উঠে আবিষ্কার করলেন, কেউ একজন তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করেছে! তৎক্ষণাৎ তিনি ফোন করলেন নিজ অফিসের এক কর্মচারীকে। ‘কত বড় সাহস! আমার আ্যাকাউন্ট হ্যাক করে! এক্ষুনি খুঁজে বের করো ওই হ্যাকারকে। এক ঘণ্টার মধ্যে আমি ওর নাম-ঠিকানা জানতে চাই।’ চিৎকার করে বললেন জুকারবার্গ।

ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বলল কর্মচারী, ‘অবশ্যই, স্যার। আমরা এক্ষুনি তাকে খুঁজে বের করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি।’

জুকারবার্গ: পুলিশের হাতে তুলে দিতে কে বলল! ওকে বলো, আমার কোম্পানিতে ভালো বেতনে ওর জন্য একটা চাকরি আছে!

কৌতুক-২২

আনিকা বলছে সজলকে, ‘ওগো, তুমি একটু পর পর স্ট্যাটাসে আমার নাম লেখো কেন?’

সজল: আমার কী দোষ? ফেসবুক একটু পর পর জানতে চায়, ‘হোয়াটস অন ইওর মাইন্ড?’

কৌতুক-২৩

: তিন প্রোগ্রামার মিলে একসঙ্গে কোনো ব্যবসা শুরু করতে চায়। কীভাবে তা সম্ভব?

: একজন বানাবে ভাইরাস, দ্বিতীয়জন তৈরি করবে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার, আর তৃতীয়জন বানাবে এমন অপারেটিং সিস্টেম, যেটাতে ওগুলো কাজ করবে।

সারা নেট তন্নতন্ন করে খুঁজেও

কৌতুক-২৪

মেয়েদের জন্য উইন্ডোজের বিশেষ ভার্সন বের করেছে মাইক্রোসফট। এতে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ বাটনের বদলে থাকবে ‘হয়তো’।

কৌতুক-২৫

‘গতকাল একটা ফাইল ডাউনলোড করেছি ইন্টারনেট থেকে, কিন্তু ওটার প্রয়োজন আমার নেই। এখন কী করে ফেরত দেব ওটা, বুঝতে পারছি না।’

‘তোমার মতো ইউজারদের কারণে অচিরেই ইন্টারনেটে আর কোনো ফাইল অবশিষ্ট থাকবে না।’

নতুন স্কিন

কৌতুক-২৬

পিসির সামনে বসে প্রোগ্রাম রচনা করছে প্রোগ্রামার। তার দৃষ্টি আকর্ষণের নানাবিধ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর তার স্ত্রী নতুন কেশবিন্যাস করল, নতুন পোশাক পরল, মেকআপ করল মন দিয়ে, তারপর তার কাছে গিয়ে বলল, ‘আমার দিকে তাকিয়ে দেখো তো। কোনো পরিবর্তন লক্ষ করছো?’

স্ত্রীর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে প্রোগ্রামার বলল, নতুন স্কিন?

কৌতুক-২৭

১. কম্পিউটার অনেকটা মানুষের মতোই। মাত্র একটিই পার্থক্য—এটি নিজের দোষ অন্য কম্পিউটারের ঘাড়ে চাপাতে পারে না।

কৌতুক-২৮

আপনি কি কোন বালিকা/সেলিব্রেটির ফ্রেন্ড হতে চান, কিন্তু বালিকার এবাউটের শর্ত দেখেই হতাশ? সাহস পাচ্ছেন না রিকোয়েস্ট দিতে? অথবা রিকু দিয়ে ঝুলে আছেন, এক্সেপ্ট করেনা?ম্যাসেজ দিতে লজ্জা/ভয় পাচ্ছেন?

আর নয় হতাশা, রিকোয়েস্ট ক্যানসেল বা ব্লক।আপনার স্বপ্ন পূরণ হবেই এবার | এসে গেছে বিশেষ গবেষনাধর্মী রীতিতে লেখা দরখাস্ত |

২৮/৭/২০১৬
বরাবর,
সেলিব্রেটি (আঞ্জেল জরিনা)
প্রোফাইল,মেসেজ,ফেসবুক.
বিষয়ঃ ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট গ্রহন করার জন্য আবেদন।

জনাবা,

যথাবিহীত সম্মান পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে আমি এক জন সাধারন ফেইসবুক ইউজার এবং এক্টিভ লাইকার| আপনার প্রোফাইল দর্শন করে আমার খুব ভাল লাগায় রিকু দিয়ে ৭ দিন ধরে ঝুলে আছি। আমি এই মর্মে আপনাকে রিকোয়েস্ট দিয়েছি যে আপনার এবাউট এ লেখা সবশর্ত মানতে বাধ্য থাকিব...|

যেমন, আপনি ফেইক না রিয়েল, ছেলেনা মেয়ে তা জানতে চাইবো না। অযথা হাই/হ্যালো, কি করেন এই সব প্রশ্ন করে আপনাকে বিরক্ত করবো না। কোন পিক চাইবো না। ট্যাগ করবো না । আপনাকে অযথা পোক দিবো না। এ গুলো করলে আপনি আমাকে লিস্ট থেকে বের করে দিবেন তাও মেনে নিলাম |

কারন, আপনি আপনার বাবার টাকায় ফেসবুক চালান, আমার টাকায় না। তাই যা খুশি করবেন। আরও মেনে নিলাম আপনি আমার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট এক্সেপ্ট করবেন মাত্র, প্রেমের প্রস্তাব না। এবং আমি আপনার সব পোস্ট এ সুন্দর সুন্দর লাইক কমেন্টস করে পাশে থাকবো, ‍আপনি আমার পাশে না থাকলেও চলবে।

কারন আপনি আপনার বাবার টাকায় ফেসবুক চালান । এ ছাড়া আপনি আমাকে যখন ডাকবেন তখনই আপনার পাশে পাবেন। আমি ২৪ ঘন্টা একটিভ থাকি। ঘুমের মাঝেও ফেবু চালাই ।

অতএব, সেলিব্রেটির কাছে বিনীত প্রার্থনা, আমার উক্ত বিষয় গুলো বিবেচনা করে আপনার ফেবু ফ্রেন্ড হওয়ার সুযোগ দানে বাধিত করবেন |

নিবেদক-
আপনার একান্ত অনুগত ফলোয়ার
'ক'
উত্সর্গ : যে সব বালিকাদের এবাউট-এ এধরনের আজাইরা সব শর্ত দেয়া থাকে এবং ওদের রিকুয়েস্ট দিয়ে ঝুলে থাকা অসহায় বালকদের ।

বিঃদ্রঃ ম্যাসেজ পরবর্তী যেকোন অবস্থার জন্য কর্তৃপক্ষ দ্বায়ী থাকবে না ।

কৌতুক-২৯

মকবুল is now married to ফাতেমা ফাতেমা, গনু মোল্লা and 50 others like this

আমেনার কমেন্টঃ “কি আমরা কি ভাইসা আইছি!

শুধু ফাতেমা কেন, আমাদের নাম কই?

আমাগো রে তুমি বিয়া করো নাই

__টুনি like this

টুনির কমেন্টঃ “ঠিক কইছ বুবু;

আমাদের কোন সম্মান নাই; শুধু ফাতেমারে দিয়ে রাখছে

মকবুলের কমেন্টঃ “তোমরা শান্ত হও;

ফেসবুক relationship status এর multiple option না থাকলে আমি কি করবো?

তাই আমি ঠিক করছি; মাসের ৩০ দিনের ১০ দিন করে ৩ জনের নাম একে একে দেয়া হবে।

__আমেনা and ফাতেমা like this

কৌতুক-৩০

মকবুলের স্ট্যাটাসঃ আরে তোমরা কে কুনহানে আছ জলদি আহো হুইনা যাও হুইনা যাও, গেরামে ওলা বিবি আইছে৷ তোমরা হগলে একটু সাবধানে থাইকো।

__মন্তু, আবুল and 130 others like this.40 Share.

আবুলের কমেন্টঃ “Add me Add me, i m blocked

মকবুলের কমেন্টঃ “ফ্রেন্ড লিস্ট ফুল, অহন আর এড করন যাইবো না

গনু মোল্লার কমেন্টঃ “কোনহানে আইছে ওলা বিবি? কোন বাড়িতে ঢুকছে?

মকবুলের কমেন্টঃ “মাঝি বাড়ি, তোমরা আর কেউ ওই বাড়ি যাইবনা, সাবধানে থাইকো

ফকিরের মা’র কমেন্টঃ “এই ওলা বিবি যেই বাড়ির দিকে নজর দেয় সেই বাড়িডারে এক্কেরে শেষ কইরা দেয়

__মকবুল, টুনি and 3 others like this

কৌতুক-৩১

টুনির স্ট্যাটাসঃ Montu mia'r sathe mach dhortichi chorom moja paici

__মন্তু likes this

মন্তুর কমেন্টঃ “মকবুল মিয়া এই স্ট্যাটাস দেখলে কি ভাববো

টুনির কমেন্টঃ “banglish lekho Montu mia; bangla ase na amar mobile e; bollam amar opera te bangla install kore dite; dila to na.

মন্তুর কমেন্টঃ “bollam je tomar ei status mokbul miah dekhle ki vabbo? kalk ei install koira dimu ne.

টুনির কমেন্টঃ isshh... buirar naak kaita dimu na

সালেহার কমেন্টঃ “কি যে ঢং; রাত বিরাইতে পর পুরুষের সাথে ঘুরতে লজ্জা করে না

ফকিরের মা like this

টুনির কমেন্টঃ “tomar eto lage kan haaaa

সালেহার কমেন্টঃ “সঠিক কথা বললেই দোষ;তাই না

টুনির কমেন্টঃ “kharao; tomak e dekhtisi; hironer biyar somoy to emni e mair khaba; tokhn bujhba ni.

কৌতুক-৩২

মকবুল মিয়া create a event- “হিরনের বিয়ে ১০০০ গ্রামবাসী are attending

আবুলের স্ট্যাটাস- “Again I amsingle… Ready to be mingle …”

__আবুল like this

মকবুলের কমেন্টঃ “লজ্জা করে না; তিন তিনটা বৌরে মাইরা ফালাইছস; আবার বিয়া করতে চাস?”

__মন্তু, টুনি and 5 others like this

সুরত আলীর কমেন্টঃ “হ ঠিক কথা; তোর দিলে কোনও দয়া মায়া নাই”

__সালেহা, টুনি and 4 others like this

মকবুলের কমেন্টঃ “হ তোরে আর বিয়া দিমু না আমরা

__মন্তু,টুনি and 3 others like this

আবুলের কমেন্টঃ “আমি বিয়া করুম তোমার কি? নিজের তো ৩টা বউ; তুমি কি বুঝবা বৌ না থাকলে কেমন লাগে? তোমাদের ভালো না লাগলে আমাকে ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে বাদ দিয়ে দাও

কৌতুক-৩৩

আম্বিয়ার স্ট্যাটাসঃ ভাটুইরে না দিয়ো শাড়ি ..ভাটুই যাবো বাপের বাড়ি।

__মকবুল and মন্তু like this

মকবুলের কমেন্টঃ “বাহ! কি সুন্দর স্ট্যাটাস; কি সুন্দর গান গাও তুমি; মনটাই ভইরা যায়

__টুনি like this

আম্বিয়ার কমেন্টঃ “blush…কি যে কন না; শরম লাগে

__মকবুল like this

ফাতেমার কমেন্টঃ “ছিঃ...আপনার লজ্জা শরম নাই? কি করতেছেন এগুলা মকবুল মিয়া o,O

__আমেনা like this

আমেনার কমেন্টঃ “মাইয়ারে বিয়া দিছেন; তার শ্বশুর বাড়ির লোকেরা এই কমেন্ট দেইখা কি ভাববো?”

__ফাতেমা, সুরতআলী like this

টুনির কমেন্টঃ “মকবুল মিয়া; ওগো হিংসা হইতেছে;আপনি চালায় যান; আমি আছি আপনার পিছে

মকবুলের কমেন্টঃ “নিমক হারাম, সব নিমক হারাম... আমার Wifi দিয়া ইন্টারনেট ব্যবহার করে আর আমার বিপক্ষে কথা কস

__টুনি like this

ফাতেমার কমেন্টঃ “বুড়ো বয়সে ভীমরতি ধরছে __

সালেহা,ফাতেমা and 3 others like this

মকবুলের কমেন্টঃ “নিমক হারাম; যাহ্ আমেনা আর ফাতেমাকে আমি তালাক দিলাম

ফকিরের মার কমেন্টঃ “আহারে পোড়া কপাইললা! এ তুই কি করলি রে; এ তুই কি করলি।

কৌতুক-৩৪

আমেনা is now divorced

গনু মোল্লার কমেন্টঃ “আমেনা বিবি শান্ত হউ; রাগের মাথায় ফেসবুকে তালাক দিলে তালাক হয় না; ফাতেমারে খুইজা পাই না; কই সে?

ফকিরের মা’র কমেন্টঃ “ও তো দুঃখে আকাউন্ট deactivate করে ফেলছে; হায়রে এ কি হল রে ; সব শেষ হয়ে গেলো রে; আল্লাহ গো এ কি হল রে

__আমেনা like this (y)

আবুলের কমেন্টঃ “এই বুড়ির ফেসবুকে আকাউন্ট খুলে দেয়াই ঠিক হয় নি;

সবার পোস্টে গিয়ে কান্নাকাটি করে।

কৌতুক-৩৫

বিমান থেকে যায়গা চিনতে পারে এমন ৩ জন আবহাওয়াবিদ বিমানে চড়ে ঘুরতে বেরিয়েছেন।

১ম জনঃ আমি বিমানের জানালা দিয়ে হাত বের করেই বুঝলাম এটা সুইজারল্যান্ড। কারণ, সুইজারল্যান্ডের ঠান্ডা বাতাস আমি ভালোভাবেই চিনি।

একটু পরে ২য় জন বললঃ আমি বিমানের জানালা দিয়ে হাত বের করেই বুঝলাম এটা সৌদি আরব। কারণ, এখানকার গরম বাতাস আমি ভালোভাবেই চিনি।

আরো কিছুক্ষণপর ৩য় জন বললঃ আমি জানালা হাত বের করেই বুঝলাম এটা বাংলাদেশের ঢাকার গূল্লিস্থান !!

বাকি ২ জনঃ কিভাবে বুঝলেন? .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
৩য় জনঃ কারণ, জানালা দিয়ে হাত বের করতেই আমার হাত-ঘড়িটা কেউ মেরে দিছে।

কৌতুক-৩৬

টয়লেটে বসে Facebook এ Chat করছিল, হঠাত্ হাত থেকে মোবাইলটা কমোডে পড়ে গেল।

অনেক খোজা খুজি করার পরও মোবাইলটা না পেয়ে, লোকটা টয়লেটে বসে বসে কাঁদছিল......।

এমন সময় কমোডের ভিতর থেকে এক দৈত্য বের হয়ে লোকটা কে একটা মোবাইল দিয়ে বললো

কেঁদো না বত্স্য এই নাও তোমার মোবাইল .........

মোবাইল দেখে লোকটা বললো

দেখুন আমি গরীব হতে পারি কিন্তু লোভী না, আমার সোনার মোবাইল চাই না..... আমার পুরাতন মোবাইলটা আমাকে ফেরত দিন..........

এই শুনে দৈত্যটা রেগে গিয়ে , লোকটাকে একটা চড় দিয়ে বললো......>>

হারামজাদা এইটাই তোর পুরাতন মোবাইল........ ভালো করে ধুয়ে দেখ........!!

কৌতুক-৩৭

কোনো এক পশ্চিমী দেশে এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে।

অনেকদিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ের ঠিক হয়ে গেলো।ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্যজীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন।তো তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ড পাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।

বিয়ের দু'দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল। তাতে শুধু লেখা - "Nescafe"!!!!

প্রথমে বেশ অবাক হলেও,কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe - এর জার বের করলেন।দেখলেন তার গায়ে লেখা - "Good till the last drop"....

তিনি একটু লজ্জা পেলেও,মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।

বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ড পাঠাল।তাতে লেখা - "Rothmans"!!!!

এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা - "Extra Long. King Size"....।

আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।

সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তার চিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা - "South African Airways"!!!!

ভদ্রমহিলা জল্দী লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এ্যাডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।

এ্যাডটার নিচে লেখা - "Ten times a day, seven days a week, both ways"!!!!!!!!

কৌতুক-৩৮

এক ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই চাকরি পেলনা। তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর বাইরে লিখে দিল, “৩০০ টাকায় যে কোন রোগের চিকিৎসা করান। চিকিৎসা না হলে এক হাজার টাকা ফেরৎ।“

এক ডাক্তার ভাবল এক হাজার টাকা রোজকার করার একটা দারুণ সুযোগ

সে সেই ক্লিনিকে গেল আর বলল “আমার কোন জিনিষ খেতে গেলে তাতে কোন স্বাদ পাইনা।“

ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল, “২২ নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩ ফোটা খাইয়ে দাও।“ নার্স খাইয়ে দিল।

রুগী (ডাক্তার)– “আরে, এটা তো পেট্রোল।“

ইঞ্জিনিয়ার- “Congratulation দেখলেন তো আমাদের ক্লিনিকের কামাল। আপনি টেস্টটা জিভে পেয়ে গেছেন। এবার আমাকে আমার ৩০০ টাকা ফীটা দিয়ে দিন।“

কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর। ভাবল, একে টাইট করতে হবে, আর পয়সাটাও উসুল করতে হবে। তাই আবার কিছুদিন পর সে সেই ক্লিনিকে এল।

ডাক্তার- “সাহেব, আমার মেমরী কমে গেছে। কিছুই মনে থাকেনা।“

ইঞ্জিনিয়ার- “নার্স, এনাকে সেই ২২ নাম্বার বক্স থেকে ৩ ফোটা দাও।“

রূগী (ডাক্তার)- “কিন্তু স্যার, ওটা তো স্বাদ ফিরে পাওয়ার ওষুধ।“

ইঞ্জিনিয়ার- “দেখলেন তো ওষুধ খাওয়ার আগেই আপনার মেমরী ফিরে এসেছে। দিন, আমার ৩০০ টাকা।“ এবার ডাক্তার বেশ রেগেই বাড়ি গেল

আর আবার কিছুদিন পর ক্লিনিকে এসে বলল, “স্যার, আমার দৃষ্টিশক্তি একেবারেই কমে গেছে। সবই খুব ঝাপসা দেখছি।“

ইঞ্জিনিয়ার- “এর কোন ওষুধ আমার কাছে নেই। এই নিন, আপনার ১০০০ টাকা।“

রুগী (ডাক্তার)- “কিন্তু এটা তো ৫০০ টাকার নোট।“

ইঞ্জিনিয়ার- “দেখুন, আপনার দৃষ্টিও ফেরৎ এসে গেছে। দিন আমার ৩০০ টাকা।

কৌতুক-৩৯

আমেরিকাঃ মোবাইল আমাদেরআবিষ্কার।

চায়নাঃ সিমকার্ড আমাদের আবিষ্কার।

জাপানঃ এস.এম.এস আমাদের আবিষ্কার।

বাংলাদেশঃ.............. .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মিসকল আমাদের দেশের মেয়েদের আবিষ্কার!!!

কৌতুক-৪০

এক লোকের প্যান্ট ফেটে গেছে। প্যান্ট সেলাই করতে সে গেল দর্জির কাছে। দর্জি সুন্দরমত লোকটির প্যান্ট সেলাই করে দিল__

তা দেখে লোকটি বেজায় খুশি হয়ে বললোঃ বাহ! দারুণ সেলাই করেন তো আপনি !তা কত দিতে হবে ভাই? দর্জি জবাব দিলোঃ ৫০০ টাকা দিবেন। লোকটি আর কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ ১০০০ টাকা ধরিয়ে দিল দর্জিকে। দর্জি দারুণ অবাক হয়ে বললোঃ আর ৫০০ বাড়তি দিলেন কেন?

লোকটি মুচকি হাইসা কইলোঃ .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"ভাই, দাম শুনে প্যান্ট আবার ফাঁইটা গেছে"

কৌতুক-৪১

পল্টু: এখনে চুল কাটাতে কত লাগে?

নাপিত: ৪০ টাকা!

পল্টু: আর সেভ করতে কত লাগে?

নাপিত: ২০ টাকা!

পল্টু: .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমার মাথাটা একটু সেভ করে দিন

কৌতুক-৪২

এক গাড়িতে বল্টু তার ফ্যামিলি নিয়ে যাচ্ছে____

বল্টুর বাবা পিছনের ছিটে ঘুমাচ্ছে, আর মা বল্টু পাশে বসা হঠাৎ রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি থামিয়ে বলল,

"আজ সুরক্ষা সপ্তাহ আপনি ছিট বেল্ট পরে গাড়ি চালাচ্ছেন তাই সরকার আপনাকে ১০,০০০ টাকা পুরস্কার দিবে আপনি এই পুরস্কার দিয়ে কি করবেন______ ?

বল্টু : প্রথমে আমি আমার ড্রাইভিং লাইছেন্স বানাবো তখন বল্টুর মা বলল "ওর কথা বিশ্বাস করবেন না স্যার, নেশা করে যা খুশি তাই বলে"

পুলিশের কথা শুনে বল্টুর বাবা ঘুম থেকে উঠে বলল, .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"আরে বল্টু, আমি আগেই বলছিলাম চুরি করা গাড়ি নিয়ে আমরা বেশী দূর যেতে পারবো না"

*পুলিশ তো বেহুঁশ*

কৌতুক-৪৩

একটি জটিল রোগ....

# রোগের_নাম : ভালবাসা

# রোগীর_নাম : লাভার

# রোগ_আক্রমণের_বযস : অনুমান করা বেসম্ভব। তবে,বেশীর ভাগ-ই ১৩-২৫ বছরের মধ্যে...

# রোগটি_যে_এলাকা_থেকে_ছড়ায় : স্কুল, কলেজ, বাসস্টপ, ফেইসবুক..

# রোগের_লক্ষণ : ফ্রেন্ডদের এড়িয়ে চলা, সারাদিন মোবাইল/ FB নিয়ে পড়ে থাকা...

# পরিণাম : চ্যাটিং, ফেইসবুকিং ,টকিং, ডেটিং...

# রোগীদের_যেখানে_ দেখা_যায় : পার্ক, মুভি, থিয়েটার, universityক্যাম্পাস, রেষ্টুরেন্ট...

# জাতীয়_দিবস : 1 4 FEBRUARY

# যারা_অনুপ্রেরণ_যোগায় : ফ্রেন্ড, মুভি...

# ভিলেন : মা-বাবা, টাকা...

# চিকিৎসা : বিয়ে

কৌতুক-৪৪

হরিপদের গায়ের রঙ্গ খুব কালো ছিল।

তো সেই হরিপদ একদিন অসুখে মারা গিয়ে স্বর্গে পৌছালো।

স্বর্গে পৌছে হরিপদ তো সুন্দরী পরীদের দেখে অবাক!

এক পরী এসে হরিপদকে জিঙ্গেস করলোঃতুমি কে?

হরিপদ তাকে ইমপ্রেস করার জন্য বললঃ আমি টাইটানিকের নায়ক। .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
পরীঃ চুপ হারামজাদা!তোর গায়ে তো পোরানোর গন্ধ। টাইটানিক জলে ডুবে গিয়েছিল, আগুনে পুড়ে নয়! ভাগ শালা মদন কোথাকার!!

কৌতুক-৪৫

এক বাংলাদেশী লোক সুইস ব্যাঙ্কে প্রতিদিন হাজার হাজার ডলার জমা দেয়…

ম্যানেজারের একদিন সন্দেহ হল, ভদ্রলোককে ডেকে পাঠালেন…

ম্যানেজারঃ- আপনি প্রতিদিন এত টাকা জমা করেন, আপনার আয়ের উত্স কী?

লোকটিঃ- ভাই আমি একজন জুয়াড়ী, আমি বাজী ধরে টাকা রোজগার করি …

ম্যানেজারঃ- কী বলেন! বাজী ধরে এত টাকা… এ অসম্ভব! নিশ্চই আপনার কোনো দুই নম্বরী ব্যবসা আছে…

লোকটিঃ- নারে ভাই আমি সত্য বলছি। আচ্ছা চলেন আপনার সাথেই একটা বাজী হয়ে যাক…

ম্যানেজারঃ- কী বাজী…??!!!

লোকটিঃ- এক সপ্তাহ পরে আমি যখন আসব তখন আপনার একটা বিচী থাকবে আরেকটা নাই, ১০,০০০ ডলার বাজী…

ম্যানেজার একটু ভয় পেলো, কী জানি জুয়াড়ী মানুষ, রাস্তায় বের হলে যদি বিচী কেটে নেয়…

তারপর কী একটু ভেবে সে রাজী হল…

লোকটি চলে যাবার পর ম্যানেজার তার সিকিউরিটি ডাবল করল, বাসায় ফোন করে বলল এক সপ্তাহের জন্য বাইরে যাচ্ছে, বাসায় ফিরবে না…

এক সপ্তাহ সে ব্যাংকেই কাটিয়ে দিলো…

এক সপ্তাহ পর … সেই লোকটি এল সাথে এক চীনা ভদ্রলোক ম্যানেজার পকেটে হাত ঢুকিয়ে একবার দেখে নিলো…নাহ ঠিক আছে…

তখন লোকটি বলল…..

লোকটিঃ সব ঠিক আছে?

ম্যানেজারঃ- হ্যা দুইটাই তো আছে…

লোকটিঃ আচ্ছা (চীনা লোককে দেখিয়ে)

ইনি পরীক্ষা করে দেখবেন…

আপনারা দুজন বাথরুমে যান…বাথরুমে গিয়ে চীনা লোক

ম্যানেজারের বিচী ধরে পরীক্ষা করে ফিরে এসে জানালো দুইটা বিচী আছে…

তো সেই লোক মানেজারকে ১০,০০০ ডলারদিয়ে বিদায় হল । আধা ঘন্টা পর সেই জোয়াড়ি লোকটি ১০,০০০ ডলার জমা দিতে এলো…!!

ম্যানেজার তখন অবাক হয়ে তাকে ডেকে বললেন……

ম্যানেজারঃ- কী ব্যপার আপনি না এইমাত্র আমার কাছে বাজীতে হারলেন…?!!

লোকটিঃ- হুম তা ঠিক আছে, কিন্তু আমি ঐ চীনা ভদ্রলোকের সাথে বাজী ধরেছিলাম যে…

সুইস ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের বিচী হাতানোর ব্যবস্থা করে দিব

কৌতুক-৪৬

ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ‘ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটা হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?’

বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’

মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’

বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোওন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’

মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ‘ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।’

বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে ।

কৌতুক-৪৭

একটি আন্তর্মহাদেশীয় ট্রেনে এক ব্যক্তি আর এক মহিলা একই কম্পার্টমেন্টে শোওয়ার জায়গা পেয়েছেন। প্রথমে কিছুক্ষণ উসখুস করলেও দুজনেই খুব ক্লান্ত থাকায় অল্পক্ষণের মধ্যেই তারা ঘুমিয়ে পড়লেন। ভদ্রলোক উপরের বার্থে আর ভদ্রমহিলা নীচের বার্থে।

মাঝরাতে হঠাৎ ভদ্রলোকের ঘুম ভাংল। তিনি একটু ইতস্তত করে ভদ্রমহিলাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বললেন ” দেখুন কিছু মনে করবেন না , আমার এত ঠান্ডা লাগছে, আপনি কি দয়া করে আমার সুটকেস থেকে একটা কম্বল বার করে আমায় দেবেন ?”

ভদ্রমহিলা উত্তরে বললেন ” আমার আরো একটা ভালো আইডিয়া আছে। আজকের রাতের জন্য মনে করি না আমরা স্বামী আর স্ত্রী?”

ভদ্রলোক খুব অবাক আর মনে মনে খুব খুশি হয়ে বললেন ” ওয়াও!!! দারুণ আইডিয়া!! তাহলে এখন আমার কি করা উচিত?”

“উঠুন আর নিজের কম্বল নিজে নিয়ে নিন। “

কৌতুক-৪৮

একবার এক লোক একটা উড়ন্ত হাঁস শিকার করল। গুলি খেয়ে হাঁসটি একটা ক্ষেতের উপর পড়ল। লোকটি বেড়া টপকে ক্ষেতে ঢুকতে গেলে বৃদ্ধ মালিক তাকে আটকালেন।

“আমার জমিতে ঢোকা যাবে না।আমার জমিতে কিছু পড়লে সেটা আমার।” বললেন তিনি।

লোকটি বলল, “আমি এ দেশের সবচেয়ে বড় উকিল। আমি তোমার বিরুদ্ধে মামলা করব। তারপর দেখবে হাঁস আমার নাকি তোমার।” ক্ষেতের মালিক মনে মনে উকিলের উপর চটে গেলেন।

তিনি বললেন,”আমাদের এদিকে ঝগড়া মীমাংসা করার ধরণ একটু ভিন্ন। আমরা ঝগড়া মীমাংসা করি তিন লাত্থি পদ্ধতিতে।”

উকিল বলল, “তিন লাত্থি পদ্ধতি কি?”

ক্ষেতের মালিক বললেন, “প্রথমে আমি তোমাকে তিন লাথি দেব। তারপর তুমি আমাকে তিন লাথি দেবে। আবার আমি তোমাকে তিনলাথি দেব। এভাবে চলতেই থাকবে যতক্ষণ না কেউ সারেন্ডার করে।”

উকিল দেখল এখন মামলা টামলা করলে অনেক সময় নষ্ট হবে, হাঁস হয়তো পাওয়া যাবে না, পাওয়া গেলেও হয়তো নষ্ট হয়ে যাবে। তাছাড়া এই বৃদ্ধকে সে অচিরেই তিন লাথিতে হারাতে পারবে। তাই সে এই পদ্ধতিতে মীমাংসা করতে রাজি হয়ে।

বৃদ্ধ প্রথম লাথিটা মারলেন তার হাঁটুতে, উকিল চিৎকার করে মাটিতে পড়ে গেল। দ্বিতীয় লাথিটা ধেয়ে এল তার নাক বরাবর, উকিল রক্তাক্ত মুখে মাটিতে শুয়ে পড়ল। তৃতীয় লাথি আঘাত করল উকিলের বুকে, উকিল ব্যথায় ককিয়ে প্রায় অজ্ঞান হয়ে গেল। না, অজ্ঞান হলে তো চলবে না। উকিল তার সমস্ত শক্তি একত্র করে উঠে দাঁড়াল। বৃদ্ধকে কষে একটা লাথি মারার জন্য পা তুলল সে। ঠিক সেই মুহূর্তে বৃদ্ধ হেসে বললেন, “আমি সারেন্ডার করলাম। তোমার হাঁস তুমি নিয়ে যাও।”

কৌতুক-৪৯

এক লোকের বাড়ি সার্চ করে জাল নোট ছাপার যন্ত্র পাওয়া গেল। তাকে গ্রেপ্তার করা হল।

লোকটি পুলিশের উদ্দেশে বলল, আমাকে গ্রেপ্তার করলেন কেন? আমার কাছে তো কোন জাল নোট পান নি।

তাতে কি জাল নোট ছাপার যন্ত্র তো পেয়েছি।

সে ক্ষেত্রে আপনি আমাকে রেপ করার জন্য গ্রেপ্তার করুন।

কেন, আপনি তো কাউকে রেপ করেছেন না…

কিন্তু রেপ করার যন্ত্র তো আছে ।

কৌতুক-৫০

শিক্ষিকা : “3 Idiots”Film দেখার পর তোমরা কি শিখলে?

বল্টু : Miss এটাই যে..ইন্জিনিয়ারিং পড়েও মেডিকেলের মেয়ে পটানো যায়

শিক্ষিকা :Shut Up & Get Out

বাবলু :ম্যাম আমি বলি?

শিক্ষিকা : তুমি খুব ভাল ছেলে, তুমিই বল

বাবলু: কলেজের প্রথম দিন অবশ্যই Underwear পড়তে হয়

শিক্ষিকা : U Also Get Out..

মইন :ম্যাম আমি বলি ?

শিক্ষিকা : আমার মনে হয় তুমি ভাল ছাত্র, তুমি ঠিক বলবে

মইন : Doctor বাদে ইঞ্জিনিজিনিয়ার রাও Delivery করতে পারে !

শিক্ষিকা : U Also Get Out..

গেদু : ম্যাম আমি বলি ?

শিক্ষিকা : হ্যা বল

গেদু: FRENCH KISS এ নাক মাঝখানে আসে না

কৌতুক-৫১

—প্রোগ্রামার কেন স্ত্রীর চেয়ে কম্পিউটার বেশি ভালোবাসে?

—কারণ, কম্পিউটার কখনোই বলে না, ‘আজ বাদ দাও; আমার মাথাব্যথা করছে।’

কৌতুক-৫২

ফেসবুকের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে চান?

আপনার প্রোফাইলের account settings অপশনে গিয়ে অ্যাকাউন্টটি deactivate করুন।

এবার মন দিয়ে কাজ করুন!

কৌতুক-৫৩

দুই বন্ধুর সংলাপ।

এক মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে ইন্টারনেটে। এখন তার সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করব কীভাবে, বুঝতে পারছি না।

এক কাজ করো, তার সঙ্গে ভালো কোনো রেস্টুরেন্টের ওয়েবসাইটে যাও।

কৌতুক-৫৪

বয়স নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। কি করে বয়স কমানো যায়। গবেষক বিজ্ঞানীরা সবাই বয়স্ক। তাদের একজন হঠাৎ

বললেন,

- আমাদের মনে হয় এই গবেষণাটা দ্রুত শেষ করা উচিৎ।

- কেন?

- কারণ আমাদের বয়স হয়ে যাচ্ছে!

কৌতুক-৫৫

প্রথম ভাইরাস- ওহ, আমি মারা যাচ্ছি।

দ্বিতীয় ভাইরাস- আরে না এত ভেঙে পর না। মানুষরা কখনোই এন্টিবায়োটিক পুরা কোর্স শেষ

করে না। দেখবে তুমি আবার…

কৌতুক-৫৬

-বিজ্ঞানের লক্ষ্য কী?

- বিজ্ঞানের লক্ষ্য হচ্ছে… একটা ভাল ইঁদুর মারার কল তৈরি করা

- আর প্রকৃতির লক্ষ্য?

- প্রকৃতির লক্ষ্য হচ্ছে ভাল ইঁদুর তৈরী করা।


Developed by

No comments:

Post a Comment

ইসমাইল হোসেন