27 May, 2018

প্রেমিক প্রেমিকার কৌতুক


কৌতুক-০০১


হিমু আর জুথি ঘুরতে যাবে বলে একটি সিএনজিতে উঠলো।

সিএনজি ছাড়ার আগে ড্রাইভার আয়না ঠিক করছিল। তা দেখে হিমু রাগে বললো, "আমার জুথিরে তুই আয়নাতে দেখোস না!!! যা, পিছনে গিয়া বয়। সিএনজি আমি চালামু।"

কৌতুক-০০২

এক মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডেরসাথে ঘুরতেছে।

এমন সময় তার স্বামী এসে বয়ফ্রেন্ড'কে মারতে লাগল।

তা দেখে মেয়েটি তার স্বামীকে বলতে লাগলঃ

"মার সালাকে, নিজের বউকে নিয়ে না ঘুরে আরেক জনের বউয়ের সাথে ঘুরতে বের হয়েছে।"

মেয়ের মুখে এ কথা শুনে বয়ফ্রেন্ড প্রচন্ড রেগে গিয়ে মেয়েটির স্বামীকে মারতে লাগল।

এটা দেখে মেয়েটি তার বয়ফ্রেন্ড'কে বললঃ

"মার সালাকে, নিজে তো ঘুরতে নিয়ে আসেইনা, আরেক জনের সাথেও আসতে দেয় না.....।"

হা হা হা যাবি কোন দিকে? !!

কৌতুক-০০৩

এক মেয়ের বিয়ে হচ্ছে । সেখানে তার প্রাক্তন প্রেমিকও এসেছে ।

তাদের ব্রেকআপ সম্পর্কে অজ্ঞ এক লোক এসে জিজ্ঞেস করল,

“আপনিই কি বর?”








প্রাক্তন প্রেমিক : “নাহ! আমি তো সেমিফাইনালেই বাদ হয়ে গেছি , ফাইনাল দেখতে আসছি!

কৌতুক-০০৪

প্রবীণ রাজনীতিবিদের সাক্ষাৎকার নিতে এসে সাংবাদিক জানতে চাইলেন, ‘আচ্ছা, আপনি বিয়ে করেননি কেন?’

মুচকি হেসে রাজনীতিবিদ বললেন, ‘এর পিছনে রয়েছে একটি ঘটনা।আজ থেকে বিশ বছর আগে এক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম।

আমার সাম্নেই বসে ছিলেন এক শাড়ি পরা মহিলা।আমি চেয়ার থেকে উঠতে গেলে হটাৎ তার শাড়ির সাথে পা লেগে যায়।

নিচের দিকে তাকিয়েই মহিলা গাধা,উল্ললুক,টিকটিকি,হনুমান,মুখপোড়া বলে শুরু করেন গালাগাল।

হঠাৎ মুখ তুলে আমাকে সামনে দেখতে পেয়ে বলেন,”দুঃখিত, কিছু মনে করবেন না। আমি ভেবেছিলাম এটা বুঝি আমার স্বামীর কাজ”।

কৌতুক-০০৫

এক মার্কিন ও এক ভারতীয়র মধ্যে বিয়ে নিয়ে কথা হচ্ছে—

মার্কিন: জানো, আমাদের দেশে বিয়ে ই-মেইলে হয়।

ভারতীয়: বাহ্, খুব ভালো তো। কিন্তু আমাদের দেশে বিয়েটা শুধু ফিমেলের (নারী) সঙ্গেই হয়।

কৌতুক-০০৬

প্রেমিকঃ তোমাকে আজাকের এই সুখের দিনের জন্য অভিনন্দন জানাই।

প্রেমিকাঃ ব্যাপার কী বুঝলাম না তো? আমার বিয়ে তো আজ নয়, কাল।

প্রেমিকঃ সে-জন্যই তো তোমার জীবনের শেষ সুখের দিনের জন্য অভিনন্দন জানাচ্ছে।

কৌতুক-০০৭

: আমি কি এতই ভালো যে, প্রতিদিন তুমি প্রার্থনা করো, সবাই যেন আমার মতো একজন প্রেমিকা পায়···?

: অবশ্যই, কারণ একা আমিই কেন ভুক্তভোগী হতে যাব।

: আচ্ছা, তুমি কি এই ভ্যালেন্টাইনস ডেতে আমাকে এনগেজমেন্টের আগেই একটা রিং দেবে?

: অবশ্যই। তোমার ফোন নম্বরটা দাও, আমি প্রতিদিনই একটা করে রিং দেব।

কৌতুক-০০৮

চল্লিশ বছর পার হয়ে গেছে তবু বিয়ে করেনি এক লোক। একদিন একজন এর কারণ জিজ্ঞেস করল।

লোকটি বলল, সারা জীবন আমি একটা পারফেক্ট মেয়ের খোঁজ করছিলাম।

–তা একটিও পান নি?

–পেয়েছিলাম একটি, কিন্তু সে আবার একটা পারফেক্ট ছেলের অপেক্ষায় ছিল।

কৌতুক-০০৯

প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—

প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।

প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?

প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।

প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?

প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।

কৌতুক-০১০

মেয়ের প্রেমিকের উদ্দেশ্যে বাবা বললেন, আমার মেয়ে একটা গবেটের সঙ্গে তার জীবনটা কাটাবে এ আমি কিছুতেই হতে দিতে পারি না।

প্রেমিক বলল, সে জন্যই তো ওকে আপনার বাড়ি থেকে তাড়াতাড়ি আমার বাড়ি নিয়ে যেতে চাই।

কৌতুক-০১১

এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?

কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।

ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।

কৌতুক-০১২

বল্টুর সব কিছুই ঠিক ছিল। জুলির সাথে অনেক দিন প্রেম করার পর ও তাকে বিয়ে করতে যাচ্ছে। জুলির পরিবারও ওকে মেনে নিয়েছে। বিয়ের দিন তারিখও মুটামুটি ঠিক।

কিন্তু সমস্যা এক জায়গাতেই। তা হলো জুলির ছোট বোন টিশা।

টিশা ভীষণ সুন্দরী আর সেক্সি! যদিও জুলিও কম সুন্দরী না। কিন্তু টিশা বল্টুকে দেখলেই কেমন যেন করে বলে বল্টুর মনে হয়! যেমন ইচ্ছা করে বুক, পা বের করা, ইংগিত দেয়া… এসব আর কি!

টিশা কিন্তু আর কারো সামনে এমন করে না। যাই হোক, এটা নিয়ে বল্টু একটু অস্বস্তিতেই ছিল। বল্টুর অস্বস্তি আরো বেড়ে গেলো যখন ও একদিন জুলিদের বাসায় গিয়ে দেখলো যে ওখানে টিশা ছাড়া আর কেউ নেই।

এবার টিশা সরাসরি ওকে বলেই ফেললো, “তোমাকে আমার ভালো লাগে! যেহেতু আপুর সাথে তোমার বিয়ে হতে যাচ্ছে তাই তোমাকে চিরদিনের মতো করে পাবার উপায় নেই। কিন্তু তোমার বিয়ে হবার আগে আমি তোমাকে একবারের জন্য কাছে পেতে চাই! আমি উপরের তলায় অপেক্ষা করছি।” এই বলে টিশা উপরে চলে গেলো এবং উপর থেকে নিজের প্যান্টি খুলে ছুড়ে ফেললো!

বল্টুর মাথা ঘুরতে লাগলো! সে কোন দিকে না তাকিয়ে মূল দরজা খুলে বের হয়ে গাড়ির দিকে হাঁটতে লাগলো। একটু এগোবার পর সে দেখলো তার হবু শ্বশ্বুর ও জুলি দাঁড়িয়ে আছে!

তারা দু জনেই বল্টুকে জড়িয়ে ধরলো! বল্টুর হবু শ্বশ্বুর বলতে লাগলো, “আমি আজ খুব খুশি! তোমার সততা পরীক্ষা করার জন্য আমরা টিশাকে দিয়ে এই নাটকটি করিয়েছিলাম! তুমিই জুলির উপযুক্ত পাত্র!”

বল্টু একটু হতভম্ব হয়ে ভাবতে লাগলো, “যাক আজকের ঘটনা থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শিখলাম। ভুলেও কনডম কখনও মানিব্যাগে রাখা যাবেনা! কনডম রাখার জন্য গাড়ির গ্লভস্ই উপযুক্ত জায়গা !!

কৌতুক-০১৩

এক ভদ্রমহিলা তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা আছে ।

অপূব সুন্দরী কিন্তু তাদের প্রত্যোকের একটি মুদ্রাদোষ আছে ।

সেটা ট মাত্রা উচ্চারন করে কথা বলার । যেমন টুমি কোঠায়?

সেজন্য পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে বলে ঠিক করেছে । তাদের মা বললেন পাত্রপক্ষ দেখার সময় যেন কেউ কথা না বলে যা জবাব দেবার মা দেবেন।

যথাসময় পাত্রপক্ষ হাজির । মেয়ে তিনটি দেখার পর বললেন – আহা কি সুন্দর মেয়েগুলো । যেমন নাক , চোখ , তেমনি মেঘবরন চুল।

পাত্রপক্ষ চুলের প্রসংশা করতে হঠাৎ

একটি মেয়ে ফস করে বললেন – টবু টো টুলে টেল দিইনি।

দ্বিতীয়জন বলল- এই ডি ডি টুই যে বললি যে ?

তৃতীয়জন বললেন- আমি বেশ টুপটাপ।

কৌতুক-০১৪

চান্দু একবার এক নদীর পাশে একা বসে ছিল।।

হটাৎ এক ইচ্ছে পূরণ করার দৈত্য আসলো।।

বলল “বল, তুই কি চাস?? আমি তোর ইচ্ছে পূরণ করে দিব!!”

চান্দু খুশি হয়ে বললঃ “আমি ঐশ্বরিয়া রায়কে চাই!!”

দৈত্যঃ “কিন্তু, ঐশ্বরিয়ার একেকটা শাড়ির দামই লাখ টাকার উপরে!! খরচ চালাতে পারবি??”

চান্দু হতাশ হয়ে বলল,”তাহলে, আর কোনো উপায় নেই??”

দৈত্যঃ “আছে, মল্লিকা সেরাওয়াত!! কাপড় চোপড়ের কোন খরচই নাই!!

কৌতুক-০১৫

ছেলেঃ আমি তোকে স্পর্শ না করেই kiss করবো।
মেয়েঃ এইটা অসম্ভব, তুই
এটা কখনো করতে পারবিনা।

ছেলেঃ তাইলে হইয়া যাক, ১০০
টাকা বাজি?
মেয়েঃ ঠিক আছে।

ছেলেটি মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরে
kiss করলো…..

মেয়েঃ (রাগান্বিত হয়ে)
“আমাকে স্পর্শ করলি কেন..??”
ছেলেঃ আরে মাথা ঠান্ডা কর, এই নে ১০০ টাকা।
এইবার তো হইলো না, চল আবার চেষ্টা করি..??
মেয়েঃ থাম,

.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আগে টাকাটা ব্যাগে রেখে দিই।

কৌতুক-০১৬

তার চোখ দুটো ছিল বেতফলের মতো সজল, গাল দুটো ছিল পাকা টমেটোর মতো, ঠোঁট দুটো যেন দু’ভাগ করা গাজর। সেই ছিল আমার প্রিয়া।

প্রিয়া বলছিস কেন? বল সেই ছিল তোর সালাদ।

কৌতুক-০১৭

১৯৭০ সাল
বর ভাবত: যৌতুক হিসেবে যদি একটা রেডিও পাওয়া যেত।

১৯৮০ সাল
বর ভাবত: যৌতুক হিসেবে যদি একটা সাইকেল পাওয়া যেত।

১৯৯০ সাল
বর ভাবত: যৌতুক হিসেবে যদি একটা মোটরসাইকেল পাওয়া যেত।

২০০০ সাল
বর ভাবত: যদি যৌতুক হিসেবে একটা গাড়ি পাওয়া যেত।

২০১৫ সাল
ছেলেরা ভাববে: যৌতুক প্রয়োজন নেই, শুধু এমন একটা বউ চাই, যার কোনো বয়ফ্রেন্ড নেই।

কৌতুক-০১৮

জনিঃ কিরে, কাঁদছস কেন ?
বল্টুঃ আর বলিস না, আমার বিয়ে ভেঙ্গে গেছে।
জনিঃ কেন ? কি হয়েছিল?
বল্টুঃ একটা মশার জন্য।
জনিঃ মশার জন্য, মানে কি?

.
.
.
বল্টুঃ হুম, সত্যি। মশাটা আমার হবু শশুর এর গালে বসেছিল।

কৌতুক-০১৯

প্রথম জানঃ ওকে বিয়ে করার জন্য শহরের অর্ধেক লোক পাগল ।
দ্বিতীয়ঃ সেকি অর্ধেক লোক পাগল ?

.
.
.
.
.
.
.
.
.
প্রথমজনঃ হ্যাঁ, অর্ধেক কারন ,কারন বাকি অধেকের সাথে তার এর আগেই একবার করে বিয়ে হয়ে গেছে।

কৌতুক-০২০

প্রেমিকঃ এই নাও তোমার জন্য গোলাপ এনেছি ।

প্রেমিকাঃ ওমা তুমি টাকা খরচ করতে শিখলে কবে ?

প্রেমিকঃ টাকা খরচ করেছি মানে , ওটাতো আমার বাবাই কাল মাকে এনে দিয়েছিল ।

কৌতুক-০২১

ইংলিশের ছাত্রী প্রশ্ন করেছে হিসাব বিজ্ঞানের ছাত্রকে:

ছাত্রী: What is love?

.
.
.
.
.
.
.
.
.
ছাত্রের উত্তর: বিক্রয়মূল্য থেকে ক্রয়মূল্য বাদ দিলে যা অবশিষ্ট থাকে তাকে লাভ বলে।

কৌতুক-০২২

দাদা আর দাদী তাদের ৬০ বছর বিবাহবার্ষিকীতে

ইচ্ছা হলো, তারা তাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন।। তারা প্রথম প্রথম যেভাবে প্রেম করতেন

সেভাবে ডেটিং এ যাওয়ার প্ল্যান করলেন!! তো দাদা সেজেগুজে ফুল নিয়ে পার্কে গিয়ে অপেক্ষা করছিলেন যেখানে তারা আগে দেখা করতেন!! সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দাদী এল না।।

দাদা রেগেমেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে দাদী বসে আছে।

দাদা রেগে বললেনঃ “পার্কে আসলে না কেন??”

দাদী লজ্জিত গলায় বললেনঃ “আম্মা বের হতে দেয় নি!

কৌতুক-০২৩

একদিন প্রেমিকা তার প্রেমিককে প্রশ্ন করল, প্রিয়তম আমাদের এনগেজমেন্টে তুমি কি আমাকে ‘রিং’ দিবে?

প্রেমিক: অবশ্যই! তোমার ফোন নাম্বারটা দাও, আমি অবশ্যই রিং দেব।

কৌতুক-০২৪

প্রেমিক তার প্রেমিকার চোখের দিকে তাকিয়ে বলল, তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে, তুমি পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য।

শুনে প্রেমিকা বলল, তাই নাকি! তাহলে আগের সাতজন কে কে শুনি।

কৌতুক-০২৫

এক ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?

কন্যার পিতা: প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।

ছোকরা: আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।

কৌতুক-০২৬

এক যুবক আর এক তরুণী ট্যাক্সি করে বেড়াতে বেড়িয়েছে। মেয়েটি যুবকটিকে নিয়ে তামাশা করে মজা পায়।

হঠাৎ মেয়েটি বলল, দেখবে কাল আমি কোথায় ইনজেকশন নিয়েছিলাম?

ছেলেটি দারুণ উৎসাহে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, হ্যাঁ হ্যাঁ দেখব, দেখাও।

মেয়েটি আঙুল তুলে বলল, ওই হাসপাতালে!

কৌতুক-০২৭

নববর্ষের আগের দিন। বিল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘বিল্টু’।

বিল্টু: কে? কে কথা বলে?

অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?

সাহস ফিরে পেল বিল্টু। বলল, ‘আমার জন্য পুরো বিশ্ব ভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।’

দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।

বিল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।

দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?

কৌতুক-০২৮

প্রেমিক–প্রেমিকার মধ্যে কথা হচ্ছে।

প্রেমিক: আমি বোধ হয় তোমাকে বিয়ে করতে পারব না।

প্রেমিকা: কেন?

প্রেমিক: আমার বাসায় ব্যাপারটা মেনে নেবে না।

প্রেমিকা: কে কে আছে তোমার বাসায়?

প্রেমিক: আমার স্ত্রী আর দুই সন্তান।

কৌতুক-০২৯

রাতে মলি শাওনকে ফোন করে ফিসফিস করে বলল, কেউ বাসায় নেই, ইচ্ছা হলে আসতে পারো।

শাওন দ্রুত দৌড়ে গিয়ে দেখল আসলেই কেউ নেই বাসায়! বাসার ফটকে বড় তালা দেওয়া।

কৌতুক-০৩০

BF: তার বান্দবিকে বলছে আচ্ছা বলতো ৬' ইঞ্চি একটা জিনিস যেটা দরলেই শরিরে অন্য রকম লাগে , আর আমি তোমাকে দিলে তুমি তা সাবধানে বিশেষ জায়গায় ঢুকিয়ে রাখ এবং আরও বেশী বেশি পরিমানে চাও। বলতো জিনিসটা কি?

GF: যা দুষ্ট , কি বল এইসব,আমার লজ্জা লাগে...আমি বলতে পারবোনা... !!!

BF:আরে লজ্জার কি আছে !! তুমিকি মনে করছ ??...আমি তো... .
.
.
.
.
.
.
.
.
৫০০৳ টাকার নোটের কথা বলছি!!! তোমার দেখি চিন্তাই খারাপ....? ?

কৌতুক-০৩১

একটি ছোট ছেলে একটি চাকু নিয়ে তার হাতে তার গার্লফ্রেন্ডের নাম লিখল।

কয়েক মিনিট পর সে জোরে কাঁদতে লাগল

কেন? ব্যাথা করছে?

না !

তাহলে?

বানান ভুল হইসে !!!

কৌতুক-০৩২

রোমাঞ্চকর ডেটিং
তিন টিনএজ বান্ধবী এক সাথে এক ফ্ল্যাটে থাকে। একি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পরের শনিবার থেকে তাদের পরবর্তী সেমিস্টার শুরু হবে। তাই শুক্রবার দিন তিন বান্ধবী একসাথে ডেটিং এ বেড় হলো। সারাদিন ডেটিং করার পর কাকতালীয় ভাবে সন্ধ্যায় এক সাথে তিনজন বাসায় ফিরলো।

প্রথম এক বান্ধবী উৎফুল্ল ভাবে অপর দুইজনকে বলল- “রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার পরিপাটি চুল এবড়ানো থেবড়ানো, নিজেকে আয়নায় দেখলে পাগলীনি মনে হবে সেটা।”

দ্বিতীয় বান্ধবী প্রথম বান্ধবীর উপর লাফ দিয়ে পরে বলল- “হলো না, সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার সুন্দর ম্যাকাপ নিঃশেষ হয় গেছে, তোমার ঠোঁটে লিপস্টিকের লেশ মাত্র নেই।”

তৃতীয় বান্ধবী চুপ করে বসে বসে তাদের কথা শুনছিলো। কোন কথা বলছিলো না। অনেকক্ষণ চুপ করে থাকার পর নিজের অন্তবাস খুলে দেয়ালের দিকে ছুরে মেরে বলল – “সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং একেই বলে।”

কৌতুক-০৩৩

মেয়েরা পাল্টে যায়

একদিন একটি ছেলে একটি মেয়েকে নিয়ে পার্কে গেল বেড়াতে,

২য় দিনও ঔ ছেলেটি অন্য আরেকটি মেয়েকে নিয়ে গেল পার্কে,

৩য় দিনও একই অবস্থা, অন্য আরেকটি মেয়েকে নিয়ে গেল পার্কে,

একভদ্র্রলোক এই ছেলেটিকে তিনদিনই তিনটি মেয়ের সাথে পার্কে বসে থাকতে দেখেছে,

এখন এই ভদ্রলোক নিজে নিজেই বলতেছে…

“মেয়েরা পাল্টে যায়”

কৌতুক-০৩৪

আমি বলতে চাই না যে…

জন নয়া ফ্লাটে ঊঠছে। ওর বাবা-মা আসছে দেখতে কি অবস্থা। এসে দেখে সে একা থাকে না, তার মেয়ে রুমমেট আছে একজন। লিসা নাম তার। মেয়েটা যাকে বলে সেই রকম সুন্দরী আর রমনীয়।

ওর মার সন্দেহ হলো,

-বাবা! তোমরা দুইজন কি লিভ টুগেদার শুরু করছো?

-না মা। সে আমার রুমমেট। এর বেশি কিছু না।

-সে তোমার সাথে রাতে থাকে না?

-না। ফ্লাটে ত দুইটা বেড। এই দেখ সে এইটাতে থাকে আর আমি থাকি পাশের রূমে।

-হুম! ভালো।

পরের সপ্তাহে লিসা জনকে জানালো তার খুব দামী ঘড়িটা পাওয়া যাচ্ছে না। যেদিন জনের বাবা-মা এসেছে তার পরদিন থেকেই ঘড়িটা গায়েব। জন ভাবল এটা নিয়ে মাকে ফোন করা যায় না। তাই সে একটা চিঠি লিখল।

মা! তুমি যাওয়ার পরদিন থেকে লিসা তার ঘড়িটা খুজে পাচ্ছে না। আমি বলতে চাই না তুমি ঘড়িটা নিয়েছো, আমি এটাও বলতে চাইনা যে ঘড়িটা তুমি নাও নি। কিন্তু কথা হল, তুমি যাওয়ার পরদিন থেকে ঘড়িটা কিন্তু পাওয়া যাচ্ছে না।

জনের মা উত্তর দিল, বাবা। আমি বলতে চাই না লিসা তোমার সাথে রাতে শোয়, আমি এটাও বলতে চাই না, লিসা তোমার সাথে রাতে শোয় না। কিন্তু কথা হল, লিসা যদি নিজের খাটে রাতে শুইত, তবে চাদরের নিচে ঘড়িটা পেয়ে যেত।

ভুলে ফেবিকল দিয়েছি

কৌতুক-০৩৫

৮৩. একটি চালাক ছেলে তার পছন্দের মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিল এভাবে—

সে মেয়েটিকে নিয়ে নৌকায় উঠল। নৌকাটি মাঝনদীতে যাওয়ার পর মেয়েটিকে বলল,

‘তুমি যদি আমার প্রস্তাবে রাজি না হও তাহলে এক্ষুনি নৌকা ছেড়ে চলে যাও।’

কৌতুক-০৩৬

মেয়েঃ লাঞ্চ করেছো সোনা?

ছেলেঃ লাঞ্চ করেছো সোনা? . .

মেয়েঃ ওই, আমি আগে তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি!!

ছেলেঃ ওই, আমি আগে তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি!! . .

মেয়েঃ ধুর ছাতা মাথা! তুমি কি আমাকে কপি করতেছো?

ছেলেঃ ধুর ছাতা মাথা! তুমি কি আমাকে কপি করতেছো? . . .

মেয়েঃ আমার মেজাজ খারাপ কইরো না বলে দিলাম!!

ছেলেঃ আমার মেজাজ খারাপ কইরো না বলে দিলাম!! . . .

মেয়েঃ ওকে, চলো শপিং করতে যাই। . . . .

ছেলেঃ আমি লাঞ্চ করেছি !

কৌতুক-০৩৭

ইচ্ছে করতাছে বিয়াডা কইরাই ফালাই ।

তো এই জন্যে কাজী অফিসে ও গেছিলাম . . .

আমি: আসতে পারি ?

কাজী: আসুন ।

আমি: ধন্যবাদ ।

কাজী: বসুন এবং বলুন আপনাকে কীভাবে সাহায্য করতে পারি ?

আমি: জ্বি . .(ম ম ম) মানে এক জন ছাত্রের বিয়ে করতে কি কি লাগে ?

কাজী: কার জন্য?

আমি: আ আ আমার জন্য ।

কাজী: পাত্রী লাগবে,এস এস সি পরীক্ষার সনদ, দুই জন সাক্ষী , একশ টাকার স্ট্যাম্পে র একটা দলিল । আর বাকি থাকে কাবিন নামা ।ঐটার ব্যবস্থা আমি করব । বাকী গুলার ব্যবস্থা আপনি করেন ।

আমি: সব ব্যবস্থাই করতে পারব । তয়একটা কথা ছিল ।

কাজী: কী কথা ?

আমি: পাত্রীর এই খানে আসাটা কী জরুরি? ওরে না জানায়া কাজটা সারাযায় না ? ধরেন ওরে একটা সারপ্রাইজ দিলাম আর কি !!!

কৌতুক-০৩৮

উঃ !! মাগো; ইনজেকশনটা কি না দিলেই নয়?

প্রেমিক (ডাক্তার) : না ইনজেকশন দিতেই হবে।

প্রেমিকা : তাহলে ইনজেকশনটা এমন জাযগায দাও যাতে দাগ না থাকে।

প্রেমিক (ডাক্তার) : তাহলে বাসায় যাও আমি রাতে আসবো।

কৌতুক-০৩৯

বল্টু সাথে এক মেয়ের রাস্তায় দেখা হল. . . . !!

বল্টু:- তোমার নাম কী ??

:

মেয়ে:- মুখে বলব নাকি পায়ে দেখাব ??

:

বল্টু:- মানে........!!

:

মেয়ে:- আমার নাম নুপূর তোমার নাম কী ??

:

বল্টু:- মুখে বলব নাকি করে দেখাব ??

:

মেয়ে:- মানে.......!!!!

.

.

.

.

.

.

.

.

.

.

বল্টু:- আমার নাম সোহাগ

কৌতুক-০৪০

দুষ্ট ছেলেঃ মলি আমি তোমাকে মন থেকে ভালোবাসি।

মলিঃ জুতা খুলব নাকি?

দুষ্ট ছেলেঃ আমার মন মসজিদ বা মন্দির নয়, তুমি জুতা নিয়েই আসতে পারো।

কৌতুক-০৪১

রোকন অফিসের কাজে গিয়েছিল থাইল্যান্ডে।

কাজ শেষে দেশে ফেরার আগে মাস্তি করার জন্য ছুটি নিয়ে গেল ফুকেটে।

সেখানে বিচে ঘুরাঘুরি করে জুটিয়ে নিল একজন গার্লফ্রেন্ড।

রাতটাকে ২জন বেশ ভাল করে উপভোগ করল।

মাস্তি শেষে রোকন যখন বিশ্রাম নিচ্ছিল, তখন তার গার্লফ্রেন্ড রোকনের অণ্ডকোষ নিয়ে খেলায় মেতে উঠল ।

রোকন ব্যাপারটাকে উপভোগ করতে করতে গার্লফ্রেন্ডকে জিজ্ঞেস করল সে অণ্ডকোষ নিয়ে খেলতে কেন এতো পছন্দ করে।

….

….

….

জবাবে গার্লফ্রেন্ড বলল যে সে তার নিজের গুলোকে ভীষণ মিস করে !

কৌতুক-০৪২

এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে..

১ম মেয়েঃ আজকালকের ছেলেদের কোন বিশ্বাস নাই আমি তো আজকে থেকে ওর মুখও দেখতে চাইনা…

২য় মেয়েঃকি হইছে??.. তুমিকি ওকে অন্য কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ??

১ম মেয়েঃ আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে..

কালকে ও আমারে বলছিল ও নাকি শহরের বাইরে যাবে. . . . !

মিথ্যুক , বদ, ধোঁকাবাজ…

কৌতুক-০৪৩

রফিক আর পলির আজ বাসর রাত…রফিক পলি কে কিস করছে…..এসময় দেখে পলির কাছে একটা ম্যাচের খোল আর একটা ৫০ টাকার নোট।

রফিকঃ ম্যাচের খোল কেন?

পলিঃ তোমার কাছে আমি কিছুই লুকাবোনা…যখন আমি আমার কোন বয়ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করতাম তখন একদানা চাল আমি এট…ার মধ্যে রাখতাম।

রফিক কিছু না বলে ম্যাচের খোলটি হাতে নিয়ে খুলে দেখে খোলের মধ্যে মাত্র তিনটি দানা।সে কিছুটা গম্ভীর হয়ে মনে মনে ভাবলো যাক মাত্র তো তিনটি দানা এই ভেবে সে পলিকে মাফ করে দিল।তারপরও রফিক ৫০ টাকার ব্যাপারে কৌতুহল থামাতে না পেরে বলেই বসল…

রফিকঃ আচ্ছা ম্যাচের কাহিনী তো বুঝলাম কিন্তু তোমার হাতে ৫০ টাকার নোট কিসের??

পলিঃ গতকালই আমি ২ কেজি চাল ৫০ টাকায় বিক্রি করে দিয়েছি!!!

কৌতুক-০৪৪

এক মেয়ের বিয়ে হচ্ছে ।

সেখানে তার প্রাক্তন প্রেমিকও এসেছে ।

তাদের ব্রেকআপ সম্পর্কে অজ্ঞ এক লোক এসে জিজ্ঞেস করল, “আপনিই কি বর?”








প্রাক্তন প্রেমিক : “নাহ! আমি তো সেমিফাইনালেই বাদ হয়ে গেছি , ফাইনাল দেখতে আসছি!”

কৌতুক-০৪৫

একবার দুষ্ট ছেলে এক মেয়ের প্রেমে পড়ল।

একদিন্ ডেটিঙের মেয়েটি বলল, তোমার জন্য আমি সব কিছু করতে পারি।

তাই শুনে দুষ্ট ছেলের মাথায় দুষ্ট বুদ্ধি জাগ্রত হল। সে মেয়েটির কাছে বিশেষ আদরের আবদার করল। মেয়েটি রাজি হল।

তারপর তারা একটি ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে পরনের সব কাপড় খুলে ফেলল।

দুষ্ট ছেলে কর্ম সাধনের উদ্দেশে এগিয়ে গেলে মেয়েটি হঠাৎ বাধা দিয়ে বলল, “না, না, বিয়ের আগে এসব করা ঠিক নয় ।”

বাধা পেয়ে হতাশ দুষ্ট ছেলে বলল, “বাহ! তোমার বুদ্ধি তো একদম প্যারাসুটের মত, কাপড় খোলার পর কাজ করে।”

কৌতুক-০৪৫

এক ছোট ছেলে একটা যাদুর চেরাগ পেল!

চেরাগ ঘষার পর একটা ভূত বের হলো চেরাগ থেকে, সে বাচ্চাটার ৩ টা ইচ্ছা পূরন করতে চাইলো।

বাচ্চা টা ভেবে ভেবে এই ৩ টা ইচ্ছার কথা বললো।

১) আমাদের বাসায় যেসব অতিথি আসে তাদের বাচ্চারা আমার চকলেট খেয়ে ফেলে, তাদের কে অনেক বকা দিবা।

২) গরীব মেয়েদের কাপড় দেয়ার বেবস্থা করবা, আমার বাবার মোবাইল আর ল্যাপটপ এ অনেক মেয়ে আছে যারা টাকার অভাবে কাপড় পড়তে পারে না।

৩) পাশের বাড়ির ছেলে এবং মেয়েটা কে একটু বকা দিয়েন্, কারণ ছেলেটা আমার বড় আপুর সাথে সেদিন রাত এ বিছানায় মারামারি করছে, আপু অনেক চিৎকার করেছে ব্যাথা পেয়ে,আমি শুনেছি।

কৌতুক-০৪৬

নিশার বয়ফ্রেন্ড একদিন নিশাকে বলল- “ জানু, তোমরা মেয়েরা যখন মিনি স্কার্ট পরো তখন দারুন সেক্সি দেখায়।“

নিশাঃ হুম বুঝলাম, তাতে তোমার সমস্যা কি?

বয়ফ্রেন্ডঃ না তেমন কিছু না, ভাবছিলাম আমরা ছেলেরা যদি কখনো মিনি স্কার্ট পরি তাহলে কেমন লাগবে !!

নিশা হাসতে হাসতেঃ মন্দিরের ঘন্টার মতো… লাগবে

কৌতুক-০৪৭

ডেন্টিস্টের সাথে ইলিয়াস সাহেবের বউয়ের ভীষণ মাখামাখি চলছে।

প্রায় প্রতি সপ্তাহেই মিসেস ইলিয়াস ডেন্টিস্টের চেম্বারে গিয়ে শারীরিক চাহিদা মিটিয়ে আসেন।

একপর্যায়ে মিসেস ইলিয়াস আবগের আতিশয্যে বললেন, ওগো আমার প্রেমিক, আমি প্রতিদিনই তোমার কাছে আসতে চাই।

ডাক্তার বললেন, হ্যাঁগো আমিও তোমায় চাই। কিন্তু তুমি যদি আর এখানে আস ইলিয়াস তো বুঝে ফেলবে।

মিসেস ইলিয়াস বললেন, আরে না…ব্যাটা গর্দভ একটা। এইযে দেখ এতবার তোমার কাছে এলাম, কিছুই বোঝেনি।

ডাক্তার বললেন, কিন্তু হানি, তুমি আর আসবে কিভাবে? প্রতিদিন তোমার একটা করে দাঁত তুলতে তুলতে আজকে শেষ দাঁতটাও তুলে ফেললাম!

কৌতুক-০৪৮

স্বামীঃ আমার মনে হয় আমাদের মেয়ে প্রেম করতেছে ।

স্ত্রীঃ তুমি এরকম ভাবতেছ কেন ?















স্বামীঃ না মানে, এখন সে আর আমার কাছে হাত-খরচের টাকা চায় না !!!

কৌতুক-০৪৯

স্বামী গভীর রাতে বাসায় আসলো।

আস্তে করে বেডরুমের দরজা খুলে বিছানার দিকে তাকাতেই দেখতে পেল কম্বলের নিচ দিয়ে দুই জোড়া পা দেখা যাচ্ছে।

তার মাথায় মুহূর্তেই রক্ত চড়ে গেল।

পাশে থাকা একটি বেসবল ব্যাট দিয়ে ইচ্ছামত ১০-১৫ মিনিট পিটিয়ে ক্লান্ত

হয়ে ডায়নিং রুমে গেল পানি পান করতে। গিয়ে দেখল তার স্ত্রী সেখানে খাবার নিয়ে বসে আছে!!!

তাকে দেখে স্ত্রী বললঃ “তোমার ভাই-ভাবী ঘন্টা দুই আগে এসেছেন। আমি আমাদের বেডরুমে উনাদের থাকতে দিয়েছি।

আশা করি তুমি ওঁদের স্বাগত জানিয়ে এসেছো!”

কৌতুক-০৫০

একজন বিবাহিত পুরুষ। নাম কাশেম। মুখে সুন্দর দাড়ি। তার গার্লফ্রেন্ড তাকে বলল,

‘‘তোমার দাড়ি সেভ কর, তুমি দাড়িকে কেন এত ভালোবাস? দেখে হিংসে হয়।

তুমি যদি আমাকে সত্যি ভালবাস তাহলে তোমার দাড়ি কামানো মুখ দেখাতে হবে।.”

কাশেম উত্তর দেয় “আমার স্ত্রী এই দাড়ি ভালবাসে, আমি সেভ করলে সে আমাকে হত্যা করবে”

বান্ধবী আবেগি কন্ঠে বলল”ওহ, আমি কি তোমাকে তোমার স্ত্রীর থেকে কম ভালোবাসি? আমি তোমার সেভ করা সুদর্শন মুখখানা একবার দেখতে চাই।”

নিরুপায় হয়ে কাশেম দাড়ি ফেলে দেয়। তারপর রাতে ঘরে চুপিচুপি ঢুকে দরজা আটকে স্ত্রীর পাশে শুয়ে পড়ে। কাশেমের স্ত্রী পাশ ফিরে তার গালে হাত বুলিয়ে চমকিয়ে বলে ওঠে

“কিশমত তুমি এখনো উঠনি? আমার স্বামী এসে পড়বে। ভাগো তাড়াতাড়ি!!!!”


Developed by

No comments:

Post a Comment

ইসমাইল হোসেন