1. বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The Peple’s Republic of BD)
2. বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
3. এদেশের রাজধানী- ঢাকা।
4 বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।
5 এদেশের আয়তন- ১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৫ হাজার বর্গামাইল।
6. আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০তম।
7 এদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
8 বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা- ৮টি।
9. সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা- ১২টি।
10. এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
11. বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার।
12. জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩২%।
13. এখানকার মানুষের গড় আয়ু- ৬৬.৮ বছর।
14. এদেশের মানুষের মাথাপিছু আয়- ৭৫০ মার্কিন ডলার।
15. বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।
16. এদেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত মোট নদ-নদীর সংখ্যা- ২০৩টি।
17. এদেশের মানুষের গড়পড়তার হার- ৫৪৮% (সূত্র- অর্থনৈতিক সীমানা ২০১০ ও প্রাথমিক গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ব্যান বেইস= ৬৫.৫%)
18. জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান- নবম।
19. এদেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার লালখানে।
20. সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার লালপুরে।
21. উচ্চমত মাস- এপ্রিল।
22 শীতলতম মাস- এপ্রিল।
23. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
24. সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
25. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
26. সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
27. বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি।ঋ
28. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ২টি।
29. জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০ জন প্রতি বর্গ কি.মি. এ।
30. সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা।
31. সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- বান্দরবান।
32. বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।
33. বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।
বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন
34. বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল > সুবাহ-ই বাঙলা > পূর্ববঙ্গ > পূর্ব পাকিস্তান > বাংলাদেশ।
35. বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান -- ২০০৩৪´ উত্তর থেকে ২৬০৩৮´উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮০০১´ পূর্ব থেকে ৯২০৪১´পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।
36. বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।
37. বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।
38. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়াঁ দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।
39. বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।
40. বাংলাদেশের পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগড়)।
41. বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলাবান্ধা।
42. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।
43. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ- সিলেট।
44 আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।
45. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর।
46. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
47 বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন প্রদেশ অবস্থিত- আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।
48. বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।
49. বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
50. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমার দৈর্ঘ্য- ২০০ নটিক্যাল মাইন বা ৩৭০.৪ কি.মি.।
51. বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।
52. বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
53 ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
54 মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩টি।
55. বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।
56. বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই- বান্দরবান ও কক্সবাজার।
57. বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ভারতের ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য- ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল।
58. বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে- কর্কট ক্রান্তি রেখা বা ৯০ ি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বা ট্রপিক অব ক্যানসার।
59. ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।
60. বাংলাদেশের অবস্থান ক্রান্তীয় অঞ্চলে।
বাংলাদেশের ছিট মহল ও সীমান্তবর্তী স্থান সমূহ
61. বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধি।
62. বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬মে ১৯৭৪ (নয়াদিল্লী)।
63. বাংলাদেশের সব কটি ছিট মহল- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার অর্ন্তগত।
64. ছিটমহল সংক্রান্ত ‘মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি- ১৯৭৪’ এর বিষয়বস'- নিজ ভিটায় বসবাস।
65. ‘তিন বিঘা করিডোর’ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতকে দেয়- বেরু বাড়ী ছিটমহল।
66 ভারত বাংলাদেশের জন্য ‘তিনবিঘা করিডোর’ খুলে দেয়- ২৬ জুন ১৯৯২ সালে।
67. বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল আছে- ১১১টি।
68. ভারতের ভিতর বাংলাদেশের ছিট মহল আছে- ৫১টি।
69. ভারত ও বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো নির্ধারণ করা হয়- ‘র্যাড ক্লিফ কমিশন’ অসুসারে।
70. ভারতের অধিকাংশ ছিটমহল বাংলাদেশের- লালমনির হাট জেলায় (৫৯টি)।
71. বাংলাদেশের সাথে ভারতের- ৫টি রাজ্যের সীমান্ত আছে।
72. বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে- ভারত ও মিয়ানমার।
73. ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
74. বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমারকে সভার্শ করেছে- রাঙ্গামাটি জেলা।
75. ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি- সিলেট সীমান্তে অবস্থিত।
76. বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই।
77. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম- ১) JBWF (Joint Boundary working Groups)
78. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অচিহ্নিত সীশান্ত স্থান- ৩টি।
79. ‘তিন বিঘা করিডোর’ বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত।
2. বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
3. এদেশের রাজধানী- ঢাকা।
4 বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।
5 এদেশের আয়তন- ১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৫ হাজার বর্গামাইল।
6. আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০তম।
7 এদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
8 বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা- ৮টি।
9. সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা- ১২টি।
10. এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
11. বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার।
12. জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩২%।
13. এখানকার মানুষের গড় আয়ু- ৬৬.৮ বছর।
14. এদেশের মানুষের মাথাপিছু আয়- ৭৫০ মার্কিন ডলার।
15. বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।
16. এদেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত মোট নদ-নদীর সংখ্যা- ২০৩টি।
17. এদেশের মানুষের গড়পড়তার হার- ৫৪৮% (সূত্র- অর্থনৈতিক সীমানা ২০১০ ও প্রাথমিক গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ব্যান বেইস= ৬৫.৫%)
18. জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান- নবম।
19. এদেশে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার লালখানে।
20. সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার লালপুরে।
21. উচ্চমত মাস- এপ্রিল।
22 শীতলতম মাস- এপ্রিল।
23. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
24. সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
25. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
26. সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
27. বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি।ঋ
28. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ২টি।
29. জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০ জন প্রতি বর্গ কি.মি. এ।
30. সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা।
31. সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- বান্দরবান।
32. বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।
33. বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।
বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন
34. বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল > সুবাহ-ই বাঙলা > পূর্ববঙ্গ > পূর্ব পাকিস্তান > বাংলাদেশ।
35. বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান -- ২০০৩৪´ উত্তর থেকে ২৬০৩৮´উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮০০১´ পূর্ব থেকে ৯২০৪১´পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।
36. বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং মায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।
37. বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।
38. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়াঁ দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।
39. বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।
40. বাংলাদেশের পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগড়)।
41. বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলাবান্ধা।
42. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।
43. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ- সিলেট।
44 আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।
45. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর।
46. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।
47 বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন প্রদেশ অবস্থিত- আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।
48. বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।
49. বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।
50. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমার দৈর্ঘ্য- ২০০ নটিক্যাল মাইন বা ৩৭০.৪ কি.মি.।
51. বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।
52. বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
53 ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
54 মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩টি।
55. বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।
56. বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই- বান্দরবান ও কক্সবাজার।
57. বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ভারতের ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য- ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল।
58. বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে- কর্কট ক্রান্তি রেখা বা ৯০ ি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা বা ট্রপিক অব ক্যানসার।
59. ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।
60. বাংলাদেশের অবস্থান ক্রান্তীয় অঞ্চলে।
বাংলাদেশের ছিট মহল ও সীমান্তবর্তী স্থান সমূহ
61. বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধি।
62. বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬মে ১৯৭৪ (নয়াদিল্লী)।
63. বাংলাদেশের সব কটি ছিট মহল- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার অর্ন্তগত।
64. ছিটমহল সংক্রান্ত ‘মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি- ১৯৭৪’ এর বিষয়বস'- নিজ ভিটায় বসবাস।
65. ‘তিন বিঘা করিডোর’ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতকে দেয়- বেরু বাড়ী ছিটমহল।
66 ভারত বাংলাদেশের জন্য ‘তিনবিঘা করিডোর’ খুলে দেয়- ২৬ জুন ১৯৯২ সালে।
67. বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল আছে- ১১১টি।
68. ভারতের ভিতর বাংলাদেশের ছিট মহল আছে- ৫১টি।
69. ভারত ও বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো নির্ধারণ করা হয়- ‘র্যাড ক্লিফ কমিশন’ অসুসারে।
70. ভারতের অধিকাংশ ছিটমহল বাংলাদেশের- লালমনির হাট জেলায় (৫৯টি)।
71. বাংলাদেশের সাথে ভারতের- ৫টি রাজ্যের সীমান্ত আছে।
72. বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে- ভারত ও মিয়ানমার।
73. ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।
74. বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমারকে সভার্শ করেছে- রাঙ্গামাটি জেলা।
75. ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি- সিলেট সীমান্তে অবস্থিত।
76. বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই।
77. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম- ১) JBWF (Joint Boundary working Groups)
78. বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অচিহ্নিত সীশান্ত স্থান- ৩টি।
79. ‘তিন বিঘা করিডোর’ বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত।
No comments:
Post a Comment