03 February, 2018

নরসিংদী জেলার ইতিহাস

এক নজরে জেলা



মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়ালখাঁ ও পুরাতন ব্রক্ষ্মপুত্র নদীর তীর বিধৌত প্রাচীনসভ্যতা ও ঐতিহ্যে লালিত জেলাটির নাম নরসিংদী। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অবস্থানগত কারণে এ জেলা কৃষি, শিল্প, অর্থনীতি, ক্রীড়া ও সংস্কৃতিতে এক সমৃদ্ধ জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এ জেলা ২৩°৪৬’ হতে ২৪°১৪’ উত্তর অক্ষরেখা এবং ৯০°৩৫’ ও ৯০°৬০’ পূর্ব দ্রাঘিমার মধ্যে অবস্থিত। উত্তরে কিশোরগঞ্জ, পূর্বে ব্রাহ্মনবাড়িয়া, দক্ষিণে নারায়নগঞ্জ ও ব্রাহ্মনবাড়িয়া এবং পশ্চিমে গাজীপুর পরিবেষ্টিত এ জেলার রয়েছে এক গৌরবময় প্রাচীন ইতিহাস। সম্প্রতি জেলার বেলাব উপজেলাধীন উয়ারী-বটেশ্বর এলাকায় অসমরাজার গড় নামক স্থানে প্রায় তিন হাজার বছরের প্রাচীন সভ্যতার সন্ধান পাওয়াগেছে। এছাড়া এ জেলার রয়েছে গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে ঢাকার বাইরে প্রথম হানাদার পাকিস্তানী বাহিনীকে এ জেলার পাঁচদোনা নামক স্থানে মুক্তিযোদ্ধারা প্রবলভাবে প্রতিরোধ করে এবং শুরু হয় যুদ্ধ। এ যুদ্ধে হানাদার পাকিস্তানী বাহিনীর একটি সাজোয়া যান ধ্বংস হয়,হতাহত হয় বেশ কিছু পাকিস্তানী সৈন্য। ১৯৬৯ এর গণ অভ্যুথ্থানের নায়ক শহীদ ‌‌আসাদ, মুক্তিযুদ্ধের বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব প্রাপ্ত ফ্লাইট লে: মতিউর রহমান, বরন্যে কবি সামসুর রহমান, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক ড.আলাউদ্দিন আল আজাদ, পবিত্র কোরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক গিরিশ চন্দ্র সেন এ জেলারই সন্তান। বিশ্বায়নের এ যুগে প্রশাসনিক কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনয়নের মাধ্যমে দ্রুত জনগগণকে উন্নতসেবা প্রদাননিশ্চিত করতে নরসিংদী জেলা প্রশাসনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে কার্যক্রম গ্রহণের পদক্ষেপ নেয়া হচেছ। সমৃদ্ধ এ জেলার ওয়েব পোর্টালে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও স্বাগতম।



নরসিংদী জেলার সীমানা

উত্তরে কিশোরগঞ্জ জেলা, দক্ষিনে নারায়নগঞ্জ জেলা, পূর্বে ব্রাম্মনবাড়ীয়া জেলা ও পশ্চিমে গাজীপুর জেলা।



রাজধানী ঢাকা থেকে দূরত্ব

সড়ক পথে ৫৭ কি:মি:, রেলপথে ৫৫ কি:মি:



আয়তন

৩,৩৬০.৫৯ বর্গ কি:মি:



জনসংখ্যা

২২,২৪,৯৪৪ জন

(২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী)



প্রতি ব:কি:মি: লোকসংখ্যা

১৬৫৮ জন



উপজেলার সংখ্যা

৬ টি



পৌরসভার সংখ্যা

৬ টি



ইউনিয়নের সংখ্যা

৭১ টি



গ্রামের সংখ্যা

১০৯৫ টি

১০

মৌজার সংখ্যা

৬২৪ টি (আরএস)

১১

হাটবাজারের সংখ্যা

১০৪ টি

১২

জলমহালের সংখ্যা

১১২ টি

১৩

মোট ভূমির পরিমান

২,৭৫,৩৩৩ একর

১৪

ভোটার সংখ্যা

১৩,৪৭,০২৩ জন (২০১৪ হালনাগাদ)

পুরুষ-৬,৬৫,৭৯০ জন

মহিলা-৬,৮১,২৩৩জন

১৫

ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা

৩৮১ টি

১৬

নির্বাচনী এলাকা (জাতীয় সংসদ)

৫ টি

১৭

শস্য নিবিড়তা

১৯৬%

১৮

খাদ্য উৎপাদন উদ্বৃত্ত

২৩৬৫ মে:টন

১৯

প্রাথমিক বিদ্যালয়

৭৪৬ টি

২০

মাধ্যমিক বিদ্যালয়

১৩৬

২১

নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়

৩৯ টি

২২

পি টি আই

০১ টি

২৩

কারিগরী বিদ্যালয়

১৬ টি

২৪

কলেজ

৩৬ টি

২৫

শিক্ষার হার

৪৫%

২৬

জন্ম হার

১.২৭%

২৭

মৃত্যু হার

০.৩৮%

২৮

হাসপাতালের সংখ্যা

০৭ টি

২৯

মোট রাস্তা

২৪২৫ কি:মি:

৩০

পাকা রাস্তা

৫৯১ কি:মি:

৩১

আধাপাকা রাস্তা

১৮৯ কি:মি:

৩২

কাঁচা রাস্তা

১৫৮৮ কি:মি:

৩৩

রেলপথ

৫৭ কি:মি:

৩৪

ক্ষুদ্র শিল্প

১৬,৭৩১ টি

৩৫

ভারী শিল্প

২৮ টি

৩৬

মৃৎ শিল্প কারখানা

৫০ টি

৩৭

বিসিক শিল্পনগরী

১ টি

৩৮

পাটকল

১২ টি

৩৯

কারাগার

১টি

৪০

সিনেমা হল

১০ টি

৪১

কর্মরত এনজিও’র সংখ্যা

৩০ টি

৪২

মসজিদের সংখ্যা

২০৯৪ টি

৪৩

মন্দিরের সংখ্যা

৪৯ টি

৪৪

ডাকবাংলোর সংখ্যা

৭টি

৪৫

ইউ: ভূমি অফিসের সংখ্যা

৭১ টি

৪৬

দমকল বাহিনী অফিস

৬ টি

৪৭মোট উপজেলা রাস্তা৪১১.০০কি.মি.৪৮মোট ইউনিয়ন রাস্তা৫৬০.০০কি.মি.

ভৌগলিক পরিচিতি

মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়ালখাঁ ও পুরাতন ব্রক্ষ্মপুত্র নদীর তীর বিধৌত জেলা নরসিংদী। জেলাটির আয়তন ১,১১৪.২০ বর্গ কি:মি:। এ জেলাটি বাংলাদেশের মধ্য পূর্বাংশে অবস্থিত। এটি ২৩° ৪৬’ হতে ২৪° ১৪’ উত্তর অক্ষরেখা এবং ৯০°৩৫’ ও ৯০° ৬০’ পূর্ব দ্রাঘিমার মধ্যে অবস্থিত। এ জেলার উত্তরে কিশোরগঞ্জ, পূর্বে ব্রাহ্মনবাড়িয়া, দক্ষিণে নারায়নগঞ্জ ও ব্রাহ্মনবাড়িয়া এবং পশ্চিমে গাজীপুর জেলা অবস্থিত।

জেলার পটভুমি

কথিত আছে প্রাচীনকালে এ অঞ্চলটি নরসিংহ নামক রাজার শাসনাধীন ছিল। আনুমানিক পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে রাজা নরসিংহ প্রাচীন ব্রম্মপুত্র নদের পশ্চিম তীরে নরসিংহপুর নামে একটি ছোট নগর স্থাপন করেছিলেন। তারই নাম অনুসারে নরসিংদী নামটি আর্বিভূত হয়। কালের বিবর্তনে ব্রক্ষ্মপুত্র নদে অসংখ্য চর পড়ে বসতি গড়ে উঠে। বতর্মানে সেটি নগর নরসিংহপুর মৌজা ও নরসিংহারচর গ্রাম নামে পরিচিতি। নরসিংহ নামের সাথে ‘দী’ যুক্ত হয়ে নরসিংহদী হয়েছে। নরসিংহদী শব্দের পরিবর্তিতরূপ -‘নরসিংদী’।

পরবর্তীতে নরসিংদী জেলার এ অঞ্চলটি মহেশ্বরদী পরগনার অর্ন্তভূক্ত ছিল। এ পরগনার জমিদার ছিলেন দেওয়ান ঈশা খা। পরবর্তীতে জমিদার ছিলেন দেওয়ান শরীফ খা ও আয়শা আক্তার খাতুন। জমিদারী প্রথা বিলোপের পর একসময় নরসিংদী ছিল প্রশাসনিকভাবে ঢাকা জেলাধীন নারায়নগঞ্জ মহকুমার একটি থানা। পরবর্তীতে ১৯৭৭ সালে ঢাকা জেলার একটি মহকুমায় উন্নীত করা হয়। ১৯৮৪ সালে নরসিংদী সদর, পলাশ, শিবপুর, মনোহরদী, বেলাব এবং রায়পুরা এ ০৬ টি উপজেলা এবং নরসিংদী পৌরসভা নিয়ে নরসিংদী জেলা ঘোষণা করা হয় এবং শুরু হয় জেলার যাত্রা।

উপজেলা ইউনিয়ন

উপজেলা

ইউনিয়ন

নরসিংদী সদর

শীলমান্দী

আমদিয়া

পাঁচদোনা

হাজীপুর

চিনিশপুর

কাঠালিয়া

নূরালাপুর

মেহেরপাড়া

মহিষাশুড়া

পাইকারচর

করিমপুর

নজরপুর

আলোকবারী

চরদিঘলদী

পলাশ

গজারিয়া

চরসিন্দুর

ডাংগা

জিনারদী

শিবপুর

বাঘাব

জয়নগর

পুটিয়া

মাছিমপুর

দুলালপুর

আয়ুবপুর

চক্রধা

সাধারচর

যশোর

বেলাব

বেলাব

বাজনাব

পাটুলী

চর উজিলাব

নারায়নপুর

সল্লাবাদ

আমলাব

বিন্নাবাইদ

মনোহরদী

লেবুতলা

চালাকচর

চন্দনবাড়ী

বড়চাপা

কাচিকাটা

শুকুন্দী

দৌলতপুর

একদুয়ারিয়া

গোতাশিয়া

খিদিরপুর

চরমান্দালিয়া

কৃষ্ণপুর

রায়পুরা

চান্দেরকান্দী

অলিপুরা

রায়পুরা

রাধানগর

মির্জাপুর

চর আড়ালিয়া

আমীরগঞ্জ

শ্রী নগর

পাড়াতলী

চাঁনপুর

হাইরমারা

চরসুবুদ্দি

নিলক্ষ্যা

মির্জানগর

পলাশতলী

আদিয়াবাদ

ডৌকারচর

মরজাল

উ:বাখরনগর

চর মধূয়া

মুছাপুর

মহেষপুর

মির্জারচর

বাশগাড়ী

জেলার ঐতিহ্য



নরসিংদী সদর, শিবপুর, পলাশ, মনোহরদী , রায়পুরা ও বেলাব উপজেলা এই ৬টি উপজেলা নিয়ে নরসিংদী জেলা। ১৯৭৮ সালে নরসিংদী মহকুমা এবং ১৯৮৪ সালে নরসিংদীকে একটি পূর্ণাঙ্গ জেলায় পরিণত করা হয়। দক্ষিন পূর্বাঞ্চল মেঘনা বিধৌত নিম্নভূমি, পশ্চিমাঞ্চল উচ্চ সমতল ভূমি, উত্তরাঞ্চলে ছোট ছোট পাহাড়, টিলা, টেক নয়নাভিরাম অরণ্য আবরণে আবৃত। এ জেলার উত্তরাঞ্চলে পাহাড়ি ভূমি বাংলাদেশের আদি ভুমির অন্তর্গত।

এ জেলার আদি ভূমিতে অবস্থিত বেলাব উপজেলার ‘ওয়ারী বটেশ্বর’ গ্রামে পরিত্যক্ত ভিটা ও অসমরাজার গড়’ আবিস্কৃত হয়েছে, যা নব্য প্রস্তর যুগীয় সভ্যতার নিদর্শন । ওয়ারীতে খৃষ্টপূর্বকালের ছাপাঙ্কিত পর্যাপ্ত রৌপ্যমুদ্রা পাওয়া গেছে। এসব মুদ্রা নরসিংদী অঞ্চলের আদি সভ্যতার স্পষ্ট ইঙ্গিত বহন করে। নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলার ‘জয়মঙ্গল’ নামে পাহাড়ী গ্রামে আবিস্কৃত হয়েছে গুপ্তযুগের স্বর্ণমুদ্রা। একই উপজেলার আশ্রাফপুরে আবিস্কৃত হয়েছে সপ্তম শতাব্দীর মহারাজা দেব খড়গের তাম্রলিপি এবং অষ্টধাতুর নির্মিত বৌদ্ধ নিবেদন স্ত্তপ। এই আশ্রাফপুরেই আবিস্কৃত হয়েছে গৌড়ের স্বাধীন নরপতি আলাউদ্দিন হোসেন শাহের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন নসরৎ শাহের রাজত্বকালে নির্মিত একটি অতি প্রাচীন মসজিদ। পলাশ উপজেলার পারুলিয়া গ্রামে আনুমানিক ১৭১৬ খ্রিষ্টাব্দে দেওয়ান শরীফ ও তার স্ত্রী জয়নব বিবি নির্মিত মোগল স্থাপত্যরীতির একটি প্রাচীন মসজিদ রয়েছে। এ অঞ্চলের জনসাধারণের আধ্যাতিক ও নৈতিক জীবনে যাঁদের প্রভাব আলোকবর্তিকারূপে কাজ করেছে সে সব পীর আউলিয়াদের পবিত্র মাজার শরীফ রয়েছে। নরসিংদী রেলওয়ে স্টেশনের অনতিদুরে পশ্চিমদিকে তরোয়া গ্রামে হযরত কাবুল শাহের মাজার, কুমরাদী গ্রামে হযরত শাহ মনসুরের মাজার, পাটুলী ইউনিয়নের হযরত শাহ ইরানী মাজার, ওয়ারী গ্রামে হযরত সোলায়মানের মাজার, এবং পারুলিয়া দেওয়ান সাহেবের মাজার বিশেষভাবে উলে­খযোগ্য।

নরসিংদী জেলার একটি বিশেষ এবং উলে­খযোগ্য ঐতিহ্য হচ্ছে তাঁত শিল্প। ‘প্রাচ্যের ম্যানচেষ্টার’ বলে খ্যাত শেখেরচর (বাবুরহাট) এ জেলায় অবস্থিত। বাংলাদেশের তাঁত বস্ত্রের চাহিদার প্রায় সিংহভাগ পূরণ করছে এ জেলার তাঁত শিল্প। শিক্ষা-সাহিত্য, ও সংস্কৃতি জগতে যারা্ আলোকবর্তিকা প্রজ্জ্বলিত করে নরসিংদীকে ঐতিহ্যমন্ডিত করেছেন তাঁরা হলেন উপমহাদেশের প্রথম বাঙালি আই সি এস স্যার কে, জি, গুপ্ত, পবিত্র কোরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক ভাই গিরিশ চনদ্র সেন। অন্যদের মাঝে যাঁরা চিরকস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন তাঁরা হচ্ছেন বিখ্যাত কবিয়াল হরিচরণ আচার্য, যিনি ‘কবিগুণাকর’’ উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন, মৌলভী সেকান্দর আলী, কবি দ্বিজদাস, আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি শামসুর রাহমান, আলাউদ্দিন আল-আজাদ এ জেলার গর্ব। আব্দুল মোমেন খান(প্রাক্তন খাদ্য মন্ত্রী) আহমদুল কবির মনু মিয়া(সম্পাদক, দৈনিক সংবাদ) প্রমূখ নরসিংদী জেলারই কৃতি সন্তান।

মহান মুক্তিযুদ্ধেও গৌরবময় ইতিহাস সৃষ্টিতেও নরসিংদীর ঐতিহ্য রয়েছে। যাঁর বুকের তাজা রক্ত মুক্তি পাগল জনতার মিছিলকে বেগবান করে স্বাধীনতা সংগ্রামের দিকে এগিয়ে নিয়েছিল সেই উনসত্তরের গণ আন্দোলনের শহীদ ‘আসাদ’ এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ বীরশ্রেষ্ট ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান এ জেলারই সন্তান। কলা, কাঁকরোল, শশা, সিম,বেগুন ,ধান, পাট, আলু ও লটকন উৎপাদনে উলে­খযোগ্য নরসিংদী বাংলাদেশের একটি অন্যতম কৃষি সমৃদ্ধ জেলা হিসেবে পরিচিত হয়েছে।

প্রখ্যাত ব্যাক্তিত্ব



প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব যারা নরসিংদী জেলাকে করেছেন মহিমান্বিত

রাজনীতিক সুন্দর আলী গান্ধী, সতিশ পাকরাশী, কবিরাজ ললিত মোহন দাস, কামিনী কিশোর মল্লিক ও বিজয় চ্যাটার্জী

সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতে যারা আলোকবর্তিকা প্রজ্জলিত করে চিরস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন

কবিয়াল হরিচরণ আচার্য্য (‘কবিগুণাকর’ উপাধিতে ভুষিত), মৌলভী সেকান্দর আলী, কবি দ্বিজদাস, আধুনিক বাংলা সাহিত্যে দেশ বরেণ্য কবি শামসুর রহমান, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমলোচক ড. আলাউদ্দিন আল-আজাদ, স্বাধীনবাংলা বেতার কেন্দ্রের বরনীয় শিল্পী মুক্তিযোদ্ধা আপেল মাহমুদ, গবেষক ও পবিত্র কোরআনের প্রথম বাংলা অনুবাদক ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন ।

সিভিল সার্ভিসসহ অন্যান্য পেশায় যারা স্বমহিমায় উদ্ভাসিত তারা হলেন

উপমহাদেশের প্রথম বাঙ্গালী আই সি এস স্যার কে,জি,গুপ্ত, সাবেক সচিব মোহাম্মদ আলী, সাবেক সেনাবাহিনী প্রধান মো: নূরউদ্দিন খান প্রমূখ।

No comments:

Post a Comment

ইসমাইল হোসেন