কৌতুক-০০১
ময়মন্সিংগের এক লুক কাস্টমার কেয়ার এ ফুন দিছেঃ
-হ্যালো অমুক কাস্টমার কেয়ার থেকে তমুক বলছি। স্যার কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
:আইন্নেগর সিম বায়োমেস্টিক রেজিস্টেশন করলে না বুলে ফেসবুক ফিরি দেইন?
-স্যার ফেসবুক না ঠিক, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিস্টেশন করলে এক গিগা ডাটা ফ্রী দিচ্ছি।
:এক আডি ডেংগা ফিরি? অই বেডা ডেংগা দিয়া আমি কি করাম?
-সরি স্যার ডেংগা না ডাটা। এটা দিয়ে ইন্টারনেট এর যাবতিয় কাজ করতে পারবেন?।
:ফেসবুক চালাইবার পাইবাম নাহি হেইডা কইন?
জি স্যার পারবেন। :এইডা আগে কইতাইন না। আইন্নে মিয়া কামের কথা ছাড়া হুদাই বের বের করুইন।
-সরি স্যার,আপনাকে আর কোন ভাবে সাহায্য করতে পারি?
:আইন্নের লগে ত আসল গফ টাই করলাম না। আমি ফ্রি ফেসবুক পাইছি হগলে নেট কানেকশন দিলে বেক টিহা কাইট্টা নেগা ।
-আপনার সমস্যাটার জন্যে আমরা দুঃখিত। স্যার আমরা দেখতে পাচ্ছি আপনি বায়োমেট্রিক রেজিস্টেশন এর জন্যে ১ গিগাবাইট ডাটা পেয়েছেন।
-তে টিহা কাডে কে?
: দিনে দুইটার পরে ইন্টারনেট ব্যাবহার করেছেন যার জন্যে চার্জ কেটে রাখা হয়েছে। বুঝেছেন?
:কিচ্ছু বুজ্জি না বাও মত কইন।
-স্যার আমাদের অফারের কিছু শর্ত আছে, আপনি রাত দুইটা থেকে দুপুর বারোটো(2 am-11:59am) পর্যন্ত ইন্টারনেট উপভোগ করতে পারবেন।
:এইতা অফার কাগর লাইজ্ঞা দিছোস? আমগর লাইজ্ঞা নাকি আমিরিকার লুহের লাইজ্ঞা?
-স্যার আমাদের জন্যে। কেন স্যার?
:হালারগরে হালা, রাইত দুইড্ডা সুমু হজাগ থাকতাম তগর হয়েন্নী মার্কা অফার লাইজ্ঞা? এত রাইতে বালা মাইষের পুতাইন হজাক থাকে? তরাই দেশের মাইষেরে খারাপ বানাইতাছোস, তগরে সামনে পাইলে চরায়া মুতায়ালিনি দরহার।।
কৌতুক-০০২
বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জনৈক নেতা মাত্র চার ঘণ্টার জন্য অনশন পালন করেন।
তাঁর অনশন শুরু হয়েছিল সকালে নাশতা খাওয়ার পর এবং
অনশন ভাঙেন মধ্যাহ্নভোজনের আগে আগে।
কৌতুক-০০৩
আপনার একটি ফোন থাকলে সেটি প্রয়োজনীয়তা,
দুটি ফোন থাকলে সেটি বিলাসিতা,
আর কোনো ফোনই যদি না থাকে তাহলে আপনি স্বর্গে বসবাস করছেন।
কৌতুক-০০৪
মনে করি, A হলো একটি সফল জীবন।
A=x+y+z,
এখানে x=কাজ,
y=খেলা,
z=মুখ বন্ধ রাখা।
কৌতুক-০০৫
১৯৭০ সাল ! ! ! বর ভাবতোঃ- যৌতুক হিসেবে যদি রেডিও পাওয়া যেত!
১৯৮০ সাল ! ! ! যৌতুক হিসেবে যদি সাইকেল পাওয়া যেত !
১৯৯০ সাল ! ! ! যৌতুক হিসেবে যদি মোটর সাইকেল পাওয়া যেত !
২০০০ সাল ! ! ! যৌতুক হিসেবে যদি কার পাওয়া যেত!
২০১৩ সাল ! ! ! শুধু বিনা বয়ফ্রেন্ডের একটা বউ পাইলেই চলে আর কিছু চায় না !!
কৌতুক-০০৬
মশার বাচ্চা প্রথম বার উড়তে শিখছে। যখন উড়া শেষে ফিরে এলো… তখন মশার বাবা জিজ্ঞেস করলো???? . . . .
বাবাঃ- কি বেটা উড়তে কেমন লাগে? . . . . . . . . . . . . .
মশার বাচ্চাঃ- খুব মজা পাইছি বাবা। যেখানেই গেছি লোক শুধু হাতে তালি দিছে।
কৌতুক-০০৭
এক মেয়ে ট্রেন এ টিকিট ছাড়া উঠছে....
ট্রেন এর গার্ড আসছে টিকিট চেক করতে।
গার্ড - টিকিট দেখি।
মেয়ে - আমার চেহারাই তো টিকিট।
গার্ড্- জরিমানা লাগবে। জরিমানা দিন।
মেয়ে - কেনো ?
গার্ড - কারণ আপনি ফাস্ট ক্লাস এ বসেছেন আর আপনার চেহারা হলো থার্ডক্লাসের.
কৌতুক-০০৮
২টা অতি উচ্চমানের ভদ্র ছাত্র!!!
গরমের মাঝে রাত জেগে বারান্দায় পড়ছিল...
১জন জিজ্ঞেস করলো "কয়টা বাজেরে?"
আরেকজন একটা পাথর নিয়ে প্রতিবেশীর টিনের চালে মারল... ..
সেখান থেকে এক মহিলা বের হয়ে বলল..."হারামির দল রাত ৩টা বাজে...এখনো ঘুমাস না
What an idea!!!
তাদের দুইজনরে নোবেল Prize দেওয়া দরকার...!!! কি কন?
কৌতুক-০০৯
মন্টু টেলিফোনে বিয়ে করানোর ব্যুরো খুলছে।
প্রচার করছে এভাবে, পাত্র/পাত্রী দেখার জন্য এক ১ টিপুন।
Engagement এর করার জন্য ২ টিপুন। আর, বিয়ে করার জন্য ৩ টিপুন।
তখন একজন লোক বলল, ভাই আমি দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য কি টিপুম? ↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
মন্টু:- দ্বিতীয় বিয়ে করার জন্য প্রথম স্ত্রীর গলা টিপুন।
কৌতুক-০১০
এক লোক জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরছে|
এমতাবস্তায় রাস্তায় প্রসাব পেলে রাস্তার পাশে দাড়িরে প্রসাব করে উঠে পরেন ।
তখন এক মৌলবি ধরনের লোক দেখলেন লোকটি প্রসাব এর পর পানি ব্যবহার করেননি, তখন লোকটিকে বললেন
হুজুর: আপনার কাজটা ভাল হয়নি.
লোকটি: কেন?
হুজুর: আপনি তো প্রসাব করে পানি ব্যবহার করেননি!
লোকটি: (রাগের ভঙ্গিতে) কি বললেন আপনি যার জন্য ৩ বছর জেল খাটলাম তার মাথায় পানি ঢালব আমি???
কৌতুক-০১১
এক লোক চোখ বুজে গান গাইছিলেন। গান শেষে চোখ খুলে দেখেন স্টেজের সামনে একজন বসে আছে।
গায়ক : এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আমার গান শোনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
লোকটি : আপনার গান শুনতে বসে থাকিনি। আপনার পর আমার গাইতে হবে যে, তাই বসে আছি।
কৌতুক-০১২
এক ভদ্র মহিলা প্রচন্ড জোরে কাঁদছেন শুনে একজন জিজ্ঞেস করলো
- ম্যাডাম আপনি কাঁদছেন কেন?
- কী বলবো! গতকাল ডাকাত পড়েছিল আমার ঘরে, সমস্ত গয়না ডাকাতি করে নিয়ে গেছে।
- যাক! ইজ্জতটা তো বেঁচে গেছে!
- ওটা বেচেইতো গয়না কিনেছিলাম..
কৌতুক-০১৩
এক গর্ভবতী মহিলাকে এক বাচ্চা ছেলে প্রশ্ন করছে-
''আন্টি, তোমার পেটে এইটা কি?''
মহিলা বল্লেন 'এটা? তোমার মত একটা ছোট্ট বাবু।'
''আচ্ছা। বাবুটা কী খুব দুষ্ট?''
'নাহ্। ও খুব লক্ষী'
বাচ্ছাটা ভয়ে ভয়ে প্রশ্ন করল ''তাহলে তুমি ওকে খেয়ে ফেলেছো কেন?'
কৌতুক-০১৪
একটা ফোন এল ৭৭৭৭৭৭৭৭ নম্বরে, ‘হ্যালো, এটা কি ৭৭৭৭৭৭৭৭? প্লিজ, আমাকে একটা ডাক্তার ডেকে দিন না। আমার আঙুল ফোনের ডায়ালে আটকে গেছে!
কৌতুক-০১৫
রাতে গাড়ি চালিয়ে ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। গাড়ি জ্যামে আটকে গেলে এক ভিক্ষুক এসে হাত পাতল।
: দয়া করে কিছু দিন স্যার!
: তুমি মদ খাও?
: না স্যার।
: তুমি ধূমপান কর?
: না।
: জুয়া খেল?
: না।
: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।
: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।
: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এ সবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়!
কৌতুক-০১৬
: আচ্ছা আপনি ছুটিতে কি সিঙ্গাপুর গিয়েছেলেন?
: ঠিক বলতে পারছি না টিকিট কেটেছিলেন আমার স্বামী।
কৌতুক-০১৭
করিম সাহেব একবার গাড়ি চালিয়ে যাওয়ার পথে দেখলেন, এক লোক রাস্তার পাশের মাঠে দাঁড়িয়ে ঘাস খাচ্ছে।
ক সা: ঘাস খাচ্ছ কেন?
লো: স্যার, তিন দিন ধরে কিছু খাইনি।
ক সা: ঠিক আছে, আমার সঙ্গে এসো।
লোক: স্যার, আমার সঙ্গে আমার স্ত্রীও আছে।
ক সা: তাকেও সঙ্গে নাও।
লোক: স্যার, আমার তিন ছেলেমেয়েও আছে।
ক সা: তাদেরও নাও।
লোক: আপনার অশেষ দয়া! আপনার সমস্যা হবে না তো?
ক সা: নাহ। আমার বাগানের ঘাসগুলোও বেশ বড় হয়েছে!
কৌতুক-০১৮
গান শুনতে এসে মঞ্চে বসা আরেক ব্যক্তির সাথে কথা বলছেন এক শ্রোতা।
: ওফ ! অবস্থাটা দেখেছেন? যেমন গায়িকার চেহারা তেমনই গলা। যেন করাত দিয়ে কাঠ কাটছে।
: সে আমার স্ত্রী-ভদ্রলোক প্রত্যুত্তরে জানালেন।
: ও…ইয়ে…আসলে গলার তেমন দোষ নেই তবে গানের জঘন্য কথাগুলোর জন্য তা গাইতে সমস্যা হচ্ছে। এসব গর্দভ গীতিকারদের গান আপনার স্ত্রীকে গাইতে দেন কেন?
: এই গানের গীতিকার আমিই।-ভদ্রলোক আবার বললেন।
কৌতুক-০১৯
এক পর্যটক গেছে আফ্রিকায়। গাইডের সঙ্গে তার কথোপকথন।
পর্যটকঃ বন-জঙ্গলে মানুষখেকো নেই তো?
-না, নেই। এ নিয়ে একদম ভাববেন না।
-একটা মানুষখেকোও নেই?
-না, নেই। আমি নিশ্চিত হয়ে বলছি। শেষ মানুষখেকোটা আমরা গত সোমবার খেয়ে ফেলেছি।
কৌতুক-০২০
পাৎলা খান একটু রোগা টাইপের লোক। পাশের ফ্লাটে গেছেন নতুন ভাবির সাথে আলাপ করতে। কথার এক পর্যায় ভাবি বললেন- আপনি আপনার জামাটা খুলুন...
পাৎলা খানতো আনন্দে আটখানা, তাড়াতাড়ি শার্ট টি খুললেন...
তারপর ভাবি বললেন- একটু বসুন, আমি আসছি। পাৎলা খানু আগ্রহের সাথে বসে আছেন।
ভাবি আসলেন...
সাথে তার ২ বাচ্চা। পাৎলা খান কে দেখিয়ে ভাবি তার বাচ্চাদের বললেন, এই দেখ, না খেলে তোমাদেরও এই অবস্থা হবে ........
কৌতুক-০২১
গতরাতে স্বপ্নে দেখলাম, আমি ১০ পাউন্ড ওজনের একটা হটডগ খাচ্ছি। সকালে উঠে দেখি আমার কোলবালিশটা নেই।
কৌতুক-০২২
এক বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে।
প্রতিবেশীর বাড়িতে অনুসন্ধানের কাজে গেছেন গোয়েন্দা।
গোয়েন্দা : গত রাতে পাশের বাসা থেকে আপনারা কোনো শব্দ শুনতে পেয়েছেন?
প্রতিবেশী : নাহ্! গোলাগুলি, চিৎকার আর ওদের কুকুরটার চেঁচামেচির যন্ত্রণায় কিছু শোনাই যাচ্ছিল না।
কৌতুক-০২৩
পার্কে শক্তপোক্ত চেহারার এক বুড়োকে বসে থাকতে দেখে কবির বলল, ‘আরে! আপনি তো এই বয়সেও বেশ আছেন দেখি! কী করে স্বাস্থ্যটা ধরে রাখলেন, বলেন তো?’
বৃদ্ধ হতাশ গলায় বললেন, ‘আমি কিছুই করি না। সারা দিন মদ, সিগারেট খাই; কোনো দিনও ব্যায়াম করিনি; ইচ্ছেমতো তেল, ঘি, মাখন খাই; ঠিকমতো গোসল করি না, এক কাপড় ১৪ দিন পরি।’
কবির অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘বলেন কি! আপনার বয়স কত?’
লোকটা জবাব দেয়, ‘৩০ বছর।’
কৌতুক-০২৪
দুই ফরাসি পুরুষের সংলাপ।
—হজমশক্তি বাড়াতে আমি বিয়ার খাই। লো প্রেশার হলে খাই রেড ওয়াইন। কনিয়াক খাই ফ্লু হলে। আর অ্যানজাইনা হলে লিকার।
—তুমি তাহলে পানি খাও কখন?
—তেমন অসুখ আমার জানা নেই।
কৌতুক-০২৫
ট্রেনে করে খুলনা জাওয়ার সময় সহযাত্রী এক বাচ্চা কিছুক্কষন পর পর প্যান প্যান করে ''হিসু করমু,হিসু করমু''সাথে সাথে তার বাপ তাকে একমুঠ মুড়ি খাইয়ে দিল। বাচ্চাটা এবার চুপ হয়ে গেল ।
জিজ্ঞেস করলাম ''কী বাবু, হিসু চালে গেল ?''
জবাব দিল ''যাবে না? মুড়িতেই তো সব শুষে নিল ''
কৌতুক-০২৬
সাতসকালে বন্দুকের দোকানে এসে হাজির হলো রিয়াজ। বেছে বেছে ভালো দেখে একটা বন্দুক কিনল। দোকানের ম্যানেজার জিজ্ঞেস করল, ‘স্যার, কয়টা গুলি নেবেন?’
রিয়াজ বলল, ‘দাঁড়ান, একটা ফোন করে নিই, “হ্যালো, তেরামেরা ব্যাংক, মহাখালী শাখা? আচ্ছা, ওপর-নিচ মিলিয়ে আপনাদের মোট কয়জন গার্ড আছে…।”
কৌতুক-০২৭
নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এলেন। নিজের গার্ডগুলো পরীক্ষা করে দেখলেন। একটু নড়েচড়ে শরীরটাকে চাঙা করে নিলেন। চারদিকে ফিল্ডারদের অবস্থানটাও একনজর ঘুরে দেখলেন।
এরপর শূন্যে কয়েকবার ব্যাট হাঁকিয়ে আম্পায়ারকে জানালেন, সে তৈরি। আম্পায়ার বোলারকে বল করতে অনুমতি দিলেন। বোলার বলও করলেন এবং সোজা মিডল স্ট্যাম্প উড়ে গেল।
তখন পেছন থেকে উইকেট কিপার বললেন, ‘কী লজ্জা! এত ভাব দেখানোর পর মাত্র এক বলেই স্ট্যাম্প উড়ে গেল।’
ব্যাটসম্যান তখন বললেন, ‘লজ্জা তোমাদেরই পাওয়া উচিত। একজন নতুন অতিথির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয় সেটা তোমাদের বোলার এখনো শেখেনি।
কৌতুক-০২৮
প্রথমজনঃ হ্যারে, স্বর্গে কি ক্রিকেট খেলা হয়?
দ্বিতীয়জনঃ অবশ্যই হয়। আমি স্বপ্নে গতকালই তো দেখলাম, স্বর্গে ক্রিকেট খেলা হচ্ছে। আর আগামী পরশুতো তুই ব্যাট করছিস।
কৌতুক-০২৯
একজন বিদেশি ডাক্তার বাংলাদেশে এসেছে তিনি বাংলাদেশে
একটি বই দেখে হ্যাট ইস্টক(!) করেন
কারণ বইটার নাম ছিল ডাক্তার মাএ 25 দিনে
কৌতুক-০৩০
“কক্সবাজার যামু , ভাড়া কত?
-১৩০ টাকা .
পেছনের সিটে বসে গেলে ৫ টাকা কম হবে না??
–আচ্ছা দিয়েন ।
আচ্ছা আমি যদি অর্ধেক সিটে বসে যাই তাহলে ভাড়া অর্ধেক হবে না??
–আচ্ছা অর্ধেক ই দিয়েন ।
আচ্ছা আমি যদি দাড়িয়ে যাই? তাহলে ভাড়া আর ও কম হবে না??
–অই মিয়া টাকা পয়সা নিয়া বাস এ উঠেন নাই ?? এমন করতাছেন কেন ???
তুমি কি ভেবেছ আমি ওখানে ঘুরতে যাচ্ছি ?? মাসুম বাচ্চা , রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় বাসা ছেড়ে যাচ্ছি, যাতে বাবা মা খুজে না পায়। ওখানে বন্ধুদের সাথে ডাব বেচবো !!!
- ভাই থামেন, পালাইতে চাইলে অই সামনের বাসে উইঠা নারায়নগঞ্জ যান, কেউ খুইজাও পাইব না, গুম হইয়া যাবেন !!!
কৌতুক-০৩১
সিলেটের এক লোকের সংগে যশোরের এক লোকের দেখা।যশোরের লোক সিলেটের লোককে জিজ্ঞাসা করলো
য-ভাই আপনারা নাকি স কে হ উচ্চারণ করেন?
সি- এইডা কোন হালায় কইছে?
য-এইযে আপনি শ্যালাকে হালা বললেন?
সিলেটি লোক তখন ভুল সংশোধন করতে গিয়ে বললেন
সি-নারে ভাই এইটা সটাত (হটাত) করে হয়ে গেছে।
কৌতুক-০৩২
এক পথিক ও গ্রাম্য মেয়ের কথোপকথন
পথিক: তোমার নাম কি?
মেয়ে: আমার নাম "আই নট"
পথিক: বুঝলাম না।
মেয়ে: আই অর্থ আমি, আর নট অর্থ না, মনে আমার নাম আমিনা।
পথিক: তোমার আব্বার নাম কি?
মেয়ে: আমার আব্বার নাম ফাদারস।
পথিক: মানে?
মেয়ে: ফাদার মানে যদি আব্বা হয়, তবে ফাদারস মানে আব্বাস আমার আব্বার নাম আব্বাস।
কৌতুক-০৩৩
এক গ্রাম্য মহিলা হজ্জ শেষ করে ফিরে এসেছেন। গ্রামের অন্যন্য মহিলা এসে তার চারপাশে বসল। নানান জনে নানান কথা জিজ্ঞাস করতে লাগল। কেহ বলল, আচ্ছা বিমান দেখতে কেমন? কেহ বলল, বিমান থেকে আকাশ কেমন লাগল?
আবার কেহ বলল, বিমান থেকে নিচে দেখতে কেমন লাগে? মহিলা সব কথার উত্তর দিচ্ছেন। এক মহিলা বলল, আচ্ছা সৌদি আরব দেখতে কেমন?
মহিলার সরল উত্তর: সেখানে সব কিছু আরবী, মানুষ আরবীতে কথা বলে, সাইনবোর্ড়ে আরবী লেখা। তবে আজানটা শুধু আমাদের দেশের মত বাংলায় দেয়
কৌতুক-০৩৪
পাত্রী পক্ষের লোক: তো, তুমি আমাদের মেয়েকে বিয়ে করে আমাদের জামাই হতে চাও?
পাত্র: আসলে ঠিক তা নয়। তবে বিয়ে না করে অন্য ভাবে জামাই হওয়ার উপায় থাকলে বলতে পারেন।
কৌতুক-০৩৫
হাবলু রাস্তা দিয়ে গাড়ি হাঁকিয়ে যাচ্ছে। একসময় রাস্তার লাল বাতি জ্বলে উঠল। কিন্তু হাবলুর থামার কোনো নামগন্ধ নেই।
লাল বাতি পেরোতেই ট্রাফিক পুলিশ হাবলুকে থামিয়ে দিয়ে বললেন, রাস্তায় লাল বাতি জ্বলে উঠেছে, দেখতে পারছেন না? লাল বাতি জ্বলে উঠলে যে থামতে হয় তাও জানেন না, নাকি?
হাবলু: লাল বাতি জ্বলে ওঠা তো দেখেছি, কিন্তু আপনি যে দাঁড়িয়ে ছিলেন এটা দেখতে পারিনি, স্যার।
কৌতুক-০৩৬
বল্টু একবার পূর্ণিমার রাতে এক গোরস্তানের পাশ দিয়ে একাযাচ্ছিল। তার খুব ভয় ভয় লাগতেছিলো..!!
হঠাত্ দেখলো যে একটা লোক কবরের পাশে বসে আছে !! লোকটিকে দেখে বল্টু তার কাছে এগিয়ে গিয়ে বলল, “একা একা ভয় লাগছিল !! আপনাকে দেখে একটু সাহস হল !! কিন্তু এসময় আপনি এখানে কি করেন ??”
লোকটি বলল, “কবরের ভেতরে খুব গরম লাগতেছিল !! তাই বাইরে এসে একটু বাতাস খাচ্ছি !!”
ল্যাও !! এবার ঠ্যালা সামলাও!!
কৌতুক-০৩৭
একদিন করিম চাচা তার বাড়ীতে আগুন লাগিয়ে দিলেন;
"সবাই ছুটে এল,,একজনবলল চাচা আপনার ঘর পুড়ে গেল,
করিম চাচাঃ ঘর পড়ে পড়ুক মশা তো মরবে.??
কৌতুক-০৩৮
২টি মাকড়সা হাসপাতালের আই.সি.ই্উতে র্ভতি হল।
১ম মাকড়সাঃ কিভাবে তোর এ অবস্থা হল?
আর বলিস না!
হোস্টেলের মেয়ে গুলো আমায় দেখে এমন চিৎকার যে আমার হার্ডঅ্যাটাক হয়ে গেলে।
কৌতুক-০৩৯
আগে বৃষ্টি নামলে সবচেয়ে খুশি হত কৃষকরা।
আর এখন সবচেয়ে বেশি খুশি হয় স্টেটাস প্রেমিরা।
কৌতুক-০৪০
আনিস সাহেব একদিন হাটতে হাটতে দেখে একটি মেয়ে ব্রিজ থেকে লাফ দিতে যাচ্ছে।
আনিস সাহেব জিজ্ঞাস করলঃ আপনি কি আত্মহত্যা করতেছেন ???
মেয়েটাঃ হ্যাঁ...!!!
আনিস সাহেবঃ আপনি তো আত্মহত্যাই করতেছেন, তাই আমি কি আপনাকে একটা Kiss করতে পারি?
মেয়েটা রাজি হল, আনিস সাহেব Kiss করল।
Kiss করে জিজ্ঞাস করল আনিস সাহেবঃ আপনি কেন আত্মহত্যা করতেছেন ???
-
-
-
-
-
-
মেয়েটাঃ দেখুন, আমার কি দোষ, আমি ছেলে বলে কি মেয়েদের মতো কাপড় পড়ে একটু সাঁজতে পারি না, আজব, আমি মেয়েদের মতো কাপড় পড়তে চাই, কিন্তু আমার Family থেকে দেয় না, তাই এই জীবন আর রাখব না......!!!
কথাটা শুনে আনিস সাহেব নিজেই ব্রিজ থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করল......!!!
কৌতুক-০৪১
১ম ব্যক্তি- ভাই, এই রাস্তাটা কোথায় গেছে?
২য় ব্যক্তি- কেনো! কোথাও যায়নি তো! ২০ বছর ধরে দেখছি এখানেই আছে।
কৌতুক-০৪২
লোক- এই যে, তুমি যে ভিক্ষা চাইছো, কিভাবে বুঝবো যে তুমি কানা?
ভিক্ষুক- এই যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন, ওইটা আমি দেখতাছি না।
কৌতুক-০৪৩
অলস ব্যক্তি: আমাকে কিছু খাওয়ান।
লোক: অলসদের আমি কিছু খাওয়াই না।
অলস ব্যক্তি: না না আপনাকে খাইয়ে দিতে হবে না, আমি নিজেই খেয়ে নেব। শুধু টাকাটা দিলেই চলবে।
কৌতুক-০৪৪
খামারের মালিক: চরাতে নিয়ে গেলে আঠারোটা গরু, ফেরত আনলে সতেরোটা কেন? গুনে নিয়ে আসতে পারো নাই?
রাখাল: একটা গরু এত জোরে দৌড়ে পালিয়ে গেল যে ওটা গোনার সময়ই পেলাম না।
কৌতুক-০৪৫
এক ভদ্রলোক হোটেলে খেয়ে বয় কে ৫ টাকা দিলেন। তখন হোটেল বয় বলল-
বয় : আমাকে ৫ টাকা দিলেন মানে অপমান করলেন।
ভদ্রলোক : তাহলে কত দিতে হবে ?
বয় : আরো ৫ টাকা দিলেই চলবে।
ভদ্রলোক : সরি, আমি তোমাকে দুইবার উপমান করতে চাইনা।
কৌতুক-০৪৬
- কি ভাই, খবর কি?
- খুব ভাল, আমার মেয়ে এ প্লাস পাইছে।
- ভাল, তা কোথায় ভর্তি করাবেন ?
- ওমেন কলেজে। শুনেছি কলেজটা নাকি খুব ভাল।
- তবে আমার ছেলেকেও সেখানে ভর্তি করাবো।
কৌতুক-০৪৭
লিটন : তোর গরম লাগলে তুই কী করিস?
বাবলু : কী আবার করব? এসির পাশে গিয়ে বসি।
লিটন : তাতেও যদি তোর গরম না কমে?
বাবলু : তখন এসি অন করি
কৌতুক-০৪৮
বাগানে কাজ করছে দুই মালি। একজন গর্ত খুঁড়ছে, অন্যজন তা ভরাট করছে। তা দেখে রাহাত সাহেব বললেন, কী ব্যাপার, তোমরা গর্ত খুঁড়ছো আর ভরাট করছো কেন?
শুনে যে মালি গর্ত খুঁড়ছিল সে ঘুরে দাঁড়িয়ে বলল, আমরা আসলে বাগানে কাজ করি তিনজন। আমি গর্ত খুঁড়ি, আরেকজন তাতে গাছ লাগায়, আর ও গর্ত ভরাট করে। কিন্তু আজকে যে মালি গাছ লাগায় ও আসেনি। তাই বলে তো আর আমরা কাজ না করে বসে থাকতে পারি না! তাই আমরা আমাদের কাজ করে যাচ্ছি।
কৌতুক-০৪৯
ভিখারি : সাহেব, একটা টাকা দিন।
ভদ্রলোক : কাল এসো।
ভিখারি : এই কালকের চক্করে আমার প্রায় লাখখানেক টাকা আটকে আছে এই পাড়ায়।
কৌতুক-০৫০
শততম জন্মবার্ষিকীতে এক লোককে জিজ্ঞেস করা হলো, তাঁর এই দীর্ঘ জীবনের গোপন রহস্য কী?
লোকটি বললেন, এখনই ঠিক বলা যাচ্ছে না। একটা ভিটামিন কোম্পানি, একটা আয়ুর্বেদ কোম্পানি আর একটা ফ্রুট জুস কোম্পানির সঙ্গে দরদাম চলছে।
কৌতুক-০৫১
শততম জন্মবার্ষিকীতে এক লোককে জিজ্ঞেস করা হলো, তাঁর এই দীর্ঘ জীবনের গোপন রহস্য কী?
লোকটি বললেন, এখনই ঠিক বলা যাচ্ছে না। একটা ভিটামিন কোম্পানি, একটা আয়ুর্বেদ কোম্পানি আর একটা ফ্রুট জুস কোম্পানির সঙ্গে দরদাম চলছে।
কৌতুক-০৫২
প্লেনে উঠে বিমানবালাকে বললাম,
‘আমার একটি ব্যাগ নিউইয়র্কে, একটি ব্যাগ লস অ্যাঞ্জেলেসে এবং আরেকটি মায়ামিতে পাঠিয়ে দিন।’
মহিলা বললেন, ‘অসম্ভব’।
আমি বললাম, ‘গত সপ্তাহে আপনারা এ কাজটিই করেছেন।’
কৌতুক-০৫৩
ভিখারি বলল, ‘সারা সপ্তাহ খাবারের স্বাদ পাইনি।’
উত্তর এল, ‘চিন্তা কোরো না, খাবারের স্বাদ এখনো আগের মতোই আছে।’
কৌতুক-০৫৪
তুমি একটা ইলেকট্রিক ব্লেন্ডার, একটা ইলেকট্রিক টোস্টার এবং একটা ইলেকট্রিক ব্রেড মেকার কিনে বললে, ‘ওফ! বাসায় এত জিনিস! আমি বসব কোথায়?’
পরদিন আমি একটা ইলেকট্রিক চেয়ার কিনে আনলাম।
কৌতুক-০৫৫
এক বিশালদেহী লোক আমাকে বলল, ‘আমি ১০ ডলার বাজি ধরে বলতে পারি যে তুই মারা গেছিস।’
আমি তার সঙ্গে বাজি ধরতে সাহস পেলাম না।
কৌতুক-০৫৬
এক লোক লটারি জিতে টিকিট পেয়ে চীনে বেড়াতে গেছেন। এখন তিনি চীনেই আছেন।
আরেকটি লটারির টিকিট জিতে দেশে ফিরতে চান।
কৌতুক-০৫৭
দুজন ড্রাইভার ট্রাক চালাচ্ছিল।
১ম ড্রাইভার: হায়। ব্রিজটা ২ দশমিক ৭ মিটার উঁচু আর আমাদের ট্রাকটা ৩ মিটার।
২য় ড্রাইভার: যা দোস্ত, কোনো সমস্যা নেই। আশপাশে কোনো পুলিশ নেই।
কৌতুক-০৫৮
গতরাতে স্বপ্নে দেখলাম, আমি ১০ পাউন্ড ওজনের একটা হটডগ খাচ্ছি।
সকালে উঠে দেখি আমার কোলবালিশটা নেই।
কৌতুক-০৫৯
অনেকেই চোখের বদলে মাথার ওপর চশমা পরে কেন?
উত্তর: যার যেটা নষ্ট সে সেখানেই চশমা পরে।
কৌতুক-০৬০
উনি এত কৃপণ যে চিনির কৌটায় কাঁটাচামচ ব্যবহার করেন।
কৌতুক-০৬১
পেটে প্যাঁচঅলা এক লোক ভুলে পেরেক খেয়ে ফেলায় সেটি স্ক্রু হয়ে বেরিয়েছিল।
কৌতুক-০৬২
রেস্তোরাঁর মালিক: ওয়েটার, আজ খদ্দেরদের সঙ্গে একটু ভালো ব্যবহার করবে,
কারণ আজকের ভাতের তলা ধরে গেছে, পোড়া গন্ধ।
কৌতুক-০৬৩
তুমি কি জানো আমি বিয়ে করেছি ?
- তাই নাকি ? খুব ভালো।
- না খুব খারাপ, ও দেখতে খুব কুৎসিত।
- ওহ, খুব খারাপ।
- নাহ, খুব ভালো। ও অনেক ধনী।
- ওহ, খুব ভালো।
- না খুব খারাপ, সে আমাকে একটি পয়সা দেয়নি।
- ওহ, খুব খারাপ।
- না খুব ভালো, সে আমার জন্য একটা চাকর আর বাড়ী করেছে
- ওহ, খুব ভালো।
- না খুব খারাপ, বাড়ীটা পুড়ে গেছে।
- ওহ, খুব খারাপ।
- না খুব ভালো, বাড়ীটার ভেতরে সে ছিলো।
কৌতুক-০৬৪
এক গরীব ব্যক্তির ঘরে চোর ঢুকে।
গরীব বেচারা চোরকে দেখে হাসতে শুরু করে।
চোর অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে,
আমাকে দেখে আপনি হাসছেন কেন?
জবাবে লোকটি বললঃ হাসছি এই জন্য যে,
আমার ঘরে দিনের আলোতেও কিছু পাওয়া যায় না। তো
রাতের তুমি অন্ধকারে কি খুঁজে পাবে?
তুমি একটা ধরা খেলে।
কৌতুক-০৬৫
জেলখানায় নতুন কয়েদি এসেছে। নতুন কয়েদির পরিচয় হলো এক পুরোনো, বৃদ্ধ কয়েদির সঙ্গে—
নতুন কয়েদি: আপনি কয় বছর ধরে আছেন?
পুরোনো কয়েদি: ১০ বছর।
নতুন কয়েদি: আহা! নিশ্চয়ই খুব কষ্ট হয় আপনার।
পুরোনো কয়েদি: বললে বিশ্বাস করবে না, আমি একদিন বিল গেটসের মতো জীবন যাপন করেছি। বিলাসবহুল হোটেলে থেকেছি, দামি খাবার খেয়েছি, বউকে দামি গয়না কিনে দিয়েছি…
নতুন কয়েদি: তারপর?
পুরোনো কয়েদি: তারপর একদিন, বিল গেটস থানায় অভিযোগ করলেন, তাঁর ক্রেডিট কার্ডটা হারানো গেছে!
কৌতুক-০৬৬
কোর্টে জজ সাহেব চোরকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি একই বাড়িতে এই নিয়ে কুড়িবার চুরি করতে গেলে। এর কারণ কী?’
চোর হাসতে হাসতে জবাব দিল, ‘স্যার, আমি ওই বাড়ির ফ্যামিলি চোর।’
কৌতুক-০৬৭
বিচারক আসামিকে:
—নকল টাকা বানিয়েছিলেন কেন?
—আসল টাকা বানাতে শিখিনি বলে।
কৌতুক-০৬৮
বিচারক : তোমার বয়স কত?
আসামি : সাত বছর
বিচারক : এটুকু বয়সেই পকেটমার শুরু করেছ?
আসামি : তা হলে আপনিই বলে দিন কত বছর বয়স থেকে শুরু করব?
কৌতুক-০৬৯
একটি লোক হাটে যাচ্ছিল গরু কিনতে।
রাস্তায় এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করলোঃ “কোথায় যাচ্ছ?”
বললোঃ গরু কিনতে।
লোকটি বললোঃ ভাল কাজে ইনশাআল্লাহ বলতে হয়।
সে বললোঃ এতে আবার ইনশাআল্লাহ বলার কি আছে? আমার পকেটে টাকা আছে, হাটে আছে গরু। যাবো আর কিনবো। এতে আবার ইনশাআল্লাহ বলতে হবে কেন?
বেচারা লোকটি চুপ হয়ে গেল।
অতঃপর হাটে গিয়ে সে একটি গরু পছন্দ করলো। দাম-দর ঠিক করে টাকার জন্য পকেটে হাত দিল। পকেটে হাত নিচের দিক দিয়ে বাহির হয়ে পড়লো। টাকা নাই। পকেট কেটে নিয়ে গেছে। হায়রে ইনআশাল্লাহ! একি হলো? পকেটে হাত ঝুলাতে ঝুলাতে লোকটি ফিরে যাচ্ছিল।
রাস্তায় সেই লোকটির সাথে আবার দেখা। জিজ্ঞাসা করলোঃ কি ভাই গরু কেনা হয়েছে?
বললোঃ কি আর বলবো, ইনশাআল্লাহ।
কেন? কি হয়েছে?
হাটে গেলাম ইনশাআল্লাহ।
তারপর?
গরু পছন্দ করলাম ইনশাআল্লাহ। দর-দাম ঠিক হলো ইনশাআল্লাহ। টাকার জন্য পকেটে হাত দিয়েছি ইনশাআল্লাহ। কিন্তু পকেটমার কেটে নিয়ে গেছে ইনশাআল্লাহ। গরু কেনা হয়নি ইনশাআল্লাহ। বাড়ী ফিরে যাচ্ছি ইনশাআল্লাহ।
এইভাবে হাত দুলাতে দুলাতে এবং ইনশাআল্লাহ বলতে বলতে লোকটি বাড়ী ফিলে গেল।
কিন্তু এখন আর ইনশাআল্লাহ বলে কি হবে? আগেই বলা উচিৎ ছিল।
কৌতুক-০৭০
আফগান থেকে এক কাবুলিওয়ালা এদেশে বেড়াতে এসেছিল। এক মিষ্টির দোকানদার মিষ্টি সামনে নিয়ে বসে আছে অতচ খাচ্ছে না দেখে সে নিজেই দুই হাত মুখে পুরতে লাগলো। দোকানদার ছুটে এসে তাকে ধরে ফেললো। লোকটি কাবুলি ভাষায় বলতে লাগল, “নিজে ও খাও না আবার অন্যকে ও মিষ্টি খেতে দাও না, এ কেমন মানুষ তুমি?”
কিন্তু দোকানদার তার ভাষা বুঝে না। সে হৈ চৈ করতে লাগলো। ছেলের দল জমা হয়ে পড়লো। সবাই তাকে নিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে দিল।
পুলিশ দেখলো, লোকটি একজন বিদেশী। এদেশের ভাষা ও হাব-ভাব সে কিছুই বুঝে না। সুতারাং এই ছোট একটি ব্যাপারে তাকে হাজতে চালান দেয়া ঠিক হবে না। বরং লোকটিকে মাথা ন্যাড়া করে একটি গাধার পিঠে বসিয়ে সারা শহর ঘুরাতে হবে। ছেলের দল পেছনে পেছনে ঢোলক বাজিয়ে মিষ্টি চোর বলে প্রচার করতে থাকবে।
সুতারাং বিপুল আয়োজনে ছেলের দল এইরূপ করতে লাগল।
লোকটি যখন দেশে ফিরে গেল তখন সবাই আসলো তাকে দেখতে, “বল ভাই বাংলাদেশ কেমন দেখলা?”
বললো, “বাংলাদেশ খুব ভাল দেশ। সেখানে বিনা পয়সায় মিষ্টি, বিনা পয়সায় চুল কাটা, বিনা পয়সায় গাধার পিঠে ভ্রমন, বিনা পয়সায় ছেলেদের বাহিনী আর বিনা পয়সায় ঢোলের বাজনা বাজিয়ে সম্বর্ধনা। সুন্দর এই বাংলাদেশ।
কৌতুক-০৭১
মা : শুনলাম তুমি নাকি ইদানিং সিগারেট খাওয়া শুরু করেছো।
কথাটা কি সত্যি ?
বল্টু : হ্যাঁ মা সত্যি কথা।
মা : শুনে ভালো লাগলো যে তুমি সত্যি কথা বলা শুরু করেছো। আচ্ছা যা খেয়েছো খেয়েছো আর খেয়ো না।
আচ্ছা আমি কিজানতে পারি যে, তুমি হঠাত্ সিগারেট খাওয়া শুরু করলে কেন ?
বল্টু : এটা আমি দেশ ও দশের কথা ভেবে খাওয়া শুরু করেছি মা।
মা : মানে ?
বল্টু : সিগারেট হলো দেশের শত্রু ঠিক কিনা বল?
মা : হ্যাঁ ঠিক ।
বল্টু : সিগারেট হলো পরিবেশের শত্রু ঠিক কিনাবল ?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
বল্টু : সিগারেট হলো যুব সমাজের শত্রু ঠিক কিনা বল ?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
বল্টু : এই জন্যই তো এটাকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশেষ করে ফেলছি। ভাবছি, ....মদটাকেও এবার শেষ করা শুরু করব•••••
মা : দারা রে হতচ্ছারা আজ তোর এক দিন কি আমার এক দিন....
হা হা হা....
কৌতুক-০৭২
বল্টু পরীক্ষায় ফেল করল।
কিন্তু তার কাছে মনে হয় সবগুলো উত্তর ঠিক আছে।
দেখা যাক কতটা সঠিক-
১।বরকত কোন আন্দোলনে শহীদ হন?
উ:- তার জীবনের শেষ আন্দোলনে।
২।কাজী নজরুল ইসলামকে কোথায় দাফন করা হয়?
উ:- কবরস্থানে।
৩।স্বাধীনতা যুদ্ধে কত জন শহীদ হন?
উ:- পাকিস্তান বাহিনী যত জনকে হত্যা করেন।
৪।শহীদ মিনার কোথায় অবস্থিত?
উ:- যেখানে নিমার্ন করা হয়েছে।
৫।পৃথিবী সবচেয়ে ধনী লোক কে?
উ:- যার কাছে সবচেয়ে বেশি সম্পত্তি আছে।
বল্টুকে আপনি হলে কত নাম্বার দিতেন??
কৌতুক-০৭৩
এক কৃষক সুপারি গাছেরগোড়ায় পান গাছ লাগিয়েছে।পান গাছটা সুপারি গাছবেয়ে উঠছে।
একদিন একপাখি এসে পানপাতায়পায়খানা করে দিল! তো, অন্য গ্রামের একলোকসেখানে গিয়েএসবদেখে তো অবাক! একই গাছে পান-সুপারি!
এদিকে, পান পাতায পাখির পায়খানা শূকিয়ে সাদা...
লোকটি পাখির পায়খানা ভরা পাতা আর গাছের সুপারি পেড়ে মুখে ভরছে বলছে,‘কিবা দেশে আইলামরে ভাই!
কিবা দেশের গূণ! যেই গাছে পান-সুপারি,সেই গাছেই চুন!’
কৌতুক-০৭৪
দুই লোক মারা যাওয়ার পর কবরে বসে গল্প করছে……
১ম লোকঃ ভাই আপনি মরলেন কেমনে??
২য় লোকঃ ধিরে ধিরে ঠান্ডায় জইমা!!
১ম লোকঃ কি……কন…… ভাই!!
২য় লোকঃ মানে ফ্রিজের মধ্যে আটকাইয়া গেছিলাম!! সে এক বিরাট ইতিহাস পরে শুইনেন আগে কন আপনি মরলেন কেমনে??
১ম লোকঃ আর বইলেন না ভাই আমি আত্মহত্যা করছি!!
২য় লোকঃ কেন ভাই?? কী এমন দুঃখ আপনার??
১ম লোকঃ আমার বউ এর উপর আমি সন্দেহ করছিলাম এই জন্যে আত্মহত্যা করছি।
২য় লোকঃ কী এমন সন্দেহ করছিলেন যার জন্য আত্মহত্যাই করা লাগলো??
১ম লোকঃ আমি মনে করছিলাম আমার বউ পরকীয়া করে!! একদিন বাসায় তারাতারি গেছি হাতেনাতে ধরব বইলা। যাইয়া বুঝলাম ঘরে কেউ আছে কিন্তু সারা বাড়ি খুইজাও কাউরে পাইলাম না। মনে মনে খুব লজ্জা পাইলাম!! ছিঃ ছিঃ আমি আমার বউরে এত বড় সন্দেহ করছি!! তাই মনের দুঃক্ষে আত্মহত্যা করছি।
২য় লোকঃ ওরে শালার পুত…… সেইডা তুই আছিলি!! তাইলে তোর জন্যেই আমি আইজ কবরে…..!! ফ্রিজের দরজাটা খুললে তো আজ তুই আমি দুইজনেইবাইচা থাকতাম...
কৌতুক-০৭৫
একবার একলোক তার বউকে একটা SMS পাঠাল।। কিন্তু ভুল বশত সেই sms টি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে।।
সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন।। যাই হোক, মহিলা sms টি খুললেন,
পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!! কি লেখা ছিল সেই sms টি ?? sms টি তে লেখা ছিলঃ .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমার প্রিয় বউ!!
আমি ঠিকঠাক মতই পৌঁছেছি!!
আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে... পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি ফোন গিফট করেছে!!
সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে, তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!!
আশা করা যায়, কাল- পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!!
কৌতুক-০৭৬
প্রচণ্ড গোলাগুলি শেষে এক যোদ্ধা ছুটে গেল সৈনিকদের ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তার: কী সমস্যা তোমার?
সৈনিক: আপনি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শুধু এটুকু বলুন, আমি কি আমি, না আমার আত্মা?
কৌতুক-০৭৭
কমান্ডার: উফ্! মুক্তিবাহিনীর বিচ্ছুগুলো আমাদের ঘোল খাইয়ে ছাড়ল। রাগে মাথায় আগুন ধরে যাচ্ছে।
পাকিস্তানি সেনা: তাই তো বলি স্যার, গোবর পোড়া গন্ধ আসে কোথা থেকে!
কৌতুক-০৭৮
সেনাদের প্রশিক্ষণ চলছিল। এক সদস্য প্রশিক্ষককে প্রশ্ন করলেন, ‘স্যার, আমরা আজ রাইফেল চালানো বাদ দিয়ে দৌড়ানো কেন শিখছি?’
প্রশিক্ষক বললেন, ‘কারণ, গত কয়েক দিনে তোমাদের রাইফেল চালনা দেখে মনে হয়েছে, দৌড় দেওয়া শেখাটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ!’
কৌতুক-০৭৯
শিয়াল যাচ্ছিল বনের রাস্তা দিয়ে। হঠাৎ দেখল, রাস্তার মাঝখানে এক বাঘ বসে আছে। শিয়াল বলল, ‘হুজুর,
রাস্তার ওপর বসে আছেন যে? কোনো তকলিফ? থাকলে বলুন, আপনার সেবায় বান্দা হাজির।’
বাঘ বলল, ‘আর বোলো না শেয়াল, এক শিকারি পায়ে গুলি করেছে। হাঁটতেই পারছি না।’
শিয়াল: তো ব্যাটা নবাবের মতো রাস্তার মাঝখানে বইসা আছিস ক্যান? রাস্তা ছাড়!
কৌতুক-০৮০
জাহাজে জাদু দেখাত বিলি। সে জাহাজেই ছিল এক দুষ্টু তোতা। বিলির সব জাদুর কৌশলই সে ধরে ফেলত। বিলি জাদু দেখাতে গেলেই তোতাটা পেছন থেকে চিৎকার করে বলত,
‘তার শার্টের হাতায় আরেকটা কার্ড রয়েছে… আরে ওই তো, কানের পেছনে কয়েনটা লুকিয়ে ফেলল!’ এভাবে বিলির জাদুর কৌশলগুলো ফাঁস হয়ে যেত।
তোতাটাকে তাই দুই চোখে দেখতে পারত না বিলি। একদিন প্রচণ্ড ঝড় উঠল। জাহাজ গেল ডুবে। বিলি ভেসে রইল
একটা কাঠের টুকরা ধরে। কাঠের টুকরাটার ওপর এসে বসল তোতাটা। যেহেতু, দুজনের আগে থেকেই দা-কুমড়া সম্পর্ক। কেউ কারও সঙ্গে কথা বলে না। এভাবে দুই দিন পেরিয়ে গেল।
অবশেষে মুখ খুলল তোতা, ‘ঠিক আছে, হার মানছি। নৌকাটা কোথায় রেখেছ?’
কৌতুক-০৮১
কর্মচারী: স্যার, কালকে ছুটি চাই।
বস: কেন?
কর্মচারী: স্যার, কাল আমার বিবাহবার্ষিকী।
বস: সে তো রাতে। কিন্তু সারাদিন ছুটি দিয়ে কী করবে?
কর্মচারী: শোক-দিবস পালন করব!
কৌতুক-০৮২
কলিং বেলের শব্দ শুনে দরজা খুলে জাহানারা দেখলেন এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে আছেন।
: কী ব্যাপার? : অসহায় এক বুড়ির জন্য সাহায্য চাইছি। বৃদ্ধার জামা-কাপড় কিচ্ছু নেই। মাস চারেকের বাড়ি ভাড়াও বাকি পড়েছে। এই প্রচন্ড শীতটা হয়তো রাস্তায়ই তাকে কাটাতে হবে।
: বুড়ির সৌভাগ্য সে আপনার মতো একজন ভদ্রলোক পেয়েছেন। তা আপনি কে?
: আমি, আমি বুড়ির বাড়িওয়ালা।
কৌতুক-০৮৩
বাড়িওয়ালা নতুন ভাড়াটেকে বাড়ি দেখিয়ে বললেন, চমৎকার বাড়ি আমার। দোষটা হল কেবল রেল লাইনের পাশে। তবে চিন্তা নেই, প্রথম দু’তিন রাত ঘুমাতে একটু অসুবিধা হবে, তারপর অবশ্য অভ্যাস হয়ে যাবে।
ভাড়াটে বলল, ঠিক আছে, আমি তাহলে আরো দু তিন রাত পর উঠবো, অসুবিধা হবে না!
কৌতুক-০৮৪
বাসা ছেড়ে দেওয়ার সময় বাড়িওয়ালা বলছেন ভাড়াটেকে, ‘যাওয়ার আগে আমার বাসা ঠিক আগের মতো করে দিয়ে যাবেন।’
ভাড়াটে: অবশ্যই। কিন্তু ২০০ তেলাপোকা, ৫০টি ইঁদুর আর হাজার খানেক উইপোকা আমি এখন কোথায় পাব, বলুন তো?
কৌতুক-০৮৫
বাড়িওয়ালা বলছেন নতুন ভাড়াটেকে, ‘আপনার পাশের বাসায় একজন তবলচি থাকেন। তিনি প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত তবলার অনুশীলন করেন। আপনার অসুবিধা হবে না তো?’
ভাড়াটে: না, না! অসুবিধা কিসের? আমি তো আমার হারমোনিয়ামের অনুশীলন মধ্যরাতের পরই শুরু করি!
কৌতুক-০৮৬
তিন ছেলে, চার মেয়ে আর স্ত্রীকে নিয়ে বিশাল পরিবার রহিম সাহেবের। এত বড় পরিবার বিধায় কোনো বাড়িওয়ালাই তাঁকে বাসা ভাড়া দিতে চান না।
একদিন তিনি তাঁর স্ত্রীকে বললেন, ‘তোমরা একটু স্থানীয় কবরস্থানটা ঘুরে এসো, আমি ছেলেগুলোকে নিয়ে বের হচ্ছি।’ ঘুরতে ঘুরতে ‘বাড়ি ভাড়া হবে’ এমন নোটিশ দেখে এক বাড়িওয়ালার কাছে গেলেন রহিম সাহেব।
রহিম সাহেব: ভাই, আমি কি আপনার বাসাটা ভাড়া নিতে পারি।
বাড়িওয়ালা: আপনার পরিবারে কে কে আছেন?
রহিম সাহেব: আমি, আমার স্ত্রী, আমার তিন ছেলে আর চার মেয়ে। তবে চার মেয়েকে নিয়ে আমার স্ত্রী এখন কবরস্থানে।
বাড়িওয়ালা: আহা রে! ঠিক আছে ভাই, আপনি আমার বাসাটা ভাড়া নিতে পারেন।
কৌতুক-০৮৭
ঝন্টু আর মন্টু, দুই বন্ধুতে গল্প হচ্ছে।
ঝন্টু: জানিস, সেদিন একটা বহু প্রাচীন কেল্লায় গিয়েছিলাম। কেল্লার কোনো জায়গায় মেরামতের ছোঁয়া পড়েনি, প্রতিটি ইট এখনো আগের মতোই আছে। এমনকি দেয়ালে নতুন রংও দেওয়া হয়নি।
মন্টু: বাহ্! মনে হচ্ছে কেল্লার মালিকের স্বভাব ঠিক আমাদের বাড়িওয়ালার মতো!
কৌতুক-০৮৮
ভাড়াটে: দেখুন, আমার বাসায় অনেক ইঁদুর…।
বাড়িওয়ালা (ভাড়াটেকে কথা শেষ করতে না দিয়েই ধমকের সুরে): আপনাকে বলেছিলাম না, আমার বাড়িতে কোনো পশুপাখি পোষা নিষেধ?
কৌতুক-০৮৯
কুছ কুছ হোতা হ্যায়- বন্ধুর সাথে প্রেম।
মহাব্বাতে- প্রিন্সিপালের মেয়ের সাথে প্রেম।
কাল হো না হো- প্রতিবেশীর মেয়ের সাথে প্রেম।
কাভি খুশি কাভি গাম- চাকরের মেয়ের সাথে প্রেম।
কাভি আলবিদা না কেহেনা- পরের বউয়ের সাথে প্রেম।
বাজিগর- শত্রুর মেয়ের সাথে প্রেম।
পরদেশ- বন্ধুর বাগদত্তার সাথে প্রেম।
দিল সে- সুইসাইড স্কোয়াডের মেয়ের সাথে প্রেম।
ম্যায় হু না- টিচারের সাথে।
কৌতুক-০৯০
দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়াই শহরে আসছে। এসে একটা গেছে উত্তরে একটা দক্ষিণে। একমাস পর দুইটার দেখা। উত্তরেরটা অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিণেরটা আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরেরটা দক্ষিণেরটারে কইছে,
তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার,
তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।
: না
: কেন?
: আমি অপেক্ষায় আছি।
: কিসের অপেক্ষা?
: আছে বলা যাবে না। একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনেরটা আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না।
শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে। আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা।দক্ষিণেরটার অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারে না। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চাটামু।
আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।
কৌতুক-০৯১
কর্তা : যা তো ক্যাবলা, একটি খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয় |
কিছুক্ষণ পর ক্যাবলা এসে বলল, স্যার,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না , ড্রাইভারের সিটে কেউ না কেউ বসে আছে |
কৌতুক-০৯২
একটা পিচ্চি ছেলে আরেকটি পিচ্চি মেয়ে পাশাপাশি দুইটি বাড়িতে থাকে।
ছেলেটির মা ছেলেটিকে একদিন একটা ফুটবল কিনে দিল।
ছেলেটি সেটা মেয়েটিকে দেখালে মেয়েটি বলল আমাকে খেলতে নাও।
ছেলেটি বলল, ‘এটা ছেলেদের খেলা। তুমি খেলতে পারবে না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল।
পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থা করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও,পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’
কৌতুক-০৯৩
কার্তিকদা বলছে, ‘ইন্ডিয়াতে যা হই নি আমেরিকাতে তাই হলো’।
– কি হলো!?
– এক আমেরিকার মেয়ের কাছে গেলাম, হাত ধরলাম, আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
– কি হলো আর!?
– মেয়েটি কিছুই বলল না। তারপর আমি মেয়েটির সাথে তার বাসায় গেলাম। আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
– তা হলো…?
– মেয়েটির বাসায় গিয়ে তার বেডরুমে গেলাম। আর ইন্ডিয়াতে যা হই নি তাই হলো।
– আর কি হলো, বলো না?
– মেয়েটি কিছুই বলল না। তার স্বামী এলো। আর….
– আর? আর কি হলো!?
– আর কি হবে? ইন্ডিয়াতে যা হয়, তাই হলো। ইচ্ছামতো পেটালো।
কৌতুক-০৯৪
একবার দূর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সরকারের এক মন্ত্রীকে ডেকে পাঠালেন দূর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করতে।
দুদক: আপনি যে কোটি টাকার হামার গাড়িটি ব্যবহার করেন সেটার টাকা কোথায় পেলেন ?
মন্ত্: আমার মার্সিডিজটা বিক্রি করে তার সাথে কিছু টাকা যোগ করে কিনেছি।
দুদক: তা মার্সিডিজটা কিভাবে কিনলেন ?
মন্ত্রী: আমার পাজেরোটা বিক্রি করে তার সাথে কিছু টাকা যোগ করে কিনেছি।
দুদক: পাজেরোটা কিভাবে কিনেছিলেন ?
মন্ত্রী: আমার টয়োটাটা বিক্রি করে তার সাথে কিছু টাকা যোগ করে কিনেছি।
দুদক: কিন্তু টয়োটাটা কিভাবে পেলেন?
মন্ত্রী: যত্তসব, ওটার জন্য তো আমি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে একবার জেল খেটেছি আবার ওটা নিয়ে টানাটানি করছেন কেন ?
দুদক বিবৃতি দিল: ” শাস্তিযোগ্য কোন অপরাধ তদন্তে খুজে পাওয়া যায়নি “
কৌতুক-০৯৫
এক মেয়ে পত্রিকায় লাইফ পার্টনার এর জন্য বিজ্ঞাপন দিছে:
“ আমার এমন একজন মানুষ দরকার যে আমাকে কখনও ছেড়ে যাবেনা, আমার গায়ে কখনও হাত তুলবেনা এবং আমাকে বিছানায় সুখী করতে পারবে”
পরের দিন এক লোক ওই মেয়ের দরজায় টোকা দিলো যার হাত এবং পা কোনটাই ছিল না ।
মেয়ে: কে আপনি?
… লোক: আমি তোমার স্বামী হতে চাই ।
মেয়ে: কিন্তু তুমি তো ফিট না
লোক: আমি 100% ফিট। আমার হাত নাই;
তাই আমি তোমার গায়ে হাত তুলতে পারবো না।
আমার পা নাই তাই আমি তোমাকে ছেড়ে যেতে পারবো না
মেয়ে : আর আমাকে বিছানায় সুখী করবে কিভাবে?
লোক: তাহলে আমি দরজায় টোকা দিলাম কী দিয়ে?
কৌতুক-০৯৬
গলফ খেলতে গেছে টিনা।
সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।
‘নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!’ আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।
দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।
টিনা বললো, ‘ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?’
লোকটা কোনমতে বললো, ‘হ্যাঁ।’
টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, ‘এখন কেমন বোধ করছেন?’
লোকটা বললো, ‘দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।’
কৌতুক-০৯৭
এক লোকের বাড়ি সার্চ করে জাল নোট ছাপার যন্ত্র পাওয়া গেল। তাকে গ্রেপ্তার করা হল।
লোকটি পুলিশের উদ্দেশে বলল, আমাকে গ্রেপ্তার করলেন কেন? আমার কাছে তো কোন জাল নোট পান নি।
তাতে কি জাল নোট ছাপার যন্ত্র তো পেয়েছি।
সে ক্ষেত্রে আপনি আমাকে রেপ করার জন্য গ্রেপ্তার করুন।
কেন, আপনি তো কাউকে রেপ করেছেন না…
কিন্তু রেপ করার যন্ত্র তো আছে ।
কৌতুক-০৯৮
বাংলাদেশী জেনারেলের বাড়িতে বেড়াতে এসেছেন আমেরিকান জেনারেল । বাড়ির ছাদে আড্ডা দিচ্ছেন দুজনে ।
কথা হচ্ছে কার সৈন্যরা বেশি সাহসী এই নিয়ে। প্রমাণ দেখানোর জন্য আমেরিকান জেনারেল তার সাথে আসা এক সৈন্যকে বললেন “Jump!”
সৈন্যটি সাথে সাথেই ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ল!
তারপর আমেরিকান জেনারেন বলল “দেখলেন কত সাহস?”
বাংলাদেশী জেনারেলও তার এক সৈন্যকে বললেন,”Jump !”
সৈন্যটি নিচের দিকে তাকাল একবার এবং বলল, “মাথা ঠিক আছে? পারলে নিজে দেন !”
বাংলাদেশি জেনারেল বলল,” দেখছেন কত বড় সাহস!?”
কৌতুক-০৯৯
একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে |
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের |
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দের |
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের |
এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে | জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক | অন্য দুজন তা মেনে নিল |
জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের | এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?
জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না |
কৌতুক-১০০
এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
ইতালীয় বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, ‘তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক’বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, ‘একবার।’
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, ‘তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?’
‘ওগো, থামো, আর না …।’
কৌতুক-১০১
এক সাধু বাবা এসেছেন জলিল সাহেবের বাড়িতে। তিঁনি জলিল সাহেবের বউকে ডেকে বললেনঃ মা জননী, অনেকদিন পর আবার তীর্থে যাচ্ছি। ভাবলাম যাওয়ার আগে তোমাদের একটু খবর নিয়ে যাই। সেবার তো তোমার সন্তান-সন্তুরির জন্য তীর্থে মোমাবাতি জ্বেলে এসেছিলাম। তার সুফল পেয়েছো?
জলিলের বউ বললোঃ জি, সাধু বাবা। তারপর আমাদের আট-আটটি ছেলেমেয়ে হয়েছে!
সাধু বাবা বললেনঃ ও আচ্ছা! বেশ ভালো! তা জলিল সাহেবকে দেখছি না যে! তিনি কোথায় গেছেন?
জলিলের বউ বললোঃ জি, উনিও তীর্থে গেছেন আপনার জ্বালানো মোমবাতিটা নিভাতে!
কৌতুক-১০২
এক বুড়ি ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে!
বাসে উঠেই সে হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইলে আমারে কইয়েন যে!’
হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বলল, ‘ঠিক আছে, ঠিক আছে।’
বাস চলতে শুরু করল..
বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বলল, ‘ভালুকা আইছে?’
হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল!
কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল!
হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল!
বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।
এদিকে বাস চলতে চলতে ভালুকা ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এল…
তখন হেল্পারের মনে পড়ল যে বুড়িমা তো ভালুকার কথা বলে রেখেছিল!
বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বলল।
তো বাস আবার ঘুরিয়ে ভালুকায় এল।
হেল্পার বুড়িকে বলল, ‘বুড়িমা, ভালুকা আসছে! আপনে নামেন!’
বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিলঃ ‘নামমু কে? ডাক্তার আমারে ডাহাত্তন (ঢাকা থেকে) একটা টেবলেট খাওয়াইয়া কইছে ভালুকায় গিয়া আরেকটা খাইতে! আমি এখন টেবলেট খাইবাম! পানি দেন!’
কৌতুক-১০৩
একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।
কৌতুক-১০৪
ছোট্ট বাবুকে প্রশ্ন করলেন মিস, ‘ছোট্ট বাবু, বলো তো দেখি, তোমার বাড়ির পাশের পুকুরে তিনটা হাঁস ভাসছে। যদি তুমি একটাকে শটগান দিয়ে গুলি করো, কয়টা থাকবে?’
বাবু খানিকটা ভেবে বললো, ‘উমম, তাহলে গুলির শব্দ শুনে সব উড়ে চলে যাবে, একটাও থাকবে না।’
মিস হেসে বললেন, ‘উঁহু, ছোট্ট বাবু, তিনটার মধ্যে একটাকে গুলি করলে বাকি থাকবে দুটো। কিন্তু তোমার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে।’
বাবু মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে মিস, আমি একটা প্রশ্ন করি। বলুন তো, আইসক্রীম পার্লার থেকে তিন মহিলা বের হয়েছে কোওন আইসক্রীম কিনে। একজন আইসক্রীম কামড়ে খাচ্ছে, একজন চেটে খাচ্ছে, আরেকজন চুষে খাচ্ছে। এদের মধ্যে কে বিবাহিত?’
মিস খানিকটা ভেবে বললেন, ‘ইয়ে, মানে বাবু, আমার মনে হয় শেষের জন।’
বাবু বললো, ‘উঁহু মিস, এদের মধ্যে যার হাতে বিয়ের আঙটি আছে, সে-ই বিবাহিত, কিন্তু আপনার চিন্তাধারা আমার পছন্দ হয়েছে ।
কৌতুক-১০৫
শিক্ষিকা : “3 Idiots”Film দেখার পর
তোমরা কি শিখলে?
বল্টু : Miss এটাই যে..ইন্জিনিয়ারিং পড়েও
মেডিকেলের মেয়ে পটানো যায়
শিক্ষিকা :Shut Up & Get Out
বাবলু :ম্যাম আমি বলি?
শিক্ষিকা : তুমি খুব ভাল ছেলে, তুমিই বল
বাবলু: কলেজের প্রথম দিন অবশ্যই Underwear পড়তে হয়
শিক্ষিকা : U Also Get Out..
মইন :ম্যাম আমি বলি ?
শিক্ষিকা : আমার মনে হয় তুমি ভাল ছাত্র, তুমি ঠিক বলবে
মইন : Doctor বাদে ইঞ্জিনিজিনিয়ার রাও Delivery করতে পারে !
শিক্ষিকা : U Also Get Out..
গেদু : ম্যাম আমি বলি ?
শিক্ষিকা : হ্যা বল
গেদু: FRENCH KISS এ নাক মাঝখানে আসে না
কৌতুক-১০৬
জনসংখ্যার বিস্ফোরণ বিষয়ে পড়াতে গিয়ে এক শিক্ষক বললেনঃ ‘আমাদের দেশে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন মহিলা একটি করে শিশুর জন্ম দেন!!’
এটা শুনে পিছনের বেঞ্চের এক ছাত্র চিত্কার করে বলে উঠলোঃ ‘জলদি চলেন স্যার, ঐ মহিলাকে খুঁজে বের করে এক্ষুনি থামাতে হবে…!! নাইলে এই দেশ; শামসু, আবুল, ইভা রহমান, মাহফুজুর রহমানদের দিয়া ভইরা যাইবো..!!
কৌতুক-১০৭
গার্লফ্রেন্ড : চল আমরা লুকোচুরি খেলা খেলি. তুমি যদি আমায় খুঁজে পাও তাহলে তুমি আমাকে নিয়ে শপিং-এ যাবে!!!!
বয়ফ্রেন্ড : আর যদি খুঁজে না পাই???
গার্লফ্রেন্ড : এমন কথা বলোনা জান. আমি তো ঐ বেড রুমের দরজা-টার পিছনে লুকাব!!!!!!
কৌতুক-১০৮
এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে..
১ম মেয়েঃ আজকালকের ছেলেদের কোন
বিশ্বাস নাই আমি তো আজকে থেকে ওর
মুখও দেখতে চাইনা…
২য় মেয়েঃকি হইছে??.. তুমিকি ওকে অন্য
কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ??
১ম মেয়েঃ আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে। কালকে ও আমারে বলছিল ও নাকি শহরের বাইরে যাবে. . . . ! .
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মিথ্যুক , বদ, ধোঁকাবাজ…
কৌতুক-১০৯
বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’
‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’
‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’
‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’
‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’
‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’
‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’
এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে — কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’
কৌতুক-১১০
প্রেমিক প্রেমিকা আর্ট গ্যালারীতে গিয়েছে। ঘুরতে ঘুরতে তারা একটি ছবির সামনে এসে দাঁড়াল, একটি মেয়ের ছবি, প্রচলিত কাপড় পরিহিতা নয় শুধু উর্ধ্বাঙ্গে আর নিম্নাঙ্গে দুটো বেশ বড় পাতা দিয়ে ঢাকা।
ছেলেটি মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল অনেক্ষণ ধরে।
বেশ কিছুক্ষণ পর মেয়েটি বলে উঠল, “বের হবে তো নাকি? না বাতাস এসে পাতা উড়িয়ে নেওয়া পর্যন্ত তাকিয়েই থাকবে?!!”
কৌতুক-১১১
১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল।
সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব!!!
কৌতুক-১১২
এক মেয়ে পত্রিকায় লাইফ পার্টনার এর জন্য বিজ্ঞাপন দিছে:
“ আমার এমন একজন মানুষ দরকার যে আমাকে কখনও ছেড়ে যাবেনা, আমার গায়ে কখনও হাত তুলবেনা এবং আমাকে বিছানায় সুখী করতে পারবে”
পরের দিন এক লোক ওই মেয়ের দরজায় টোকা দিলো যার হাত এবং পা কোনটাই ছিল না ।
মেয়ে: কে আপনি?
লোক: আমি তোমার স্বামী হতে চাই ।
মেয়ে: কিন্তু তুমি তো ফিট না
লোক: আমি 100% ফিট। আমার হাত নাই;
তাই আমি তোমার গায়ে হাত তুলতে পারবো না।
আমার পা নাই তাই আমি তোমাকে ছেড়ে যেতে পারবো না
মেয়ে : আর আমাকে বিছানায় সুখী করবে কিভাবে?
লোক: তাহলে আমি দরজায় টোকা দিলাম কী দিয়ে?
কৌতুক-১১৩
এক মাতাল দুতলা থেকে জানালা দিয়ে পেশাব করছে | তখন আরেক মাতাল বলছে, আরে তোর পেশাব বেয়ে তো চোর উঠে যাবে ?
এ কথা শুনে প্রথম মাতাল বলল, আমি কি তোর মতো বলদ নাকি, আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি যাতে চোর উঠে আর পড়ে যায় |
কৌতুক-১১৪
মানসিক হাসপাতালের এক রোগী একমনে কী যেন লিখছেন।
চুপি চুপি পেছনে এসে দাঁড়ালেন ডাক্তার। বললেন, কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি?
রোগী: হু।
ডাক্তার: কাকে লিখছেন?
রোগী: নিজেকে।
ডাক্তার: বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?
রোগী: আপনি কি পাগল নাকি মশাই? সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, দুদিন বাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। তারপর তো বলতে পারব কী লিখেছি!
কৌতুক-১১৫
একবার এক রোগী হাসপাতালে গিয়ে দেখে যে, তার মতো আরেক রোগী বসে বসে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে।
দেখে তো সে অবাক, তাকে জিজ্ঞেস করল কি হইছে তোমার কান্দ ক্যান?
১ম জন কাঁদতে কাঁদতে জবাব দিল, আমি আইছিলাম রক্ত পরীক্ষা করাইতে, হেরা জোর কইরা আমার আঙ্গুল ফুটা কইরা দিছে।
শুনে তো ২য় জন জোরে জোরে কাঁদতে আরম্ভ করল।
১ম জন অবাক!! আরে ভাই আঙ্গুল কাটছেতো আমার, তুমি কান্দ ক্যান??
২য় জন ভয়ে ভয়ে: আমি তো পরছাব পরীক্ষা করাইতে আইছি, তাইলে কি হেরা আমার ……. ভ্যাঁ…….অ্যাঁ…………….
কৌতুক-১১৬
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার … দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, ” ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!”
কৌতুক-১১৭
তখন ক্লাস ফোর অথবা ফাইভ এ পড়ি। বর্তমান যুগের পোলাপাইন ক-তে কলা, খ-তে খই, ব-তে বাসররাত পড়লেও আমার জ্ঞ্যান ব-তে বই পর্যন্তই সীমাবদ্ধ ছিল। বাসর রাতের আনুষ্ঠানিকতা বুঝতাম না। নাদান বাচ্চা ছিলাম।
তো খালাতো ভাইয়ের বিয়ে উপলক্ষে সবাই ৩ দিন আগে থেকে কাজিনদের বাসায় হাজির। তখন মোবাইল এক্কেবারে নতুন। আমি ভাইয়ার মোবাইলে স্নেক গেইম খেলার লোভে ভাইয়ার সাথে ঘুমাতাম। আমার এই খেলায় বাগড়া দিতে ৩ দিন পর উপস্থিত হলো ভাবি৷
নতুন বউ ঘরে আসার পর সবাই টুকটাক কথা বলার পর ভাইয়া দরজা লাগিয়ে দিল। ‘উফফ গরম’ বলে ভাইয়া যখন পাঞ্জাবি খুলতে লাগল, খাটের নিচ থেকে ঘাড় বের করে কোকিল কন্ঠে ডাক দিলাম ‘ভাইয়া’। আমার বিশ্বাস কোনো অজগর সাপ ভাইয়ার সামনে হা করে দাঁড়ালেও ভাইয়া এতটা ভিমড়ি খেতো না, যতটা আমারে খাটের নিচ থেকে ঘাড় তুলতে দেখে খাইছিল।
-তুই খাটের নিচে কি করস?
-আম্মু কইছে তোমার সাথে ঘুমানো যাবে না। কিন্তু আমি তোমার সাথে ঘুমাব।
তুই থেকে ডাইরেক্ট তুমি-তে গেল ভাইয়া। বলল- ‘আজ তোমার ভাবি ঘুমাবে যে ভাইয়া,
জায়গা হবে না… আজ নাহহ।’
আমার নিরুত্তাপ উত্তর- ‘ভাবিকে অন্য রুমে পাঠায় দেও।
ভাইয়া তার মোবাইলটা দিয়ে বলল- ‘এটা নিয়ে যাও ভাইয়া…’
আমি আরেক কাঠি সরেস হয়ে বললাম- ‘না, আমি নতুন বউয়ের সাথে ঘুমাব।’
ভাইয়া ৫০০ টাকা দিয়ে বলল- ‘প্লিজ ভাইয়া যাও…’
আমি ভাবির পাশে গিয়া ভাবিরে বললাম- ‘ভাবি ভাইয়াকে ৫০০ টাকা দিয়ে বিদায় করে দাও তো, তারপর আমি আর তুমি ঘুমাই।’
ভাবি নির্বাক চলচ্চিত্র হয়ে ফিসফিস করে হাসতে হাসতে ভাইয়ার দিকে ৫০০ টাকা বাড়িয়ে দিল।
সেই সময় আম্মু দরজায় নক করলে ভাইয়া খুলে দিল। আম্মু বলল- ‘বাবা তোমার ভাইয়া আর ভাবি অফিসের কাজ করবে… চলে আসো।’
আমি উৎসাহী হইয়া জিজ্ঞাসা করলাম- ‘কি এমন কাজ করবে যেটা আমি দেখতে পারব না?’
এই কথার পর আম্মু আমাকে উত্তম-মধ্যম দিয়ে রুম থেকে টেনে-টুনে নিয়ে গেছিল। আর আমার গগণবিদারী চিৎকার, ‘আমি নতুন বউয়ের সাথে ঘুমাবওওও….’
কৌতুক-১১৮
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে দীর্ঘদিন ধরে কথা বন্ধ। বিছানাও আলাদা। এক দুপুরে হঠাৎ স্বামী অফিস থেকে ফিরে দেখল স্ত্রী শুয়ে আছে এক যুবকের সাথে। স্বামী রেগে মেগে গালিগালাজ করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিল— স্ত্রী কৈফিয়ত দিল—
: আগে আমার কথাটা শোন। তারপর যা ইচ্ছে হয় করো।
: শোনা দরকার নেই। যা দেখেছি যথেষ্ট।
: শোনই না। আমি দুপুরে খেয়ে একটু শুতে যাচ্ছি এমন সময় লোকটি এল ছেঁড়া জামা-কাপড় পরে, এক টুকরো রুটি চাইল। তাকে ঘরে বসিয়ে খাওয়াতে গিয়ে দেখলাম, তার পায়ের জুতো ছেঁড়া। তোমার ব্যবহার না-করা পুরনো জুতো থেকে এক জোড়া তাকে দিলাম। জুতো জোড়াটা দেবার পর দেখলাম, তোমার জুতোর সাথে ওর প্যান্টটা ঠিক মানাচ্ছে না। তখন তোমার পুরনো একটা প্যান্ট তাকে দিলাম। তারপর দেখলাম, প্যান্ট-জুতো মানালেও ওর ছোড়া শার্টটার সঙ্গে সবকিছু বেমানান দেখাচ্ছে। তাই তোমার সেই কবেকার কেনা একটা শার্ট ওকে পরতে দিলাম।
: কিন্তু ও তোমার বিছানায় কেন?
: সে কথাই তো বরছি। জামা-জুতো-প্যান্ট পরার পর লোকটি আবদার করল— তোমার স্বামী দীর্ঘদিন ব্যবহার করে না এমন আর কী আছে, দাও না!
Developed by
No comments:
Post a Comment